নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাকিস্তানী দালাল, শিবির, জামাতী, ভারতীয় দালালদের ঘৃনা করি । ছাত্রলীগকে ও পছন্দ করি না তাদের বর্তমান কর্মকান্ডের জন্য ।

। নিজের লেখার প্রতিভা নাই, সময় ও নাই, তাই কপি /পেস্ট মারি । ভুলেও মাইন্ড করবেন না । আমাকে শরম দিবেন না

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার

আমার উপর থেকে ব্যান না তুললে আমি কাইন্দা দিমু ।।।

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

একান্তে একসঙ্গে

২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯











দুজনই এত ব্যস্ত থাকি যে বেড়ানোর সময় কোথায়? কর্মজীবী দম্পতির মুখে এমন কথা প্রায়ই শোনা যায়। কিন্তু ব্যস্ততা তো এখন জীবনেরই অংশ। এরই মধ্যে নিজের জন্য বা সঙ্গীর জন্য খানিকটা সময় বের করে নেওয়াই যায়।

তা না হলে একটা সময়ে গিয়ে দেখা যাবে, কোথায় যেন জীবনের ছন্দ হারিয়ে গেছে। এই সুর-ছন্দ ঠিক রাখতে নিজেদের ইচ্ছাটাও থাকা জরুরি।

এখন মনে হতে পারে, একটু সময় পেলে তো পরিবারকে সময় দিতে হয়। সংসারের টুকিটাকি কাজ সারতে হয়। আত্মীয়স্বজন কেউ অসুস্থ হলে তাঁকে দেখতে যাওয়ার কাজটাও তখন করতে হয়। তাহলে এর মধ্যে নিজেদের জন্য সময় কোথায়? এখানে ঘুরে-ফিরে আসে সেই প্রবাদবাক্য—ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়।

সংসারের কাজ সব সময় স্ত্রীকে একা হাতে সামলাতে হবে। তা তো নয়। স্বামী ছুটির দিনে স্ত্রীর কাজে সাহায্য করতে পারেন। বানিয়ে আনতে পারেন নিজের হাতে এক কাপ ধোঁয়া ওঠা চা বা কফি। এতেই দেখবেন খুশি হবেন আপনার সঙ্গী। হয়তো একসঙ্গে সংসারের বাজারসদাই করতে গিয়েছেন, কিংবা আত্মীয়স্বজনকে দেখতে গিয়েছেন। ফেরার পথে ঢুকে পড়তে পারেন কোনো কফি শপে।

রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে নিজেদের পুরোনো দিনের কথা, বর্তমান ও ভবিষ্যতের কথা আলোচনা করতে পারেন। সামনে হয়তো পেয়ে গেলেন কোনো আইসক্রিম বা ফুচকার দোকান। খানিক সময়ের জন্য সব বাস্তবতা ও ব্যস্ততাকে দূরে সরিয়ে একান্তে কিছু সময় কাটালেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মাহবুবা নাসরীন বলেন, ‘বিয়ের পর পরস্পরকে জানার প্রাথমিক ধাপ হিসেবে মধুচন্দ্রিমায় যাওয়া দরকার। সেখান থেকে ফিরে পুরোদস্তুর সংসারজীবনে ঢুকে পড়া। শুরু হলো ব্যস্ততা। নিয়মের মধ্যে চলতে চলতে হাঁপিয়ে ওঠার আগেই ঘুরে আসতে পারেন গ্রামের বাড়ি বা আশপাশে কোনো পর্যটনকেন্দ্র থেকে। বেশি সময় হাতে না থাকলে বাড়ির কাছের কোনো পার্কেই হাঁটতে যেতে পারেন। পরস্পরকে সময় দিলে দাম্পত্য জীবন মধুর হবে, এটি বলার অপেক্ষা রাখে না।’

পরিকল্পনা করেই সব সময় বেড়াতে যেতে হবে তা নয়। পরদিন ছুটি, হঠাৎ করেই মনে হলো এখনি বেড়িয়ে আসি না কোথাও থেকে। সাতপাঁচ না ভেবে প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন। শহরের কাছে কোনো রিসোর্টে কাটিয়ে এলেন কিছু সময়। দেখবেন ফুরফুরে মেজাজে ফিরে কাজে নতুন উদ্যোম পাচ্ছেন। আজরিন আলম ও সামিউল ইসলাম দম্পতির বিয়ে হয়েছে পাঁচ মাস হলো। বিয়ের পর পুরো সময়টাই তাঁরা পারিবারিক আবহে কাটাচ্ছেন। আজরিন বলেন, ‘পরিবারের সবার সঙ্গে আনন্দে সময় কাটছে। রাতে মাঝেমধ্যে সামিউল আর আমি সিনেমা দেখি। বাড়ির পাশে ফুচকার দোকানে ফুচকা খেতে যাই। আর দাওয়াত তো লেগেই আছে।’







Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.