![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেয়েছি পথের দেখা !! শেষ জানিনা তার!!
পর্ব-১
পর্ব-২
পর্ব-৩
খাবার খেয়ে হোটেলের মালিককে জিজ্ঞাসা করলাম বাংলাদেশে ফোন করা যায় কোথা থেকে। সে আমাদের একজন লোক দিয়ে দিলো বললো তার সাথে যেতে। তার সাথে চিপা চুপা ঘুরে এক বাড়িতে এসে পরলাম! এসেতো অবাক দেখি অনেক লোক এখানে কল করছে। আমি বললাম আমাদের একটা মোবাইল দেন আমারা বাংলাদেশে কথা বলবো। সে একটা মোবাইল দিলো মোবাইল নিয়ে তো আমি অবাক!! বাংলালিংক!! তাও আবার ফুল নেটওয়ার্ক। যাই হোক বাসায় ফোন দিলাম এবন সবাইকে জানালাম আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
বাজার ঘুরে তেমন কিছু কেনাকাটার না পেয়ে শহরে ঘুরতে গেলাম।
শহরের মাঝখানে ঘড়ির টাওয়ার
হাটতে হাটতে রোহিঙ্গা পাড়ায় চলে গেলাম।
এখানে যেয়ে মনে হলো চিড়িয়াখানা থেকে কোনো প্রানী ভেগে এসেছে । সবাই আমাদের দেখার জন্য জড়ো হচ্ছিলো। ছবি তুলার চেষ্টা করতেই সবাই উঠে পরে দৌড়।
এখানে পানির মধ্যে তাল পাতা ভিজিয়ে রেখেছে। এগুলো দিয়ে হাত পাখা বানায় জানি আর কিছু করে কিনা জানি না!!
এবার শহরের অন্য দিকে গেলাম। অইদিকে একটা পার্কের মত পেলাম। পার্কে ঢুকতেই একটা গোডাউনের মতো আছে।
পার্কের ভিতর একটা মূর্তি! ভালোই লাগলো এটা দেখে।
সামনে একটা দোকান পেয়ে মনে পরলো সাবান আনিনি এবং একজন ব্রাশ আনেনি। তাই একটু কেনাকাটা।
সামনেই একটা সুন্দর বৌদ্ধ মন্দির।
সন্ধ্যা হয়ে এলো তাই খাবার খেতে যেতে হবে আগেই বলেছি ৬/৭ টার মধ্যে সব দোকান পাট বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু খাবারের দোকানে যেয়েতো অবাক দোকান ৫টায় বন্ধ হয়ে গেছে। কি আর করা হাবি জাবি খেয়ে পেট ভরালাম। কিন্তু মনে একটা খুঁতখুঁতানি রোহিঙ্গাদের দোকান বন্ধ কিন্তু মগদের দোকান খোলা কেনো।
যাই হোক সন্ধ্যার মধ্যে হোটেলে চলে এলাম। এসে শুনি প্রতিদিন ৮টার পর থেকে এখানে কারফিউ শুরু হয়। আবার এখানে কারেন্টের আজব এক নিয়ম ৮টার দিকে আসবে ১২ টার দিকে চলে যাবে। আবার রাত ৪টায় আসবে ৬টায় চলে যাবে। প্রায় প্রতিটি দোকানে সোলার লাগানো আছে। রোহিঙ্গাদের থেকে রাখাইনরা অনেক সচ্ছল।
রোহিঙ্গারা সবসময় একটা আতঙ্কে থাকে। যাই হোক আমার শিরোনাম ছিলো বার্মা ঘুরাঘুরি এবং রোহিঙ্গাদের কান্না!! বার্মা ঘুরাঘুরি নিয়ে যতটুকু পেরেছি লিখেছি পরের পর্বে রোহিঙ্গাদের নির্যাতিত জীবন এবং শহরের কিছু অংশের বর্ণনা ও আমাদের বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার কথা লিখবো। কথা দিচ্ছি একটু বড় করে লিখে শেষ করবো।
আপনারা হয়তো মনে মনে বলছেন এতো কম ছবি দিচ্ছি কেনো!! আসলে শহরের সব যায়গায় পুলিশ তাই তাদের ফাকি দিয়ে যতোটুকু পেরেছি ছবি তুলেছি। সামনের পর্বেও কিছু ছবি দিবো। দেশে আসার সময় আমাদের নৌকা আটকে গিয়েছিলো তার মজার কাহিনী নিয়ে লিখবো!!
২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০১
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২২
পথহারা নাবিক বলেছেন: হুম
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
আমিনুর রহমান বলেছেন:
চমৎকার একটা পর্ব। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩১
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:০০
পুরানো আমি বলেছেন: কান্নায় লাভ নেই, কান্নায় হবে না কোনদিন পদ্মা-মেঘনা
দিনের আলোয় শুকিয়ে যাবে সে
হবে না তো এক নদী যমুনা।
২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩১
পথহারা নাবিক বলেছেন:
৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: ভালই লাগলো আগেও ছিলাম এখনও থাকলাম পরের পর্বের জন্য
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২২
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪০
কাকভেজা বলেছেন: [email protected] boss parle ekta mail koren?
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৩
পথহারা নাবিক বলেছেন: ফেসবুকে বদ পোলা দিয়ে সার্চ করেন!!
৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৯:১৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটা শিরিজ লেখার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো তাকবেন নিরন্তর।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:২৪
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার একটা সিরিজ, চলতে থাকুক।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ওকে, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম...
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১
টেকনিসিয়ান বলেছেন: আমার ছোট ভাইয়ের কাছেই শুনেছিলাম (ভ্রমনকাল ২০০০) কুলি, দিনমজুর, কৃষিজীবি, দোকানি সেজে প্রচুর গোয়েন্দা মংডু সহ পুরো মায়ানমার শহরে.... এবং এজন্য হোটেলের যে ঠিকানা দিবেন সে ঠিকানায় গিয়ে পুলিশের লোক প্রতিদিন রেজিস্টার চেক করবে বা বোর্ডারকে জেরা করে যেমন আমার ভাইকেও করেছিল......
এক্ষেত্রে আপনার কি কোন সমস্যা হয়নি ?... বিনা চেকে ক্যামরা নিয়ে কিভাবে ফিরে আসলেন সে সম্পর্কে আমাদের জানাবেন।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
পথহারা নাবিক বলেছেন: অপেক্ষা করুন !!
১১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২
উদাস কিশোর বলেছেন: তারপর . . . . . .
জানার অপেক্ষায় থাকলাম
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ কালকে পর্যন্ত অপেক্ষা করুন!!
১২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
ইমাম হাসান রনি বলেছেন: খুব ভালো লাগল পড়ে । পরের পর্ব জন্য অপেক্ষায় রইলাম ।
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৮
অহন_৮০ বলেছেন: পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩৫
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১০
মদন বলেছেন: চলুক...
২৩ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৬
পথহারা নাবিক বলেছেন: চলবে............
১৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:১৮
কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: সাথে আছি
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৫৫
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্য!!
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৩
মামুন রশিদ বলেছেন: মিস করেছিলাম, পড়ে নিলাম ।
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:২৯
পথহারা নাবিক বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ!!
১৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:০৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল লাগলো।
৩০ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!
১৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: ভাল লাগলো ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:১৬
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
তোমোদাচি বলেছেন: প্রিয় তে রাখলাম, সময় করে সব গুলো পড়তে হবে