![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১ মাস রোজা রাখার পর ঈদের দিন নিয়ম মেনে খাবার হয়ত প্রশ্নই আসে না।কিন্তুু এই অনিয়ন্ত্রিত খাওয়ার ফলে দিন শেষে পেটে ব্যাথ্যা, এসিডিটি, বমি বমি ভাব ইত্যাদি যখন দেখা দেয়,তখন ঈদের আনন্দটাই নষ্ট হয়ে যায়।তাই খাবারগুলোই স্বাস্হ্যকর উপায়ে রান্না করে নিতে হবে।
ঈদে আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলোকে কিছুটা হলেও স্বাস্থ্যকর করা সম্ভব। দেখে নেয়া যাক কিভাবে....
১.গরু ও খাসির মাংস খুব পাতলা করে কেটে নিতে হবে।
২.গরু ও খাসির মাংসের দৃশ্যমান চর্বি কেটে ফেলে দিন।
৩. রান্নায় ব্যবহার করুন সানফ্লাওয়ার ওয়েল/ অলিভ ওয়েল।
৪.ঘি, ডালডার ব্যবহার পরিহার করুন।
৫.রান্নায় খাবার লবণ, স্বাদ লবণ, বিট লবণ ইত্যাদি লবণের ব্যবহার সীমিত করুন।
৬.বিভিন্ন রকম মিষ্টান্ন যেমন - পায়েস, ক্ষীর, ফিন্নি, পু্ডিং ইত্যাদিতে চিনি ও ক্রিমের ব্যবহার সীমিত করে স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করুন বিভিন্ন রকমের রোস্টেড বাদাম আর শুকনো ফল
৭.মেনুতে কিছু স্বাস্থ্যকর আইটেম যোগ করুন, যেমন - চিকেন টিক্কা , বেক্ড মাশালা ফিশ।
৮. ঈদ মেনুতে সবজির আইটেম সাধারনত কম থাকে। তাই বিভিন্ন রকমের সালাদ রাখুন,সাথে ফলের সালাদও রাখতে পারেন। ( কেনা সালাদ ড্রেসিং ব্যবহার না করাই যুক্তিসংগত)
আরও কিছু নিয়ম মেনে চলুন....
১. ঈদের নামাজে যাবার আগে হালকা নাশতা করে নিন, যেমন- ক্ষীর, ১টা রুটি, ১টা ডিম, ১ গ্লাস দুধ।
২. ঈদের দিন হয়ত ব্যয়াম করা সম্ভব নয়,তবে কাছাকাছি দুরত্বের জায়গায় হেটে যান, এতে বুক জ্বালা পোড়া ও পেটে অস্বস্থি ভাব হবে না।
স্বাস্হ্য সমস্যায় যেন ঈদের আনন্দ নষ্ট না হয় এই শুভ কামনা রইল। ঈদ মোবারাক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: শুকরিয়া !