![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I love poems গোলাম কিবরিয়া পিনু কবি প্রকাশিত গ্রন্থ ১. এখন সাইরেন বাজানোর সময় (কবিতা), ১৯৮৪ ২. খাজনা দিলাম রক্তপাতে (ছড়া), ১৯৮৬ ৩. সোনামুখ স্বাধীনতা (কবিতা), ১৯৮৯ ৪. পোট্রেট কবিতা (কবিতা), ১৯৯০ ৫. ঝুমঝুমি (ছড়া), ১৯৯৪ ৬. সূর্য পুড়ে গেল (কবিতা), ১৯৯৫ ৭. জামাতের মসজিদ টার্গেট ও বাউরী বাতাস (প্রবন্ধ), ১৯৯৫ ৮. কে কাকে পৌঁছে দেবে দিনাজপুরে (কবিতা), ১৯৯৭ ৯. এক কান থেকে পাঁচকান (ছড়া), ১৯৯৮ ১০. দৌলতননেছা খাতুন (প্রবন্ধ), ১৯৯৯ ১১. আমরা জোংরাখোটা (কবিতা), ২০০১ ১২. সুধাসমুদ্র (কবিতা), ২০০৮ ১৩. আমি আমার পতাকাবাহী (কবিতা), ২০০৯ ১৪. মুক্তিযুদ্ধের ছড়া-কবিতা, ২০১০ ১৫. বাংলা কথাসাহিত্য : নির্বাচিত মুসলিম নারী লেখক ও অন্যান্য প্রসঙ্গ (গবেষণা), ২০১০ শিক্ষাগত যোগ্যতা : স্নাতক সম্মান (বাংলা ভাষা ও সাহিত্য) এবং স্নাতকোত্তর; পিএইচ.ডি.
প্রচার ও প্রপাগান্ডা দেখে মনে হচ্ছে - এ দেশের নারীদের ক্ষমতায়ন ও তাঁদের দারিদ্র মুক্তির একমাত্র অবতার ড. ইউনূস ! মনে হচ্ছে তাঁর আগে আর কেউ এবিষয়ে কাজ করেনি কিংবা অন্য আর কেনো ফ্যাক্টর কাজ করেনি! নারীর মুক্তির জন্য শিক্ষার যে বিস্তার ঘটেছে তার অবদান নেই?আজ শিক্ষার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ প্রায় সমান । জাতি সংঘের মিলিনিয়াম ডেভেলোপমেন্ট গোল অর্জনের ক্ষেত্রে সরকারের কোনো অবদান নেই, যারফলে নারীর উন্নয়ন ঘটেছে ! নারীর মুক্তির জন্য রাজনৈতিক দল, ছাত্র সংগঠন, সাংস্কৃতিক সংগঠন, মহিলা সংগঠন ও অন্যান্য বেসরকারী সংগঠনগুলির ধারাবাহিক অবদান নেই? গার্মেন্টসসহ বিভিন্ন অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে, পেশায় নারীরা অনেক এগিয়েছে ।মনে হচ্ছে ড. ইউনূসের কারণে শুধু গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের শৃংখলের আওতায় নারীদের সংখ্যার তালিকা বড় করিয়ে দেখিয়ে ড, ইউনূসের ইমেজ বাড়ানো হচ্ছে নারীর মুক্তির ক্ষেত্রে ! মনে হচ্ছে অন্য কারো অবদান নেই, অন্য কেনো ফ্যাক্টর কাজ করেনি নারীর মুক্তির ক্ষেত্রে! গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণভিত্তিক কাজের আওতায় নারী মুক্তির যে রেন্জ তা খুবই সীমাবদ্ধ ! যদি বলা যায় উদাহরণ টেনে এক্ষেত্রে 'ব্র্যাক' এর চেয়ে অনেক গুণ বেশি নারীদের অনেক বেশি রেন্জে নারীর কল্যাণে কাজ করেছে। অথচ ব্র্র্যাকের পরিচয় ও প্রচার এ ক্ষেত্রে কেন কম? ড. ইউনূসের ব্যক্তি ইমেজ নারীর মুক্তির ক্ষেত্রে গ্রামীণ ব্যাংককে ভিত্তি করে যে ভাবে কিছু গোষ্ঠী অযুক্তির বেড়াজালে বাড়ানোর চেষ্টা করছে--তাতে মনে হয় অন্য কোনো স্বার্থ ও উদ্দেশ্য এ ক্ষেত্রে আছে!
২| ২৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
আলমগীর_কবির বলেছেন: নারীর ক্ষমতায়নে গ্রামীণ ব্যাংক কতটুকু করেছে জানিনা তবে আমি চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি গ্রামীন ব্যাংকের চেয়ে অন্যান্যা এনজিওগুলো ঢের বেশী করেছে। গ্রামীণ ব্যাংক ব্যবসা বই কিছু করেনি।ব্যবসার পাশাপাশি যদি কিছু হয়ে থাকে তবে সেক্ষেত্রে গ্রামীণ ব্যাংকের ভূমিকা আছে।
৩| ২৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: ‘গু’ জিনিসটা সব সময়ই খারাপ। ধরা যাক, আওয়ামী লীগ কোনো উদ্দেশ্য নিয়েই হয়তো ‘গু’কে বার বার খারাপ বলতে লাগলো। তখন বিএনপি বলা শুরু করলো, ‘গু’ ভালো। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উন্মত্ত এই ‘গু’ খাওয়া দলগুলোর কারনেই দেশ বার বার পিছিয়ে পড়ছে। ইউনূস ইসু্টাও গু য়ের মতো। আওয়ামী কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে গু কে খারাপ বলছে। আর বিরোধী দলের সমর্থকরা বলছে না, গু খারাপ না।
ইউনূসের ওপর সুদখোর মহাজনদের অভিশাপ
Click This Link
৪| ২৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩১
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: গার্মেন্টস শিল্প বেতন কম দিলেও নারী মুক্তির অন্যতম প্রধান অবদান। এ ছাড়া পুজিবাদ বিকাশের সঙ্গে স্থানীয় পর্যায়েও অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান ও ব্যবসা গড়ে ওঠায় তা নারী মুক্তিতে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু চুতিয়ারেরা বহি বিশ্বে প্রচার করে সব অবদান নাকি গ্রামীণ ব্যাংকের। এমনই নির্লজ্জ শালারা।
গ্রামীণ ব্যাংক এতোই যদি ছিড়তো তাহলে দরিদ্র নারীদের একজনও তো রাস্তায় নামে না।
যাদের জন্য এতো কিছু ছিড়েছে গু ব্যাংক, তাদের কোনো খোঁজ নেই। অথচ সব উদ্যেগ তথাকথিত ভদ্দরনোক সুশীল সমাজের। এই জাতটা দেশের জন্য সবচেয়ে বড় ক্ষতিকর।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: গ্রামীন ব্যাংক হল গরীবের রক্তচোষা ব্যাংক। তারপরও আমরা এই ব্যাংকটির কর্তা ডক্টর ইউনুসকে সম্মান করি, তাকে নিয়ে আলোচনা করি তার নোবেল প্রাপ্তিকে নিয়ে। কিন্তু এভাবে রক্ত চুষে মহাজনি করে আর্থসামাজিক উন্নয়ন সম্ভব নয়।