নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র কোরান কি আসলেই বোরখা পড়তে বলছে নাকি মনকে পবিত্র করতে বলছে।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪২


আমি কোন ইসলামি ব্লগার নই। ধর্ম পরিপূর্ণ ভাবে মানতে পারিনা। কবুলের মালিক আল্লাহ।তবে ৫ ওয়াক্ত নামাজ ও তাহাজ্জুদ প্রতিদিন পড়ি। ব্লগে আমার পোস্ট পড়ে বিএনপি ও বিএনপি ভেক ধরা জামাত শিবির মনে করে আমি ইসলাম বিরোধী। আসলে তাদের ধারণা ঠিক নয়। যারাই ওদের দল করেনা তাদেরকে ওরা ইসলামের দুষমন ভাবে। বিষয়টি হাস্যকর হলেও সত্য।

অনেকবার বলছি, আবারও বলছি, কে কোন ড্রেস পড়বে তা তার ব্যক্তিগত ব্যাপার।জোর করে চাপিয়ে দেয়াটা অন্যায় ও অপরাধ। সেটা হোক বোরখা অথবা টিশার্ট। বোরখা পড়লেই যে কেউ সেকেলে ক্ষ্যাত আনস্মার্ট এমন যারা ভাবে তারা যেমন বলদ, ঠিক তেমনি যারা মনে করে বোরখা যারা পড়েনা তারা সবাই নাস্তিক বা জাহান্নামি তারাও ছাগল। বোরখা পড়া অনেক মেয়ে ওয়েস্টার্ন পড়া অনেক মেয়ের চেয়ে বেশী স্মার্ট। এমবিএ তে আমাদের ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দর মেয়ে সাফানা। শালিনতা বজায় রেখে ওয়েস্টার্ন এর সাথে বোরকা ও হিজাব পড়ত। ধর্ম প্রাকটিস করত। সুরা আর রহমান মুখস্থ ওর। ফ্রেন্ডরা আড্ডা দেয়ার সময় গান করত। ও করত না। সুরা রহমান বা কোরানের কোন আয়াত তেলোয়াত করত বা ইসলামি কোন গজল। এতো সুরেলা কণ্ঠ যে অন্য ধর্মের বন্ধুরাও মুগ্ধ হয়ে শোনত। আমি কখনোই তাকে পুরা মুখ ও হাতের কব্জি হিজাব দিয়ে কাভার করতে দেখিনি। বোরখা পরেও একটা মেয়ে ক্লাসে যে সবচেয়ে ক্লাসি/স্মার্ট হতে পারে সে তার জলন্ত প্রমাণ।

গতকাল নেটে একটা ছবি ভাইরাল হয়েছে। কিছু মেয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে নিজেদের ছবি বাদ দেয়ার জন্য আন্দোলন করতে আর তাদের সাথে সহমত জানিয়েছে লক্ষ লক্ষ মৌলবাদী।অথচ কোরানে জাতীয় পরিচয় পত্রে মেয়েদের ছবি ইউজ করলে পাপ হবে এরকম একটা আয়াত এমনকি সহীহ হাদিস পর্যন্ত নেই। আর কোরানে পর্দা করা মানে যেটা বুঝানো হয়েছে তা হলো মনের পর্দা। কোরানে বার বার মনের ও মস্তিস্কের পবিত্রতার কথা বলা হয়েছে। যেমন: পবিত্র কোরানের সুরা আযহাবের ৫৩ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেছেন - 'পর্দার বিধান তোমাদের ও তাদের অন্তরের জন্য অধিকতর পবিত্রতার কারণ।’ (সূরা আহযাব: ৫৩)। সুরা আযহাবের ৩৩ নং আয়াতের অনুবাদ বিষটি আরও স্পষ্ট হয়। আল্লাহ সুবাহানাতাআলা বলছেন - ‘আল্লাহ তো কেবল চান তোমাদের অন্তর ও মস্তিষ্ক থেকে অপবিত্রতাকে দূরীভূত করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরূপে পবিত্র করতে।’ (সূরা আহযাব: ৩৩)।

একটা মেয়ে বোরখা করছে কিন্তু মন হিংসা, বিদ্বেষ, লোভ, অহংকার, ফেতনা,, গীবত, অন্যকে কটাক্ষ করা, অপরের ক্ষতি করা, আল্লাহর কোন সৃষ্টিকে (ছাগু ও কাঠমোল্লা ছাড়া) কষ্ট দেওয়া ও আঘাত করার জঘন্য বিষয় গুলোতে ভরপুর তাহলে সে আসলে হিজাবী বা পর্দাশীল নয়। কিন্তু একটি মেয়ে বোরখা পড়ছেনা হৃদয় ও মস্তিষ্ক উল্লেখিত নোংরা গুণ গুলো থেকে মুক্ত তবে সে হিজাবী বা পর্দাশীল। কারণ শয়তান ভর করে মন মস্তিষ্কে দেহে নয়। তাই মগজকে কাভারড করে রাখতে হবে দেহকে নয়।


মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:২৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: কয়েকদিন আগে কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়েছিলাম।
সেখানে একজন বোরখা পড়া নারী কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে ছিলেন। উকিল তাকে প্রশ্ন করলেন, আপনার প্রাক্তন স্বামীর অনুমতি ছাড়া ২০১৯ সালে কক্সবাজার গিয়েছিলেন। কার সাথে গিয়েছিলেন। হোটেলে কার সাথে ছিলেন। মেয়েটি কোন উত্তর না দিয়ে চুপ করে ছিলেন।
আমার কথা হল, নারী পর্দা করল কিনা তার ব্যাপার। আমার চোখ অসতর্কভাবে তার দিকে আকৃষ্ট হলেও আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করবো। আমি আকাম কুকাম করতে না চাইলে কারো সাধ্য নাই আমাকে মিসগাইড করার।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একজন ধর্ষক বোরখা পড়লেও ধর্ষণ করবে, না পরলেও করবে।

২| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:২৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: পবিত্র কোরআনে শালীন পোষাক পরতে বলেছে। এবং মেয়েদের ক্ষেত্রে বুক কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখার কথা বলা হয়েছে।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক। কিন্তু কাঠমোল্লাদের উদ্দেশ্য তাদের কালো কাপড়ে ঢেকে দাসী বাদী বানায় রাখা।

৩| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ২:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান বা হাদিস ও ইসলামি কিতাবে কোথাও চুল বা মাথা আবৃত করার আদেশ খুজে পাওয়া যায় না।
এমনকি বিভিন্ন হাদিস, এমনকি জ্বাল হাদিস খুজেও মেয়েদের চুল বা মাথা ঢেকে রাখার কোন আদেশ খুজে পাওয়া যায় নি।
কোরানের সুধু একটি আয়াতেই স্পষ্ট ভাবে লজ্জা স্থান বাদে অন্যান্ন 'প্রকাশিত অংশ' (হাত পা মুখ) খোলা রাখতে বলা হয়েছে, কোরানের আয়াতেই। চেনার (আইডেন্টিফিকেশন) সুবিধার জন্য মুখ খোলা রাখার কথা বলা হয়েছে, (সুরা আহাজাবে) সবচেয়ে স্পষ্টভাবে।
পর্দার বিরুদ্ধে সবচেয়ে জোরালো যুক্তি হচ্ছে - পর্দা লংঘন করার অপরাধের কোনো শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয় নি কোরান হাদিস বা কোন কিতাবে।
মোল্লাদের কথিত পর্দা বা হিজাব নারীদের বাধ্যতামূলক (ফরজ) ধর্মীয় অনুশীলন হয়ে থাকলে পর্দা লংঘনে অবস্যই শাস্তির কথা উল্লেখ থাকতো। পর্দা বা মাথা আবৃত করা ইসলামে খুব গুরুত্বপূর্ণ হলে বেপর্দা নারীর জন্য শাস্তির বিধান থাকার কথা।
ইসলামে চুরি, খুন, বে-রোজদার বেনামাজি, জেনা, ছবি তোলা ছবি আঁকা, এমনকি মামুলি গীবৎ পরচর্চার মত তুচ্ছ অপরাধের শাস্তির কথা পর্যন্ত কিতাবে (কোরান-হাদিসে) আছে। কিন্তু পর্দা লঙ্ঘন করা নারীদের জন্য কোনো শাস্তির বিধান নেই।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাগু ও মোল্লারা এগুলো বুঝবেনা -


মোল্লাদের কথিত পর্দা বা হিজাব নারীদের বাধ্যতামূলক (ফরজ) ধর্মীয় অনুশীলন হয়ে থাকলে পর্দা লংঘনে অবস্যই শাস্তির কথা উল্লেখ থাকতো। পর্দা বা মাথা আবৃত করা ইসলামে খুব গুরুত্বপূর্ণ হলে বেপর্দা নারীর জন্য শাস্তির বিধান থাকার কথা।
ইসলামে চুরি, খুন, বে-রোজদার বেনামাজি, জেনা, ছবি তোলা ছবি আঁকা, এমনকি মামুলি গীবৎ পরচর্চার মত তুচ্ছ অপরাধের শাস্তির কথা পর্যন্ত কিতাবে (কোরান-হাদিসে) আছে। কিন্তু পর্দা লঙ্ঘন করা নারীদের জন্য কোনো শাস্তির বিধান নেই।

৪| ২১ শে জুন, ২০২৩ ভোর ৪:১০

কামাল১৮ বলেছেন: O Prophet, tell your wives and your daughters and the women of the believers to bring down over themselves [part] of their outer garments. That is more suitable that they will be known and not be abused. And ever is Allah Forgiving and Merciful. Sahih International
কোরানে পর্দার আয়াত এটাই।তাফসির এবং সানেনাজুল পড়তে পারেন

হে নাবী! তুমি তোমার স্ত্রীদেরকে, কন্যাদেরকে ও মু’মিনা নারীদেরকে বলঃ তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়। এতে তাদের চেনা সহজতর হবে, ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবেনা। আল্লাহ ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। মুজিবুর রহমান

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মোল্লারা হল অল্প বিদ্যা ভয়ংকরী।

৫| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৭:০১

রিদওয়ান খান বলেছেন: পর্দা শুধু নারীদের বিধান, পুরুষ এই বিধান থেকে মুক্ত। এই ধারণা ঠিক নয়। নারী-পুরুষ উভয়কেই পর্দার বিধান দেওয়া হয়েছে। এমনকি কুরআন মজীদেও শুধু নারীকে নয়, নারী-পুরুষ উভয়কেই সম্বোধন করা হয়েছে। তবে নারী-পুরুষের স্বত্তা ও স্বভাবগত ভিন্নতা এবং কর্ম ও দায়িত্বগত পার্থক্যের কারণে অন্য অনেক বিষয়ের মতো পর্দার ক্ষেত্রেও ভিন্নতা ও পার্থক্য হয়েছে। আমরা যদি ইসলামের সামগ্রিক পর্দা-ব্যবস্থাকে পর্যালোচনা করি তাহলে তিন ধরনের বিধান পাই : ১. কিছু বিধান নারী-পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রযোজ্য। যেমন সতরের বিধান, নজরের বিধান, নারী-পুরুষের মেলামেশার বিধান ইত্যাদি। ২. কিছু বিধান শুধু নারীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যেমন গৃহে অবস্থানের বিধান, প্রয়োজনে বাইরে যাওয়ার সময় নিজেকে আবৃত করার বিধান, সজ্জা ও অলংকার প্রদর্শন না করার বিধান ইত্যাদি। ৩. কিছু বিধান মৌলিকভাবে পুরুষের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। যেমন পরিবারের কর্তা হিসেবে অধীনস্তদের পর্দা সম্পর্কে অবগত করার বিধান এবং তাদের পরিচালনা ও তত্ত্বাবধানের বিধান এবং সমাজ ও রাষ্ট্রের পরিচালক হিসেবে সর্বশ্রেণীর মুসলিম নর-নারীর জন্য পর্দার বিধান জানা ও মানার ব্যবস্থা, পর্দা-বিরোধী সকল অপতৎরতা বন্ধ এবং সমাজে পর্দাহীনতা ও অশ্লীলতা বন্ধে সর্বাত্মক প্রয়াস গ্রহণ করার বিধান ইত্যাদি।

মোটকথা, ইসলামের পর্দা বিধান শুধু নারীর জন্য নয়, নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য। তেমনি পর্দা-বিধান শুধু ব্যক্তিজীবনের বিষয় নয়। পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনেরও বিষয়।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৫৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মনের পর্দা বড় পর্দা।

৬| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৭:১৩

রিদওয়ান খান বলেছেন: তিনি বলেন, এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বললেন, হে আল্লাহর রসূল! ইহরাম অবস্থায় আপনি আমাদেরকে কী ধরনের কাপড় পরতে আদেশ করেন? নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ জামা, পায়জামা, পাগড়ী ও টুপী পরিধান করবে না। তবে কারো যদি জুতা না থাকে তাহলে সে যেন মোজা পরিধান করে তার গিরার নীচ হতে এর উপরের অংশটুকু কেটে নিয়ে তোমরা যাফরান এবং ওয়ারস্‌ লাগানো কোন কাপড় পরিধান করবে না। মুহরিম মহিলাগণ মুখে নেকাব এবং হাতে হাত মোজা পরবে না। মূসা ইব্‌নু ‘উকবাহ, ইসমা’ঈল ইব্‌নু ইবরাহীম ইব্‌নু ‘উকবাহ, জুওয়ায়রিয়া এবং ইব্‌নু ইসহাক (রহঃ) নিকাব এবং হাত মোজার বর্ণনায় লায়স (রহঃ)- এর অনুসরণ করেছেন। ‘উবাইদুল্লাহ (রহঃ) ----- এর স্থলে ------ বলেছেন এবং তিনি বলতেন, ইহরাম বাঁধা মেয়েরা নিকাব ও হাত মোজা ব্যবহার করবে না। মালিক (রহঃ) নাফি’ (রহঃ)- এর মাধ্যমে ইব্‌নু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন যে, ইহরাম বাঁধা মেয়েরা নিকাব ব্যবহার করবে না। লায়স ইব্‌নু আবূ সুলায়ম (রহঃ) এ ক্ষেত্রে মালিক (রহঃ)-এর অনুসরণ করেছেন।
-- সহিহ বুখারী:1838
নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যুগে মেয়েরা তাদের হাত ও মুখমন্ডল আবৃত রাখতেন। এ কারণে ইহরামের সময় নেকাব ও দস্তানা না পরার আদেশ করতে হয়েছে।
এমন স্পষ্ট হাদীস আরও অনেকগুলো আছে। আপনি চেহারা ঢেকে রাখার কথা কোথাও নাই বলেছেন অথচ এসমস্ত হাদীসগুলো ঢেকে রাখার কথা বলেছে। যাহোক, এখন আবার এই কথা বইলেন না যে ইসলাম শুধু নারীদেরই বন্দী করার কথা বলে!!!

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হাদীস আসলে মোল্লারা যুগে যুগে নিজেদের সুবিধামতো এডিট করছে।

৭| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৮:১৪

রানার ব্লগ বলেছেন: কোরানে নারী পুরুষ উভয়কে পর্দা করার হুকুম দেয়া হয়েছে। পোশাকের ব্যাপারে পুরুষের একরকম নারীদের জন্য অন্য রকম বিধান আছে। কিন্তু হাদিসের ব্যাপারে আমি কনফিউজড। ওখানে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন মত। তারা তাদের মতো কিছু একটা কে সঠিক বলে ধরে নিয়েছ। এওতোদিন জানতাম বুখারি সঠিক এখন জানি অন্য সব হাদিসের বই গুলাও সঠিক। জাল হাদিস সবগুলা হাদিসেই বিদ্যমান।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কোনটা সঠিক কোনটা সঠিক না মোল্লারা নিজেরাই জানে কিনা সন্দেহ।

৮| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৩৯

ধুলো মেঘ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখীর ভাষায়, কুরআনে লজ্জাস্থান বাদে অন্য সব জায়গা খোলা রাখতে বলা হয়েছে। তাহলে দেখা গেল, ইউরোপ ও আমেরিকার সী বীচ ছাড়া অন্য কথাও পর্দার বিধান আসলে ঠিকমত পালন করা হয়না।

লেখক, পর্দা নিয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি আমার খুবই ভালো লেগেছে। সেইসব মেয়েদেরকে আমার কাছে জাহান্নামের লাকড়ি মনে হয়, যারা নামকাওয়াস্তে বোরখা পড়ে আর সব ধরণের কুকর্মই করে বেড়ায়। বরং সেইসব মেয়েদেরকে আমার কাছে ভালো লাগে যারা বোরখা না পরেও শালীনতার সীমা মেনে চলে। কারণে অকারণে ছেলে বন্ধুদের গায়ে ঢলে পড়েনা, তাদের গায়ে হাত দিয়ে ঠাট্টা ফাজলামি করেনা।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ২১ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:০৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আপনি ইচ্ছে করলে ওই বই থেকে যা খু্শি তাই খুঁজে বের করতে পারবেন, আপনি যদি বোরখা খুঁজে পেতে চান তাহলে খুঁজে পাবেন আর যদি না চান তাহলে তা'ও পাবেন। আসলে পুঁথি মালা / স্লোক এসবের মধ্যে সঠিক কোন গাইড লাইন থাকে না, মানুষ নিজ ইচ্ছে মত নিজ নিজ গাইডলাইন ব্যাখ্যা করে নেয়।

আপনি উত্তর মেরু আর দক্ষিণ মেরুতে দুই জন মানুষের কাছে কুরআন তুলে দেন, এবং তা অনুসারে জীবন যাপন করতে বলেন, কিছুকাল পরে খোঁজ নিয়ে দেখতে পাবেন দুইজন মানুষের চিন্তাধারা এবং জীবন যাপন পদ্ধতি ভিন্ন, কারণ তারা এসব পুঁথি বা স্লোক থেকে সঠিক কোন গাইড লাইন'ই পায়নি, নিজ নিজ ইচ্ছে অনুসারে গাইড লাইন তৈরি করে নিয়েছে মাত্র।

এমনকি কুরআন পরে অনেকে নস্তিক হয়েছে এমন কথাও শুনেছি, আর বাইবেল পড়ে তো প্রতিদিন নাস্তিক হচ্ছেই!!



মূল কথা হচ্ছে- এসব প্রচীন গ্রন্থ থেকে বের হয়ে আসুন, এসবে কি লেখা আছে বা না আছে এগুলো একদম পাত্তা দেওয়ার দরকার নেই।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাগু ও মোল্লারা আসলে মগজহীন। বুঝেনা।

১০| ২১ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১২:৩২

আহলান বলেছেন: আল্লাহ তাবারক্তায়ালা সীমা লঙ্ঘনকারীকে পছন্দ করেন না। তাই নারীদের পর্দার ব্যপারে বাড়াবাড়ি না করাই উত্তম। বর্তমান সমাজে যে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা আর নির্লজ্জতার বিস্তার ঘটছে, তা মূলত পর্দার অভাবেই হচ্ছে। না নারী তার শরীরকে প্রদর্শন থেকে দূরে থাকছে না পুরুষ তার চোখের বা দৃষ্টির নিয়ন্ত্রণ করছেন, অর্থাৎ কেউই পর্দার আড়ালে থাকতে চাইছেন না। ফলে সমাজে অশ্লিলতা, বেহায়াপনা বাড়ছে বৈ কমছে না। এর পাশপাশি সামাজিক নিরাপত্তার প্রয়োজনে যে টুকু প্রদর্শন না করলেই নয়, সেটুকু প্রদর্শনে যদি কেউ ধর্মের দোহাই দেয়, তবে সেটাও বাড়াবাড়ি। তাই সব বিষয়েই সহনশীল হওয়া প্রয়োজন। বাড়াবাড়ি কখনোই ভালো কিছু বয়ে আনে না।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম।

১১| ২১ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: গোফরান আসল সমস্যা হলো আমাদের দেশের ধার্মিকেরা হাদীস নিয়ে বেশি লাফায়।
তাঁরা যদি শুধু মাত্র কোরআন নিয়ে থাকতো- তাহলে ধর্মীয় সমস্ত ক্যাচাল কমে যেত।

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমাদের দেশে আসলে কোন রিয়েল ধার্মিক নেই। ১/২ % ছাড়া সব মৌ-লোভী ছাগু অথবা কাঠমোল্লা।

১২| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি কোথায়?
মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছেন না কেন?

২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:০৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একটু ঝামেলা ও কাজের প্রেশারে ছিলাম রাজীব।

১৩| ২১ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: ঠিক বলেছেন, আমাদের দেশে খাটি ধার্মিকের অভাব। এজন্য সমাজের এত অধঃপতন।

২৩ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:২১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অধিকাংশ ধার্মিক জটিল ভাই টাইপ হয়। গায়ে পাড়া দিয়ে ঝামেলা করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.