![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Loading... 99.9%...please wait
অন্ধকারে ঢিল ছুড়েছেন কখনো?মনে করতে পারছেন না।আপনি ঢিল ছুড়ুন আর না ছুড়ুন আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি,বেঁচে থাকলে আপনি অন্ধকারে ঢিল ছুড়বেনই।নিজের জীবনের তাগিদে কখনো কখনো এর বিকল্প থাকে না।কিন্তু সত্যি বলতে কি,আপনি ঢিলটি কিন্তু নিজের জন্য ছুড়বেন না।ছুড়বেন অন্যের জন্য।
এই ব্যাপারে পরে আসছি।অলবার্ট আইনস্টাইন এর একটি উক্তি পরেছেন নিশ্চয়
"পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস,কিন্তু তা ক্ষেত্রবিশেষে।যেমন,আপনি একটা মাছকে উড়তে বললে তো আর তার প্রতিভা আপনি দেখতে পারবেন না"
আইনস্টাইন এর উক্তি কি কখনো ভাবায় নি?যে,তাহলে আমি কোন ক্ষেত্রে জিনিয়াস?কখনো এর উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছিলেন?
যদি আমার করা প্রশ্নের উত্তর হ্যা হয় তাহলে আপনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করছি।কারণ আপনি এর উত্তর খুঁজতে যতটা সময় ব্যয় করেছেন ঠিক ততটা সময়ই বৃথা নষ্ট করেছেন।
যদি আমার প্রশ্নের উত্তর"না"হয়।আপনাকে সাধুবাদ জানাই।কারণ আপনি বোকা নন যে,আইনস্টাইন এর একটা খোঁড়া বক্তব্যের উত্তর খুঁজতে সময় ব্যয় করেন নি।
এবার আসি,যারা এর উত্তর খুঁজতে গিয়েছেন তারা কেন সময় নষ্ট করেছেন বললাম।মনে করুন,আপনার উত্তর:হ্যাঁ,আমি ক্রিকেট খেলা ভালো পারি।এটি আমার প্রতিভা।তো,এই প্রতিভা নিয়ে করবেন কি?আপনার বাবাকে গিয়ে বলতে পারবেন,আমি ক্রিকেট খেলায় ভালো,আমার পড়ালেখা অপশনাল রেখে ক্রিকেট খেলার কোচিং য়ে ভর্তি করিয়ে দাও।পারবেন?
অথবা,যেই মেয়েটা ভালো গান গায়,কখনো বাবাকে বলার মুখ থাকবে,আমি গায়িকা হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চাই?জেনে রাখুন,আপনি যত ভালো হার্ডহিটার ব্যাটসম্যান হোন অথবা,যতই মিষ্টি গলার অধিকারী হোন এটা আপনার প্রতিভা না।
আপনি পড়ালেখায় ভালো!এটাই আপনার প্রতিভা।আপনি ক্লাশের ফার্স্ট বয়/গার্ল,সুতরাং আপনার সাত খুন মাফ।আমার কথা বিশ্বাস হয় না?মিলিয়ে নিন,চারপাশ থেকে।
যেই ছেলে ক্রিজে থাকলে বোলারের বুক কাঁপে,বাইশ গজে যার অসাধারণ আধিপত্য সেই ছেলেকেও দেখি,রোজ ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত পায়ে হেঁটে চলে স্কুল-কলেজের উদ্দেশ্যে।যেই মেয়েটার কণ্ঠে আগুন ঝরে সেই মেয়েটাকেও আমি দেখেছি,পরিক্ষায় খারাপ করার জন্য কান্না করতে।কিন্তু কখনো ক্লাশের ফার্স্ট বয়কে দেখিনি,খেলায় আন্ডা মারার কারণে মন খারাপ করে বসে থাকতে।কখনো,কোন ফার্স্ট গার্লের পরিবারকে বলতে শুনি নি তুমি কেনো কোনো,গানের কম্পিটিশন এ জেতে পারো না।সারাদিন বই নিয়ে পড়ে থাকা ছেলে-মেয়ের বাবা,মা নিজেকে অনেক ভাগ্যবান মনে করে যে,তার মেয়ে পড়ালেখায় ভালো।আর সেই দুরন্ত ব্যাটসম্যান এর পিতা মনে করে,ছেলেটা গোল্লায় গেলো।আর মানুষ করতে পারলাম না।কণ্ঠে আগুন ঝরানো সেই মেয়েটির পরিবার মেয়েটিকে খোঁটা দিতে থাকে তুমি কেনো,জরিনা(ক্লাশের ফার্স্ট গার্ল)এর মত সারাদিন পড়ালেখা কর না?
আমি দেখি আর অবাক হই,ভাবি
সেই জরিনা কি কখনো আপনার সন্তানের মত ভালো গান গাইতে পারবে?সেই ফার্স্ট বয় কি কখনো আপনার ছেলের মত বোলারের বুকে কাঁপন ধরাতে পারবে?
কিছু কিছু পরিবার চোখে পড়ে,যারা তাদের মেয়েকে শখ করে গান শেখায়।কিছুদিন পর আবার বন্ধও করে দেয়,পাছে পড়ালেখার ক্ষতি হয়।
১৬-১৭বয়সের অবাধ্য মনের অধিকারী এক দুরন্ত কিশোর যখন স্বপ্ন দেখে একজন বড় ক্রিকেটার হবে,তখন তার স্বপ্ন চুরমার করে দেয়,গাইড নামের গুরুদত্ত্ব,আর স্কুল নামক কারাগার।আবার সেই মেয়েটি যখন মনে করে,লতা মুঙ্গেসকার হওয়ার,তখন তার আশা গুড়েবালি করে পরিবারের শত খোঁচা আর চোখরাঙানি।
যদিও বা কেউ সাহস করে বলেই ফেলে পড়ালেখা করবো না,ক্রিকেট খেলতে চাই।সাথে সাথেই সে বেয়াড়া ছেলে,অবাধ্য সন্তান।
একটা সময় যখন ছেলেটি পরিবারের সাথে মানিয়ে নেয় তখন তার ভেতর থেকে ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন মরে যায়।যখন মেয়েটি বুঝতে পারে,গান গেয়ে পরিবারের মন জয় অসম্ভব,তখন তার গায়িকা হওয়ার স্বপ্নটাও দুমড়ে-মুছরে যায়।
হয়ত,একদিন ছেলেটি একদিন ভুলেই যায়,সে ভালো ক্রিকেট খেলত।হয়ত পরিবারের শত ব্যস্ততার মাঝে মেয়েটি ভূলেই যায়,সে কত ভালো গাইতো।
প্রথমেই বলেছিলাম যে,আপনি অন্ধকারে ঢিল ছুড়বেন।হুম,তা তো অবশ্যই।একদিন যখন আপনার সন্তান হবে তখন আপনিও আপনার সন্তানকে ডাক্তার বানানোর জন্য হন্যে হয়ে উঠবেন।তার মেধা যখন ভালো দেখবেন,আপনি তাকে বুয়েটে পড়ানোর জন্য পাগল হয়ে উঠবেন।আসলে সত্যি বলতে কি,আপনি নিজেই জানেন না,আপনার সন্তান ডাক্তার হওয়ার যোগ্যতা রাখে কিনা।কিন্তু আপনি,অন্ধকারে ঢিল ছোড়ার মতই চিন্তা করে যাবেন আপনার সন্তানকে বুয়েট ইঞ্জিনিয়ার অথবা এমবিবিএস ডাক্তার বানানোর জন্য উঠেপড়ে লাগবেন।অস্বীকার করবেন কি?বর্তমানে আপনার বাবা যেমন আপনার ভেতরের প্রতিভা টাকে মৃত ঘোষণা করে আপনাকে একটা মানব গিনিপিগে রুপান্তর করেছে।
কিন্তু কখনোও আপনার বাবা কি ভেবে দেখেছিল,আপনি কি হতে চান?সর্বোচ্চ জিগ্যেস করবে:ডাক্তারি লাইনে পড়বে নাকি ইঞ্জিনিয়ারিং লাইনে পড়বে।
কখনো কি জিগ্যেস করে,তুমি ক্রিকেটার হতে চাও নাকি গায়িকা?এটি আমাদের দেশে যেমন অবাস্তব তেমনি অসম্ভব ব্যাপারও বটে।
কিন্তু সত্যি বলতে কি,কোন এক সন্ধ্যায় যখন বাংলাদেশ বনাম অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচে সাকিব-তামিমের ঝড়ো ইনিংস দেখেন,অথবা বিখ্যাত কোন গায়িকার গান শুনেন,তখনো আপনার বাবা চিন্তা করে না,যে আজ সাকিব-তামিমের সাথে আমার ছেলেও খেলতে পারতো।কল্পনাও করে না,আজ আমার মেয়ের কনসার্ট হতে পারতো।
তাই বললাম,নিজের প্রতিভা কখনো খুঁজতে যাবেন না।সময়টাই নষ্ট করবেন।
বাংলাদেশের শতকরা ৯০টি পরিবারের অবস্থাই এরকম,খোঁজ নিয়ে দেখুন,বাংলার মুখ যারা উজ্জ্বল করেছে তারা বাকি ১০টি পরিবার হতে এসেছে।অথবা পরিবারের মতের অমিলে এসেছে।আর আমরা তাদের ইন্টার্ভিউ নেয়ার জন্য এত পড়ালেখা করি।
বিশেষ দ্রষ্টব্য:আপনার বাবা কাছে যদি লাইসেন্স করা বন্দুক থাকে তাহলে এই পোষ্ট দেখানোর সাহস করবেন না।
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ধন্যবাদ।অনুপ্রাণিত হলাম।
২| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
সত্যের ছায়া বলেছেন: ক্যারিয়ার বিষয়ক পোষ্টে + ++
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ক্যারিয়ার!তা তো পিষে ফেলা হচ্ছে,যে ক্যারিয়ার চাই তার চিহ্নও আমাদের জোটে নাহ।
৩| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সেদিন রাতে ঘরে ফিরছিলাম, ঘরের রাস্তায় কয়েকটা গাছ আছে; হঠাৎ মাথয় সামান্য কি যেন পড়লো, দেখি গরম; এখন রাতে ফেরার সময়, গাছের নীচ দিয়ে যাবার আগে ২/৩ টি ঢিল ছুঁড়ে মারি অন্ধকারেই।
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০৫
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: সেদিন রাতে ঘরে ফেরার সময় আপনার কি হয়েছে এবং কেনো হয়েছে তার কথা আমি বলতে পারি না।তবে বর্তমানে আপনি অন্ধকারে ঢীল ছুড়ছেন তা আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি।
৪| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০৩
সত্যের ছায়া বলেছেন: কি আর করবেন। মানুষ এখন যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাচ্ছে না। ছাত্র রাজনীতিতে জড়িয়ে যান, সেখানে চাঁদা টাদা কিংবা পাতি উঠিয়ে দিব্যি চলে যাবে। তবে সেটা নির্ভর করবে আপনার ব্যক্তিত্ব কিংবা অভিরুচির উপর।
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:০৮
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: খুব একটা খারাপ বলেন নি।তবে,আমি যদি রাজনীতি তে প্রতিভাধারী হতাম হয়ত কাজে লেগে যেতাম।
এটাই,আপনি কিসে ভালো করবেন,সেটা বিচার হয় নাহ,বিচার হয় আপনি পাঠ্যবই কতটা মুখস্থ করতে পারবেন।
৫| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৩৪
আখেনাটেন বলেছেন: অামাদের দেশে ক্যারিয়ার কাউন্সিলিং এর ব্যবস্থা না থাকায় বাব-মা যা চায় ছেলেমেয়েদের বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তাই গলাধকরণ করতে হয় ইচ্ছা বা অনিচ্ছায়।
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৩
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আমাদের দেশে ২৬লক্ষ বেকার(আজ দেখলাম)
ক্যারিয়ার কাউন্সিল করেও বা কি লাভ?যদি না আমাদের দৃষ্টিভঙি পাল্টাতে পারি।
৬| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৩৫
শায়মা বলেছেন: তাই তো আমার আর ছবি আঁকা শেখা হলো না স্কুলে গিয়ে। ছবি আঁকতে দেখলেই মায়ের বকা ঝকা ! পড়া নাই লেখা নাই সারাদিন.........
তাই তো আজ এত ভালো ছবি এঁকেও আমাকে .......
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৭
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আমি আর কিছু কইতাম নাহ।
আপনি ছবি আঁকতে পারেন না,ঘটনা কি সত্য???।
আঁকা আঁকি বাদ দিয়ে পড়তে বসো।ছবি আঁকলে কপালে ভাত জুটবে নাহ।এমন টা প্রায় সবাই শুনে আমাদের দেশে।
৭| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৬
শরীফুর রায়হান বলেছেন: কথাগুলো সত্য, তবে বাবার কাছে যাবে না,
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১০:৪৯
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: গেলে লাভ হবে নাহ,বাবা বলবে:
ব্লগিং বাদ দিয়ে পড়তে বসো।
আর যদি গুলি টুলি কিছু থাকে তাহলে আমি পালানোর ব্যবস্থা করে নিই,এরপর বাবার কাছে পাঠাবেন।
৮| ২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:২৫
আরজু পনি বলেছেন: সম্ভবত নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার কারণে ক্যারিয়ার নিয়ে বাবা-মায়ের দুশ্চিন্তা বেশি হতে পারে।
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ১১:২৮
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আমার মতে এ দুশ্চিন্তার কোন কারণই নেই।
কারণ,বর্তমান শিক্ষার্থী সমাজ বাবা-মা এর কথার বাহিরে যায় নাহ,তবে নিজের ক্যারিয়ারকে নিরাপত্তাহীনতায় ফেলে দেয়।
৯| ২৯ শে মে, ২০১৭ সকাল ৯:৩১
খরতাপ বলেছেন: আমাদের শিক্ষা মন্ত্রীর বোধ হয় পরিক্ষায় পাশ করতে খুব কষ্ট হত। তাই তিনি তখন প্রতিজ্ঞা করেছিলেন, মন্ত্রী হলে এমন ব্যবস্থা করবেন যেন ছাত্ররা পরীক্ষা না দিয়েও পাশ করে যায়।
২৯ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৭
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: পরীক্ষা দেয়া না দেয়া কথা নাহ।ব্যাপারটা হচ্ছে,পাঠ্যবই মুখস্তের ভিত্তিতে যে পরীক্ষা সেই পরীক্ষার উপর নির্ভর করে আমাদের ভবিষ্যৎ।সেই শিক্ষাব্যবস্থার উপর ঝাটা
১০| ২৯ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: শিক্ষার প্রধান উদ্দেশ্য বুঝি ক্যারিয়ার গঠন, এমন শিক্ষার মুখে ঝাঁটা
২৯ শে মে, ২০১৭ সকাল ১১:৪৯
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: শিক্ষা গ্রহণের ফলে আমরা নৈকতকতার শিখায় চড়ছি,এমনটাই ভাবে আমাদের বাবা-মা।
১১| ২৯ শে মে, ২০১৭ দুপুর ১:০৫
বর্ষন হোমস বলেছেন:
আপনার সাথে একমত।তবে সম্পূর্ণ নয়।
যারা অন্ধকারে ঢিল ছুড়ে নি তাদেরকে পরবর্তীতে ছুড়তে হবে এই কথা ভুল।সময়ের সাথে সাথে সবকিছুই পরিবর্তন হয়।মানুষের দৃষ্টিভঙ্গিরও পরিবর্তন হচ্ছে।আগে অনেক পরিবারেই মেয়েদের জোর করে কম বয়সে তাদের অনিচ্ছায় বিয়ে দেওয়া হত,তাও আবার পছন্দ টছন্দ কিছু হয়নি এমন পাত্রের সাথে।জানতে ও চাইত না,ছেলেকে পছন্দ হয়েছে কিনা।কিন্তু সময়ের সাথে ঠিকই পরিস্থিতির পরিবর্তন হয়েছে।এখন বিয়ের সময় জানতে চাওয়া হয় নিজের পছন্দ আছে কিনা?তারা এখন বিয়ে করতে চাচ্ছে কিনা?ইত্যদি।
ঠিক তেমনই কিছুদিন পরেই দেখবেন আপনি আপনার ছেলেকে জিগ্যেস করবেন তুমি কি সাংবাদিক হতে চাও?ঢাকা ভার্সিটি তে পড়তে চাও?আমি এখনই অনেক কে দেখছি।দেখেন না @শায়মা আপুও ওনার মেয়ে কে নাচঁ,গান শিখাচ্ছেন।
২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২২
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আপনার কথাও সঠিক।তবে,কথা হচ্ছে আমি তো বল্লামই যে,দেশে ১০%ব্যতিক্রম আছে।তাদের কে চোখে পড়া স্বাভাবিক।ভবিষ্যতে পার্সেন্টেজ বাড়বে এটা আশা রাখি তবে মনে হয় না খুব একটা বাড়বে,যা পোষ্টে বলেছি।
১২| ২৯ শে মে, ২০১৭ বিকাল ৩:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হুমম, সমস্যাটা হলো জোর করে গেলানোয়! মা বাবার দোষ দিয়ে যতটা না পার পাওয়া যাবে তার চেয়ে বেশি বিপদে পড়া যাবে আমাদের এজুকেশন সিস্টেমের প্রবক্তাদের বাদ দিলে!
এরা এমন একটি সিস্টেম চালু রেখেছে যাতে প্রেশার নিয়ে পড়াশুনা করতে হবেই!!
এই গলদটা না বুঝলে সমাধান আসবে না।
২৯ শে মে, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৯
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: একটি ভালো মন্তব্য।এই মন্তব্যের সাথে মিল পাচ্ছি প্রমথ চৌধুরীর লেখা"বই পড়া" প্রবন্ধের সাথে।বিদ্যা গেলানো ভালো,কিন্তু তা অবশ্যই সন্তানের জীর্ণ করার উপর নির্ভরশীল রাখা উচিৎ।
১৩| ০১ লা জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: সচেতন ও শিক্ষা মূলক পোস্ট। যাদের বাবার লাইন্সেস করা পিস্তল নেই তারা অনুপারিত হবেন আশাকরি।
০১ লা জুন, ২০১৭ রাত ৯:০১
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: সবাই হয়ত অনুপ্রাণিত হয়।কিন্তু কেউ প্রকাশ করে নাহ।
১৪| ০৩ রা জুন, ২০১৭ রাত ১১:১১
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: আসলেই যথার্থ বলেছেন। আমাদের শিক্ষাব্যাবস্থাই আমদের অঙ্কুরে বিনষ্ট করে দিচ্ছে।
০৩ রা জুন, ২০১৭ রাত ১১:৩৬
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: আমাদের দৌড় এটুকুই।হয়ত এটিকে বন্ধ করার জন্য কালাপাহাড় অথবা চেঙ্গিস খানকে দরকার।কবি নজরুল যেমন ডাক দিয়েছেন।
১৫| ০৩ রা জুন, ২০১৭ রাত ১১:৪৪
নাদিম আহসান তুহিন বলেছেন: নাহিদ কাকুর সৃজনশীল তত্ব, উলটা আরো পোলাপাইনের সৃজনশীলতা নষ্ট করতেছে।
০৩ রা জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৩
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।সৃজনশীল নামেই কামে বেহুদা।
সৃজনশীল নাকি শিক্ষার্থীদের মেধা যাচাইয়ের সুযোগ দেয়।
১৬| ০৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩
ওমেরা বলেছেন: ভািয়া আপনার লিখা খুব সুন্দর ও বাস্তব । কিন্ত এখানে আমি খুব সুন্দর একটা কমেন্ট আমার ভাবনায় আসছে কিন্তু কিছুতেই বাংলায় গুছি্যে লিখতে পারছি না ---------কেমন যে লাগছে !!
০৫ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: দেখুন,এটা সমস্যা নাহ।অনেক কথা একসঙে গুলিয়ে ফেললে এটা হতেই পারে।সময় নিয়ে চিন্তাভাবনা করুন।আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের প্রতীক্ষায়।
১৭| ১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
শাহ্জাদা আল- হাবীব বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
১৭ ই জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: সমর্থন করায় কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মে, ২০১৭ রাত ৯:৫৩
সত্যের ছায়া বলেছেন: ভাল লিখেছেন।