নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের একটি পুরোপুরি নৈরাজ্যপূর্ণ জঙ্গিরাষ্ট্রে পরিনত হওয়ার সামনে যে জিনিসটি আজ শেষ প্রাচীর হয়ে দাঁড়িয়ে আছে তা হল দেশটির জাতীয় সঙ্গীত "আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি" গানটি।
গানটি যখনই শুনি বুকে মোচড় দিয়ে, চোখে জল আসে। এই এত অসুবিধের মধ্যেও কখনও বাংলা ছেড়ে যাবার কথা না ভাবার অন্যতম শেকড় এই গান। আমার দাদুর প্রিয়, আমার বাবার প্রিয় আমার মায়ের প্রিয় এই গানটি। আজ কাজে বেরোনোর সময় গানটি চালিয়েছিলেম আমার গাড়িতে। আমার চালক আমায় গন্তব্যে পৌঁছে দিয়ে জিজ্ঞেস করল, স্যার কোন সমস্যা হয়েছে নাকি, আপনাকে দেখলাম কেঁদে যাচ্ছেন!
হয়ত বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত বদল করা হবে। দেশের মাটিতে মা বলে ডাকা, মায়ের সাথে নিবিড় অনুভূতির এরকম গান জেহাদীদের পছন্দ হবে না এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু খারাপ লাগে বাংলাদেশের এক বন্ধুর কথা ভেবে। যিনি তাঁর দুই ছোট ছোট পুত্র কন্যাকে নিয়ে কয়েক বছর আগেই কলকাতায় এসেছিলেন শুধুমাত্র জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়িতে দেখানোর জন্যে।
#জাস্টিস_ফর_উৎসব_মন্ডল
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৯
গেছো দাদা বলেছেন: আপনাদের জাতীয় কবি টাও আমাদের।
২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:২৯
হাবিব ইমরান বলেছেন:
হাজার হাজার জাতীয় সমস্যা থাকতে এই মুহুর্তে যারা জাতীয় সঙ্গীত পরিবর্তন চায় তারাও ছাগু, যারা জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে আবেগে ভেসে যাচ্ছে তারাও ছাগু।
এই দুই পক্ষই দেশের ক্যান্সার।
কিছু হলেই এদের চোখে জল এসে হাজির।
জাতীয় সঙ্গীত থাকলেও কী আর না থাকলেও কী!
একটা মেরুদণ্ড ভাঙ্গা, কোমর ভাঙ্গা রাষ্ট্রে জাতীয় সঙ্গীত কোন কাজে লাগে?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:০০
গেছো দাদা বলেছেন: আলহামদুলিললাহ !
৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
এক্সম্যান বলেছেন: আপনার বাংলাকে উদ্দেশ্য করে যে গান রচিত তা শুনে আবেগে আপনার কান্না আসতেই পারে, এক কাজ করেন ঐ গান আপনাদের দেশের জাতীয় সঙ্গীত করার জন্যে আন্দোলন করেন।
বাংলাদেশটা আমাদের, আমরাই বুঝবো এখানে কি হবে। আপনি বরং নিজের চরকায় তেল দ্যান।
আর রাষ্ট্রের জনগন চাইলে কোনো কিছুই একটা রাষ্ট্রকে জংগীরাষ্ট্র হওয়া হতে আটকাতে পারেনা, জাতীয় সঙ্গীততো কোনো বিষয়ই না। তার প্রমান ভারত-পাকিস্তান। একটা হিন্দু জংগীরাষ্ট্র, একটা মুসলিম জংগীরাষ্ট্র। জাতীয় সঙ্গীত আপনাদের হিন্দু জংগীরাষ্ট্র হওয়া থেকে বাচাতে পারছে? আবাল।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৫৬
গেছো দাদা বলেছেন:
ভিয়েতনামের জাতীয় সঙ্গীতের লাইন - "এই সম্মানের পথ গড়েছি আমরা শত্রুর মরা দেহের উপর"
ফ্রান্সের জাতীয় সঙ্গীতের লাইন - "আমাদের গ্রাম্য যোদ্ধার গর্জন শুনতে পাও? তারা আসছে তোমার (শত্রুর) সন্তানের গলা কাটতে"
মেক্সিকোর জাতীয় সঙ্গীতের লাইন - "এই মাঠ আমার শত্রুর রক্তে ভেসে যাক"
এবার ওগুলোর সাথে তুলনা করুন আমাদের জাতীয় সঙ্গীত - "মা, তোর বদনখানি মলিন হলে, ও মা, আমি নয়নজলে ভাসি"
কেন, কেউ মা-কে কষ্ট দিলে পুরুষ চোখের জল ছেড়ে কাদবে কেন? তার তো হাতিয়ার তুলে নেওয়ার কথা।
পৃথিবীর অধিকাংশ জাতীয় সংগীতের সাথে মাস্কুলিনিটির সম্পর্ক আছে। যেখানে তাদের পুর্বপুরুষ আর যোদ্ধাদের গৌরবগাঁথা বলা হয়।
কেবল বাংলাদেশের মত কিছু দেশেই চুরি করা সুরে এগুলো শেখানো হয়।
এই কারণে সেনাবাহিনীর তাঁদের রণসঙ্গীত আলাদা করে নিয়েছে। বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত শুনলে ঘুম আসে!
আর আসল কথা হচ্ছে জাতীয় সংগীত হবে নিজ দেশের কবিদের/গায়কদের থেকে, অন্যদেশীয় কবি থেকে কেনো নেওয়া হবে?
এই বিতর্ক অনেক পুরোনো এবং চলমান ছিলো অনেক আগে থেকেই, কোনো অপশক্তির কারনে তা প্রকাশ পায়নি এবং সুপ্ত ছিলো।
#MdIsmailHossainbd
৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০৮
কামাল১৮ বলেছেন: আমাদের মুসলিম জংঙ্গী রাষ্ট্রে জাতীয় সংগীত কি হবে সেটা আমরা ঠিক করবো।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৪
গেছো দাদা বলেছেন: একমত।
৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:১৩
গেছো দাদা বলেছেন: এখন আমার মনে হয় , বাংলাদেশ যত তাড়াতাড়ি শ্রী রবীন্দ্রনাথের ঠাকুরের গানকে নিজেদের জাতীয় সঙ্গীত থেকে বাতিলকরণ করবে, তত জলদি আমাদের ভারতীয় হিন্দু বাঙ্গালীদের জন্য মঙ্গল হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮
রানার ব্লগ বলেছেন: বেশি কান্না কাটি না করে । নিজ দেশের জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে একটূ ভাবুন । আমাদের দেশের জাতীয় সঙ্গীত যা আছে ওতেই আমরা খুশি । মায়ের থেকে মাসির দরদ বেশি হলেই যতো সমস্যা ।