![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তমালকে ক্ষেপিয়ে আকিব ভীষন মজা পায়।তমালের ভাষায়, “আকিব তমালকে খোচাখুচি করে একটা পৈষাচিক আনন্দ পায়”।আসলেই আকিব স্রেফ মজা নেয়ার জন্যই তমালকে জ্বালাতন করে।তমালটাও যে এমন রগচটা না!পান থেকে চুন খসলেই হল।রেগেমেগে অস্থির হয়ে যায়।যত তাড়াতাড়ি তমালের মেজাজ চড়ে যায়,তার চেয়েও দ্রুত গতিতে রাগ পরে যায়।এই কারনেই আকিব তমালকে সব কথায় এবং কাজে ক্ষেপাতে এত ভালবাসে।
আকিব আর তমালের পরিচয়টা হয়েছে বছর খানেক হল।ভার্সিটি্র প্রথম দিকে আকিব সবসময় দেখত,সব ছেলে-মেয়েরা এক সাথে দাঁড়িয়ে আড্ডা মারছে আর তমাল দূরে দাঁড়িয়ে দাড়িয়ে সিগারেট ফুকছে।কারো সাথেই খুব একটা কথা বলত না।কেমন যেন শীতল চরিত্রের মানুষ এই তমালটা।সেই তমালের সাথেই কিভাবে আকিবের মত একটা উচ্ছ্বল মানুষের বন্ধুত্ব হয়ে গেল,সেটাই একটা অবাক করার মত ব্যাপার।আকিবের সাথে তমালের পরিচয়টাও হয়েছিল কথা-কাটাকাটি করে।সেদিনও তমাল সিগারেট টানছিল।আকিব হঠাৎ করে গিয়ে জিজ্ঞাসা করল, “ওই শালা,তুই সারাটা দিন সিগারেট ফুকোস ক্যান?মইরা যাবি তো!”
আকিবের কথা শুনে তমাল খুব শান্ত স্বরে বলল, “আমি তো তোর মত মাইয়্যা গো লগে জাউরামী করিনা,তাই সিগারেট টানি”।
তমালের কথা শুনে আকিব হতভম্ব।সে কি বলল।আর কি জবাবটা পেল।আকিব অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করল, “আমি কখন মাইয়্যাগো লগে জাউরামি করলাম?”
তমাল আগের চেয়েও ধারালো জবাব দিয়ে বলল, “সারাদিন তো দেখি মাইয়্যাগো লগেই হাহাহিহি করোস”।জাউরামীর আর বাদ দিছোস কি?”
আকিব তমালের কথা শুনে বুঝতে পারে,এই গোয়ারের সাথে কথা বললে ঝগড়া ছাড়া আর কিছু হবে না।সে তমালের সামনে থেকে চলে আসে।যাওয়ার আগে আকিব মনে মনে তমালকে “রাম-ছাগল” বলে একটা গালি দিয়ে আসে।
ঘটনা ওখানেই শেষ হতে পারত।কিন্তু হলনা।একটু পরেই আকিব দেখল,তমাল তার পিছনে ঘুরঘুর করছে।হঠাৎ আকিবের সামনে এসে মাথা নিচু করে বলল, “দোস্ত,আমার কথায় প্লিজ মাইন্ড করিস না।আমার মাথাটা যে কি গরম তা বইলে বুঝাইতে পারব না।যেমন গরম মাথা,তেমন খারাপ মুখের ভাষা।এই কারনেই কারো সাথে খুব একটা কথা বলি না।কে জানে কি বলতে কি বইলা বসি!”
তমালের কথা শুনে আকিবের হাসি এসে পরল।ওই দিন থেকেই তারা একসাথে ঘোরাঘুরি করে।তমালের চরিত্রের একটা ব্যাপার হল,সে মেয়েদের সাথে সামনা-সামনি কথা বলতে পারেনা।মেয়েদের দেখলেই লজ্জায় গুটিয়ে যায়।কিন্তু ফেসবুকে কিংবা মোবাইলে ঠিকই কথা বলতে পারে।আকিব এই ব্যাপারটা খেয়াল করেই তমালকে ক্ষেপানোর একটা প্লান করেছে।সে ঠিক করেছে,এখন থেকে তমালের কোনো স্ট্যাটাসে,পোস্টে কিংবা ফটোতে কমেণ্ট করলে আকিব সেখানে গিয়ে ফাজলামী করবে।
যা ভাবা,তাই কাজ।তমালের প্রোফাইলে কোনো মেয়ের কমেন্ট দেখলেই হল,আকিব গিয়ে ফাজলামি শুরু করে দিত।তমাল প্রথম দিকে এই নিইয়ে বেশ চিৎকার চেচামেচি করেও যখন দেখল কোনো কাজ হচ্ছে না,তখন সে ছেড়ে দিল।আর আকিব তার মত কাজ চালিয়ে যেতে থাকল।
এভাবেই একসময় তমালের কোনো এক পোস্টের কমেন্টে আকিবের সাথে তমালের বোনের পরিচয় হল।ওর নাম তুশি।আকিবের সাথে মাঝে মাঝেই তুশির চ্যাটিং হত।কথা বলে জানতে পারল,তুশি কেবল কলেজে ভরতি হয়েছে।তুশি মেয়েটা কেমন যেনো গুটানো স্বভাবের।প্রতিবার আকিবই তুশিকে চ্যাটে ইনভাইট করে।তুশি কখনই নিজে যেচে গিয়ে আকিবের সাথে কথা বলে না।আকিবের ধারনা তুশি মেয়েটা একটু বাড়াবাড়ি ধরনের অহংকারী।তার পরও আকিবের কিন্তু তুশির সাথে চ্যাট করতে খারাপ লাগে না।চ্যাট কোনো ভাবে জমে গেলেই হল।তুশির কথা আর থামে না।তুশির ভিতরের শিশু-শিশু ভাবটা তখন বেশ ফুটে ওঠে।কত যে কথা!কিছুদিনের ভিতরেই দেখা গেল,প্রতিদিন চ্যাট না করলে তাদের আর পেটের ভাত হজম হচ্ছে না।আকিব মাঝে মাঝে ভাবে, “সে আবার তুশির প্রেমে পড়ে গেল না তো?”একথা ভেবে নিজেই হেসে ফেলে।কারণ এই জীবনে কোন কাজই সিরিয়াসলি করেনি।প্রেম তো অনেক দূরের ব্যাপার।তবে তুশির ব্যাপারটা রহস্যময়।কোনো অজ্ঞাত কারনে এই মেয়েটার সাথে তার চ্যাট করতে ভাল লাগে।
আর তুশির ব্যাপারটা আলাদা।সে কখনই ছেলেদের সাথে ওভাবে মেশেনি।ফেসবুকেও সে নতুন।ফেসবুকের সবাই বলতে গেলে তার পরিচিত।কেবল ভাইয়ার বন্ধু তমালই তার অপরিচিত।তমাল ভাইয়ের সাথে কথা বলতে তুশির বেশ মজা লাগে।তুশির মনে হয়,এই মানুষটার চেয়ে মজার মানুষ আর সে দেখেনি।মাঝে মাঝে তমাল ভাইয়ের প্রতি কেমন যেন একটা অনুভূতি কাজ করে,যে অনুভূতি তার জীবনে আর কখনও আসেনি,এই প্রথম।একদম নতুন কোনো অনুভুতি!তুশির মনে হয় সে আর সেই আগের তুশি নেই।এই কদিনেই সে অনেক বড় হয়ে গিয়েছে।আজকাল সে কম্পিউটারটা ছাড়া থাকতে পারেনা।কয়েকদিন আগে আকিব তার কাছে ফোন নাম্বার চেয়েছিল।কিন্তু তুশির কোনো ফোন নেই।থাকলেও কোনো সুবিধা হত না।
প্রতিদিন রাত জেগে আকিব আর তুশি ফেসবুকে চ্যাট করে।আকিবের মনে হয়,তুশির চেয়ে সরল মেয়ে বোধহয় এই পৃথিবীতে আর নাই।মাঝে মাঝেই এই মেয়ে এমন সব কথা বলে যে মনে হয় একটা ৬ বছরের খুকি।একদিন আকিব বলল, “তুশি,একদিন তোমাদের বাসায় বেড়াতে আসব”।
তুশিঃকেন?
আকিবঃওমা,তোমার সাথে গল্প করতে আসব!
এ কথা শোনার সাথে সাথে তুশি অফলাইনে চলে গেল।আকিব তুশির কান্ড দেখে অবাক।তার হাসি এসে গেল।সে ম্যসেজ লিখে দিল, “কি ব্যাপার,চা-নাস্তা খাওয়ানোর ভয়ে পালিয়ে গেলে নাকি?আচ্ছা যাও,চা-নাস্তা কিছুই খাবো না।শুধু তোমার সাথে একটু গল্প করেই চলে আসব”।
আকিবের ম্যাসেজটা পড়ে তুশির চোখে পানি চলে আসে।আকিব যদি জানত কেন তুশি তার সাথে দেখা করতে চায় না!তুশি কাদতে কাদতে আয়নার দিকে তাকায়।আয়নায় সে একটা পরিপূর্ণ মানবীকে দেখতে পায়।তারপরও তার দুচোখ ছাপিয়ে কান্না আসে।নিজের অক্ষমতার জন্য সৃষ্টিকর্তার প্রতি তার বড্ড অভিমান হয়।
তার কিছুদিন পরই তুশিদের বাসায় আকিব এসে হাজির।তুশি তখন ড্রয়িং রুমে বসে গল্পের বই পড়ছিল।আকিবকে দেখেই তুশি চিনে ফেলে।এক দৌড়ে ভিতরের ঘরে চলে এসে দরজা বন্ধ করে ফুপিয়ে কাদতে শুরু করে।তুশির সাথে আকিব আর কথা বলতে পারেনা।তুশির প্রতি আকিবের প্রচন্ড মেজাজ খারাপ হয়।
সেদিন রাতে নেটে বসে আকিব আর তুশিকে চ্যা্টে ইনভাইট করল না।তুশি আকিবের আচরণ দেখেই বুঝে ফেলে আকিব তার উপর রাগন্বিত।তুশিও কোনো কথা না বলে চুপচাপ অফলাইনে চলে আসে।সে বুঝতে পারে আকিবের প্রতি দূর্বল হয়ে সে চরম বোকামী করেছে।
সেদিনের পর থেকে তুশি আর নেটে বসে না।কিন্তু প্রতি মুহূর্তে তার আকিবের কথা মনে পড়ে।কি অদ্ভুত বিষন্নতা তাকে গ্রাস করেছে চারপাশ থেকে!সে কোন কাজেই মন বসাতে পারেনা।তার কাছে পৃথিবীটা কেমন মরুভূমির মত মনে হয়।বোনের এই পরিবর্তন তমালের দৃষ্টি এড়ায় না।সে একদিন খুব আদর করে তুশির কাছে জানতে চায় যে তার কি হয়েছে।সাথে সাথে তুশি কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে।ভাইয়ের কাছে সব বুঝিয়ে বলে।সব শুনে তমালের ইচ্ছে হল,আকিবকে খুন করে ফেলতে।কিন্তু এই প্রথম নিজের বোনের কথা ভেবে নিজেকে শান্ত রাখল।
তার দুদিন পরই,হঠাৎ আকিব এসে তমালের পাশে এসে বসল।তমাল খেয়াল করেছে,আকিব আজকাল তাকে এড়িয়ে চলে।তমালের সাথে একথা-ওকথা বলতে বলতেই জিজ্ঞাসা করল, “তমাল।তোর বোন তুশির সাথে কিছুদিন ফেসবুকে কথা হয়েছিল।কিন্তু আজকাল ও ফেসবুকে বসে না কেনো?ওর কি শরীর খারাপ না তো?”
আকিবের কথা শুনে তমালের মেজাজ চড়ে গেল।আকিবকে জোরে একটা ধাক্কা মেরে বলল, “ওই হারামী,তুই আমার বোনেরে দয়া দেখাইতে আসছোস?তুই কি ভাবছোস,আমার বোনরে তোর হাতে গছায়ে দিমু?”
তমালের কথা শুনে আকিব অবাক হয়ে বলে, “দোস্ত কি বলতেছিস,দয়া দেখাতে যাবো ক্যান?”
তমালের তখন কোনো দিকে খেয়াল নেই।সে আকিবকে গালাগালি করেই চলেছে।তমাল আকিবের কথা শুনে বলল, “এখন সাধু সাজোস ক্যান?আমার বোবা বোনটার লগে তো ভালই লাইন মারছো”।
তমালের শেষ কথাটা শুনে আকিবের মাথাটা কেমন চক্কর দিয়ে ওঠে।সে স্বপ্নেও ভাবেনি তুশি বোবা!!
তার এক সপ্তাহ পর,আকিব তমালকে ফোন দিল।
আকিবঃদোস্ত তোর সাথে আমার কিছু কথা আছে।
তমালঃবল।
আকিবঃফোনে না।সামনা-সামনি বলব।তুই এখনি ভার্সিটি আয়,প্লিজ।
তুশি ছাদে দাঁড়িয়ে আছে।আজকাল তার আকাশ দেখতে ভাল লাগে।আকিব একদিন বলেছিল সে আকাশ দেখতে ভালবাসে।হঠাৎ সে দেখল আকিব ছাদের দরজা পাড় হয়ে তার দিকে হেটে আসছে।তুশি আজ আর লুকানোর জায়গা খুজে পেল না।আকিব এসে তার সামনে দাঁড়িয়ে বলল, “তুমি আমাকে দেখলে এত ভয় পাও কেন বলতো?আমার চেহারা খারাপ তাই?দেখো,আমার চেহারা খারাপ হলেও আমি কিন্তু মানুষ খারাপ না”।
তুশি আকিবের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে।তার মনে হয় সে স্বপ্ন দেখছে।
আকিব আবার বলে, “তুশি,তুমি আর কখনও আমাকে দেখলে পালিয়ে যাবে না।পালিয়ে গেলে খুজে পেতে খুব কষ্ট হয়।প্লিজ তুমি আমাকে কষ্ট দিওনা।প্লিজ!!!!!
(এই গল্পটা লেখার ব্যাপারে আমি নীল-শুভ্র প্রতীকের কোনো সাহায্য নেই নাই।সে আমাকে গল্পটার প্লট দেয় নাই।মোটকথা,এই গল্প লেখার পিছনে উনার কোনোই অবদান নাই!)
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
শুঁটকি মাছ বলেছেন:
২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫১
সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বেশ ভাল লেখা।
অনেক অনেক ভাল থাকবেন এবং লিখবেন।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।আপনিও ভাল থাকবেন।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩০
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: সকাল সকাল গল্প পড়তে ভাল লাগসে। প্লাস।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!!!!!!!!!!!!!!
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
আপেক্ষিক বলেছেন: ভালো একটা গল্প ইমশনাল
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধইন্যবাদ!!!!!!!!!
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১০
ক্ষণিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো পড়ে!! প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে উঠার খুব ভাল একটা দৃষ্টান্ত। সুন্দর এনডিং এর জন্য বিশাল +++
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপ্নাকেও বিশাল একটা ধন্যবাদ!!!!!!!!!!
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৫
জনৈক গণ্ডমূর্খ বলেছেন: ভালো লাগা রেখে গেলাম শুটকিপু!!
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ মূরখো ভাই!!!
বাহ।পিক চেঞ্জ করে দেখি সেই আদি অকৃত্রিম মূরখো হয়ে গেছো ভাই!!
৭| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১:২৭
সানফ্লাওয়ার বলেছেন: মোটামুটি ভাল লেগেছে। চালিয়ে যান
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:২৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১:৩৭
ডিএন বলেছেন: ভালই লাগল। ভালবাসায় দয়া নামের কোন শব্দ নাই ।
১০ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৩২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ভাই একটা অসাধারন কথা বলেছেন।খুব বেশি সত্যি কথা।
৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৮
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ++++++
০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া!!!!!!
১০| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভাল লাগলো
০৬ ই জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই!তুমি কি আমার সব লেখা পড়ার অভিজান শুরু করছো?
১১| ০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: সব লেখা পড়া শ্যাষ........
..
০৬ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
শুঁটকি মাছ বলেছেন: মাশাল্লাহ!!!!!!এখন প্রাইজ লেও!
১২| ০৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: বড় বোন হিসাবে ট্রিট দেন একটা।
পরীক্ষার আগের রাতে পুরা ব্লগ পড়ছি।
০৬ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হ।।
পরীক্ষার আগের দিন পড়াশুনা বাদ দিয়া ব্লগ পড়ছো এইজন্য তো ট্রীট দিতেই হয়!
আসো,দুইটা কিল খাইয়া যাও!
১৩| ০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:২০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন:
২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ্কিচ্ছে?
১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:০৪
বোকা_মন বলেছেন: আপনার সবগুলা পোস্ট পড়লাম। বেশ সুন্দর লেখার হাত আপনার। শুভ্র_নীলকেও ধন্যবাদ প্লটটার জন্য।
২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
শুঁটকি মাছ বলেছেন: ওরে বাবা। আপনি দেখি বহু পুরোনো লেখা পড়েছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০
শুভ্রনীল_প্রতীক বলেছেন: