নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়েক বছর আগে ইরানের ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লাহ খোমেইনী সমগ্র ইসলামী দুনিয়া কে অনুরোধ করেছিলেন "Boycott anything and everything that originates with the Jewish people."
এবারে দেখে নিন বিজ্ঞান সাহিত্য ও মানব সভ্যতার উৎকর্ষ সাধনে "অভিশপ্ত" ইহুদী জাতির অবদান । এঁদের এই অবদান ছাড়া মানুষ পড়ে থাকতো কয়েক শতাব্দী পিছনে।
১) ফিজিক্সএ ৫১ টি নোবেল পুরস্কার (ফিজিক্স নোবেলের ২৬%)
২) কেমিস্ট্রি তে ৩৬ টি নোবেল পুরস্কার (কেমিস্ট্রি নোবেলের ২০%)
৩) মেডিসিন বা ফিজিওলজি তে ৫৫ টি নোবেল পুরস্কার (মেডিসিন নোবেলের ২৬%)
৪) অর্থনীতি তে ২৯ টি নোবেল পুরস্কার (অর্থনীতি নোবেলের ৩৮%)
৫) শান্তিতে (পিস) ৯ টি নোবেল পুরস্কার( পিস্ নোবেলের ৯%)
৬) সাহিত্যে ১৪ টি নোবেল পুরস্কার ( সাহিত্য নোবেলের ১৩%)
সারা পৃথিবীতে ইহুদি জনসংখ্যা মাত্র ১.৫ কোটির কিছু বেশী (প্রায় ৭০-৮০ লক্ষ ইসরায়েলে, বাদবাকী বিশ্বের বিভিন্ন দেশে)।
ইসরায়েলের এক সাংবাদিক প্রশ্ন তুলেছিলেন, খোমেইনীর কথা মত সমগ্র মুসলিম দুনিয়া তো দূরের কথা, শুধুমাত্র ইরান যদি বয়কট করে "anything and everything of Jewish people " তাহলে ইরানের শিশুদের পোলিও টিকা নেওয়া বন্ধ করতে হবে কারণ এটা এক ইহুদী বিজ্ঞানীর আবিস্কার। ইরানের মুসলমানদের সিফিলিস এবং গনোরিয়া রোগ এবং খোমেইনীর হৃদযন্ত্র এবং ডায়াবেটিস রোগের চিকিৎসা হয় ইহুদী বিজ্ঞানীদের আবিস্কার করা ওষুধে।ডিপথেরিয়া থেকে কানের ব্যাথা, ব্রেন ড্যামেজ থেকে মনবিজ্ঞানের চিকিৎসা, ইনসুলিন থেকে স্ট্রেপ্টোমাইসিন সবকিছুই ইহুদী বিজ্ঞানীদের আবিস্কার। মেডিসিনে ৫৫ টি নোবেল পুরস্কার তারা এমনি এমনি পায়নি।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধে রাশিয়া ছাড়া আর যে দেশটি ভারত কে সাহায্য করেছিল সেটি ছিল ইসরায়েল এবং অনেক মুসলিম দেশের আগে ৪ঠা ফেব্রুয়ারী ১৯৭২ সালে ইসরায়েল বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশের স্বীকৃতি দেয় এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করতে চায়। কিন্তু বাংলাদেশের তৎকালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী খোন্দকার মোশতাক আহমেদ চিঠি দিয়ে ইসরায়েল এর স্বীকৃতি প্রত্যাখ্যান করেন।
বাংলাদেশের কাছে ইসরায়েল এর স্বীকৃতি তো দূরের কথা, একজন বাংলাদেশী ইসরায়েল ভ্রমণ করতেও পারে না। ২০০৩ সালে বাংলাদেশী সাংবাদিক সালাহ চৌধুরীকে ইসরায়েল ভ্রমণের অপরাধে সাত বছরের জন্য জেলে পাঠানো হয়। যে পাকিস্তান ১৯৭১ এ ৩০ লক্ষ জেনোসাইড করেছিল তার সাথে বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক রাখে কিন্তু ইসরায়েলের সাথে নয়, যারা মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছিল এবং স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে একদম প্রথম দিকে ছিল।
ভারতের সাথে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় ১৯৯২ সালে। ভারত স্বাধীন হওয়ার দু-তিন বছর পর বিশ্ববিখ্যাত ইহুদী বিজ্ঞানী আইনস্টাইন নেহেরুকে অনুরোধ করেছিলেন ইসরায়েল এর সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করার, কিন্তু নেহেরু থেকে ইন্দিরা গান্ধী সবারই দ্বিধা ছিল, কারণ এতে নাকি ভারতের মুসলমানদের মধ্যে বিরূপভাব তৈরী হবে এবং মধ্যপ্রাচের আরব দেশগুলির সাথে সম্পর্ক খারাপ হবে। ভারতের অর্থনৈতিক সংস্কারের রূপকার পি ভি নরসীমা রাও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর এই সব ভন্ডামি তুচ্ছ করে ইসরায়েলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। সেই থেকে ইসরায়েল ভারতের এক অকৃত্রিম বন্ধু দেশ। ভারত এবং ইসরায়েলের সম্পর্ক স্থাপনে ইসরায়েলের যতটা না লাভ হয়েছে, ভারত লাভবান হয়েছে তার কয়েকগুন। বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি, কৃষিক্ষেত্র, মহাকাশ গবেষণা, ডিফেন্স টেকনোলজি এবং ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস এ ইসরায়েলি সহায়তা ভারতকে সমৃদ্ধ করেছে এবং করছে। ১৯৯৯ সালে পাকিস্তানের সঙ্গে কার্গিল যুদ্ধে ইসরায়েল একমাত্র দেশ যারা ভারতকে অত্যাধুনিক রাডার এবং স্যাটেলাইট দিয়ে সাহায্য করেছিল।
ছোট্ট একটি দেশ, জনসংখ্যা মাত্র ৭০-৮০ লাখ। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল তৈরী হওয়ার সাথে সাথে তাকে একযোগে আক্রমণ করে পাঁচ-পাঁচটি আরবদেশ -ইজিপ্ট, লেবানন, সিরিয়া জর্ডন এবং ইরাক। জন্মের বছরেই তার মৃত্যু হওয়ার কথা। কিন্তু শিশু কৃষ্ণের কালিয় দমনের মত ইসরায়েল পর্যুদস্ত করে তার থেকে অনেক বড় আক্রমণকারী দেশগুলোকে।
১৯৬৯ সাল এবং Three NO 's -War of Attrition
"NO peace , NO recognition , NO negotiation - destroy the State of Israel" - ৬৩০ গুন্ আয়তনে বড় আরব দেশগুলি রেজোলিউশন পাশ করলো -ইসরাইলের ধ্বংসই একমাত্র কাম্য। ইজিপ্টের ক্যারিশম্যাটিক প্রেসিডেণ্ট Gamel Abdel Nasser রণহুংকার দিয়ে সাথের আরব দেশগুলিকে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লেন ইসরায়েলের ওপরে।
যুদ্ধ স্থায়ী হল মাত্র ছ-দিন। আবার শোচনীয় পরাজয়। ইজিপ্টের বিমানগুলিকে সম্পূর্ণ ভাবে ধ্বংস করে দিল ইসরায়েল। পরাজয়ের গ্লানিতে পরের বছর মাত্র ৫২ বছর বয়সে হৃদরোগে মৃত্যু হয় গামেল আব্দেল নাসেরের।
৬ই অক্টোবর ১৯৭৩। আবার আক্রান্ত ইসরায়েল। দিনটা ছিল "ইয়ম কিপ্পুর " -ইহুদী ক্যালেন্ডারে এক পুন্য দিন। উৎসবের আমেজে মত্ত ইসরায়েলি সেনাবাহিনী প্রস্তুত ছিল না একযোগে ১২ টি আরবদেশের হটাত আক্রমনের। ঘুরে দাঁড়াতে তাদের সময় লাগলো দু-তিনদিন। ইতিহাসে এটি "ইয়ম কিপ্পুর" যুদ্ধ নামে বিখ্যাত। যুদ্ধের ফলাফল আপনারাই অনুমান করে নিন।
এবার দেখে নিন গাজা'র গণহত্যার কারণ....
একাধিক আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের সাইড এফেক্ট এই গাজার অশান্তি। যেকোন সম্পর্কই খারাপ হয় একে অন্যের প্রতি অবিশ্বাস থেকে। আগেকার PLO এবং এখনকার HAMAS এবং ইসরায়েল কেউ কাউকে জায়গা ছেড়ে দিতে রাজি নয়। ইসরায়েল নিজের বাহুবলে বলীয়ান আর HAMAS কে সাহায্য করে আরব দেশগুলি। HAMAS প্যালেস্টাইনের জনবহুল জায়গা থেকে মিসাইল ছোঁড়ে ইসরায়েল লক্ষ্য করে, টেকনোলোজি তে বলীয়ান ইসরায়েলের আছে মিসাইল শিল্ড -"Iron Dome". , তারা প্রতিহত করতে পারে সেই আক্রমণ। উল্টা মার দেয় ইসরায়েল। যুদ্ধবিমান দিয়ে বম্বিং করে আসে হামাস অধ্যুষিত জায়গায়। ফলাফল, হাজার হাজার নিরীহ প্যালেস্টাইনবাসীর মৃত্যু যদিও ইসরায়েল রক্ষা করতে সমর্থ হয় তার নিজের দেশের নাগরিকদের।
আরবদের মানসিকতা এখনো সেই "তিন না " এর নির্ভরশীল -"নো পিস, নো রিকগনিশন, নো নেগোশিয়েশন - ডেসট্রয় দ্য স্টেট অফ ইসরায়েল।"
ইসরায়েলের জবাব "....if we were to lay down our arms today, there will be no Israel tomorrow." সুতরাং যুদ্ধ চলছে, চলবে।
ইসরায়েল কি ইহুদীদের দখল করা দেশ?
প্রায় ৩৩০০ বছর আগে পৃথিবীর অন্যতম প্রাচীন শহর জেরুজালেম এ বাস করতো আজকের ইহুদীদের পূর্ব পুরুষেরা। হিব্রু ভাষী, একেশ্বর বাদী ইহুদীদের ধর্ম ছিল জুদাইসম (judaism ), বিশ্বে এটাই প্রথম আব্রাহামিক রিলিজিয়ন, প্রতিবেশী ছিল প্যাগান পূজারী আরবরা। ইসলামের আরবে আসতে তখন অনেক দেরি। প্রায় ২০০০ বছর আগে জেরুজালেম দখল করে রোমানরা। ইহুদীরা বিতাড়িত হয় স্বভূমি থেকে এবং ছড়িয়ে পড়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বিভিন্ন সময়ে "ল্যান্ড অফ ইসরায়েল" কে শাসন করে রোমান, খ্রীষ্টান এবং মুসলমান শাসকরা।জেরুজালেম একই সাথে জুদাইসম, ক্রিশ্চিয়ানিটি, ইসলাম, সামারিটানিজম, দ্রুজ এবং বাহাই ধর্মের পবিত্র স্থান। পরে এটি দখলে আসে অটোম্যান সাম্রাজ্য এবং ব্রিটিশদের। গত শতাব্দীতে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে এবং চলাকালীন জার্মানীতে হিটলারের হাতে নিহত হয় প্রায় ৬০ লক্ষ ইহুদী, ইতিহাসে যা "হলোকাস্ট" নামে পরিচিত।
অসংখ্য ইহুদী জার্মানী থেকে পলায়ন করে চলে আসে আমেরিকা এবং ব্রিটেনে ।যুদ্ধে জার্মানীর পরাজয়ের পর আমেরিকা, ব্রিটেন এবং আরো বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকে ইহুদীরা তৈরী করে আজকের স্টেট অফ ইসরায়েল, ১৯৪৮ সালে। মানে "ফ্রম ল্যান্ড অফ ইসরায়েল" টু "স্টেট অফ ইসরায়েল"- মাঝে সময় কেটে গেছে ৩০০০ বছর বা তারও বেশী সময় ।
কিন্তু এই স্টেট অফ ইসরায়েল তৈরী করলো এক ভীষণ সমস্যা। ইসলামিক আরব দেশগুলির মাঝে এক আন-ইসলামিক jewish স্টেট মেনে নিতে পারে নি কোন আরব দেশই।১৯৪৮ সালেই তারা আক্রমণ করে এই নব গঠিত দেশকে। সেই যুদ্ধের কথা আগেই লিখেছি। সেই যুদ্ধের ট্রাডিশন সমানে চলছে -জোর যার মুলুক তার -আমাঝখানে মারা পরে নিরীহ মানুষ, পৃথিবীর বাস্তবতা এটাই।
বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় ১৫০-১৬০ কোটি মুসলমান এবং প্রায় ১০০-১১০ কোটি হিন্দু বাস করে। গত ১০০ বছরে জনসংখ্যা বাড়ানো ছাড়া এই বিশাল জন গোষ্ঠীর অবদান কি? শিল্পে, পদার্থ বিজ্ঞানে, রসায়নে, মেডিক্যাল সায়েন্সে এবং অর্থনীতিতে এদের অবদান প্রায় শূন্যের কাছাকাছি। কেউ বর্তমান যুগের পাঁচটা জীবনদায়ী ওষুধের নাম বলতে পারবে না, যা এরা আবিস্কার করেছে। কজন নোবেল পুরস্কার পেয়েছে হাতের কড়ে আঙ্গুলে গুনে বলে দেওয়া যায়। হিন্দুরা ব্যস্ত ছিল জাতপাত নিয়ে আর মুসলমানরা চিন্তিত কবরে শায়িত মৃত ব্যাক্তির ভবিষ্যত নিয়ে। সেই তালে ইহুদীরা আবিস্কার করে নিয়ে গেলো সবকিছু।
এরপরও অসুস্থ মস্তিষ্ক এর অধিকারী যারা ইহুদীদের "অভিশপ্ত" বলবেন তাদেরকে বলি: আপনারা অসুস্থ হওয়ার পর ডাক্তার ডাকতে যে মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন তার আবিস্কারক ইসরায়েলের এক ইহুদী ইঞ্জিনিয়ার। তার নামটা আর লিখলাম না, জানতে নেটে সার্চ করুন। ও হ্যাঁ, সার্চ ইঞ্জিনটাও এক ইহুদী বিজ্ঞানীর আবিস্কার। যে ফেসবুকে নিত্য ইহুদীদের গালাগাল দেন, সেই ফেসবুকের আবিস্কর্তা মাত্র ৩০ বছরের এক নাস্তিক ইহুদী যুবক, তার নাম মার্ক জুকেরবার্গ। তারা “অভিশপ্ত” জাতই বটে !
(সংকলক: স্বপন সেন)
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার লেখায় অনেক সঠিক তথ্য থাকে, কিন্তু আপনার এসব বিষয়ে লেখা আর উচিত নয়; কারণ, আপনি ধর্মীয় দোষে আক্রান্ত হনুমানে পরিণত হয়েছেন; আপনার মতো হনুমানদের লেজের আগুনে পশ্চিম বংগ পুড়বে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪১
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু দের সর্দার।
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৩৯
নতুন বলেছেন: @ লেখক, পয়েন্ট ভালো কিন্তু আপনার সোনাগাজীর জবাবে কমেন্টে সব কিছুই পয়েন্টলেস করে দিয়েছে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪৩
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ১ ।
৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮
কামাল১৮ বলেছেন: লেখাটি তথ্যবহুল এবং সঠিক।ইসলামিক দেশগুলো পিছনে পড়ে আছে কেবলমাত্র ধর্মীয় গোঁড়ামির কারনে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
গেছো দাদা বলেছেন: মানুষ নং ১ ।
৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:২৩
বাউন্ডেলে বলেছেন: আমরা সকলেই গোলকের আদিবাসী। পোষ্টদাতা নিজেকে মুর্খ প্রমানিত করেছেন। প্রতিভার সাথে নৈতিকতার বা মানবিকতার কোন তুলনা বা সম্পর্ক থাকে না।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪৬
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ২ ।
৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৮
জ্যাকেল বলেছেন: @গেছুদা
বুঝা যাচ্ছে আপনে একজন বর্ণবাদী লোক। জনাব খোমেনি ইহুদিদের পণ্য বয়কটের জন্য আহবান করেছিলেন আর আপনে সেটাকে মানুষের বিজ্ঞানের সাথে তাল গোল পাকায়ে মুসলমানদের আক্রমণ করছেন।
আপনাকে হনুমান অভিযোগ করাটা এ কারণে যুক্তিযুক্ত ঠেকেছে। তবে আমি যেহেতু মানুষ সত্য, মানুষের উপরে এ দুনিয়ায় কিছু নেহি, বিধায় হনুমান জ্ঞান করতে চাহি না।
দয়া করে উদারবাদি হোন, দুনিয়ার কাজে অন্তত লাগবে।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৪৭
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ৩ ।
৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:০৩
শাহ আজিজ বলেছেন: বেশ গুছিয়ে ইহুদি বিরোধী শিবিরের লুঙ্গি খুলে দিয়েছেন ।
মুসলমানদের নবী মুহাম্মদ ইহুদি পরিবারভুক্ত ছিলেন আল্লাহর ওহি নাজেল হওয়ার আগ পর্যন্ত । তার ওহির গুরুত্ব বর্ণনা করেছিলেন আরেক ইহুদি জ্ঞানী নওফেল ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫০
গেছো দাদা বলেছেন: মানুষ নং ২ ।
৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:১৫
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উন্নত জাতি, জ্ঞানী ব্যক্তিগণ সবসময় মুসলীম সমাজে অভিশপ্ত এবং শয়তানের খেতাব পেয়ে আসছে। যে কারণে জ্ঞানী গুনী ব্যক্তিগণ মুসলিম সমাজে বসবাস না করতে পেরে বিদেশে পড়ি জামায়। বিদেশীরা ঠিকই জ্ঞানীদের কদর করে এগিয়ে যাচ্ছে আর আমরা পিছনের দিকেই হাঁটছি।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫২
গেছো দাদা বলেছেন: মানুষ নং ৩ ।
৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:২২
আমি নই বলেছেন: হা হা, শিশু ইসরাইল জন্মের পর ইউরোপ-আমেরিকা (আরবদের সাথে যুদ্ধের সময় ) যেই পরিমান অস্ত্র পেয়েছিল (এখনো পাচ্ছে) তার অর্ধেক যদি নেপাল পাইতো আর ভারত আক্রমন করত তাইলে আরএসএস জংগী মুদি ধুতি ফালায়া পালাইত।
ইহুদীরা কি "অভিশপ্ত".....?
খামেনিতো ইহুদীদের অভিশপ্ত বলেছে, মানুষ হিসেবেই বলেছে। আপনারাতো অন্য ধর্মের মানুষ, নিচু জাতের মানুষদেরকে মানুষই মনে করেন না। যবন, ন্যাড়া, অছ্যুত ইত্যাদি বলেন। খামেনির মানসিকতা অন্তত আপনাদের চাইতে ভালো আছে।
যাইহোক, চিকিৎসা বিজ্ঞানে মুসলিমদের, জোতির্বিদ্যায় হিন্দুদের ব্যাপক অবদান আছে, ওই সময়ে নোবেল ছিলনা দেখে তাদের সকল অবদান অস্বীকার করতে হবে?
৪০০ বছর আগে আমেরিকায় শুধু রেড ইন্ডিয়ানরা ছিল, এখন যদি ওরা দাবী করে তাইলে বাকি সবাই রেড ইন্ডিয়ানদের বাড়ী-ঘর ছেরে দিয়ে চলে যাবে? ৪০০ বছর আগের দাবীই যদি না খাটে তাহলে ৩৩০০ বছর আগের দাবী কেমনে খাটে?
পোষ্টে অবস্য বলাই আছে জোর যার মুল্লুক তার।
জনাব শাহ আজিজ, ইহুদি আর ইসরায়েল বিরোধীতা এক নয়। আমেরিকায় অর্থডক্স ইহুদিরা অনেক সময় ইসরায়েলের বিরোধিতায় বিক্ষোভ করেছে। তাইলে ওরা কি ইহুদি হয়েও ইহুদি বিরোধী? ইসরায়েল অবৈধ এবং সন্ত্রাসী রাস্ট্র।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৪
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ৪ ।
১০| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১
কাঁউটাল বলেছেন:
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৫
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ৫ ।
১১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ঝগড়ার সময় কে কাকে কি বলে সেটা কারো আলোচ্য বিষয় হতে পারে না।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৬
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ৬ ।
১২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:২৫
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: দূর্জন বিদ্যান হলেও পরিত্যাজ্য।
শয়তানও অনেক ট্যালেন্টেড ছিল। তাই বলে শয়তানের পদাংক অনুসরন করা কি ঠিক?
অটোমান মুসলিম সাম্রাজ্যের অধীনে থাকা ফিলিস্তিনে তথা পুরো সাম্রাজ্য জুড়ে বসবাসকারী ইহুদিরা কি শান্তিতেই না ছিল। মুসলিম শাসকরা উদারনৈতিক ও মানবতাবাদী ছিলেন বলেই ইউরোপের ইহুদি রোহিঙ্গাদের ফিলিস্তিন অঞ্চলে জায়গা দেয়া শুরু করেছিল।
বিপরীতে ইউরোপীয় ভাই বেরাদররা তাদের সহ্যই করতে পারত না। ইহুদি বিদ্বেষী কত সহস্র সাহিত্য যে তারা রচনা করেছে তার তালিকা শুরু করে শেষ করা যাবে না। শেক্সপিয়ারের মার্চেন্ট অফ ভেনিসের ভিলেন চরিত্র সাইলক ছিল একজন ইহুদি। যাই হোক ২য় বিশ্ব যুদ্ধ শেষে ইউরোপে আশ্রয় নেয়া ইহুদিদের মিত্র দেশগুলো কেউই রাখতে চাইল না। তারাও হিটলারের মতই ইহুদিদের বিতারিত করল, তবে অপমান করে নয়, নিগৃহিত করে নয়, কৌশলে প্রমিজড ল্যান্ডের স্বপ্ন দেখিয়ে। ঘরে আপদ রেখে দরকার কি? দূরে গিয়ে মরুক।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০৮
গেছো দাদা বলেছেন: ধন্যবাদ। লজিক্যাল কমেন্ট।
১৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪০
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
গনিত, স্হাপত্যবিদ্যা, শল্যচিকিৎসা, আলোকবিজ্ঞান, সমুদ্র নৌ চলাচলের বিদ্যা এসবে মুসলমানদের যে অবদান ভৌতিকভাবাবে গায়েব করে দিয়ে আপনি প্রমান করলেন আপনার নামকরনের স্বার্থকতা, গেছো ভুত, থু্ক্কু গেছো দাদা।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৮
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ৭ ।
১৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২
বাউন্ডেলে বলেছেন: এই গেছো ভুতের ধর্ম সম্পর্কে মোটেও ধারনা নেই। নিরাকার, একত্ববাদ হলো আদি সনাতন ইসলাম। যা সমস্ত নবী-রাসুল প্রচার করেছেন । ধর্ম একটাই। আদম,মুসা,ঈসা,দাউদ,মুহাম্মদ একই আল্লাহর প্রতিনিধি এবং একীই ধর্ম প্রচার করেছেন ।
১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৯
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ৮ ।
১৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:১৬
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: এতো কিছুই করলো মানুষের জন্য তাহলে তাদের এতো ভয় কেন?
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০০
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ৯ ।
১৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:১৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: @আমি নই বলেছেন: হা হা, শিশু ইসরাইল জন্মের পর ইউরোপ-আমেরিকা (আরবদের সাথে যুদ্ধের সময় ) যেই পরিমাণ অস্ত্র পেয়েছিল (এখনো পাচ্ছে) তার অর্ধেক যদি নেপাল পাইত আর ভারত আক্রমন করত তাইলে আরএসএস জংগী মুদি ধুতি ফালায়া পালাইত। আমেরিকা উলুবনে মুক্তো ছড়ায় এমন শুনিনি, ইসরায়েলের পেছনে অর্থ উড়িয়ে লাভ আছে বলেই উড়ায়। শুধু ইসরায়েল না পৃথিবীর সব জাতি থেকে বেছে বেছে মেধাবীদের দলে ভেড়ায় তারা।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০১
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ১০ ।
১৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০২
নিমো বলেছেন: জগতে যারা যারা মহান অবদান রেখেছেন, তারা কোন একটা সুনির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতার জন্যেই সেটা পারে। কোথায় জন্মেছে, বাঙালি নাকি ইংরেজ, ইহুদি নাকি মুসলিম এসব ধর্তব্যের বিষয় না। রবীন্দ্রনাথ নোবেল পেয়েছেন সাহিত্যিক হিসাবে নাকি আপনার ধারনা অন্য কোন পরিচয়ের কারণে। আপনি যেমন গেছো বলদ, তেমন মন্তব্যের ঘরেও আরও কিছু অন্য কিসিমের বলদ দেখা গেল।
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০২
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ১১ ।
১৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:০৮
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: মনে এতো ঘৃণা নিয়ে কিভাবে সুস্থ ভাবে বেঁচে আছেন
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১২:০৭
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ১২ ।
যারা আমাদের পূর্বপুরুষ দের বিনা অপরাধে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করলো, তাদের জন্য শুুধু ঘৃণা নয় , রইলো একরাশ থুতু।
১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: গাজাকে ইসরায়েল বিদ্যুৎ, জলশূন্য করে দিয়েছে।গাজাবাসীর এমন দূর্ভোগের পেছনে কিছুটা হলেও হামাস দায়ী।তাদের জিওপলিটিক্যাল গোল পূরনের মূল্য দিতে হচ্ছে গাজাবাসীদের যাদের সঙ্গে এই হামলার সম্পর্ক নেই
১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:২০
গেছো দাদা বলেছেন: ধন্যবাদ। লজিক্যাল কমেন্ট।
২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৫:১৮
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: @গেছো দাদা
"যারা আমাদের পূর্বপুরুষ দের বিনা অপরাধে বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করলো, তাদের জন্য শুুধু ঘৃণা নয় , রইলো একরাশ থুতু"।
পূর্বপুরুষরা ছিল ভীতুর ডিম একেকটা। কোথায় ওপারের মুসলমানদের মত মাটি কামড়ে পড়ে থাকবে, তা না। গেলো ওপারে প্রজা হয়ে থাকতে। হাজার বছর পরেও ঐ "বাঙ্গাল" তকমাধারী বহিরাগত প্রজা হয়েই থাকতে হবে।
একটু সাহস করে এখানে থাকলে রাজার হালেই (যেহেতু এখানকার মুসলমানদের চেয়ে শিক্ষা দিক্ষায় তুলনামূলকভাবে এগিয়ে ছিল) থাকতে পারত। চরম ভীতু।
২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৪২
গেছো দাদা বলেছেন: মানুষ নং ৪ ।
কিছুটা ঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ। আসলে হিন্দুরা শান্তিপ্রিয়। সবসময় যুদ্ধ করার মানসিকতা নিয়ে থাকে না। সংখ্যাগরু মুসলিম দের পাশাপাশি থাকা মানে সবসময় লড়াই এর মধ্যে থাকা। রাজার হালে থাকা নয়।
পৃথিবীর সর্বত্রই এটা প্রযোজ্য। অন্য ধর্মের ক্ষেত্রেও এটা খুবই সত্যি।
২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৪
ক্লোন রাফা বলেছেন: আপনার ধারনা ইজরায়েল কি নিজের শক্তিতে বলিয়ান? ইজরায়েল হোচ্ছে আমেরিকার এক্সপেরিমেন্ট করার নির্ভরযোগ্য হাতিয়ার ও স্থান। স্থানটি নির্বাচন করা হয়েছে তরল হীরার জন্য!
ইহুদিরা অবশ্যই অভিশপ্ত ! যদি তা না হইতো আমেরিকার একটি স্টেটই যথেষ্ট তাদের নিশ্চিন্তে জিবন যাপনের জন্য।
নিজের ধারনা বা বিশ্বাস প্রতিষ্ঠার জন্য অন্যকে গালি দেওয়ার মধ্যে বীরত্ব নেই। যুক্তির বিপরিতে যুক্তিই কাম্য।
ধন্যবাদ, গে. দাদা
২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮
গেছো দাদা বলেছেন: ছাগু নং ১৩ ।
ভন্ড যুক্তিবাদী ছাগু । এইসব যুক্তি অনেক দিন আগেই বাতিল হয়ে গেছে। আমারে আইছে শিখাইতে!! ছ্যা: ।
২৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৪
বাউন্ডেলে বলেছেন: মুর্খের অশেষ দোষ ।
২৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: ছাগু নং ৪ ।
হুনুমান, আরএসএস জংগী নং কত??
২৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৯:০০
মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:
সংখ্যাগরু মুসলিম দের পাশাপাশি থাকা মানে সবসময় লড়াই এর মধ্যে থাকা। রাজার হালে থাকা নয়।
আপনার এই নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি কেবলমাত্র ভারতের সংস্কৃতির সাথে খাপ খায়। ভারতে শুধু কি মুসলিম, শিখ, দলিত সবাইকেই লড়াই করতে হয়। অবাক হওয়ার মত বিষয় হল, একবার এক দলিত সম্প্রদায়ের এক ছেলে মেডিকেলে ভর্তি হওয়ার পর শুরু হলো উচ্চ বর্নের হিন্দু ছাত্রদের তুমুল আন্দোলন।
এসব বাংলাদেশে চিন্তাই করা যায় না। ওদের মাঝে যে সাম্প্রদায়িকতা আছে তার ছিটে ফোটাও বাংলাদেশে নেই। থাকলে কবে হিখ্রীবৌ এর নেতারা ক্ষমতায় আসিন হয়ে যেতেন।
অবশ্য সবসমই একটা জোর প্রচেষ্টা চলে বাংলাদেশের মানুষকে সাম্প্রদায়িক হিসাবে উপস্হাপন করতে। পাশাপাশি সাম্প্রদায়িক হিসাবে তারা যাতে একটা অপরাধবোধে ভোগে সেটাও নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হয়।
২৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১২:২৭
সুদীপ কুমার বলেছেন: উনি একজন হিন্দু ছাগু।
১৯ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:৪৭
গেছো দাদা বলেছেন: খতনা হয়ে গেছে ?
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১০:১৫
গেছো দাদা বলেছেন: এ সম্পর্কে আপাতত এটাই আমার লাস্ট ব্লগ। এরপরে আবার অন্য বিষয়,রম্য ইত্যাদি নিয়ে ব্লগ লেখা চলবে।