![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বঙ্গবন্ধুর কথা দিয়েই শুরু করি। তিনি বলেছিলেন, "আমি মন্ত্রীত্ব চাই না। আমি মানুষের অধিকার চাই।"
মহান নেতার সেদিনের কথা কে আজ যদি আমরা ভিন্ন ভাবে দেখি তাহলে দাঁড়ায় তাহলে আমাদের তথাকথিত রাজনীতিবিদ দের কথা হচ্ছে, "মানুষের অধিকার নিপাত যাক, আমি মন্ত্রীত্ব চাই।"
আমি অন্যদের খবর জানি না। তবে শিক্ষাব্যবস্থার আগা গোড়া আমার কাছে খামখেয়ালী ছাড়া কিছুই মনে হয় না।
আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে শিক্ষাব্যবস্থার প্রণয়নকারী কে?
এর ভিত্তি কি? এর আউটপুট কি? কি পাচ্ছি? কি হারাচ্ছি?
সব দুধ ভাত !!!
আচ্ছা, উচ্চমাধ্যমিক ভর্তি নিয়ে যে সমস্যা দেখা দিল, তার সমাধান কোথায়? এমন এক সিস্টেম এ ভর্তি প্রক্রিয়া চলছে যেখানে স্টুডেন্ট দের কে নানাবিধ সমস্যায় হেয় প্রতিপন্ন হতে হচ্ছে এখানে সেখানে হেয় প্রতিপন্ন হতে হচ্ছে।
কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম যারা গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে তাদের পজিশন ও ওয়েটিং লিস্টে, আবার যারা নরমাল এ প্লাস পেয়েছে তাদের পজিশন ও ওয়েটিং লিস্টে।
আমার কথা হচ্ছে, সবাই যদি ওয়েটিং লিস্টে থাকে, তাহলে মেইন লিস্টে কারা আছে? যারা মেইন লিস্টে আছে তাদের রেজাল্ট কি?
মেনে নিলাম গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েও হয়তো রাজউক, ঢাকা কলেজ, হলিক্রস কিংবা সিটি কলেজে এর মত নামীদামী কলেজে মেইন লিস্টে পজিশন আসবে না। কিন্তু এর বাইরের গুলোতে তো আসতেই পারে। তাহলে সেগুলোতেও আসছে না কেন? তাহলে সেখানে মেইন লিস্টে কারা পজিশন পাচ্ছে? খুব জানতে ইচ্ছে করছে ব্যাপার টি। আমরা যদি বলি উচ্চমাধ্যমিক এ ভর্তি তে একটি চক্র লভিং করে চলছে, তাহলে কি খুব বেশি ভুল হবে?
কি দরকার ছিল ভর্তি প্রক্রিয়া পরিবর্তনের? এমন সিস্টেম কেন প্রণয়ন করা হবে যে সিস্টেম মানুষের উপকারে আসবে না বরং, মানুষ কে ভোগাবে? কে চেয়েছে এ সিস্টেম? কি দরকার ছিল?
যে ছেলেটি গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছে, এবং যে ছেলেটি নরমাল এ প্লাস পেয়েছে, কিংবা যে ছেলেটি এ প্লাস পায় নি সকলেরই পজিশন ওয়েটিং লিস্টে। তাহলে রেজাল্টের মুল্লয়ন থাকলো কোথায়? কি দরকার ছিল এ পৃথকীকরণের?
যারা ভালো রেজাল্ট করা সত্ত্বেও কোথাও চান্স পায় নি, তাদের কথা একবার ভাবুন তো !!!
কিভাবে দিন পার করছে তারা? কিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে তারা? ঐ সকল গার্ডিয়ান দের চাওয়া একটাই। তাদের ছেলে/মেয়েরা যেন অন্তত একটা কলেজে ভর্তি হতে পারে। তাদের সন্তানদের খুব ভালো কলেজে চান্স পেটেই হবে এমন কোন ডিমান্ড তাদের নেই। শুধু একটা কলেজে ভর্তি হতে আপ্রলেই হবে।
এমতাবস্থায় আমাদের কর্তাদের অবস্থান কোথায়? কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না কেন তারা?
আদৌ কি কোন ব্যবস্থা নিবে? যদি না নেওয়া হয় তাহলে কি ধরে নেওয়া খুব ভুল হবে যে, “এখানেও একটি চক্র বড় আকারে লভিং করছে।“
দিন শেষে আরেকটি প্রশ্ন থেকে জায়,”আমাদের মেধাবী জুনিয়রদের ভবিষ্যৎ কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত স্থানে পৌঁছতে পারবে তো? তাদের স্বপ্নরা হাসবে তো”
১৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
প্রিয় বিবেক বলেছেন: সহমত
২| ১৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: পৃথিবীর সবচাইতে নিকৃস্ট শিক্ষাব্যাবস্হা জঘন্যতম কারিকুলাম আর অতীব নীচু শিক্ষার মান হল গিয়ে এই বা..
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩৯
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ব্যাংক থেকে টাকা চুরি হয় আর রেজাল্ট!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শুধু শুধু ভোগান্তি!