![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার উপর থেকে ব্যান না তুললে আমি কাইন্দা দিমু ।।।
সাইবার যোদ্ধা মুক্তাদির রহমান শিমুল ও শেখ আসমান জনকন্ঠকে বলেন, সাইবার যুদ্ধে জামায়াত শিবিরকে কোন ঠাসা করে দেয়া হয়েছে। এখন জামায়াত শিবির তাদের বন্ধুদেশ গুলোর সহযোগিতা নিয়ে বিভিন্ন অশ্লিল পোস্ট ও ছবি দিচ্ছে। এর মধ্যে পাকিস্তান ও তুর্কি সাইবার আর্মি তাদের বন্ধু হিসেবে কাজ করছে। ইন্দোনেশিয়ার জামায়াতে ইসলামও তাদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিযেছে। কিন্তু কোন সহযোগিতাই তাদের কাজে লাগছে না। যখনই তারা কোন পোস্ট দিচ্ছে সঙ্গে সঙ্গে সেগুলোকে অন্ধকার করে দেয়া হচ্ছে। শাহাবাগ থেকে ছবি তুলে নিযে গিযে তারা সেই ছবিকে ফটোশপে বিকৃত করে ফেসবুকসহ ব্লগে পোস্ট করছে। আমরা ওই ছবি গুলোর পাশে আসল ছবি দিয়ে পোস্ট দিচ্ছি। এতে জামায়াত শিবিরের মিথ্যা পোস্ট প্রমাণিত হচ্ছে। ফলে সারা থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা মিথ্যাচারকারী জামায়াত শিবিরের বিরুদ্ধে ক্রমাগত স্ট্যাটাস পোস্ট হচ্ছে। এতে আমাদের সহযোদ্ধার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আন্দোলনের শুরুর দিন থেকে ১৫তম দিন পর্যন্ত আমরা এক লাখের বেশি পোস্ট দিয়েছি। এই পোস্ট গুলো থেকে গোটা দেশ জেগে উঠেছে। জামায়াত শিবিরের রাজনীতি বন্ধের দাবি জোরালো হয়েছে। তাদের পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলো বর্জন করা শুরু করেছে দেশের মানুষ। আমাদের সঙ্গে সারাদেশ থেকে ৬০ হাজার সাইবার যোদ্ধা একযোগে কাজ করে যাচ্ছে। আমজনতার ব্যানারে এই সাইবার যোদ্ধারা কাজ করে যাচ্ছে।
সাইবার যোদ্ধারা একটি নোটিস পোস্ট করেছে। ওই নোটিসে লেখা হয়েছে, প্রিয় সাইবার সহযোদ্ধারা আমরা যদি আমাদের দাবির সপক্ষে আগামী ১৫ মার্চ এক লাখ পিটিশন দাখিল করতে পারি। তবে হোয়াইট হাউস থেকে এই আন্দোলন সংক্রান্ত একটি বিবৃতি চাই-যা বিশ্ব মিডিয়া আমাদের জন্য ইতিবাচক প্রভাব হিসেবে কাজ করবে। ফলে আমাদের আন্দোলন আরও বেগবান হবে। এ জন্য প্রয়োজন একটি সচল ইমেইল ঠিকানা। সকলের সর্বাত্মক সহযোগিতা করছি।-সাইবার যোদ্ধা।
শাহবাগ প্রজন্ম চত্বরে মানুষের সমুদ্র থাকছে সব সময়। তারুণ্যের চেতনায় মুখরিত পুরো শাহবাগ। সবার চোখে-মুখের অভিব্যক্তি জানান দিচ্ছে অদম্য স্পৃহার। তরুণ প্রজন্মের এই দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধকে কটাক্ষ করে, ঠাট্টা করে, বিদ্রুপ করে- কারন তারা এই জাগরণকে ভয় পায়। খেয়াল করে দেখবেন, মানুষ যে জিনিসটা ভয় পায়, সেটা নিয়েই হাসি মশকরা করে মনের ভয় দূর করতে চায়। এটা কোন কটাক্ষ বা ঠাট্টা করার আন্দোলন নয়। এখান থেকে বিজয় সূচিত হবেই। আর এই বিজয়ের মাধ্যমে দেশ থেকে জামায়াত শিবির নামক দৈত্য-দানবের রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক মৃত্যু ঘটবে। আমরা এই ফসল নিয়েই ঘরে ফিরব।
সাইবার যোদ্ধারা হুঁশিয়ার করে বলেন, ফেসবুকে কিছুদিন নতুন বন্ধু যোগ করা থেকে বিরত থাকুন। কেননা জামাত শিবিরের ছদ্মবেশী লোকজন আপনাদের বন্ধু সেজে ফেসবুকে ঢুকে পড়ছে, আপনার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার মাধ্যমে যাবতীয় ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে। এবং সুযোগ মতন তারা কিন্তু ঠিকই সেইসব ব্যবহার করবে। এদের প্রোফাইলগুলো এভাবেই সাজানো যে দেখলেই বোঝা যাবে। একই সঙ্গে প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের সঙ্গে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত তাদের সবাইকে সতর্ক হবার আহবান জানানো হয়েছে। প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের আপডেট সঙ্গে সঙ্গে ইংরেজীভাষীদের মাঝে পৌঁছে দিতে পেজ খোলা হয়েছে। বিদেশে অবস্থানকারী ভাইয়েরা এই পেজটি শেয়ার করে বিদেশীদের মধ্যে প্রমোট করুন। বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দিন শাহবাগ চত্বরের তাৎক্ষণিক আপডেট ‘শাহবাগে সাইবার যুদ্ধের’ খবর। এতে বিশ্ব বিবেক জাগ্রত হবে। বিশ্ব মিডিয়াও আমাদের পক্ষে নিউজ দেবে।
সাইবার যোদ্ধা বলেন, শাহবাগ আন্দোলনকে বার বার প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। টাকার জোরে তারা বিশ্ব মিডিয়াকেও নানাভাবে প্রভাবিত করছে। এই মিথ্যাচারকে প্রতিহত করতে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। শাহবাগে আগত বিদেশী মিডিয়ার সংবাদ কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়, টাকার কাছে বিক্রি না হযে সত্য প্রকাশ করুন। জাতি আপনাদের স্মরণে রাখবে।
সাইবার যোদ্ধারা আরও একটি আহবান জানিয়েছেন, জামায়াতীরা অপপ্রচারের মাধ্যমে কোরানঅবমাননার ভুয়া সংবাদ প্রচার করে দেশে দাঙ্গা ছড়ানোর নীল নকশা অনুযায়ী কাজ করছে। এসব পেজ ভুলেও লিঙ্ক অথবা শেয়ার করবেন না। দেশে সাইবার ক্রাইম মনিটর কমিটি গঠন করা হয়েছে। আপনার এ্যাকাউন্টটি সব সময় নজরদারিতে আছে। আপনার লিংক অথবা শেয়ার দেশে সা¤প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়ালে আপনার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে লিঙ্ক বা শেয়ার করবেন।
সাইবার যোদ্ধারা মঙ্গলবারও জামায়াত পরিচালিত প্রতিষ্ঠানগুলো বর্জন করার আহ্বান জানিয়েছে। দেশবাসী এই আহ্বানে বিপুল সাড়াও দিয়েছে। ইসলামী ব্যাংক থেকে বিভিন্ন জেলায় টাকা তোলার হিড়িক পড়েছে। বেশ কয়েকটি জেলায় ইসলামী ব্যাংকের বুথ ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়েছে। জামায়াতের ৪৯টি প্রতিষ্ঠান সাইবার যোদ্ধা এখন পর্যন্ত চিহ্নিত করেছে।
ব্যাংক বীমা ॥ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড, ইসলামিক ফাইন্যান্স এ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, ইসলামী ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও তাকাফুল লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
সংবাদমাধ্যম ॥ নয়া দিগন্ত, সংগ্রাম, দিগন্ত টেলিভিশন, সোনার বাংলা অনলাইন।
কোচিং সেন্টার ॥ ফোকাস, রেটিনা, কনক্রিট, এক্সিলেন্ট, প্রবাহ, অপটিমাম, সৃষ্টি কোচিং সেন্টার, সাকসেস, রেডিয়াম, ইনডেক্স।
চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ॥ ইবনে সিনা হাসপাতাল, ইবনে সিনা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ইবনে সিনা ফার্মা, ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল, ফুয়াদ আল খতিব মেডিক্যাল ট্রাস্ট।
ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ॥ কেয়ারী সিন্দবাদ, মেট্রো শপিং সেন্টার, কোরাল রিপ, মিশন ডেভেলপারস, ইন্টিমেট হাউজিং, সোনারগাঁও হাউজিং, লালমাটিয়া হাউজিং, সিলভার ভিলেজ হাউজিং, ওয়ান সিটি ও অবসর সিটি।
বাস সার্ভিস ॥ গ্রীন লাইন, পাঞ্জেরী, আবাবিল, অনাবিল ও ছালছাবিল সার্ভিস।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ॥ নর্দান ইউনিভার্সিটি, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল ইসলামী ইউনিভার্সিটি, এশিয়া ইউনিভার্সিটি, স্উাথইস্ট ইউনিভার্সিটি, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ টেকনোলজি কলেজ, গ্রীন ইউনিভার্সিটি ও লাইসিয়াম কিন্ডারগার্টেন, চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ইসলামী ইউনিভার্সিটি, মানারাত বিশ্ব বিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।
ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান ॥ কোরাল রীফ মিশন ডেভেলপারস, আবাসন সিটি, লালমাটিয়া হাউজিং ও ওয়ান সিটি, সিলভার ভিলেজ হাউজিং।
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য ফোকাস কোচিং সেন্টার, মেডিক্যাল কোচিং সেন্টারে ভর্তির জন্য রেটিনা কোচিং ও প্রকৌশলে ভর্তির জন্য কনক্রিট কোচিং সেন্টার পরিচালনা হয়। কোচিংয়ে বিভিন্ন সময়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি দলীয় আদর্শের বই সরবরাহ করা হয়। কর্মীদের বিভিন্ন সরকারি মেডিকেলে ভর্তির জন্য ১৯৮০ সালে রেটিনা কোচিং সেন্টার প্রতিষ্ঠা হয়। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে কনটেস্ট, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে রেডিয়েন্ট, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে সোনালিকা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে সাকসেস, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে রেডিয়াম কোচিং সেন্টার। এ ছাড়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিভিন্ন নামীদামী কলেজকে ঘিরে গড়ে তোলা হয় কনসেপ্ট কোচিং সেন্টার।
সাইবার যোদ্ধারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা প্রতিষ্ঠানগুলো এক এক করে বর্জন করছেন। আমাদের কাছে অনেক পোস্ট এসেছে জামায়াতীদের প্রতিষ্ঠান বর্জনের।
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৬
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: তরুণের দেশ প্রেম
পরীক্ষা চলছে,
রাজাকার উৎখাতে
নানা কথা বলছে!
ভয় পেয়ে রাজাকার
ডেকে আনে সাগরেদ,
খুন করে গাড়ি ভাঙে
নেই যেন কোনো ক্লেদ!
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৬
গধযনঁন বলেছেন: Click This Link এইটা কি ভাই?? কেও বলতে পারেন??!!
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৯
মাগুর বলেছেন: আমরা প্রস্তুত আছি সবখানে। প্রজন্ম চত্ত্বরে, ব্লগে, ফেইসবুকে, পেপার-পত্রিকায় আর মানুষের মাঝে। আমাদের বিজয় হবেই। আমাদের দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা ঘরে ফিরবো না।
ছাগু....দৌড়া, বাঘ আইলো!
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১১
আব্দুল মোমেন বলেছেন: আর কোন কথা নাই, রাজাকারের ফাঁসি চাই।
সোনার বাংলা স্লোগান ধর, রাজাকার মুক্ত বাংলা গড়।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৬
নোমান বিবিএ বলেছেন: সাবধান সাবধান এখনো জামাত শিবির জামেলা করতেচে