নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এইটা ব্লগ। ম্যা ম্যা করলে লাত্থি দেয়া হয়।

দেশ প্রেমিক শুধু কথায় নয় কাজে হতে চাই।

ওয়ল্ভারিন (জিমি)

ওয়ল্ভারিন (জিমি) › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোকো সম্পর্কে এফবিআই রিপোর্টের চুম্বকাংশের বঙ্গানুবাদ। (ভুলত্রুটি মার্জনা করবেন।)

৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৭



এফ বি আই এর ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস ভিনদেশী ৩ মিলিয়ন ডলার ঘুষের অবৈধ আয় উদ্ধারের খোঁজে।



ওয়াশিংটনঃ ডিপার্টমেন্ট অব জাস্টিস বেশ কয়েকটি ব্যাংক একাউন্টের প্রায় ৩ মিলিওন ডলার বাজেয়াপ্ত করার বিষয়টি নথিভুক্ত করেছে যার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারী অফিস থেকে এবং গণমানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন সরকারী কাজের জন্য ঘুষ গ্রহণের মাধ্যমে আয়ের সুদূরপ্রসারী ষড়যন্ত্রের অভিযোগ রয়েছে, ক্রাইম ডিভিশনের এটর্নি জেনারেল মেথু ফেডরিক বিষয়টি ঘোষণা করেন আজ (January 09, 2009)



নথিভুক্ত করার কাজটি করা হয় January 8, 2009 এ US ডিসট্রিক্ট কোর্ট অব কলম্বিয়ায়, সিঙ্গাপুরে থাকা বিভিন্ন মালিকানা ধিন ব্যাংক একাউন্ট গুলোর বিরুদ্ধে। বাজেয়াপ্তকরন রিপোর্টে প্রাথমিকভাবে বাংলদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ছেলে আরাফাত কোকো রহমানকে বাংলাদেশ সরকারকে সিমেন্স এজি, চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানির দেয়া বিভিন্ন প্রজেক্ট থেকে ঘুষের মাধ্যমে আয়ের ব্যাপারে অভিযুক্ত করেছে। এই রিপোর্টে আরো বলা হচ্ছে যে, কোকোর একাউন্টে পাওয়া প্রায় সকল অর্থই চায়না হারবার কোম্পানির প্রজেক্ট থেকে পাওয়া, যে প্রজেক্টি চট্টগ্রাম পোর্টে নতুন জাহাজ নাঙ্গরকরণ টার্মিনাল বানানোর জন্যে ছিল।



এটর্নি জেনারেল মেথু ফেডরিক বলেন, "এই একাউন্টের ব্যাপ্তি এতটাই যে, এই বৈদেশিক দুর্নীতির মাধ্যমে আয়ের এই অর্থ US আইন প্রনয়ন সংস্থা খোদ " ঘুষ ও মানি লন্ডারিং " আইনের অধীনে উদ্ধারে তৎপর হবে।" তিনি আরো বলেন, শুধু ডিপার্টমেন্টই নয়, বৈদেশিক দুর্নীতি আইন যারা লঙ্ঘন করবে তাদের আইনের আওতায় আনতে প্রয়োজনে আইন রুজ্জকারী কোম্পানী এবং ক্ষমতাশীল দের ব্যবহার করা হবে, শুধু তাই নয় বিভিন্ন পরিকল্পনায় সহজে অবৈধ লেন-দেন ধরার জন্যে আমরা আমাদের বাজেয়াপ্তকরণ নীতিও প্রয়োগ করব।



জার্মান কোম্পানি সিমেন্স এজি এবং এর অধীনস্থ কোম্পানী নিজেদের দোষ December 15, 2008 এ স্বীকার করেছে, লঙ্ঘন এবং অভিযোগ বর্ণিত বৈদেশিক দূর্নীতি আইনের অধীনে। সিমেন্স বাংলাদেশ বলেছে যে, সিমেন্সের ব্যবসায়িক পরামর্শদাতারা ব্যবাসায়িক সার্থে একটি মোবাইল টেলিফোন প্রকল্পের নিলামী প্রক্রিয়ার আদেশজনিত কারণে মে ২০০১ থেকে আগস্ট ২০০৬ পর্যন্ত অনেকবার কমপক্ষে ৫,৩১৯,৮৩৯ ডলার অবৈধ অর্থ লেনদেন করেছে বাংলাদেশী বিভিন্ন কর্মকর্তার সাথে। অই ব্যাবসায়ি পরামর্শদাতাদের প্রত্যেকেই অন্তত একবার অর্থের লেনদেন নিজেদের US ব্যাংক একাউন্ট থেকে করেছেন।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৫

কৃষিবিদ আহমদ মুকুল বলেছেন: তারেকের দূর্নীতির কাছে কোকোর দূর্নীতি তো কিছুই না ........

২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

ওয়ল্ভারিন (জিমি) বলেছেন: তা তো ঠিকই।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোকোর ঘুষের টাকা যেভাবে ধরল FBI
পড়ুন - Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.