নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাকিস্তানী দালাল, শিবির, জামাতী, ভারতীয় দালালদের ঘৃনা করি । ছাত্রলীগকে ও পছন্দ করি না তাদের বর্তমান কর্মকান্ডের জন্য ।

। নিজের লেখার প্রতিভা নাই, সময় ও নাই, তাই কপি /পেস্ট মারি । ভুলেও মাইন্ড করবেন না । আমাকে শরম দিবেন না

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার

আমার উপর থেকে ব্যান না তুললে আমি কাইন্দা দিমু ।।।

ছাত্তির ইন্জিনিয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডায়াবেটিস হলে কি করবেন

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৩

ডায়াবেটিস নামক ঘাতক রোগটি দিন দিন বেড়েই চলেছে। সারা পৃথিবীতে ২৮৫ মিলিয়ন মানুষ নীরব ঘাতক ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত এবং এর শতকরা ৭০ ভাগই দরিদ্র ও মধ্য আয়ের দেশগুলোতে। ২০৩০ সাল নাগাদ এই সংখ্যা দ্বিগুণ হতে পারে।



মনুষের ওজন বৃদ্ধি পাচ্ছে, কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম কমে যাচ্ছে, মানসিক চাপ বাড়ছে, খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন হচ্ছে ইত্যাদি কারণে আনুপাতিক হারে ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যাও বেড়ে যাচ্ছে। অধিক ক্যালরিসমৃদ্ধ ও অধিক চর্বি-শর্করা জাতীয় খাদ্য গ্রহণের অভ্যাস শিশু কিশোরদের স্থূলতা বাড়াচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে খেলার মাঠের অভাব, বিদ্যালয়ে শরীর চর্চা বা খেলাধূলার সংস্কৃতির বিলোপ, টেলিভিশন আর কম্পিউটার গেম ও ফেসবুক, শহরে অলস জীবন, গাড়ি-লিফট, চলন্ত সিঁড়ি ব্যবহারের প্রবণতা। অনেক বাচ্চাদের বেলায় ছেলেবেলা থেকেই পড়াশোনার অত্যধিক প্রতিযোগিতা, মাত্রাতিরিক্ত মানসিক চাপ, খেলা ধূলার প্রতি অনীহা বা পড়াশোনার ব্যস্ততায় সময়ের অভাব, মানুষকে আরো বেশি অলস জীবন যাপনে অভ্যস্ত করে তুলছে আর বাড়াচ্ছে রোগ ব্যাধি। গ্রামের শিশুদের ছেলেবেলার অপুষ্টি এবং বড় হয়ে শহরে অভিবাসনের পর অধিক পুষ্টির মন্দ্র চক্রও এখানে ডায়াবেটিসের জন্য দায়ী। সর্বোপরী চিকিত্সা বিজ্ঞানের উন্নতির ফলে



ডায়াবেটিস হলে করণীয়



আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে কিনা অথবা ডায়াবেটিস হয়ে গেলে তা নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা তা বোঝার জন্য কিছু টিপস জেনে রাখুন। যে কোন সময় কিছু সন্দেহ হলেই দ্রুত রক্তের সুগারটি মেপে নিন।



ডায়াবেটিসের মূল লক্ষণ যেমন অতিরিক্ত পিপাসা, ঘনঘন প্রস্রাব, রাত্রে উঠে প্রস্রাব করতে হয়, প্রচুর খিদে পায় ইত্যাদি।



আপনি সব সময় সুস্থ ছিলেন, কিন্তু হঠাত্ মনে হচ্ছে ওজন কমে যাচ্ছে, অথচ খাওয় দাওয়া ঠিক মতই চলছে এবং রুচি বা ক্ষুধাও বেশ বেশি, অনেক সময় মাত্রাতিরিক্ত।



যদি এমন হয় দ্রুত ওজন হারাচ্ছে শরীর, অথচ তার কোন চেষ্টা করা হয়নি যেমন হাঁটাচলা, ব্যায়াম কিছুই হচ্ছে না বা খাদ্য নিয়ন্ত্রণের কোন চেষ্টা চলছে না, অথবা অকারণে ওজন কমছে, তাহলে ধরে নিতে পারেন রক্তের সুগার বেড়েও যেতে পারে।



আপনি ভাল ছিলেন অথচ বেশ কিছু দিন যাবত বাড়তি ক্লান্তি বা অবসাদ বোধ করেন।



বারবার ছোট খাট অসুখ হচ্ছে, যেমন- ঘন ঘন শরীরে ফোড়া হচ্ছে, বারবার প্রস্রাবে ইনফেকশন হচ্ছে, জিহবায় সাদা সাদা ক্যানডিডার আক্রমণ, মহিলাদের যৌনাঙ্গে ঘন ঘন ছত্রাক জাতীয় রোগের আক্রমণ ইত্যাদি।



কোথায় সামান্য কাটা-ছেড়া বা ঘা হবার পর তা দ্রুত শুকাচ্ছে না।



কারণে অকারণে হাত পা অবস হয়ে আসে বা ভারি ভারি লাগে। এগুলোকে মেডিক্যাল টার্মে নিউরোপ্যাথি বলে, যার অন্যতম কারণ ডায়াবেটিস।



পায়ে ঘা হওয়া বা পায়ের আঙ্গুলের মাঝে ছত্রাকের আক্রমণ।



যারা গ্রামে গঞ্জে খোলা যায়গায় প্রস্রাব করেন, সেখানে দেখা যায় পিপড়া আসছে।



ডায়াবেটিস থেকে বাঁচার জন্য প্রতিরোধ করাটাই জরুরী



ডায়াবেটিসের কারণে সমাজ হারাতে পারে কর্মক্ষম ও সম্ভাবনাময় এক তরুণ যুবা প্রজন্মকে। যার সামাজিক ও অর্থনৈতিক মন্দ প্রভাব গোটা জাতিকে স্থবির করে দেবে। আরো যোগ হবে অন্ধত্ব, স্নায়ুর রোগ, কিডনি ও হূদযন্ত্র বিকল হওয়া, পা কাটা যাওয়া ইত্যাদি। এতে হাজার হাজার রোগী নিজেদের কর্মক্ষমতা হারিয়ে, পরিবারের ও সমাজের ওপর অর্তনৈতিক চাপ সৃষ্টি করে পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলবে। তাই এই ব্যাধিকে প্রতিহত করতে হবে এবং প্রতিরোধ করার উপযুক্ত ব্যবস্থা করতে হবে। ডায়াবেটিস জনিত অকালমৃত্যু ও পঙ্গুত্বকে প্রতিরোধ করতে হলে গোড়ায় ঠেকানো ছাড়া বিকল্প নেই। শুধু জীবন যাত্রার একটু খানি পরিবর্তন, একটু সচেতনতা ও সদিচ্ছা শতকরা প্রায় ৬০ ভাগ ডায়াবেটিসকে প্রতিরোধ করতে পারে।



কিভাবে প্রতিরোধ করতে হবে



রোগটি যেহেতু সারা জীবনের, তাই এই রোগে যাতে আক্রান্ত না হতে পারে সে লক্ষ্যে রোগ হওয়ার আগেই একে প্রতিরোধ করাটাই জরুরী। অর্থাত্ রোগটি আদতে না হতে দেওয়া। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূলমন্ত্র সুশৃংখল জীবন যাপন। এর মাধ্যমে রোগকে দূরে রাখা সম্ভব। নিচের কিছু কিছু টিপস মেনে চললে এ দানব থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব-



খাদ্যাভ্যাস



ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য খাদ্যাভ্যাসের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সময়মতো এবং পরিমাণ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ছোটবেলা থেকেই বেশি বেশি সবুজ শাক সবজির সাথে প্রয়োজন অনুযায়ী মাছ খেতে হবে। কম চর্বি ও কর্ম শর্করাযুক্ত খাদ্য গ্রহণে উদ্ধুদ্ধ হতে হবে। অধিক ক্যালরিযুক্ত খাবার, ফাস্টফুড, কোমল পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাবার, চকলেট, আইসক্রিম ইত্যাদি পরিহার বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। চিনি ও মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন মিষ্টি, সরবত, গ্লুকোজ, পায়েস ইত্যাদি কম খেতে হবে। ধূমপানের বিরুদ্ধে যেমন গণসচেতনতা গড়ে উঠেছে, তেমনিভাবে মন্দ খাদ্যাভ্যাসের বিরুদ্ধেও সচেতনতা গড়ে তোলা দরকার।



কায়িক শ্রম ও ব্যায়াম



ডায়াবেটিসের রোগীর ব্যায়ামের বিকল্প নেই। অবশ্যই রোগীদের নিয়মিত কায়িক শ্রম এবং যত অল্পই হোক সার্মথ্য অনুযায়ী ব্যায়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। সকাল সন্ধ্যা নিয়মিত হাঁটাচলা, হাটে বাজারে কোথাও গেলে অল্প দূরত্বে রিকশা বা গাড়ি ব্যবহার না করা, অল্প কয়েক তলার জন্য লিফট ব্যবহার না করা ইত্যাদি। আরো সম্ভব হলে সাঁতার বা জগিং করা, ব্যায়ামাগারে গিয়ে সৃশৃংখল ব্যায়াম করা। মোট কথা নিজেকেই ঠিক করে নিতে হবে তিনি কি ধরণের ব্যায়াম করবেন, কি করতে পারবেন। শিশু, কিশোর বয়স্ক সবার মধ্যেই কায়িক শ্রমের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। খেলার মাঠ ছাড়া কোন স্কুল-কলেজ থাকতে পারবে না। পাড়ায় পাড়ায় থাকবে পার্ক বা খোলা জায়গা, হাঁটার উপযোগী ফুটপাত এবং সর্বোপরী নিরাপদে হাঁটার পরিবেশ। জেনে রাখা ভাল ব্যায়াম মাসপেশির জড়তা দূর করে, রক্ত চলাচলে সাহায্য করে, ইনসুলিনের কার্যকারিতা এবং নি:সরণ বাড়ায়। ডায়াবেটিসের রোগীর রক্তের ভালো কোলেস্টেরল কম থাকে, যা করোনারি হার্ট ডিজিজের একটি বড় ঝুঁকি থাকে। ব্যায়ামের মাধ্যমে ভালো কোলেস্টেরল বাড়ানো যায়।



শিক্ষা ও সচেতনতা



একবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে গেলে তা হয়ে যাবে আজীবনের রোগ। তাই এই রোগটি যাতে না হয়, তার জন্যই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। একবার এই রোগে আক্রান্ত হয়ে গেলে সারা জীবন একে নিয়েই রোগীকে বাঁচতে হবে। এ জন্যই প্রয়োজন রোগটি সম্পর্কে জানার যথাযথ শিক্ষা। একবার ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়ে গেলে সচেতন রোগীকে নিজেই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। পরবর্তী সময়ে জীবন প্রণালী সহজভাবে গ্রহণ এবং যে কোন জরুরী অবস্থা সম্পর্কে মোটামুটি জ্ঞান রাখতে হবে। রোগের লক্ষণ ও ঝুঁকি সম্পর্কে অবগতি, কখন কেন রক্তের চিনি পরীক্ষা করা জরুরী, শনাক্তকরণ পরীক্ষার সহজলভ্যতা ও ব্যয় সংকোচন এই বিষয়গুলো সবার জানা উচিত। এ বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে পাঠ্যপুস্তকে সঠিক জীবনাচরণ সম্পর্কে তথ্য অর্ন্তভূক্তি, মিডিয়ার ব্যবহার, শিক্ষক, ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব এবং সামাজিক নেতাদের প্রশিক্ষণ, সমাজ কর্মীদের সচেতন করে তোলা, সচেতনতা ক্যাম্প ইত্যাদির ব্যবস্থা করা যেতে পারে।



নিয়ম শৃঙ্খলা



ডায়াবেটিস রোগীর জীবন কাঠি হলো নিয়ম-শৃঙ্খলভাবে জীবন যাপন। এর মানে সব কিছু নিয়ম মাফিক মেনে চলা। যেমন-খাওয়া-দাওয়া, ঠিক মত হাঁটাচলা বা ব্যায়াম করা, ওষুধপত্র নিয়ম মাফিক ব্যবহার করা ইত্যাদি। যারা শৃঙ্খলা মেনে চলে তারা যেমন ডায়াবেটিস হওয়া থেকেও মুক্ত থাকতে পারে, এমনকি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হলে একে নিয়ন্ত্রণে রাখাও খুবই সহজসাধ্য ব্যাপর হয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিক জীবন যাপন যেমন সম্ভব হয়, তেমনি অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিসের রোগীর জন্য প্রতিনিয়ত বয়ে আনে সমস্যাগুলো থেকেও বাঁচা সম্ভব। মনে রাখতে হবে, প্রাথমিক অবস্থায় রোগের জটিলতা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে এবং এগুলো সনাক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করলে আরো বাড়তি সমস্যা থেকে বাঁচা সম্ভব। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আছে কি না, তা ধেকার জন্য মাঝে মধ্যে রক্তের সুগার টেস্ট করাতে হয়। গ্লুকোমিটার দিয়ে বাড়িতে বসে সহজেই তা করা যায়। এসব ছোট মেশিন অল্প দামে আমাদের দেশেও পাওয়া যায়। অভূক্ত অবস্থায় রক্তের সুগারের পরিমাণ ৬ মিলিমোল এবং খাওয়ার পরে ৮ মিলিমোল কাছাকাছি হলে ভালো নিয়ন্ত্রণে আছে বলে মনে করতে হবে। রক্তের ঐনঅ১প মেপেও নিয়ন্ত্রণের ধারণা করা যায়। ঐনঅ১প ৭% নিচে হলে তিন মাস ধরে সুগার ভালো নিয়ন্ত্রণে আছে বলে ধরা যায়। চল্লিশ পরবর্তী সব নাগরিকের মাঝে মধ্যে রক্তের সুগার পরীক্ষা করা জরুরী। স্থূলতা, পারিবারিক ইতিহাস ইত্যাদি ঝুঁকি থেকে থাকলে তাদের এ ব্যাপারে আরো সচেতন হওয়া জরুরী। গর্ভবতী হলে অবশ্যই রক্তের সুগার পরীক্ষা করাতে হবে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধ ও চিকিত্সা একটি সমন্বিত পদক্ষেপ। সরকার, চিকিত্সক, কোন প্রতিষ্ঠান বা কারও একার পক্ষে কখনো এই বিপুল কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব নয়। সমাজের প্রতি স্তরে, পরিবার থেকে শুরু করে রাষ্ট্র পর্যন্ত সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করতে হবে একে প্রতিরোধ করার জন্য। আসুন একটি সুস্থ, কর্মোদ্যম ও প্রাণবন্ত জাতি গড়ে তোলার লক্ষ্যে সবাই মিলে এই নীরব ঘাতকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করি।



চিকিত্সা পদ্ধতি



একবার আক্রান্ত হয়ে গেলে রোগী যেমন চিকিত্সা সম্পর্কে ভাল ধারণা রাখবেন, সাথে মাঝে মাঝে চিকিত্সকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিত্সাও গ্রহণ করবেন। রোগীদের মনে রাখতে হবে বারডেমের প্রতিষ্ঠাতা এবং এদেশের ডায়াবেটিস চিকিত্সার পথিকৃত প্রফেসর মোহাম্মদ ইব্রাহিম সাহেবের মূল তিনটি বিখ্যাত উপদেশই আপনার চিকিত্সার মূলমন্ত্র। তা হলে ইংরেজিতে তিনটি “ডি”-



প্রথম ডি- ডায়েট বা খাদ্য নিয়ন্ত্রণ, যা থেকে ৬০-৮০ ভাগ রোগী এতেই ভালো থাকেন।



দ্বিতীয় ডি- ডিসিপ্লিন বা শৃঙ্খলা (সুশৃংখল জীবন যাপনই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের মূল চাবিকাঠি)



তৃতীয় ডি- ড্রাগ বা ওষুধ খুব অল্প সংখ্যক রোগীরই প্রয়োজন পড়বে।



ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ সুখবর:



ডায়াবেটিস জটিল রোগ হলেও আধুনিক যুগে এর প্রভাব থেকে মুক্ত করার আধুনিক পদ্ধতিও বের হয়েছে। সরাসরি আমেরিকা থেকে আমাদানিকৃত বিশ্বখ্যাত সয়া ফুড গ্রহনের ফলে স্বাভাবিকের মতই জীবন যাপন করা সম্ভব। যে খাদ্যটি এখন বাংলাদেশে সকলের হাতের নাগালে। এতটা নিয়ম মেনে চলা অনেকের পক্ষেই অসম্ভব হয়ে পড়ে তাই খুব সহজে সয়া ডায়েট এবং ডি-কেয়ার বিস্কুট গ্রহন করেই শতকরা ৯৯% ভাগ ডায়াবেটিস রোগী সুস্থ আছেন। মজার ব্যাপার হলো কোন প্রকার ঔষধ বা ইনসুলিন ছাড়াই মানুষ এখন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করছে। আর দামটাও অবিশ্বাস্য সয়া ডায়েট মাত্র ২০৫ টাকা এবং ডি কেয়ার ৩৯০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। বিস্তারিত জানতে: ০১৭৩১৮০৮০৭





Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.