নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
সামনে ঈদ!
পুড়ে গেছে বঙ্গবাজার!
এই দেশের অভাগা মানুষ গুলোর উপর আর কত রকম বিপদ আসবে বুঝতেছিনা। পবিত্র রমজান মাসে আল্লাহ চাইলে এদেশের মানুষ গুলোর উপর এই ধরনের বিপদ না দিয়ে পারতেন। কাপড়ের ব্যবসায়ীরা পুরা বছর বসে থাকে এই ১ মাস ব্যাবসা করার জন্য। করোনার দুই বছর কেউ ঈদ করতে পারেনাই। একমাত্র ব্যবসায়ীরা জানে দেশের এই পরিস্থিতিতে টিকে থাকা ও সারভাইভ করা কতটা কঠিন।
কেন বার বার আগুন লেগে বা কোন না কোন ঝড়ে আমাদের স্বপ্ন গুলো পুড়ে যায়। প্রায় ৫ হাজার দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেসে।
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:২৭
কামাল১৮ বলেছেন: আগুন থেকে বাঁচার জন্য কেউ দশটাকাও খরচ করে না।কোন সাবধানতা নাই।সবার কথা আল্লাভরসা।
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৫:৩০
জুন বলেছেন: মর্মান্তিক। কত মানুষ নিঃস্ব হয়ে গেল, কত স্বপ্ন নিয়ে ঈদের আগে দোকান সাজিয়েছিল । সব পুড়ে ছাই
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
নতুন বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: আগুন থেকে বাঁচার জন্য কেউ দশটাকাও খরচ করে না।কোন সাবধানতা নাই।সবার কথা আল্লাভরসা।
কোটি কোটি টাকার বেচাকেনা হয় কিন্তু আগুন থেকে নিরাপদে থাকার জন্য কোন টাকা খরচা করেনা।
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রায় বছর বিশেক আগে একবার বঙ্গবাজারের আগুনে আমার এক প্রতিবেশীর নিঃস্ব হয়ে যাওয়া এবং সেই পরিবারের পরবর্তী জীবনের ভোগান্তি নিজ চোখে দেখেছি। আজ সকালে ঘুম থেকে উঠেই শুনি সেই বঙ্গবাজারে আবার আগুণ। খবরে সেখানকার দোকানীদের আর্তনাদ দেখে আমার সেই প্রতিবেশী আংকেলের কথা মনে হল। উনি প্রয়াত হয়েছেন বছর পাঁচেক হলো। আসলে বঙ্গবাজার, নীলক্ষেত, হকার্স মার্কেট, গাউছিয়াস্থ পাঁচটি মার্কেট একসাথে এইসব মার্কেটে আগুণ লাগলে ক্ষতির পরিমাণ হবে ভয়াবহ, কারণ একেতো অপরিকল্পিত স্থাপনা তার উপর এগুলোর কোনখানেই কোন প্রাথমিক অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা থাকে না, যা দুঃখজনক। অবশ্য এখনকার দালানের ভেতরে গড়ে ওঠা শপিং মল গুলোও কম রিস্কি নয়; এলিফ্যান্ট রোডের মাল্টিপ্ল্যান সেন্টার যার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ, একবার আগুণ লাগলে সব শেষ হয়ে যাবে।
আল্লাহ্ ক্ষতিগ্রস্থদের উপর রহম করুন, এই পবিত্র মাসে এই হোক প্রার্থনা।
৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
তানভির জুমার বলেছেন: ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিন বলেন‘২০১৯ সালের ২ এপ্রিল এই ভবন অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করে ব্যানার টানিয়েছিলাম। ১০ বার নোটিশ দিয়েছি।
ওনার ভাষ্যমতে এটা স্পষ্ট বুঝা যায় স্থানীয় ক্ষমতাশীন নেতারা নিজেদের স্বার্থে উক্ত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চলতে দিয়েছে।
৭| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০৮
সামছুল মালয়েশিয়া প্রবাসী বলেছেন: স্মার্ট বাংলাদেশ বানাচ্ছি। অথচ জীবনের নিরাপত্তা, জীবনের দাম, স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা দিনকে দিন কমছে। এই স্মার্টনেস, এই উন্নয়ন দিয়ে রাজনৈতিক ঠিকাদাররা যা করার করুন, মানুষের কী লাভ?
৮| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:১০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আল্লাহকে দোষ দিয়ে লাভ নাই, দোষ মানুষের। তাদের দু'হাতের কর্মের ফসল এগুলো। দু'দিন পরে সব চুপ হয়ে যাবে, আবার বঙ্গবাজারে বস্তি গড়ে উঠবে, আবার আগুন ধরবে। একই ঘটনা বার বার ঘটছে নিজেদের দোষে। এগুলো নিয়ে ভেবে লাভ নেই, মুভ অন।
৯| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:০১
রাজীব নুর বলেছেন: উন্নয়ন। শেখ হাসিনার উন্নয়ন।
১০| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @যারা মন্তব্য করেছেন অনেক ধন্যবাদ। আগামী শনিবার ইনশাআল্লাহ মন্তব্য গুলোর জবাব দিব।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৪:২৭
নতুন বলেছেন: নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেনা আমাদের দেশের কর্তিপক্ষ।
আর যেহেতু এটা বাংলাদেশে হয়েছে তাতে আগুন ধরিয়ে দেবার ষড়যন্ত্র এর পেছনে থাকার সম্ভবনা ৯৯%
কত পরিবার সর্বসান্ত হয়ে যাবে, ভবিষ্যত পাল্টে যাবে কত বাচ্চার এই আগুনে!!!