![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপাতত মনে হচ্ছে অ্যাডভেন্চারই জীবন। হাটুভাঙ্গার বাঁকেই আমার বাড়ি। সবাইকে নিমন্ত্রন।
আমাদের বাংলাদেশে সুদ নির্ভর ব্যংকিং সেক্টর খুব বেশী টেকসই নয়। কালো টাকা সাদা করার একটি প্রক্রিয়া হিসেবে অনুমোদন পাওয়া অধিকাংশ প্রাইভেট ব্যংকগুলোর সুদ ছাড়া কোন কারবারি নেই। উৎপাদনমুলক কোন কিছুতে ইনভেষ্টমেন্ট নেই। গত ১০ বছর সবাইকে দিয়ে একটি জমি/বাড়ি/ফ্ল্যাট কিনিয়েছে। হাজার কোটি টাকা ভারতকে দিয়েছে/দিচ্ছে ব্যংকিং সফট্ওয়্যার কিনে। এই সুদকারবারীদের এখন দুর্দিন চলছে। ডিফল্টার বেড়ে বেড়ে টাকার অংক বিলিয়নে গিয়ে ঠেকেছে। ব্যংকে কাজ করার সুবাদে হঠাৎই উচ্চমধ্যবিত্ত বনে যাওয়া শ্রেনী এখন বেকারত্বের ঝুকিতে রয়েছে। প্রাইভেট ব্যংকগুলো অচিরেই কর্মী ছাটাই করতে শুরু করবে। যদিও সবাই কিছু হয়নি ভাব ধরে রয়েছে। সামনে বেকারত্বের বিপদ আসছে। যদিও পত্রিকার সম্পাদকেরা ভাল করেই জানেন মুর্খ বাংগালিদের মনোযোগ কিভাবে সস্তা বাসী খবর দিয়ে অন্যদিকে সরিয়ে রাখা যায়।
পোষাক খাতকে শক্তিশালী করার সময় এখনই। সমস্ত যন্ত্রাংশতো বটেই; সুই সুতাটাও আমরা বাইরে থেকে কিনে নিয়ে আসছি। অতএব ভারত, ফিলিপিন, জাপান চাইলেই আমাদের পোষাক খাতকে মেনিপুলেট করতে পারবে। প্রশ্নটা হতে পারে, 'কখন করবে'? যদিও মুর্খরা প্রশ্ন করবে, 'কেন করবে?'
বিদেশী ওরা কোয়ালিটি বিহীন যন্ত্রাংশ আমাদেরকে দেয়ার সময় বলে 'নিজেরা বানিয়ে নিতে পারনা? এগুলো দেখেছো জীবনে?'। যদিও আমরা ইন্জিনিয়াররা দেশে এসে কখনো এগুলো বলিনা অথবা অপমান সহ্য করার মতো যথেষ্ট মোটা চামড়া আমাদের আছে বলেই আমরা ভিক্ষা চাইতে পারি। এবং এই ভিক্ষাচাইনেওয়ালা ইন্জিনিয়াররা আবার বাংলাদেশের টপমোষ্ট ব্রিলিয়ান্ট স্ট্যুডেন্ট!!!
[ছবিটি গুগোল করে]
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪
গ্রীনলাভার বলেছেন: চিন্তা করে কিছু পাবেননা জানি। তারপরও চিন্তা করতে থাকুন। সময় কাটবে।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫০
আল ইফরান বলেছেন: অন্যের টাকা গুনে নেয়া আর চেক কাটার জন্য এরা একসময় যেভাবে চারটা ফার্স্ট ক্লাসওয়ালা লোকজন রিক্রুট করেছে, তখন থেকেই আমার চিন্তা ছিলো এত ভালো ছেলেমেয়েদের নিয়ে তাদের আসলে কাজটা কি হবে।
এখন বুঝলাম সবই জীবন ধ্বংসের খেলা।
আর এইটা একটা স্পেশালাইজড সেক্টর, অভিজ্ঞতা অন্য সেক্টরে কাজে লাগানোর সুযোগ কম।
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: এই ব্যাংকগুলো একসময় বাজারে মুদ্রাস্ফিতি বাড়িয়েছে। এখন বাড়াচ্ছে বেকারত্বের শংকা।
সুদের টাকা গুনে রাখার জন্য বাংলাদেশে টপমোষ্ট ব্রিলিয়ান্ট ছেলেরই প্রয়োজন।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: চিন্তার বিষয়।।
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
গ্রীনলাভার বলেছেন: ভিক্ষুকে দুর দুর করে তাড়িয়ে দিলেও সে ফিরে ফিরে আসে। কারন সে তার ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারে না/জানে না কিভাবে ভাগ্যের পরিবর্তন করতে হয়/ভিক্ষার মজা সে পেয়ে গিয়েছে; কোন কষ্ট করতে হয় না।
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৯
থিওরি বলেছেন: অতি উচ্চহারে মুনাফার লোভ দেখিয়ে ব্যাংকগুলোর আমানত সংগ্রহের চেষ্টা কতটুকু সফল হবে? তার উপরও নির্ভর করছে বেকারত্ব আসবে কিনা! নৈতিকতা বিবর্জিত ব্যাংকিং ব্যবস্থা আজ বিরাজ করছে দেশে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
গ্রীনলাভার বলেছেন: সুদের ব্যবসা হলো কোন প্রকার কায়িক/মস্তিষ্কের পরিশ্রম ছাড়া ব্যবসা। এতে নৈতিকতার কোন প্রশ্ন নেই। বন্ধু স্থানীয় একজন ব্যাংকারকে বলতে শুনেছি, ক্রেডিট কার্ডে টাকা পরিশোধ না করতে পারলে স্ত্রীকে অফিসে নিয়ে আটকে রাখছে; ঋনের টাকা পরিশোধ না করতে পারা প্রতিষ্ঠানকে ফোনে গালিগালাজ করার জন্যে গালিবাজকে ব্যাংক চাকুরী দেয়া হচ্ছে।
এই ব্যংকিং ব্যবস্থার অপর নাম রিছেসান।
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
িবষন্নতা বলেছেন: কি করবো? পেটের দায়ে সুদের দোকানে কাজ করি। এটা ঠিক ব্যাংক গুলি এখন চরম তারল্য সংকট ভুগছে এবং সাথে আছে ডিফল্টারের হার দিন দিন বেরে যাওয়া কারন লোন প্রদানে চরম আসুস্থ প্রতিযোগিতা এবং কাজের সেক্টর বিনিয়োগ না করা । এতো কিছুর পরও ব্যাংক গুলো এতো প্রফিটও করে আবার চাকরি থেকে ছাটাইও করে কথা থেকে দেখায়; কে জানে? প্রতিদিনি চিন্তা করি সুদের কারবার করবোনা..... কিন্তু অন্য উপায়ও পাচ্ছি না; কারন অনেক সময় এখানেই ব্যয় করে ফেলেছি... কি করবো এখন বলেন? ছাটাইর চিন্তায় আছি ভাই
৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৫৯
িবষন্নতা বলেছেন: , ২০১৮ রাত ১১:৪৫ ১
িবষন্নতা বলেছেন: কি করবো? পেটের দায়ে সুদের দোকানে কাজ করি। এটা ঠিক ব্যাংক গুলি এখন চরম তারল্য সংকট ভুগছে এবং সাথে আছে ডিফল্টারের হার দিন দিন বেরে যাওয়া কারন লোন প্রদানে চরম আসুস্থ প্রতিযোগিতা এবং কাজের সেক্টর বিনিয়োগ না করা । এতো কিছুর পরও ব্যাংক গুলো এতো প্রফিটও করে আবার চাকরি থেকে ছাটাইও করে, কেন? প্রতিদিনি চিন্তা করি সুদের কারবার করবোনা..... কিন্তু অন্য উপায়ও পাচ্ছি না; কারন অনেক সময় এখানেই ব্যয় করে ফেলেছি... কি করবো এখন বলেন? ছাটাইর চিন্তায় আছি ভাই :-
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭
গ্রীনলাভার বলেছেন: ধারনা করছি ব্যবসা প্রশাসন নিয়ে পড়াশুনা করেছেন। আপনিও আমাদেরকে কোন না কোন পথ দেখাতে পারেন। শুভ কামনা রইল।
৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৮
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: আমদানি নির্ভরতা কমাতে হবে। আমদানিকৃত পণ্য নিজেরা তৈরীর উদ্যোগ নিতে হবে।
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আরও বিস্তারিত লিখতে পারতেন।
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:০৯
বিপরীত বাক বলেছেন: ভিক্ষাচাইনেওয়ালা ইঞ্জিনিয়ার রা আবার বাংলাদেশের টপমোস্ট ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট…………………………………………………………..
------------ তাই তো হবে। বাঙাল জাতের দেশ না ! এই টপমোস্ট ব্রিলিয়ান্ট ইঞ্জিনিয়ার দের মালিক/নিয়ন্ত্রণকারী রা যে বিএসস (সমাজ)/ পাসকোর্স / সমাজবিজ্ঞানে স্নাতক / এইট পাস / নিরক্ষর (বিশেষ করে গার্মেন্টেস) / এ্যাকাউন্টিং পাস ------- ইত্যাদি।
তা এসব টপমোস্ট ব্রিলিয়ান্ট দের কাছ থেকে আর কি আশা করতে পারি আমরা ? টপমোস্ট ব্রিলিয়ান্টদের কিভাবে কাজে লাগাতে হয় সেটা উপরোক্ত গুলির কাচ থেকে শিখতে হচ্ছে !
টপমোস্ট ব্রিলিয়ান্ট স্টুডেন্ট রা সর্বোচ্চ যেটা করতে পারে ফরেন ভিসা যোগাড় করে কোন মতে বিদেশ পালিয়ে যাওয়া। তখন তো আবার আপনারাই হাউ-কাউ শুরু করেন। মেধা পাচার হচ্ছে – মেধা পাচার হচ্ছে---
৩১ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
গ্রীনলাভার বলেছেন: অনেক আগে আমার কোন এক পোষ্টে একজন ব্লগার আমাকে প্রশ্ন করেছিল, কেন আমরা নিজেরা কিছু বানাচ্ছি না? আমি প্রতিউত্তরে বলেছিলাম, "ভিক্ষার ঝুলি বন্ধ হয়ে যাবে এজন্যে।" এখন আরও একটি পয়েন্ট যোগ করছি। "আমরা আসলে কিছু পারি না।" - এই অযোগ্যতা ঢাকার জন্যে ফরেন ভিসার জোগাড় করা হয়।
আর একটি ব্যাপার - একটা সময়ে পথে, পত্রিকায় মেধা পাচার নিয়ে অনেক অনেক কথা হত। যদিও ওগুলো শেখানো বুলি ছিল। এখন আর কেউ মেধা পাচার নিয়ে চিন্তাও করেনা। এখন টপ মোষ্ট ব্রিলিয়ান্টদের! ডাইরেক্ট অপমান করা হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
আশরাফুল ইসলাম (মাসুম) বলেছেন: হুম! চিন্তার বিষয়।