![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেয়েছি পথের দেখা !! শেষ জানিনা তার!!
পর্ব-১
পর্ব-২
পর্ব-৩
পর্ব-৪
পর্ব-৫
বার্মাতে মুসলিম হয়ে জন্মানই মনে হয় পাপ! নাকি আল্লাহপাক বার্মার মুসলিমদের উপর থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছেন!!
মংডু শহরে কোনো রাখাইন ভিক্ষুক দেখলাম না! সবগুলো রোহিঙ্গা! আজ চলে যাবো তাই শেষ কেনাকাটা করছি। একটা জিনিস লক্ষ্য করলাম রাস্তার প্রতিটি মোড়ে মোড়ে পুলিশ এবং সবাই সশস্ত্র! এই ব্যাপারটা আমাকে কেমন খোচা দিল যাই হোক কোনো ভি আই পি আসবে বলে হয়তো এই রকম ব্যাবস্থা।
কেনাকাটা শেষ করে হোটেলে গিয়ে একটু রেস্ট করছিলাম হটাত চিল্লাচিল্লির আওয়াজ! ঘটনা কি দেখতে দৌড়ে গিয়ে হোটেলের বারান্দায় গেলাম। দেখি হাজার হাজার লোকের মিছিল । কারো কারো হাতে ব্যানার ফেস্টুন সব ওদের ভাষায় লিখা! সামনে পিছনে ওদের আবার প্রটেকশন দিচ্ছে পুলিশ। ঠিক যেনো হাজার হাজার ভি আই পির মিছিল। ভাবসাব দেখে মনে হচ্ছে কোনো নির্বাচনী মিছিল!
যাই হোক নিচে এলাম ম্যানেজারের কাছে হোটেল ভাড়া বুঝিয়ে দিতে। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কিসের এতো মিছিল। সে বলল রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে মিছিল। জাতিসংঘ নাকি বলেছে, রোহিঙ্গারা বাঙ্গালী না এরা বার্মার অধিবাসী। কিন্তু রাখাইনরা মনে করে এরা বাঙ্গালী। তাই তারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছে। এখানে পুলিশ প্রশাসন সবাই রাখাইন তাই রোহিঙ্গাদের পক্ষে কেউ নাই। গতকাল রাতে নাকি আর্মিরা শহরের এক রোহিঙ্গা পাড়া জালিয়ে দিয়েছে। প্রায় ১০০ এর মতো ঘর। তাদের কোথাও যেতে দিছে না। তাই তারা খোলা আকশের নিচে রাত কাটাচ্ছে।
রোহিঙ্গারা কিন্তু মংডু শহর থেকে বের হতে পারে না। মানে স্বাধীনভাবে এক শহর থেকে আর এক শহরে যেতে পারে না। এক শহর থেক আরেক শহরে যেতে তাদের পুলিশের অনুমতি এবং চেয়ারম্যানের অনুমতিপত্র লাগে! তাও নাকি বিশাল ঝামেলা তাই তারা টেকনাফে এসে ডাক্তার দেখায়।
কোনো সমস্যা হলে আগে রোহিঙ্গাদের ধরবে তারপর দেখবে কে দোষী। ঘরে যুবক ছেলেদের রাখা খুব ঝামেলা। তারা রাত্রে কি করে কোথায় থাকে তা নিয়ে প্রায় এসে পুলিশ জেরা করে। ৩/৪ বছর আগে একবার তারা দাবী দাওয়া আদায়ের জন্য একটু সংঘটিত হয়ার চেষ্টা করেছিলো কিন্তু তার বিন্দু মাত্র চিহ্ন পুলিশ আর্মিরা রাখেনি। পাখির মতো গুলি করে সব সাফ করে দিয়েছে। যেখানে যাকে পেয়েছে তাকেই গুলি করে মেরেছে। কেউ টু শব্দ করার মতো সাহস পায়নি।
ফিলিস্তিনে ইসরাইলদের বর্বরতার কথা শুনেছি কিন্তু দেখিনি। এখানে মনে হয় বুঝতে পেরেছি ইহুদী নাসাহারা কাকে বলে। আমাদের দেশ থেকে তো অনেক লোক হুজুর জিহাদ করতে অনেক দেশে যায় কিন্তু কেউতো বার্মায় যায় না। কারণ পাকিস্তান আফগানিস্তানে যুদ্ধ করলে টাকা পাওয়া যায় কিন্তু বার্মায় গেলেতো নিজের পকেট থেকে যাবে। অইসব দেশে কুত্তায় কুত্তায় কামড়া কামড়ি করে আর সেই কামড়া কামড়িতে এক পক্ষকে সমর্থন দেওয়ার জন্য আমাদের জীহাদি ভাইয়েরা যায়। রোহিঙ্গারাতো নিজেরা নিজেরা মারা মারি করে না ওদেরকে ভিন্ন ধর্মের লোকরা মারছে। জিহাদ করতে হলে সবথেকে ভালো যায়গা হল এই যায়গা। কিন্তু আমাদের জিহাদী ভাইরা তো ঐ খানে যাবে না কারণ এইখানে টাকা নাই মাইয়া নাই। আফগানিস্থান পাকিস্থান যাওয়ার আগে রোহিঙ্গাদের দেখে যাও । যদি প্রকৃত জিহাদি হও তবে এখানেই শহীদ হবে চলে আসবে।
যাই হোক দেশে ফিরার বোট আমাদের ৩.৩০শে। আমারা বের হলাম পথে ফালুদা পেলাম না খেয়ে যেতে পারলাম না।
রাস্তার পাশের দোকান এখানে ফালুদা জুস কোল্ড ডিঙ্কস সব পাওয়া যায় অবশ্যই ঠান্ডা!
এবার যাওয়ার পালা। কিন্তু সাথে ক্যামেরা কি ভাবে পার করবো বুঝতে পারছি না যাই হোকাগে ঘাটে যায়ে নেই পরে দেখা যাবে। ওইখানে গিয়ে এক বাঙ্গালী বোটম্যানকে পেলাম সে বলে দিলো এক কুলিকে। সেই কুলি আমাদের ব্যাগ মানে ক্যামেরাওয়ালা ব্যাগ পার করে দিবে। যাই হোক আমরা চেকিং এ গেলাম। কুলি কি বলল জানিতা তাকে আর চেক করলো না। কিন্তু আমাদের হাতে থাকা ব্যাগ সব খুলে খুলে চেক করলাম। যাই হোক সমস্যা নাই কারণ কুলি আমাদের ক্যামেরাওয়ালা ব্যাগ পার করে নিয়ে গেছে।
এবার বোটে উঠার পালা। এই পাশে আবার ঘাটের টোল দিতে হয় তা বাংলা২০/৩০ টাকার মতো বা আরো কম হবে! ভুলে গেছি তবে এই রকমি হবে। নদীতে ভাটা চলছে । একজন বলল এই রকম চললে বোট আর যেতে পারবে না। সামনে গিয়ে দেখি নদীর মাঝখানে ২/৩ টি নৌকা পানির অভাবে আটকে আছে। আবার জোয়ার ছাড়া এরা চলতে পারবে না। আমরা আস্তে আস্তে চলতে লাগলাম। হটাত করে আমাদের নৌকার তলে মাটি ঘসা খেলো সাথে সাথে আমরা নৌকা সবাই মিলে দুলাতে লাগলাম যাতে নৌকা তলে লেগে না যায়। যাই হোক যেসব নৌকা আটকে গিয়েছিলো তাদের পার করে এলাম না আটকে। কিন্তু না কপাল খারাপ কিছুদুর আসার পর আবার আটকালাম।
পিছনে নৌকা আটকে আছে আমরা চলছি।
পিছনে আরো দুইটি মালবাহী নৌকা আটকে আছে।
যাই হোক নৌকা আটকে আছে তাই কিছু সাহসী ভাইরা নেমে নৌকা ঠেলা দিয়ে কিছুদুর নিয়ে গেলো! নৌকা একটু পানি পেতেই
মাঝি ইঞ্জিন চালূ দিলো মারা বাংলাদেশের পথে রওনা দিলাম। নৌকা ছুটতেই একভাই সবাইকে চকলেট দিলো। ভাইয়ের ছবি যিনি চকলেট দিয়েছেন।
চকলেট বিতরন চলছে!!
আমাদের দেশের নদীতে এসে মনটা০ ভরে গেলো। একটা স্বাধীনতার ভাব এলো। মনে হচ্ছিলো এখন মরলেও শান্তি কারণ নিজের দেশে মরবো!! অনেক কিছু লিখতে গিয়েও লিখলাম না! তাই কারো কোনো কিছু জিজ্ঞাসা থাকলে করতে পারেন।
ও আচ্ছা আসল কথা যাওয়ার সময় ক্যামেরা বোটম্যানকে দিয়ে নিয়ে যেতে পারেন তবে অবশ্যই ছোট ক্যামেরা। কারণ বোটম্যান ক্যামেরা কোমরে করে নিয়ে যাবে । বড় জিনিস মানে ডি এস এল আর কি আর কোমড়ে নেওয়া যায়। বোটম্যান ৪০০/৫০০ টাকার মতো চাবে কিন্তু ১০০ টাকার বেশী দিবেন না। কুলিকে ১০০টাকা দিলাম বার্মায়, সে তো মহা খুশী।
বোটম্যানদের কে কাস্টম চেক করে না তাই সহজেই তারা নিয়ে যেতে পারে। তবে ভুলেও কেউ আমার মতো রিস্ক নিয়ে ক্যামেরা ব্যাগে নিয়ে যাবেন না। ধরা খেলে খুব বিপদে পড়বেন!!
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
পথহারা নাবিক বলেছেন: হুম সেটাই কেউ সাহায্য করার মতো নাই!!
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৩৩
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: বরাবর এর মত ভালই লাগল ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
পথহারা নাবিক বলেছেন: শেষ কইরা দিছি!!
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: আল্লায় নিজে যখন এতকিছু দেখার পর চুপচাপ বসে থাকেন, আমাদেরও উচিৎ এসব নিয়ে মাথা না ঘামানো। তোমরা আল্লার রঙে নিজেকে রাঙা্ও। নিশ্চয়ই এর মধ্যে নিহিত আছে পরম কল্যান।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬
পথহারা নাবিক বলেছেন: হুম
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ক্যামেরা নেয়া যাবে না, - মনটাই খারাপ করে দিলেন।
মোবাইল নেয়া যায়? ক্যামেরা মোবাইল?
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
পথহারা নাবিক বলেছেন: আমি বলছি মোবাইল নিয়া যাওয়া যাবে না কিন্তু ক্যামেরা নিয়ে যাওয়ার সিস্টেমতো বলে দিলাম!!
৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৫
সোহানী বলেছেন: চমৎকার লাগলো আপনার লিখাগুলো.... অনেক অজানা বিষয় জানলাম........
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
মদন বলেছেন: ভালো লাগলো...
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
পথহারা নাবিক বলেছেন: মদনদা আর চলবে না!!
৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১৯
ইমাম হাসান রনি বলেছেন: পুরো সিরিজ খুব ভাল লাগল ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:২৮
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮
মুহিব বলেছেন: এমন পোস্ট খুজছিলাম।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:০৪
পথহারা নাবিক বলেছেন: শেষ করে দিলাম!!
৯| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৯
ভারসাম্য বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১২
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১০| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আফগানিস্তানে জেহাদে গেলে টাকা পাওয়া যায়, কে বলল ? আপনি গিয়েছিলেন নাকি ?
আফগানিস্তানে জেহাদ যারা করে ঠেলা খেলে পাকিস্টানে গিয়ে বসে থাকে, অস্ত্র অর্থ পাকিস্তান থেকে যায়, ক্যাম্প ট্রেনিং পাকিস্তানে ।
বার্মায় জেহাদখয় না কারণ পাশের দেশ অস্ত্র - অর্থ দেয়না, আশ্রয় ও দেয়না, ট্রেনিং ক্যাম্পের তো কথাই নেই ।
সারা দুনিয়ায় একদল বেকার মুসলমান আছে যারা চান্স পেলেই জেহাদে চলে যায়, পেটে ভাতেই কাজ করে, অনেক সময় খেয়ে - নাখেয়েও।
তবে বাংলাদেশে যারা জেহাদের নামে বোমা মেরে মানুষ মারে, জংগী - জে এমবি সন্ত্রাসীরা টাকা পয়সা পায় । বিভিন্ন সাখ্যাৎকারে েসেছে, পেপারে ও মিডিয়ায়।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
পথহারা নাবিক বলেছেন: আপনার কথাগুলো এলোমেলো গুছিয়ে সুন্দর করে লিখুন। তখন আপনার উত্তর দিবো। কম দেশতো ঘুরি নাই তাই এই সম্পর্কে কিছু হইলেও জানি।
১১| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৪
মামুন রশিদ বলেছেন: আর কিছুদিন ঘুরাঘুরি করতে পারলেন না! দারুণ একটা সিরিজ শেষ হয়ে এলো ।
রোহিঙ্গাদের নিয়ে আমার বন্ধু একটা সিনেমা বানিয়েছিল ।
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
পথহারা নাবিক বলেছেন: ৩ দিনের বেশী ভিসা দেয় না! তাই থাকার ইচ্ছা থাকলেও থাকতে পারলাম না!! মুভির লিঙ্ক কই!!
১২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: প্রিয়তে নিয়ে গেলাম। বাংলাদেশে রোহিঙ্গা ক্যাম্প কক্সবাজার গিয়েছি।
এক সময় বার্মার সুচিকে নিয়ে কবিতা লিখেছিলাম--------এখন মনে হয় ভুল করেছি-------ও আসলে তাদের ধর্মের মানুষের জন্যই করছে-------মানুষ হিসেবে সকলের জন্য করছে না--------
গন্যহত্যা চলছে নির্বিচারে ------- হায়রে -- মানবতা ডুকরে কাঁদে
০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
পথহারা নাবিক বলেছেন: বাংলাদেশ অথবা কোনো মুসলমান দেশে এই ঘটনা ঘটুক অন্য ধর্মের লোকদের সাথে দেখবেন জাতিসংঘ কেমনে লাফাইয়া ঝাপাইয়া পড়ে!!
১৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮
জগ বলেছেন: জিহাদিদের কূৎসা রটাইলেন অথচ গতবছর রোহিংগা গনহত্যার সময় সরকার যখন ওদেরকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিতে অস্বিকার করছিল তার ব্যপারে কিছু কইলেন না।
মিয়া, মিডিয়াতে যা পড়েন তাই যদি সবসময় বিশ্বাস করেন তাইলে কখনো প্রকৃত সত্য জানতে পারবেন না।
০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
পথহারা নাবিক বলেছেন: আপনার কি মনে হয় আমি বাংলা ছবি দেইখা ব্লগ লিখি। যা লিখি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে লিখি। হাসিনা সরকার এক দিকে খারাপ করছে তাদের আশ্রয় না দিয়ে অন্য দিকে বুঝতে হবে আবাদের মতো গরীব দেশের অবস্থা। এদেরকে কি খাওয়ানোর মতো অবস্থা আমাদের কি আসলেই আছে নাকি। আমাদের দেশ এমনেতেই ওভার পপুলেটেড তার উপর আগে থেকেই প্রচুর রোহিঙ্গা আছে তার উপর নতুন রোহিঙ্গা ঢুকলে কি হবে বিষয়টা আপনার মনে হয় মাথায় ঢুকবে না। আচ্ছা আপনি কন দেখি প্রকৃত সত্য কোনটা!!
১৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪৪
জগ বলেছেন:
০২ রা এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫
পথহারা নাবিক বলেছেন: এইটা দ্বারা আপনি কি বুঝাইতে চাইতেছেন আপনি সবার খবর রাখেন। ভন্ডামি বাদ দিয়া ভালো কিছু বলেন। আপনি কি বিধর্মী নাকি!!
১৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মনটা হঠাৎ যেন চুপসে গেল!
থমকে রইলাম দীর্ঘক্ষন!
একটা বিশ্বাসকে ধারন করে বলে এত অত্যাচার, তাও রাষ্ট্রীয় ভাবে!?
আর জাতিসংঘ পূর্ব তিমুরকে কত দ্রুত স্বাধীন করে দেয়- ও তারাতো খ্রীস্টান!
আর কাশ্মীর রোহিঙ্গারা যুগের পর যুগ অবর্ণনীয় কষ্টে শুধূ আত্ম পরিচয় টিকিয়ে রাখার সংগ্রাম নিরন্তর কি কষ্টই না করছে!
এখনো মাথাটা কেমন ফাকা ফাকা লাগছে! কি লিখব আর!!!!!!!!!!!!!!!
ধন্যবাদ, আপনার প্রত্যক্ষ দর্শনে অনেক কিছূ জানলাম-যা মিডিয়া কখনো লাইম লাইটে আনে না। আরও কিছু জানাতে পারেন- যা দেখেছেন-- যদিও কষ্টই বাড়বে শুধু...
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৩৯
পথহারা নাবিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ!!
১৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৫
জনাব মাহাবুব বলেছেন: বার্মাতে মুসলিম হয়ে জন্মানই মনে হয় পাপ! নাকি আল্লাহপাক বার্মার মুসলিমদের উপর থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছেন!!
কঠিন একটা কথা বলেছেন।
পোষ্টে ++++++++++++++++++্ এবং প্রিয়তে
০৩ রা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪১
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৭
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: রোহিংগাদের জন্য দোয়া রইল, আল্লাহ ওদের হেফাজত করুন আর জালেমদের হেদায়েত দান করুন, আমিন।
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:২৩
পথহারা নাবিক বলেছেন: ধন্যবাদ!!
১৮| ১৪ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
কাকভেজা বলেছেন: অইসব দেশে কুত্তায় কুত্তায় কামড়া কামড়ি করে আর সেই কামড়া কামড়িতে এক পক্ষকে সমর্থন দেওয়ার জন্য আমাদের জীহাদি ভাইয়েরা যায়। রোহিঙ্গারাতো নিজেরা নিজেরা মারা মারি করে না ওদেরকে ভিন্ন ধর্মের লোকরা মারছে।
১৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো আপনার বার্মা ভ্রমন, আপনি চোখ বন্ধ না করে চোখ খুলে চারিপাশ দেখেন বলে অন্যান্য গতানুগতিক ভ্রমন কাহিনির চেয়ে আপনারটা আলাদা।
আর রোহিংগোদের পাশে আজ হোক কাল হোক আমাদেরকে দাড়াতেই হবে।
২০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৪
ইন্জিনিয়ার জনি বলেছেন: ভিন্ন পাসপোর্ট এর একটি ছবি দিন। দেখতে ইচ্ছা করছে।
রোহিঙ্গা দের কস্ট এর কাহিনি শুনে খুব খারাপ লাগল, আল্লাহ তাদের উপর রহম করুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৪:০৭
সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: সিরিজ খুব ভাল লাগল। আর রোহিঙ্গাদের জন্য খুব খারাপ লাগছে। ওদের জন্য কথা বলার মতও কেউ নাই। সারা বিশ্বে সিরিয়া, ইরাক, ইরান, লিবিয়া, আফগানিস্তান নিয়ে তোলপাড়। অথচ নীরবে বার্মায় গনহত্যা ঘটে যাচ্ছে। সেখানে বিশ্ববিবেক নিশ্চুপ।