নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের উৎসব!
সত্যিকারের উৎসব হবে গেঞ্জি (Gen_Z) জিহাদী পতনের পরে !
©সুষুপ্ত পাঠক
কল্কি অবতার আসুক। এরা ঝাড়ে বংশে শেষ হোক।
প্রিয় উৎসব!
একটা কথাই বলি ভাই!
“সব মনে রাখা হবে”
আমরা কিচ্ছু ভুলবো না। কিচ্ছু না।
তোমার গায়ের প্রতিটা আঘাতের বিচার হবে। প্রতিটা।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪৫
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: জানিনা বেঁচে আছে না মরে গেছে। তবে এই ধরনের হত্যাজঘ্য কর্ম ঠিক না এদের বিচার করা উচিৎ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৩
গেছো দাদা বলেছেন: কে বিচার করবে ? এটা এখন জিহাদী জোম্বি দের দেশ। ইজরায়েল style এ এদের বিচার করা দরকার।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৯
গেছো দাদা বলেছেন: Shame. Bangladesh is going to be Somaliya of South Asia.
৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০১
এক্সম্যান বলেছেন: ছেলেটি বেচে আছে এবং শংকামুক্ত। যা হয়েছে তা যেমন ঠিক হয়নি তেমনই মিথ্যা তথ্য ছরানোও জঘন্য রকম অপরাধ। সবার বিচারের দাবী জানাই।
https://www.rtvonline.com/bangladesh/289945
ভারতে গুজব তুলে মুসলিম হত্যা কি অপরাধের মধ্যে পরে দাদা?
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৯
গেছো দাদা বলেছেন: ঢ্যামনামির একটা সীমা থাকা দরকার।
৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০৬
এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন: কে বিচার করবে ? এটা এখন জিহাদী জোম্বি দের দেশ। ইজরায়েল style এ এদের বিচার করা দরকার।
আপনি নিজেও একজন উগ্রপন্থী, জংগী, আপনার হিসেবেতো যারা গনধোলাই দিয়েছে তারাই ঠিক আছে।
গেছো দাদা বলেছেন: Shame. Bangladesh is going to be Somaliya of South Asia.
ভারত অলরেডি সোমালিয়া হয়ে গেছে, আপনারা যেই পরিমান রেপ করেন তাতো মনে হয় সোমালিয়াতেও হয় না। আর গুজব তুলে হত্যা করায় আপনারা বিশ্বে প্রথম স্থানে থাকবেন। বাংলাদেশতো আপনাদের তুলনায় ফেরেসতা।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২০
গেছো দাদা বলেছেন: সময় হয়ে এসেছে। আর বেশিদিন লাগবে না !
৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৩
মেঘনা বলেছেন: তথাকথিত বিক্ষুব্ধ জনতা / মুমিনরা প্রথমে হিন্দুদের মারবে, তারপর বৌদ্ধ দের মারবে, তারপর শিয়াদের মারবে,...............,..,..., তারপর তোর মেয়েকে মারবে হিজাব ঠিকমতো চুল ঢাকেনাই বলে।
ইরানে বিপ্লব দীর্ঘজীবী হয়েছে
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৫
গেছো দাদা বলেছেন: দিদি আমার অন্যদের পোস্টে মন্তব্য ব্যান করা হয়েছে। করেছে জিহাদী জোম্বি রা।
৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৫
এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ঢ্যামনামির একটা সীমা থাকা দরকার।
ছেলেটা বেচে আছে শুনে কষ্ট হচ্ছে? মরে গেলেই আপনাদের জন্যে ভালো হতো তাই না??
লেখক বলেছেন: সময় হয়ে এসেছে। আর বেশিদিন লাগবে না !
নিজের পুরো বাড়ী কাচের হলে অন্যের বাড়ীর কাচের জানালায় ঢিল মারতে নেই। নিজের দেশকে আগে সোমালিয়া থেকে আবার ভারত বানান, তারপর আমাদের নিয়ে চিন্তা করিয়েন। আমরা জংগীদের ঝেটিয়ে বিদায় করব, আপনাদের মত ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বানাবো না।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৮
গেছো দাদা বলেছেন: দেশ টা শেষ পর্যন্ত টিকবে তো ?
৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: অমানবিক
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৭
গেছো দাদা বলেছেন: জিহাদীরা পশু দেরও অধম।
৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫০
এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন: দেশ টা শেষ পর্যন্ত টিকবে তো ?
ভারত টিকবে কিনা তাতে সন্দেহ থেকেই যায় কারন চিনতো অলরেডি অরুনাচল প্রদেশের একটা অংশ খেয়ে ফেলছে, এখন ধিরে ধিরে চিকেন নেক বন্ধ করে সেভেন সিস্টার্স গিলে নেবে। তবে বাংলাদেশ যদি ভারতকে দয়া করে তাহলে অন্তত দুই-তিনটা প্রদেশ বাচাতে পারবে।
আর বাংলাদেশ? কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে, ক্ষমতা থাকলে কেউ চোখ তুলে দেখাক।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৪
গেছো দাদা বলেছেন: ইশশ, এরকম আনন্দ যদি উইঘুর মুসলিমরাও করতে পারতো !!
১০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫০
কামাল১৮ বলেছেন: ধর্মীয় উন্মাদনা মানুষকে পশুতে পরিণত করে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৫
গেছো দাদা বলেছেন: একদম ঠিক কথা।
১১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৮
এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ইশশ, এরকম আনন্দ যদি উইঘুর মুসলিমরাও করতে পারতো !!
উইঘুর মুসলিমদের আনন্দ নিয়ে চিন্তা না করে কেমনে ভারতের ভাংগন ঠেকানো যায়, কেমনে চিনের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় সেটা নিয়ে চিন্তা করেন, কাজে লাগবে।
অটঃ উইঘুর, ফিলিস্তিনি, কাশ্মিরিরা সংখ্যালঘু হিসেবে আপনাদের মত উগ্রপন্থী, জংগীদের দ্বারা নির্যাতিত। আমাদের ক্ষমতা নেই ওদের সাহায্য করার, এটা আমাদের ব্যার্থতা। তাদের জন্য আমরা দোয়া করি এবং সেই সাথে আমাদের দেশের সংখ্যালঘুদের প্রটেকটসন দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করি। কিন্তু আপনাদের মত উগ্রপন্থী, জংগী মনভাবাপন্যরা আমাদের দেশেও আছে, যাদের কারনে কিছুটা সমস্যা হয়।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৭
গেছো দাদা বলেছেন: আদিম হিংস্র মানবিকতার যদি আমি কেউ হই,
স্বজন হারানাে শ্মশানে তােদের
চিতা আমরা তুলবােই।
১২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৪
এক্সম্যান বলেছেন: লেখক বলেছেন: আদিম হিংস্র মানবিকতার যদি আমি কেউ হই,
স্বজন হারানাে শ্মশানে তােদের
চিতা আমরা তুলবােই।
বাকিরা আংগুল চুসবে।
রৌমারী সিমান্তে বিডিআর এর হাতে যেন কতজন বিএসএফ পগারপার হয়েছিল? কেমন খারাপ আপনারা যে সেই যুদ্ধে মৃত সৈনিকদের লাসগুলো নিতে পর্যন্ত অস্বীকৃতি জানিয়েছিলেন পরে সংবাদ প্রকাশ হওয়ায় নিতে বাধ্য হয়েছিলেন। চিতা ঐভাবেই তুলবেন।
১৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৯
কামাল১৮ বলেছেন: কল্কি অবতার চৌদ্দশ বছর আগে এসে চলে গেছেন।আপনি আবার কোন কল্কি অবতারের অপেক্ষায় আছেন।
১৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:১৪
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: উৎসব মন্ডল মারা যায় নি। বেচে আছে। আর ছেলেটা হিন্দু না, মুসলমান। সব ভারতীয় প্রোপাগান্ডা।
তবে তার উপর আঘাত দেশের ভবিষ্যতের জন্য আশংকামূলক।
আর ধর্মীয় ব্যপারে এসব ঠাট্টা তামাশা বন্ধ করা উচিৎ। নবী মোহাম্মদকে (যে কোন ধর্মীয় নেতা) নিয়ে যদি আপনার সমস্যাই থাকে, সেটা নিজের ভেতর রাখুন বা ভদ্রভাষায় তার কাজ কর্মের গঠনমূলক সমালোচনা করুন। গালাগালি বা অশ্লীল ঠাট্টাতামাশা করে কার কি লাভ? এতে কারোর কোন লাভ নাই। খালি অশান্তি ছাড়া।
নবী মোহাম্মদ কে নিয়ে যেমন ঠাট্টা তামাশা করা উচিৎ নয়, তেমনি রাম, কৃষ্ণ, যীশু বা বুদ্ধকে নিয়েও এসব করা উচিৎ নয়।
একটা সার্বজনীন ব্লাস্ফেমি আইন করা দরকার, সব ধর্মের জন্য। কারণ সমাজে ধর্মের দরকার আছে, পশ্চীমের দিকে তাকিয়ে দেখুন, সেখানে সমাজব্যবস্থা, পরিবারব্যবস্থা পুরা ভেঙ্গে পড়েছে। হাজার হাজার সিঙ্গেল মাদার, লক্ষ লক্ষ শিশু পরিবার ছাড়া বা ভাঙ্গা পরিবারে বড় হচ্ছে, ১৪ বছর থেকেই ভ্রুণহত্যা/শিশুহত্যা, লক্ষ লক্ষ পুরুষ ক্রনিক বিষণ্ণতায় আক্রান্ত, লক্ষ লক্ষ মানুষ সুইসাইডাল, সমকামীতা, যৌন বিকৃতি, শিশুকামিতা, পশুকামিতা, লিঙ্গাতরবাদ এসব হুহু করে বাড়ছে। উম্মত্ত নারীবাদে পুরুষরা আজ দিশেহারা, সবাই বিবাহ এবং পরিবার বিমুখ।
আমাদের দেশের এসব পাতি অল্পবিদ্যার নাস্তিকদের মেইন উদ্দেশ্য হলো এসব বিতর্ক সৃষ্টি করে আমেরিকা আর ইউরোপের এসাইলামের দরখাস্ত করা। এদের উদ্দেশ্য ভিন্ন। পশ্চীমা ধাঁচের (ইহুদিদের তৈরি) বাক স্বাধীনতা আমাদের হাজার বছরের সংস্কৃতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
১৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৭:৪৬
প্রহররাজা বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের প্রধান উৎসব প্রকাশ্যে পশু হত্যা আর দ্বিতীয় প্রধান উৎসব ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়, তাহলে বুঝাই যায় এ জাতি কত বড় চাড়াল জাতি।
১৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৩৫
দেখা হবে রাজপথে বলেছেন: দাদা কি হিন্দু জিহাদী জোশ চালাতে চাচ্ছি এদেশে? দু চারজন উগ্র হিন্দু আর হতাশালীগের দৌড়ের উপরে থাকা কিছু ন্যাড়া বাদে আর কেউ এসব পোছে না। বাংলাদেশে এখন সর্বোচ্চ সম্প্রীতির সম্পর্ক চলছে- নিজেদের গুহ্যদ্বারের গন্ধ শুঁকে দেখ।
১৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৪৮
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: বাংলাদেশের মানুষের প্রধান উৎসব প্রকাশ্যে পশু হত্যা আর দ্বিতীয় প্রধান উৎসব ক্রিকেটে ভারতের পরাজয়, তাহলে বুঝাই যায় এ জাতি কত বড় চাড়াল জাতি।
দাদা এইটা ইন্টারনেটের যুগ। আপনাদের ইন্ডিয়ানদের নিয়ে গোটা পৃথিবীর মানুষ (বিশেষ করে পশ্চীমে) প্রতিনিয়ত হাসাহাসি করে। আপনাদের তারা রিতীমত নামও দিয়ে দিয়েছে, রাস্তাহাগানী (Street-shitter) আর পাজীৎ (Pajeet)। পশ্চীমের সব দেশ আপনাদের বিদুঘুটে কাজ-কারবার আর জ্বালায় ত্যক্ত বিরক্ত।
https://x.com/RedPillSayian/status/1831492631081447476
https://x.com/IAmV3ngeance/status/1824137473082925298
https://x.com/xbtGBH/status/1829085975454023754
https://x.com/iFightForKids/status/1830939224742469770
https://x.com/JDsBadHabit/status/1829719340708499682
https://x.com/WarMonitors/status/1828903793871741089
https://x.com/AsianDigest/status/1829698083820835174
https://x.com/creepydotorg/status/1829399447396085940
https://x.com/ElijahSchaffer/status/1830578761391133093
https://x.com/genericanimecat/status/1831007829232361731
https://x.com/aus_pill/status/1831237870230909147
আমরা এগুলা সবই জানি, এখন আর ১৯৯০ সাল না দাদা।
১৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩২
রবিন_২০২০ বলেছেন: গেছোদাদা কে না দেখেই পশ্চিমা বিশ্বে ভারতীয়দের বানর বলে ডাকা হয়। আর এটাকে দেখলে না জানি অসহায় ভারতীয়দের কি নামে ডাকা হতো.!
ওহ এই বাঞ্চোতটাতো আবার মিজেকে হনুমান ভাবে।
১৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৩
রবিন_২০২০ বলেছেন: সময় এসেছে ব্লগ থেকে ভারতীয় বাঞ্চোৎ গুলোকে লাথি মেরে দূর করার।
২০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
গেছো দাদা বলেছেন: আমার ভাই উৎসব কোথায় ??
জবাব দে বাংলাদেশ!
(১) পুলিশের SP র রুমে উৎসব চুপচাপ বসে আছে। ওর মা আছে SP এর রুমে।
Link ⤵️ Click This Link
(২) জিজ্ঞাসাবাদ করছে উৎসবকে
Link ⤵️
https://www.facebook.com/watch?v=848513220755727
(৩) হত্যার পর উল্লাস করছে
Link ⤵️ https://www.facebook.com/reel/929955668961018
(৪) উৎসব মন্ডল এর রক্তাক্ত দেহ টেনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে
Link ⤵️ Click This Link
২১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭
গেছো দাদা বলেছেন: ডাকাতের উম্মত গুলারে এই দুনিয়া থেকেই লাথি মেরে দূর করা দরকার।
২২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:১৭
প্রহররাজা বলেছেন: @আলচুদুরওয়ালবুদুর
আপনে জীবনে আপনার গ্রামের বাইরে গেছেন?
২৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৩৮
আলচুদুরওয়ালবুদুর বলেছেন: আপনে জীবনে আপনার গ্রামের বাইরে গেছেন?
কোন দরকার আছে কি?
https://www.youtube.com/watch?v=-Trga0KMcn4
Poo to the loo, pajeet.
২৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:২৯
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: প্রসঙ্গ : বাংলাদেশের প্রথম রাজাকার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত
1) 1905 সালে বঙ্গভঙ্গের বিরোধীতা করে যে লোকটা ধূতি পরে রাস্তায় নেমেছিলেন তাঁর নাম ছিল শ্রী শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।বঙ্গভঙ্গের ফলে রাজধানী হিসেবে কলকাতা তার কর্তৃত্ব হারায় আর ঢাকাকে করা হয় পূর্ব বঙ্গ তথা আজকের বাংলাদেশ এবং আসামের রাজধানী।আর এতেই মাথা খারাপ হয়ে যায় রবি ঠাকুরসহ অন্যান্য ভারতীয় জমিদার ও ব্যবসায়ীদের।কোমড়ে গামছা বেঁধে তাঁরা পূর্ব বঙ্গ তথা আজকের বাংলাদেশের বিরোধীতায় নেমে পড়ে এবং এতে তারা সফলও হয়।তাঁদের বিরোধীতার ফলে 1911 সালে বঙ্গভঙ্গ রদ করে পুনরায় পূর্ব বঙ্গ তথা বাংলাদেশকে ভারতের সাথে জুড়ে দেয়া হয় এবং পূর্ববঙ্গ তার স্বাধীনতা হারায়।
2)তৎকালীন পূর্ববঙ্গ তথা বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার চরম দূর্দশার কথা চিন্তা করে 1921 ঢাকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল।অথচ এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠারও বিরোধীতা করেছিলেন ভারতীয় কবি শ্রী শ্রী রবী ঠাকুর!
১৯১২ সালের ১৮ই মার্চ কলিকাতার গড়ের মাঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মুসলিমদের গালি দিয়ে বলেছিলো,
“চাষার ছেলেরা যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে তবে ক্ষেতে খামারে কাজ করবে কারা?”
Source : goo.gl/H9HnoL
পূর্ববঙ্গে ঠাকুর পরিবারের জমিদারী ছিল বিরাট। এই পূর্ববঙ্গে যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথা ঘোষণা হলো ১৯১২ সালের ২রা ফেব্রুয়ারিতে, তখন হিন্দুরা এর তীব্র বিরোধিতা শুরু করলেন। আর রবীন্দ্রনাথও এদের দলে যোগ দিলেন। তিনি একবারও ভেবে দেখলেন না যে তার মুসলিম প্রজাবর্গ শিক্ষার সুযোগ পাক।
১৯১২ সালের ১৮ই মার্চ কলিকাতার গড়ের মাঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে হিন্দুরা যে সভা করল, সেই সভায় সভাপতিত্ব করলেন স্বয়ং কবি রবীন্দ্রনাথ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সেদিন নেমেছিল হিন্দু সংবাদপত্রগুলো, হিন্দু বুদ্ধিজীবী ও নেতারা। গিরিশচন্দ্র ব্যানার্জী, রাসবিহারী ঘোষ এমনকি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর স্যার আশুতোষ মুখার্জির নেতৃত্বে বাংলার এলিটরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ১৮ বার স্মারকলিপি দেন লর্ড হার্ডিঞ্জকে এবং বড়লাটের সঙ্গে দেখা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বাধা দান করতে।
( তথ্যসূত্র :- ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি কমিশন রিপোর্ট, খ- ৪, পৃ. ১৩০)
এতসব করার পরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হলো। তবু বিরোধিতা ও ঘৃণা অব্যাহত রইল। দীর্ঘদিন ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ‘মক্কা’ বিদ্যালয় বলে বিদ্রুপ করা হতে থাকে।
রাজাকার কারে বলে দেখেন!!
অথচ বঙ্গভঙ্গের বিরোধীতা করে লেখা ভারতীয় এই কবির রচিত গানই আমাদের জাতীয় সংগীত!!
এই লজ্জা রাখি কোথায়?
Courtesy:- রাসেল ইউসুফী
Source :-
1. বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন----https://bn.m.wikipedia.org/wiki/বঙ্গভঙ্গ_আন্দোলন
2. Click This Link
২৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০২
গেছো দাদা বলেছেন: সবাই কে নিজেদের মত জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৭
গেছো দাদা বলেছেন: Click This Link
উৎসব মন্ডল