নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মোদি ভক্ত ! এটা জেনে আপনি দুঃখ পেলে আমি আনন্দিত হব।

গেছো দাদা

গেছো দাদা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত বাংলাদেশের মধ্যে বৈরীতা বাড়লে আখেরে ভারতের লাভ ?

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯

বাংলাদেশের একটা টক শো দেখছিলাম । ওখানে বক্তব্য রাখছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির প্রাক্তন সাংসদ শামীম হায়দার পাটোয়ারী । ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্ক নিয়ে খোলামেলা বক্তব্য ছিল ওনার । উনি বলছেন শেখ হাসিনা আগেও ভারতে আশ্রয় পেয়েছিলেন আর এবারও পেলেন । আওয়ামী লীগ এবং মুজিবরের পরিবারের সঙ্গে ভারতের একটা আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে । প্রসঙ্গত উল্লেখযোগ্য গতকাল ভারতের বিদেশমন্ত্রক থেকে দৃঢ় ভাষায় বলা হয়েছে , " As we stated earlier, the former prime minister of Bangladesh came to India at very short notice for reasons of safety. India is assuring the friends and families of Ms Hasina that India is quite capable enough to provide her the necessary security. We have nothing further to add on that matter.” বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে যে ভারত কোনভাবেই প্রত্যর্পণ করবে না এটা বিশ্বকে রীতিমতো ধমকির সাহায্যে বুঝিয়ে দেওয়া হলো বলে মনে করা হচ্ছে ।
প্রসঙ্গে ফিরি । বাংলাদেশের জাতীয় পার্টির সাংসদ বলছিলেন যে ছাত্র এবং শাসকদলের উচিত বাস্তবতা মেনে ভারতবর্ষের সঙ্গে একটা ওয়ার্কেবেল সম্পর্ক তৈরি করা । বাংলাদেশ দেশটা পুরোপুরি ভারত দিয়ে ঘেরা । প্রাকৃতিক দুর্যোগ , জমির উপর চাপ , ন্যাচারাল রিসোর্স না থাকা ইত্যাদি কারণে বাংলাদেশের ভারত ছাড়া গতি নেই । প্রতি বছর ২০ লক্ষ বাংলাদেশী ভারতবর্ষে আসে চিকিৎসা করাতে । ভারতে ইউরোপের সমতুল্য চিকিৎসা ব্যবস্থা পাওয়া যায় যা এত কম খরচে আর কোথাও পাওয়া যায় না । জাপানে তো যাওয়া সম্ভব নয় আর সিঙ্গাপুর অত্যন্ত ব্যয়বহুল । তিনি বলছেন ভারতকে অবশ্যই দায়ী করা যায় নদীর উজানে বাঁধ দেওয়ার জন্য । বাংলাদেশকে জলের ব্যাপারে বহু ক্ষেত্রে বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে । কিন্তু সারাক্ষণ যে মিথ্যে প্রচার চালানো হচ্ছে ভারতের জন্য বন্যা হয়েছে তা সত্য নয় । বর্ষাকালে বাঁধের জল ধারণ ক্ষমতা পরিপূর্ণ হলে আপনা হতেই জলের চাপে বাঁধের গেট খুলে যায় । তিনি বলছেন বাংলাদেশের নেতৃত্বের উচিত ক্রমাগত ভারতের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক প্রচার বন্ধ করতে সচেষ্ট হওয়া । দেশে কুড়ি বছর আওয়ামী লীগের শাসন ছিল কিন্তু বাকি ২৯ বছর তো অন্য দলগুলো শাসন করেছে । তখনও তো সাহস দেখা যায়নি । ব্যারিস্টার পাটোয়ারি আরো বলেন যে বাংলাদেশের আর্থিক অবস্থা ভালো নয় , শুধু আদানিরাই বিদ্যুৎ বাবদ বিপুল টাকা পায় দেশের কাছে । সেদিকে সরকারের নজর দেওয়া উচিত । ডক্টর ইউনুস বলেছিলেন বাংলাদেশ অশান্ত হলে শরণার্থী ব্যবসায়িক বেশ কিছু সমস্যায় পড়বে সীমান্ত লাগোয়া অঞ্চলগুলো, তার মধ্যে সেভেন সিস্টার্স পড়ে , পশ্চিমবঙ্গ পড়ে । বাস্তব কথা । কাদের মদতে সেটা কি জানতে বাকি আছে যে বাংলাদেশের বেশ কিছু অংশ এই বক্তব্যকে বিকৃতভাবে কাজে লাগাচ্ছে যে সেভেন সিস্টার্স নাকি ভারতের থেকে কেড়ে নেবে বাংলাদেশ। ভারত বিশাল দেশ , বিপুল তাদের আর্থিক শক্তি এবং তারা বিশ্বের অন্যতম সেরা সামরিক শক্তি । আমাদের দেশের মায়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধ করতে বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয় । সেখানে লড়াই হবে একটা সুপার পাওয়ারের সঙ্গে ? এইসব বাচ্চাদের মত কথা বলে বাংলাদেশের জনগণকে খেপিয়ে লাভটা কার হচ্ছে । নতুন সরকারের উচিত এটা মাথায় রেখে যে শেখ হাসিনাকে ভারত কখনোই ফেরত দেবে না । জল নিয়ে সমস্যা হলে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়া যেতে পারে । কিন্তু ভারতের সঙ্গে কাজ চলানোর মত সম্পর্ক না হলে অর্থনৈতিকভাবেই বাংলাদেশের পক্ষে টিকে থাকা মুশকিল । "
এ ব্যাপারে আপনাদের মতামত কি ?

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫২

জ্যাকেল বলেছেন: বাংলাদেশের সীমানা ভারত দিয়ে ঘেরা যেমন সত্য তেমন সত্য হইতেছে ভারতের পেটের মধ্যে বাংলাদেশ নামে আলাদা একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র আছে। সেটা মাথায় না নিয়ে এক চোখ দিয়ে দেখলে ভুল রেজাল্ট আসবে ভাবনায়।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৪

গেছো দাদা বলেছেন: সত্য।

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রতিবেশির সংগে সুসম্পর্ক সবসময়ই ভালো তবে তারমানে এই নয় যে নিজস্ব স্বকীয়তা বিসর্জন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হবে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৮

গেছো দাদা বলেছেন: টিকে থাকতে হলে অনেক কিছুই করতে হয়।

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৬

এম ডি মুসা বলেছেন: ভারত বৈষম্য হচ্ছে। মুসলমানদের উপর নির্যাতন বন্ধ করে। মিলেমিশে বসবাস দরকার। ভারত বাংলাদেশের শত্রু না। ১৯৭১ সালে আমাদের পাশে ছিল। বর্তমানে ভারত আর ইন্দিরা গান্ধীর ভারত এক নয়। বর্তমানে ভারত বাংলাদেশের সাথে সুন্দর আচরণ করে না

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩১

গেছো দাদা বলেছেন: আপনার দেশে হিন্দুরা কেমন আছেন ?

৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৩২

নতুন বলেছেন: এটা ভুল ধারনা দাদা।

তিনি বলছেন ভারতকে অবশ্যই দায়ী করা যায় নদীর উজানে বাঁধ দেওয়ার জন্য । বাংলাদেশকে জলের ব্যাপারে বহু ক্ষেত্রে বঞ্চনার শিকার হতে হচ্ছে । কিন্তু সারাক্ষণ যে মিথ্যে প্রচার চালানো হচ্ছে ভারতের জন্য বন্যা হয়েছে তা সত্য নয় । বর্ষাকালে বাঁধের জল ধারণ ক্ষমতা পরিপূর্ণ হলে আপনা হতেই জলের চাপে বাঁধের গেট খুলে যায় ।

দাদা উজানে বাধ না দিলে কি বর্ষাকালে জল কোথাও পরিপূর্ণ হতো? বাধ দিলে বর্ষাকালে জল জমে জলাধার ভরে যায়, তখন গেট খুলে দিতে হয়। ( খুলে যায় না) নতুবা বাধ ভেঙ্গে যাবার ঝুকি থাকে।

তাই বাধ না দিলে বন্যায় ক্ষতি খুবই কম হয়। তখন নদী পূর্ন হয়ে উপচে পড়ে এবং তাতে বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয় না।

বাংলাদেশ ১৮ কোটি মানুষের বাজার। ভারত পন্য বিক্রি করতে চায়, আমরাও কিনতে চাই। তবে সেটা ন্যাজ্য দামে। অন্য কেউ যদি ভালো দামে দিতে পারে তবে সেটা আমরা কিনবো।

কিন্তু ভারতের সঙ্গে কাজ চলানোর মত সম্পর্ক না হলে অর্থনৈতিকভাবেই বাংলাদেশের পক্ষে টিকে থাকা মুশকিল । "
এ ব্যাপারে আপনাদের মতামত কি ?


ভারত ব্যবসায়ী হিসেবে সোজা লাইনে ব্যবসা না করে আয়ামীলীগের সাথে মিলে দেশের বাজার দখলের চেস্টা করেছে সেটা ঠিক না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪

গেছো দাদা বলেছেন: সোজা কথা সোজা ভাবেই বলা ভালো। ভারতের সাথে ব্যবসা না করলে আপনারা ছয় মাসও টিকতে পারবেন না। ভারতের সাথে ব্যবসা না করে পাকিসতান দেউলিয়া হয়ে গেল। ভারতের সাথে ব্যবসা করf টা আপনাদের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু ভারতের জন্য এটা অপরিহার্য নয়।

৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪

খাঁজা বাবা বলেছেন: একটু পরিকল্পিত ভাবে চললে ভারতকে বাংলাদেশের কোন কাজেই লাগবে না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৬

গেছো দাদা বলেছেন: আপনার পরিকল্পনা শোনান দেখি।

৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫১

জুন বলেছেন: ভারতের সাথে ব্যবসা করf টা আপনাদের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু ভারতের জন্য এটা অপরিহার্য নয়। আপনি যখন বুঝতেই পারছেন আপনাদের জন্য অপরিহার্য নয় তারপর আবার এখানে এসে নাকি কাদুনি কাদছেন কেন! আমরা তো তা ভাবি না গেছো দাদা #:-S

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭

গেছো দাদা বলেছেন: //তারপর আবার এখানে এসে ...//

এটা বাংলা ভাষায় ব্লগ। এখানে আমার আসার অধিকার রয়েছে।

৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:০১

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সোজা কথা সোজা ভাবেই বলা ভালো। ভারতের সাথে ব্যবসা না করলে আপনারা ছয় মাসও টিকতে পারবেন না। ভারতের সাথে ব্যবসা না করে পাকিসতান দেউলিয়া হয়ে গেল। ভারতের সাথে ব্যবসা করf টা আপনাদের জন্য অপরিহার্য। কিন্তু ভারতের জন্য এটা অপরিহার্য নয়।

ভাই আপনি মোটেও যে ব্যবসায়ী নন এই কমেন্ট তার প্রমান। B-))

কোন ব্যবসায়ী ক্ষতিতে পন্য বিক্রি করেনা। ভারত তার নিজের সার্থেই বাংলাদেশের কাছে পন্য বিক্রি করতে চাইবে।

আমরাও ভারতের কাছ থেকেই কিনতেও চাইবো। কিন্তু সেটা হতে হবে ন্যাজ্য মুল্যে, ভালো মানের, প্রতিযোগিতা মুলক দামে।

আপনি যদি অন্য কোথাও বেশি লাভ পান তবে সেখানেই তো পন্য বিক্রি করবেন তাই না?

বিশ্ববাজারে সকল জিনিসই পাওয়ায়। আর চীন বসেই আছে তাদের পন্য নিয়ে।

বাংলাদেশে ভারতীয় গরু বিক্রি বন্ধের পরে কি হয়েছিলো জানেন? বাংলাদেশের প্রতিটা গ্রামেই গরুর খামার হয়েছে, এখন মোটামোটি আমাদের আমদানী না করলেও চলে।

চিকিতসা ব্যবস্থা আমাদের দেশে খুবই ভালো। আমাদের দেশের রাজনিতিকদের দেশের বাইরে চিকিতসা বন্ধ করলেই ৩ বছরেই কারুর দেশের বাইরে যেতে হবেনা।

এমনকি সরকার চাইলে বাংলাদেশের মানুষের বিনামুল্যে চিকিতসা সেবা দেবার মতন হাসপাতাল এবং ডাক্তার আছে। সুধুই দরকার সরকারী চেস্টা, সিন্ডিকেট ভাঙ্গা, ধান্দাবাজী বন্ধ করা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১০

গেছো দাদা বলেছেন: আপনার দেশের উন্নতির কথা জেনে ভালো লাগলো। আপনারা আরো উন্নতি করুন। ভারতের সাথে ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ করে দিন। তাহলে আমরাও একটু কম দামে পন্য কিনতে পারবো আমাদের দেশে।

৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১০

নতুন বলেছেন: আপনি শেখ হাসিনার নতজানু সরকার দেখতে অভস্থ তাই এমনটা ভাবছেন।

দেশপ্রেমিক সরকার ভারত থেকে সঠিক দামে পন্য কিনবে। এবং অন্য দেশ থেকেও কিনবে, যাতে ভারত হঠাত করে বন্ধ করেদিলেও সেটার প্রভাব কম পরে এবং দ্রুত সময়ে সেই ঘারতি পুরন করে চলা যায়।

দুনিয়াতে শেষ কথা বলে কিছু নাই। ব্যবসায়ীরা গায়ের জোর দেখাতে চায় না। তারা কখনো বলেনা যে আমার কাছ থেকে পন্য না কিনলে তুমি টিকে থাকতে পারবানা।

যে পন্য কিনতে চায় তার জন্য অনেকেই বসে থাকে তার কাছে পন্য বিক্রি করতে।

কিন্তু যে পন্য বিক্রি করতে চায় তাকেই খুজতে হয়, প্রতিযোগিতা করতে হয় পন্য বিক্রি করতে।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

গেছো দাদা বলেছেন: আপনার কথা আদর্শগত ভাবে পুরোপুরি ঠিক। কিন্তু আপনার দেশের ভূমিগত অবস্থান এটা করতে বাধা দেবে। ভারত ছাড়া অন্য দেশের পন্য আপনাদের আরো বেশি দামেই কিনতে হবে। পরিবহন খরচ বেশি পড়বে।

৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:১২

নতুন বলেছেন: ভারতের সাথে ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ করে দিন। তাহলে আমরাও একটু কম দামে পন্য কিনতে পারবো আমাদের দেশে।

ভাই আমি ব্যবসা বন্ধের কথা বলিনাই।

কিন্তু আপনি যখন হুমকি দেবেন যে ভারতের সাথে ব্যবসা না করলে ৬ মাস টিকে থাকতে পারবেন না সেটা ব্যবসায়ী ভাবনা না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৭

গেছো দাদা বলেছেন: ভারতের বেশিরভাগ ব্যবসায়ী দেশপ্রেমিক।

১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

মেঘনা বলেছেন: ভারত বিরোধিতা বাংলাদেশিদের হজমের ঔষধ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৭

গেছো দাদা বলেছেন: =p~

১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৫

মেঘনা বলেছেন: ভারত বিরোধিতা বাংলাদেশিদের হজমের ঔষধ।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

গেছো দাদা বলেছেন: :-P

১২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৩৮

নতুন বলেছেন: দাদা একটা দোকান থেকে মাল বিক্রি না করলে পাশের দোকানে যেতে বাধা নেই। আর রাগ করলে ব্যবসায়ী হতে পারবেন না।

কিছু মূর্খ আছে যারা ভারতের সাথে সম্পর্ক শেষ করার কথা বলছে সেইগুলি গাধা। এটা বর্তমানে আয়ামীবিরোধি হিসেবে ভারতের বিরোধীতা করছে।

ভারত কেন যে কোন সরকারই চাইবে ১৮ কোটি ক্রেতার বাজারে দখল নিতে। শেখ হাসিনা সেটা দিয়েছে ভারতকে।

কোন দেশপ্রেমিক সেটা করবেনা।

কিন্তু ভারত বাংলাদেশ থেকে নতজানু নিতি আশা করাটাও বোকামী।

যদি আমাদের প্রধানমন্ত্রী দেশপ্রেমিক হন তবে ভারত কেন যে কোন দেশের সাথেই ব্যবসা করবে কিন্তু সাথে অল্টারনেটিভ সোর্সও রাখবে, যাতে সমস্যা হলে দ্রুত অন্যদের থেকেও সাহাজ্য নেওয়া যায়।

শেখ হাসিনা ব্যক্তিগত ভাবে ভালো মানুষ ছিলেন না। তিনি দেশে প্রায় ৫০০-৮০০ শত মানুষ হত্যার পেছনে আছেন। সেই কারনে তিনি বাংলাদেশীদের চোখে সন্মান হারিয়েছেন।

আপনি যদি আয়ামীলীগের ক্যাডার এবং পুলিশি হত্যার ভিডিও গুলি দেখেন তবে বুঝতে পারবেন।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৪০

গেছো দাদা বলেছেন: আমি আপনার সাথে আদর্শগত ভাবে পুরোপুরি একমত।

১৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩

নতুন বলেছেন: দাদা আনেকটা জিনিস ভারতীয়রা বাংলাদেশের হিন্দুদের নিয়ে ভুল ধারনা রাখে।

সংখ্যালুঘুর উপরে আক্রমন।

বাস্তবতা হলো বাংলাদেশের হিন্দুরা ভারতের হিন্দুদের থেকে ভালো আছে।

আমাদের দেশের প্রতিটা শহরেই বড়বড় ব্যবসায়ীরা হিন্দু।

বাংলাদেশে অনেক বড় বড় গুরুত্বপূর্ন পদে হিন্দু আছে।

আপনি একটু খোজ নিয়ে দেখুন উচ্চপদে কত মানুষ আছে যারা হিন্দু ধর্মের।

উদাহরন সরুপ বাংলাদেশের শিক্ষা বোর্ডের প্রধান হিন্দু, আরো দুজন উচ্চপদে আছেন। তাদের মিলে প্রথম ১৭ জনের মাঝে ৩ জন হিন্দু, যেটা ১৭% ।

সংখ্যালুঘু কার্ড আয়ামীলীগ খেলে। আমাদের দেশের সাধারন মানুষের মাঝে ধর্মীয় বিভেদ নাই। কিছু মোলারা চিক্কার পারে কিন্তু তাদের প্রভাব খুবই সামান্য।

১৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০২

ইএম সেলিম আহমেদ বলেছেন: ভারতের প্রতিবেশী দেশ গুলোর মধ্যে ভুটান ছাড়া কারো সাথে সম্পর্ক ভাল নয় কেন বলতে পারেন?

১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১১

কিরকুট বলেছেন: পর্যটক শুন্যের কোঠায় । পশ্চিমবঙ্গের কান্না কাটির সুর দূর থেকেই শুনছি । আরাম পাচ্ছি ! ঈদ মোবারক ।

১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




লেখক বলেছেন: বাংলাদেশের উচিত ভারতের সাথে ওয়ার্কেববল সম্পর্ক তৈরি করা, এটা মূর্খতা এবং দালালী ছাড়া আর কিছুই না। এটা না বলে বলুন ভারতের উচিত বাংলাদেশের সাথে ওয়ার্কেবল সম্পর্ক তৈরি করা। এর বহু কারণ রয়েছে, এরমধ্যে দু-একটা বলি, ভারতের সেভেন সিস্টার্সের নিরাপত্তা বাংলাদেশের উপর নির্ভরশীল। ভারতের অন্যতম ক্রেতা বাংলাদেশ, বাংলাদেশ চাইলেই অন্য দেশ হতে পন্য ক্রয় করতে পারবে, কিন্তু ভারত চাইলেই ক্রেতা জোগাড় করতে পারবে না। ভারতে রেমিট্যান্সের বড় একটা যোগানদাতা বাংলাদেশ। সুতরাং ভারতের উচিত বাংলাদেশের সাথে সু-সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করা।


বাইদ্যাওয়ে এখনো কি অন্যের লেখা কপি করে নিজের নামে চালানোর খাসিলত আছে? নাকি ধরা খাওয়ার পর পরিবর্তন হইছেন?

১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভারতের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে লাভবান হয়। সেই তুলনায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা কম লাভবান হয়। কারণ ভারত থেকে আমরা ক্রয় করি বেশী আর বিক্রয় করি কম। ভারত থেকে কম টাকায় এবং কম সময়ে আমদানি করা যায়। এটা বন্ধ হলে কয়েক বছর বাংলাদেশের কষ্ট হবে শিল্প পণ্যের ক্ষেত্রে। এতে সাপে বর হবে। কারণ তখন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বাধ্য হবে নিজের দেশে কিছু করতে। আর ভারত থেকে অনেক বিলাস সামগ্রী আসে। যেটা না আসলে তেমন কোন সমস্যা হবে না। আমদানি নির্ভরতার কারণে বাংলাদেশে শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে না। তাই আমদানি কমলে নিজেদের শিল্প কলকারখানা হওয়ার সম্ভবনা আছে।

এছাড়া ভারতে গিয়ে বিভিন্ন কারণে খরচ করি আমরা। এমন না যে ভারত না গেলে চিকিৎসা হবে না। ভারতে অপেক্ষাকৃত কম টাকায়
ভালো চিকিৎসা করা যায়। এটা বন্ধ হলে মধ্যবিত্তের একটু কষ্ট হবে এবং খরচ বাড়বে। তবে ভারতে যা চিকিৎসা হয় তার প্রায় সবই এই দেশে হয় কিন্তু
সবার জন্য সেটা সুলভ না। আমাদেরকে স্বাবলম্বী হতে হবে। সব সময় ভারতমুখী থাকলে কখনই এই দেশে চিকিৎসা জনগণের নাগালে আসবে না। বাংলাদেশে সংস্কারের অংশ হিসাবে দুর্নীতি যদি কিছুটা কমানো যায় তাহলে ধীরে ধীরে চিকিৎসা খাতের নৈরাজ্য দূর হবে।

বেশ কয়েক বছর আগে থেকে ভারত থেকে গরু আসা বন্ধ হয়ে গেছে। কিন্তু তাতে তেমন কোন সমস্যা হয় নাই। দেশে বিকল্প তৈরি হয়েছে। বিশ্বটা এখন গ্লোবাল ভিলেজ। পণ্য আর সেবা বিক্রির জন্য এবং নতুন বাজারের সন্ধানে বিশ্বের বড় বড় ব্যবসায়ীরা প্রচুর শ্রম এবং অর্থ ব্যয় করে থাকেন। বাংলাদেশ একটা কাস্টমার এই ব্যবসায়ীদের কাছে। তাই ভারত ছাড়া কোন বিকল্প নাই এটা ঠিক না। অর্থনীতির মৌলিক সূত্র অনুযায়ী চাহিদা থাকলে যে কোন ভাবেই হোক সরবরাহের ব্যবস্থা হবে।

পণ্য বা সেবা বিক্রি করা কঠিন কেনার চেয়ে। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার সাময়িক টান পড়লেও প্রবাসী আয় এই দেশের মানুষের আয়ের উৎস হয়ে থাকবে আগামী বহু বছর। কারণ আমাদের দেশ শিল্পায়নে পিছিয়ে আছে। দেশে পর্যাপ্ত শিল্প, কারখানা নেই। তাই প্রচুর মানুষ বিদেশে যেতে বাধ্য হচ্ছে। তারা বৈদেশিক মুদ্রা আয় করবে এবং দেশে পাঠাবে। হাসিনার চুরির কারণে অনেক মেগা প্রজেক্টে বড় আকারের দুর্নীতি হয়েছে। তা না হলে বৈদেশিক মুদ্রায় সমস্যা হত না। তবে এটা সাময়িক ব্যাপার।

তাই ভারতের সাথে ব্যবসা কমলে ভারতের ক্ষতি বেশী হবে। বাংলাদেশের ক্ষতি কম হবে। বরং দীর্ঘ মেয়াদের চিন্তা করলে সেটা বাংলাদেশকে স্বাবলম্বী করে তুলবে। পরনির্ভরশীলতা কমাতে না পারলে উন্নতি করা সম্ভব না।

১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৯

কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের ছাত্ররা আইএস থেকে ট্রেনিং প্রাপ্ত।বেশি হাউকাউ করলে সেভেন সিষ্টার না পশ্চিম দিকেও হাত বাড়াবো।

১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ কি বলে , কি ভাবে সেই কথা বাদ দেন। গনুঅভ্যূত্থানের মুখে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতে পালিয়ে যাওয়া বিষয়টা ভারতবাসী কিভাবে দেখছে ? আপনার মত মোদীভক্ততো আর সবাই না। পশ্চিমবঙ্গের ছাত্ররাতো আমাদের আন্দোলনে সংহতি জানিয়ে আমাদের এপারের আন্দোলন বেগবান করতে অনেক সাহায্য করেছে। আমরা সফলতা লাভ করায় আপনাদের ওপারেও আন্দোলনের ঝড় উঠেছে। আন্দোলনকারীরা শ্লোগান দিয়েছে , দিল্লী না ঢাকা ? ঢাকা , ঢাকা। তুমি কে আমি কে বাংলাদেশ বাংলাদেশ।

ভারত বাংলাদেশের দুই দেশের জনগনের মাঝে কোন বৈ্রিতা নাই। আওয়ামিলীগকে কেন্দ্র করে যদি বিজেপি বাংলাদেশের সাথে সুসম্পর্ক নষ্ট করে , তবে তা ভারতের জনগন পছন্দ করবে বলে মনে হয় না। কোন গনতন্ত্রকামী মানুষ স্বৈরাচারিতা সমর্থন করতে পারে না।


২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:২৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলাদেশ ভারতের সাথে ব্যবসা না করলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। বাংলাদেশ ছোট বলে নিচু চোখে দেখার কোন সুযোগ নেই, বাংলাদেশ ইচ্ছে করলেই সেভেন সিস্টার দখলে নিয়ে নিতে পারে, কিন্তু বন্ধু রাষ্ট্র বলে তা করছে না।

২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৪৪

ঊণকৌটী বলেছেন: শুনতে পেলাম গার্মেন্টস সাপ্লাই নাকি 50% কমে গেছে, তা এইসব করে কি লাভ হচ্ছে না আগামীতে আরো দেখব

২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫১

ঊণকৌটী বলেছেন: সত্যি বলছি আমার তো আশঙ্কা বাংলাদেশ কে নিয়ে যা খেলা চলছে, তা আফগানিস্তান না হয়ে যায়

২৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:১৮

ঊণকৌটী বলেছেন: বাংলাদেশ ইচ্ছে করলেই সেভেন সিস্টার দখলে নিয়ে নিতে পারে,দেখেন দেখেন চেষ্টা করেন দৌড় দিলে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পরা ছাড়া আর উপায় নাই আর ওই খানেও ইন্ডিয়ান বিমান বাহিনী সহ অনেকেই থাকবে ডুবিয়ে মারার জন্য

২৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২২

ঊণকৌটী বলেছেন: সত্য কথা টা বিশ্বাস করেন, আপনারা বিশাল একটা মাকরসার জালে আটকে গেছেন, ভবিষ্যতে খুবই করুণ

২৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩১

ঢাবিয়ান বলেছেন: জনাব ঊণকৌটী বাংলাদেশ এর গার্মেন্টস সাপ্লাই কমে গেছে কিনা , বাংলাদেশ আফগানিস্তান হয়ে যাবে কিনা তা নিয়া আপনের এত মাথাব্যথা কিসের ? আমাদের সমস্যা আমরা বুঝবো। আপনাদের অযথা নাক গলানোটা যে খুবই দৃষ্টিকটূ পর্যায়ে চলে যাচ্ছে, তা কি বুঝতে পারছেন ?

২৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৮

ঊণকৌটী বলেছেন: উত্তর, : বাংলাদেশ আফগানিস্তান হয়ে গেলে অবশ্যই মাথা ব্যাথার কারণ আছে, কারণ আমি তো আপনার পাশেই থাকি, তাহলে কি দাঁড়ালো আমি নিশ্চয়ই আমার পাশে কোনো পাগলা কুকুর কে প্রতিষ্ঠিত হতে দিতে পারিনা, সে ক্ষেত্রে আমার যা করণীয় তাইতো করবো ঠিক কিনা তবে একটা কথা বলে দিচ্ছি যা যা হচ্ছে এখন অব্দি ঠিকই হচ্ছে

২৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: এরকম একটা বিপ্লব হয়ে যাবার পরেও যদি আমাদের জনগন পাগলা কুকুর হয়ে যাচ্ছে বলে বেড়ান, তাহলে বিষয়টা কিন্ত বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে যায়। এটা বুঝেন?

২৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৬

ঊণকৌটী বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষ কি বলে , কি ভাবে সেই কথা বাদ দেন। গনুঅভ্যূত্থানের মুখে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ভারতে পালিয়ে যাওয়া বিষয়টা ভারতবাসী কিভাবে দেখছে ?শুধু ভারত না পৃথিবীর যে কোন দেশের পররাষ্ট্র নীতি হচ্ছে যার যার দেশের স্বার্থ সম্পর্কিত বিষয়ে সে নিজের দেশের স্বার্থ টাই দেখবে আমরা আমাদের স্বার্থটাই দেখি কিন্তু আপনারা নিজেদের স্বার্থে কাজ করেন, তাইতো আজকে আপনাদের এই অবস্থা, পৃথিবীর সবচেয়ে লোভী স্বার্থপর অসভ্য জনগণ হচ্ছেন আপনারা

২৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৫

ঊণকৌটী বলেছেন: নিজেকে নিজে সান্ত্বনা দিছেন, তাই না আপনি কি নিজে বুঝতে পারছেন না কি হতে চলছে, আপনার কি একটুও মনে জাগছেনা কি হবে আগামী দিনে, বলি একটা শিক্ষিত মানুষ হিসাবে আপনার কর্তব্য চোখ খুলে রাখুন ভালো থাকুন

৩০| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৪৪

অগ্নিবেশ বলেছেন: ভারত বাংলাদেশ পাক আর কখনই একে অপরের বন্ধু হতে পারবে না।
কারন তারা সবাই ধার্মিক। ধার্মিকেরা অন্য ধর্মের অনুসারীদের বন্ধু হতে পারে না, বরং
সুযোগ পেলেই ছুরি চালায়।

হে মুমিনগণ, ইয়াহূদী ও নাসারাদেরকে তোমরা বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু।
আর তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে নিশ্চয় তাদেরই একজন। নিশ্চয় আল্লাহ যালিম কওমকে হিদায়াত দেন না।
আল-বায়ান

সর্বজ্ঞ খোদাতালার বয়ান কিভাবে মিথ্যা হয়?

"বায়তুল মোকাদ্দাসের (জেরুসালেমের) একজন রাজা (এখানে সম্ভবত ঈমাম মাহদী (আঃ) এর রাজত্বের কথা বলা হয়েছে।)
ভারতের দিকে সৈন্য প্রেরণ করবে এবং সেখানের যাবতীয় সম্পদ ছিনিয়ে নিবে। ঐ সময় ভারত বায়তুল মোকাদ্দাসের (জেরুসালেমের)
একটি অংশ হয়ে যাবে। তখন তার সামনে ভারতের সৈন্য বাহিনী গ্রেফতার অবস্থায় পেশ করা হবে। প্রায় গোটা পৃথিবী তার শাসনের অধীনে থাকবে।
ভারতে তাদের অবস্থান দাজ্জালের আবির্ভাব হওয়া পর্যন্ত থাকবে"। (এখানে সম্ভবত ঈমাম মাহদী (আঃ) এর রাজত্বের কথা বলা হয়েছে।)
— আল ফিতান: নুয়াইম বিন হাম্মাদ - ১২৩৫

অতএব কিসের প্রতিবেশী? কিসের বন্ধুত্ব? এখন হবে পোন্দাপুন্দি। ব্লগের মডারেটগুলো ইহজগতের মোহে, লোভ লালসায় আসক্ত, তাই তারা
জিহাদে ভয় পায়, তাই তারা শান্তির বানী কয়। এরা ডরপোক ভীতুর ডিম।

সহীহ বুখারী (তাওহীদ)
অধ্যায়ঃ ৫৬/ জিহাদ ও যুদ্ধকালীন আচার ব্যবহার
পরিচ্ছদঃ ৫৬/২২. জান্নাত হল তলোয়ারের ঝলকানির তলে।
মুগীরাহ ইবনু শু‘বা (রাঃ) বলেন, নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জানিয়েছেন, আমাদের ও প্রতিপালকের পয়গাম। আমাদের মধ্যে যে শহীদ হলো সে জান্নাতে পৌঁছে গেল।
‘উমার (রাঃ) নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে বলেন, আমাদের শহীদগণ জান্নাতবাসী আর তাদের নিহতরা কি জাহান্নামবাসী নয়? আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, হ্যাঁ।
২৮১৮. ‘উমার ইবনু ‘উবায়দুল্লাহ্ (রহ.)-এর আযাদকৃত গোলাম ও তার কাতিব সালিম আবূন নাযর (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু আবূ আওফা (রাঃ) তাঁকে লিখেছিলেন যে, আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, তোমরা জেনে রাখ, তরবারির ছায়া-তলেই জান্নাত।
উয়াইসী (রহ.) ইবনু আবূ যিনাদ (রহ.)-এর মাধ্যমে মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহ.) থেকে হাদীস বর্ণনার ব্যাপারে মু‘আবিয়াহ ইবনু ‘আমর (রহ.) আবূ ইসহাক (রহ.)-এর মাধ্যমে মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত হাদীসের অনুসরণ করেছেন। (২৮৩৩, ২৯৬৬, ৩০২৪, ৭২৩৭) (মুসলিম ৩২/৬ হাঃ ১৭৪২, আহমাদ ১৯১৩৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৬০৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৬২০)
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)

৩১| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৪৭

অগ্নিবেশ বলেছেন: এর পরেও যারা ভারত বাংলাদেশের বৈরিতার কারন খোজার চেষ্টা করবে, তাদের বলতে হবে, আরবে গিয়ে বালুতে মাথা গুঁজে দিয়ে বসে থাকেন, সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

৩২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ঊণকৌটী বলেছেন: ?শুধু ভারত না পৃথিবীর যে কোন দেশের পররাষ্ট্র নীতি হচ্ছে যার যার দেশের স্বার্থ সম্পর্কিত বিষয়ে সে নিজের দেশের স্বার্থ টাই দেখবে আমরা আমাদের স্বার্থটাই দেখি।

আপনার এই অংশটুকুর সাথে আমি একমত। একমাত্র বাংলাদেশই এমন এক ফ্যসিবাদের খপ্পরে পড়েছিল যারা ক্ষমতা ধরে রাখতে নিজ দেশকে বিকিয়ে দিয়ে আরেক দেশের স্বার্থ দেখভাল করছিল।

পৃথিবীর সবচেয়ে লোভী স্বার্থপর অসভ্য জনগণ হচ্ছেন আপনারা

এই অংশটূকুর জন্য কতৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

৩৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৮

জুন বলেছেন: বাংলা ভাষায় লেখা আপনার অধিকার। লিখেন ভালো কথা কিন্তু আপনারা নিজেরা নিজেদের দেশে একটা বাংলা ব্লগ খুলে লিখেন না ক্যানো! এখানে এসে গায়ে পরে আপনার দেশের ক্যানভাস করার তো দরকার নাই। আপনাদের সাথে তো কোন প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক তো ভালো না। আমাদের সাথেও না হয় নাই থাকলো। আপনাদের কাছে তাহলে না হয় যাহা বায়ান্ন তাহাই তিপ্পান্ন হলো বাংলাদেশ।

৩৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৪৮

কিরকুট বলেছেন: ঊণকৌটী বলেছেন: সত্য কথা টা বিশ্বাস করেন, আপনারা বিশাল একটা মাকরসার জালে আটকে গেছেন, ভবিষ্যতে খুবই করুণ

তার প্রমান প্রতিদিন একটু একটু করে পাচ্ছি ।

৩৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৮

অগ্নিবেশ বলেছেন: জুনাপুর কথা হজম হইল না। ওপেন প্লাটফর্মে ভারত নিয়ে কথা কইবেন অথচ ভারতীয়দের কথা শুনবেন না? মাইনষের সমালোচনা তার সামনে করা উচিত। এখানেও ধর্ম সুক্ষভাবে কাজ করে, ধর্মে ভিন্নমতের স্থান নেই, জানি না আপনি কতটা ধার্মিক।


৩৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১২

জুন বলেছেন: @ অগ্নিবেশ আমি তো সামনাসামনিই কৈলাম গেছোদাকে, আপনি দেখলেন্না :-* আমি পেছনে বলা পছন্দ করি না /:)

৩৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩০

অগ্নিবেশ বলেছেন: জুনাপু, এই ব্লগে যে কয়ডা ভারতীয় বাংগালী আসে, এদের প্রায় সবার বাপ দাদারা বাংলাদেশ থেকে ভিটে মাটি ছেড়ে তাড়া খেয়ে ভারত পালিয়ে এসেছে। এরা বাংলাদেশে মুসলমানদের কাছে মাইর খেয়েছে, এজন্য এরা ভারতের ঘটিদের চেয়ে বেশী হিন্দু এবং ইসলাম বিদ্বেষী। এরা বাংলাদেশ নিয়ে বেশী ভাবে। আর এই সব হিংসা বিদ্বেষএর আতুর ঘর হইল ধর্ম। কেউ কম যায় না, অতএব আর একটা দাঙ্গা লাগবে, অবশ্য বাংলাদেশে মাইর দেওয়ার মত হিন্দু নাই, তবে ভারতের বেশ কিছু গরীব মুসলমান মারা পড়বে। আপনাদের অবশ্য যাওয়ার জায়গা অনেক। কাগুর কাছ থেকে কিছুদিন ঘুরে আসেন।

৩৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১৩

জুন বলেছেন: @অগ্নিবেশ আমার নানা দাদারাও দেশ বিভাগের পর ঘর বাড়ি ফেলে চলে আসতে বাধ্য হয়েছে। তারা অবশ্য মার খেয়ে আসে নি এই যা কথা।

কাগুর দেশ থেকে জুন মাসে আসলাম। কাগুর সাথে দেখা করার ইচ্ছে ছিল বলে ব্লগে লিখছিলাম, উনি মন্তব্যের মাধ্যমে জানিয়েছেন "উনার চৌক্ষে সমস্যা, কিছু দেখে না "। কিন্তু এই চৌখ নিয়া উনি দিন রাত চব্বিশ ঘণ্টা বাংলাদেশের ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র সমস্যা দেখতেই আছে আর ব্লগ ভাসিয়ে ফেলছে। তাই বলছিলাম আপনি তো আম্রিকান নাগরিক, আপনি আম্রিকা নিয়া লেখেন্না ক্যান! :-* তাই উনি আমার নাম নিয়া একটা পুষ্ট দিছে :-0
তবে আগামী মাসে আমি অন্য একটা দেশে যাবো ইনশাআল্লাহ :)

৩৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:২৫

রাজীব বলেছেন: ভারত বাংলাদেশ পাশাপাশি দেশ। দুই দেশের জনগণের মধ্যে কখনো সমস্যা দেখিনি। যতবার ভারত গিয়েছি বাংলাদেশী হিসেবে ভালো ব্যবহার পেয়েছি। আপনার পরিচিত কেউ বাংলাদেশে এসে থাকলে খবর নিলে জানতে পারবেন ভারতীয়রাও এদেশে ভালো আতিথেয়তা পায়।
সমস্যাটা আসলে রাজনৈতিক। নেতারা নিজেদের স্বার্থে সৃষ্টি করে। ইন্দিরা গান্ধীর পরে ভারতের কোন নেতৃত্বই বাংলাদেশকে বন্ধুরূপে দেখেনি বরং অধিনস্ত হিসেবে দেখতে চেয়েছে।

এবার সংখ্যালঘু নিয়ে বলি। আমাদের দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ২ জন উপদেষ্টা রয়েছে যা মন্ত্রীসভার প্রায় ১০%।
ভারতে মন্ত্রীসভার কত % সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে রয়েছে? জানা থাকলে বলবেন।

৪০| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৪

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভারত হচ্ছে বাংলাদেশের কাউন্টারপার্ট। ভারত বড় দেশ তাই তাদের হজমশক্তিও বেশি থাকা দরকার।

বাংলাদেশের অভ্যন্তরীন রাজনীতিতে বড় ফ্যাক্ট। তবে বাংলাদেশের ক্ষমতাসীনরা ভারতের সাপোর্ট ছাড়া বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে পারে না।
আমেরিকা যতই কলকাঠি নাড়ুক একটা পর্যায়ে গিয়ে তারা খেই হারিয়ে ফেলে।

৪১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩২

গেছো দাদা বলেছেন: সবাই কে মতামত দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.