নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাতে সময় খুব কম।

দারুণ অলস। একবার কর্মঠ হইলে খবর আছে।

গুডুবয় রুমন

নিজেকে এখনো চিনতে পারিনি।

গুডুবয় রুমন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ক্রীড়ারঙ্গ !!

১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:২২

ভারতের লাগান মুভিটা নিশ্চয় অনেকেই দেখেছেন। ক্রিকেট নিয়ে অনেক বিখ্যাত একটা ছবি। এই মুভি থেকে সেলুলয়েডের রঙিন চিত্রনাট্য আর ইংরেজদের হারিয়ে সাধারণ গ্রামবাসীদের আবেগঘন অর্জনের পাশাপাশি আরেকটি বাস্তব সত্য লুকিয়ে আছে। আর সত্যটা হল__ ক্রিকেট মূলত কাদের খেলা!! উপমহাদেশের খেটে খাওয়া মানুষগুলোকে শোষণ আর অত্যাচারে ক্লান্ত হয়ে অবসর সময়টাকে উপভোগ করার জন্য সুটেড বুটেড সাদা চামড়ার বৃটিশ সাহেবরা ক্রিকেট খেলত। এবং এই খেলাটা তাদের ঐতিহ্যের সাথে কতটা জড়িয়ে আছে তা আজকের দিনেও ইংল্যান্ডের মাঠে টেস্ট ক্রিকেট চলাকালে বিশেষ করে এসেজ চলাকালে কিছুটা বোঝা যায়। সুটেড বুটেড হয়ে এক হাতে মদ কিংবা কফি,অন্য হাতে স্ত্রী কিংবা রক্ষিতা নিয়ে লর্ডসের ব্যালকনিতে পিকনিক পিকনিক ভাব নিয়ে জীবন উপভোগ করার এক ঐতিহাসিক মাধ্যম যেন এই ক্রিকেট।



ব্রিটিশরা চলে গেল দুইশবছর হল। আসলে তারা চলে যায়নি। দৃশ্যমানভাবে হয়ত তারা আজ উপমহাদেশে শাসকের ভূমিকায় ভূমি দখলের শোষণে নেই, কিন্তু যাবার আগে তারা ঠিকই এই অঞ্চলের মানুষগুলোর মস্তিষ্ক দখল করে গেছে। সাইন্স ফিকশনে পড়া মস্তিস্কে হাবিজাবি ফিট করে অতিমানব বানানো, অর্ধেক পশু অর্ধেক মানুষ এধরনের রূপকথার চরিত্রের মত সাদা চামড়ার কুলাঙ্গারগুলোও এই অঞ্চলের মানুষগুলোর মস্তিষ্ক নিয়ে তাদের নীল নকশার ভয়ংকর চাল চাললো। জাতীয়তাবাদ, শিক্ষাব্যাবস্থা, মুসলিমদের ঐতিহ্য ভুলিয়ে সাদা চামড়াওয়ালাদের মত জীবন উপভোগের স্বপ্ন দেখানো, জাতিগত দ্বন্দ্ব বাঁধানোর নিমিত্তে দেশগুলোকে সেভাবেই ভাগ করে যাওয়া এরকম বিভিন্ন মাত্রার বিষ ঢুকিয়ে তবেই এই ব্রিটিশরা উপমহাদেশ ছেড়েছে।





খুব সম্ভবত ঐদিন বাংলাদেশের খেলা ছিল। রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম। এক ছোট ভাই ডাক দিল। “ভাই খেলার কি অবস্থা?”। চা খেতে গেলাম, দোকানদার খুব বিজি। খেলার একেকটা বল যায়, আর সে প্রতিভার সবটুকু দিয়ে তার এনালাইসিস করছে। কত বলে কত লাগবে, কাকে কেমন বল করতে হবে, অমুক এই ভুল করেছে, অমুকের এটা করা উচিত ছিল ব্লা ব্লা ব্লা!!মাগরিবের স্বলাত পড়তে গেলাম। ইমাম সাহেবের ক্বিরাত কিছুই বুঝতে পারছিলাম না। হলের টিভি রুম থেকে বিকট সব উল্লাস, আফসোস, আক্ষেপের চিৎকার আসছে। হয়ত তামিম একটা চার মেরেছে, হয়ত সাকিব একটা উইকেট পেয়েছে, হয়ত বাংলাদেশের একটা উইকেট পড়ে গেছে! ঝাল মুড়ি ওয়ালাকে বললাম, “মামা মুড়ি বানাও”। সে খুব করুণ কণ্ঠে বলল, “আজকেও দেশটা হাইরা গেল”!





যুদ্ধের একটা কমন থিউরি আছে। শত্রুকে দুর্বল করতে হলে তাকে যুদ্ধ ছাড়া অন্যভাবে ব্যস্ত করে রাখা যাতে সে যুদ্ধে মনোযোগ দিতে না পারে আর আকস্মিত আক্রমণ করে এতে সহজেই শত্রুকে পরাজিত করা যায়। মুসলিম তরুনদের দিকে তাকালে আজ আমি কাফেরদের এই থিউরির বাস্তব প্রিতিফলন দেখতে পাই। উপরে শুধু একটা খেলার দিনে আমার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করেছি মাত্র। এরকম শুধু একদিন নয়, প্রতিদিনই আমাদের মুসলিম উম্মাহ ব্যস্ত থাকে মগজে ঢুকিয়ে দেওয়া কুফফারদের বিষাক্ত মাদকে বুঁদ হয়ে। রাত জেগে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ, লা লীগার বিনোদন, বলিউড হলিউডের মুভি আর তার ক্রিটিক, অমুক অমুকের সদ্য রিলিজ হওয়া মিউজিক বিনোদনের নেই। এখানে আমাদের ইসলামপন্থী ভাইয়েরাও থাকে যারা “খেলাধুলাকে ধর্মের সাথে মিলায়না”! কিন্তু আপনি তাদের মুসলিম উম্মাহর দুর্দশা, বিভিন্ন দেশে মুসলিমদের উপর কাফেরদের গনহত্যা, অত্যাচার এসবের কথা বলে জিহাদের প্রসঙ্গ আনুন তো! তারা বাঁকা ঠোটের হাসি দিয়ে বলবে, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করার জন্য আমাদের কি আছে? উম্মাহর আকিদা ঠিক নেই, দ্বীন নিয়ে কোন ধারনা নেই, সমাজে, পরিবারে ইসলাম নেই কি করে আপনি এখন জিহাদের কথা আনেন! এধরনের কথা শুনে আমার হাসি পায় আর ভাবি কুফফাররা আমাদের মুসলিম উম্মাহকে কি সুন্দর করেই না ব্যস্ত রেখেছে সামান্য কিছু বিনোদনের কাছে। আর আমাদের তরুণরা এতেই সন্তুষ্ট। এতটাই সন্তুষ্ট যে, কুফফারদের বিনোদন গিলে গিলে আমরা মানসিকভাবে আগে থেকেই পরাজিত আর কুফফারদের অত্যাচারে নিজেরাই সন্তুষ্ট।





আপনাদের কি মনে আছে বছর খানেক আগে শহীদ মিনারে সারা দেশ থেকে আমাদের স্কুলের কিছু শিক্ষক একটা দাবি নিয়ে জড়ো হয়েছিল? আমার স্পষ্ট মনে আছে। সরকারের পুলিশ বাহিনী সেখানে লাঠি পেটা করেছিল, গলগল করে রক্ত পড়ছিল এক বৃদ্ধ শিক্ষকের মাথা থেকে, মরিচের গুড়া আর পিপার স্প্রে দিয়ে চোখ নষ্ট করা হয়েছিল, নিজের প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসার এমপিউভুক্ত করার ছোট্ট একটা দাবি নিয়ে এসে প্রাণ দিয়েছিল ৪২ বছরের সেকান্দার আলি। আমার এখনও মনে আছে। ওয়াল্লাহি প্রচণ্ড মন খারাপ করা সেই দৃশ্যগুলো আমার সারাজীবন মনে থাকবে। সেদিন কেউ তাদের পাশে দারায়নি। তাদের সেই ছোট্ট দাবির জন্য কোন গণজাগরণ মঞ্চ তৈরি হয়নি। আমার মত অক্ষম কাপুরুষরা কিবোর্ডে ঝড় তুলে কিছু নোট, ব্লগ লেখা ছাড়া আর কিছু করতে পারিনি আমাদের লেখাপড়া শিখিয়ে মানুষ করা শিক্ষকদের জন্য। এই কথাগুলো কেন বলছি জানেন??





আসন্ন টি- টোয়েন্টি বিশ্বকাপ উপলক্ষে শুধু ঢাকা শহরের সৌন্দর্য বর্ধনের জন্য বাংলাদেশ সরকার খচর করছে ১১৫ কোটি টাকা। কোটি কোটি টাকায় নির্মাণ করা হয়েছে সিলেটে নতুন স্টেডিয়াম। ক্রিকেট পাগল জনতা সারারাত জেগে সোনার হরিণ টিকেট কিনেছে হাজার টাকা দাম হলেও। বিশেষ কনসার্টে এ আর রহমান, আকনরা গান গেয়ে নিয়ে যাবে লক্ষ লক্ষ ডলার। আমরা নাচব, গাইব, হাসব, কাঁদব। আমাদের আবেগগুলো এভাবেই চিলে খাবে শকুনের দল। সাকিব আল হাসান আইপিএলে বেশী দামে বিক্রি হলে আমাদের আবেগের জোয়ার বয়ে যায় আর এদেশে সোনাবারুরা ভাতের কষ্টে আত্মহত্যা করে। সাকিবরা লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে ড্রেসিংরুমে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করলেও আমারা তার তিন ম্যাচ শাস্তির জোরালো প্রতিবাদ জানাই আর আল্লামা শফির তেঁতুল বলা নিয়ে মাসের পর মাস দেশ তোলপাড় করে ফেলি। আমরা বাঙ্গালী, আমরা মুসলিম নামধারী, আমাদের আবেগ আছে, সেই আবেগ শকুনেরা চিলে চিলে খায়। আমাদের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে প্রবৃত্তিপুজারিরা তাদের সুবিধা হাসিল করে নেয় আর আমরা নিজেদের দ্বীন ইসলাম ভুলে সেই প্রবৃত্তিপূজারীদের সাথে জীবন উপভোগের স্বপ্ন দেখি আর শক্রবার একদিন লম্বা মুনাজাতে শরিক হয়ে আশা করি যে, সরিষা দানা পরিমা ঈমান নিয়ে হলেও একদিন থর থর করে জান্নাতে চলে যাব! হে আল্লাহ আমাদের ক্ষমা কর। হে আল্লাহ আমাদের অজ্ঞতা আর অবহেলাকে ক্ষমা কর। হে আল্লাহ দ্বীন নিয়ে তোমার বান্দাদের উপহাসকে তুমি ক্ষমা কর। আমীন।





মদ হারাম হওয়ার কারণ প্রসঙ্গে আল্লাহ কুর’আনে আন নিসার ৪৩ নম্বর আয়াতে বলেন , “হে ঈমানদাররা, তোমরা কখনো নেশাগ্রস্ত অবস্থায় নামজের কাছে যেওনা”। আমার প্রায়ই মনে হয় আজকের দিনের এই ক্রিকেট উন্মাদনা সেই শরাবের মত যা নেশার উদ্রেগ করে এবং যা স্বলাতের পথে অন্তরায়। দ্বীনের পথে অন্তরায়। দ্বীনের পথে থেকে মানুষকে সরিয়ে রাখার একটা ভয়ংকর অস্ত্র। আইপিএল নিয়ে যাদের কিছুটা হলেও ধারণা আছে তারা সহজেই বুঝতে পারবেন এটা টাকা, নারি, ব্যভিচার, অশ্লীলতা, জুয়ার মত নোংরা বিষয়গুলোর আঁকড়া ছাড়া আর কিছুই নয়। তেমনি খেলাধুলার অন্যান্য ভার্সনগুলোও এভাবে দ্বীন বিধ্বংসী ব্যাপারগুলো চরম মাত্রা ধারন করেছে। আর আমি অবাক হয়ে ভাবি “খেলাধুলার সাথে ধর্মকে না মিলানো” ইসলামিস্ট ভ্রাতারা কেন এসব বুঝতে পারেনা। ধর্মকে খেলাধুলার সাথে না মিলালেও “আলহামদুলিল্লাহ বাংলাদেশ জিতেছে” “ইনশাআল্লাহ আজকে জিতবই” “আল্লাহু আকবর, আফগানিস্তানের ক্রিকেটাররা নামাজ পড়ছে”। কুফফারদের প্রবৃত্তিপূজার খেলাধুলা যেখানে প্রতি পদে পদে অশ্লীলতা, হারামের ছড়াছড়ি সেখানে কিছু মানুষ স্বলাত নেই, দ্বীন নেই লাঠি দিয়ে বল পেটাচ্ছে সেখানে ইনশাআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবর এর মত ইসলামের সম্মানিত শব্দগুলোকে এভাবে অসম্মানিত করার সাহস কি করে পাই আমরা? কি করে?



একজন সিলেব্রিটিকে দেখেছিলাম বাংলাদেশ পাকিস্তান ম্যাচের দিন পাকিস্তানের আকমল, গুল এর নাম থেকে কিছু শব্দ আলাদা করে তিনি সকালবেলা টয়লেটে যা নির্গত করেন তার সাথে মিলিয়ে খুব ব্যঙ্গ করছেন। জাতীয়তাবাদ যে মানুষকে কিভাবে অন্ধ আর মনুষ্যত্ববোধহীন করে দিতে পারে তা আরেকবার দেখলাম। তিনি কি জানেন তার নাম থেকে এরকম শব্দ আলাদা করেও নোংরা জিনিসের সাথে মিলিয়ে ব্যঙ্গ করা যায়? আজকে যদি সাকিব তামিম বাংলাদেশে না জন্মে পাকিস্তানে জন্মাত আত আকমল, গুলরা জন্মাত বাংলাদেশে তাহলে আজকের বাঙ্গালী কাছে সাকিব তামিমই হয়ে যেত পাকি জারজ আর আকমল, গুলরা হয়ে যেত বাংলার বাঘ! এটাই জাতীয়তাবাদ যা নিজ দেশের নোংরা শুয়ারকেও ভালবাসতে শেখায় আর অন্যদেশের আস্ত মানুষও এদের কাছে পশুর সমান। এভাবেই অহংকারকে সবকিছুর উপর স্থান দেওয়া মানুষগুলো নিজেদের ধ্বংস করে চলেছে। ছিটকে বেরিয়ে যাচ্ছে দ্বীন থেকে মিথ্যে আবেগের মায়ায়।





পরিশিষ্টঃ আমাদের যুবক ভাইরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা খেলাধুলা নিওয়ে সময় নষ্ট করবেন কি করবেন না, খেলাধুলার সাথে ধর্মকে রাখবেন কি রাখবেন না এসব যুক্তিতার্কিক ব্যাপারে আমার কোন আগ্রহ নেই। এই লেখাটি কোন ভাবগম্ভীর উপদেশমালা হিসেবেও আমি দেখিনা। আমি জাস্ট কিছু বাস্তব চিত্র তুলে ধরলাম। তবে যাবার আগে আপনাদের একটা জিনিস দিয়ে যেতে চাই। শেইখ সালেহ আল মুনাজ্জিদকে একজন উম্মাহর তরুণদের নিয়ে প্রশ্ন করেছিল। সেই প্রশ্নের উত্তরটাই আপনার আমার জন্য রিমাইন্ডার হিসেবে থাকল,

"প্রশ্ন: সেসব যুবক ভাইদের সম্পর্কে কিছু নসীহত করুন যারা পার্থিব চাকচিক্যের ধোঁকায় নিমজ্জিত এবং পুন:রুত্থান দিবসের জন্য যে প্রস্তুতি ও সাধনার প্রয়োজন সে সম্পর্কে গাফেল হয়ে আছে?



উত্তরঃ সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌ সুবহানাহু তা’আলার জন্য।

সেসব অমনোযোগী যুবক ভাইদের প্রতি আমাদের নসীহত হল, তারা যেন বড্ড দেরী হয়ে যাওয়ার পূর্বেই তাওবা করে ফিরে আসে যেন পরবর্তিতে আল্লাহ্‌র প্রতি দায়িত্বের অবহেলা তাদের অনুতাপের কারণ না হয়। মৃত্যু যেকোন সময় এসে উপস্থিত হতে পারে; আল্লাহ্‌ কাউকে কিছু সময়ের জন্য অবকাশ দিতে পারেন কিন্তু কোন পাপীই আল্লাহ্‌র শাস্তি থেকে পালিয়ে থাকতে পারে না। আল্লাহ্‌ হলেন সর্বশক্তিমান যিনি অন্যায়ের শাস্তি প্রদানে কঠোর। পাপ মানুষের দেহ এবং মনে প্রভাব ফেলে এবং এর ফল আখিরাতের পূর্বে দুনিয়াতেও ভোগ করতে হতে পারে। তাদের স্মরণ করা উচিত সে ছয় ধরনের ব্যক্তির কথা যারা কিয়ামত দিবসে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু তা’আলার আরশের ছায়ায় স্থান পাবেন বলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানিয়েছেন,



“সেই যুবক যে আল্লাহ তা’আলার বন্দেগীতে জীবন অতিবাহিত করেছেন”। [বুখারী, ৬৬০, ১০৩১]



আল্লাহ্‌র সামনে দাড়াতে তাদের লজ্জা পাওয়া উচিত। মুসলিম উম্মাহ তাঁদের শত্রু কর্তৃক আঘাতের পর আঘাতে জর্জরিত হচ্ছে। এই সঙ্কট নিরসণে যুবকদের উচিত উম্মাহর সামনে থেকে নেতৃত্ব দেয়া এবং আল্লাহ্‌র আনুগত্যে শত্রুর বিরুদ্ধে জিহাদে অংশগ্রহণ করে যুদ্ধ করা। তাদের চিন্তা করা উচিত নাযিলকৃত কুরআনের শেষ আয়াতটির উপর যেখানে আল্লাহ্‌ সুবহানাহু তা’আলা মানবজাতিকে আদেশ করেছেন,



“সে দিনটিকে ভয় করো, যেদিন তোমাদের সবাইকে আল্লাহ্‌র দিকে ফিরিয়ে নেয়া হবে, সেদিন প্রত্যেক মানব সন্তানকে (জীবনভর) কামাই করা পাপপূণ্যের পুরোপুরি ফলাফল দিয়ে দেয়া হবে, (কারো ওপর সেদিন) কোনো ধরনের যুলুম করা হবে না।” [সূরা বাকারাহ: ২৮১]



এবং আল্লাহ্‌ সর্বাপেক্ষা বেশী জানেন। শান্তি ও কল্যাণ বর্ষিত হোক আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এবং তাঁর পরিবার ও সাহাবাদের উপর।





Collected From

Brother

অবুঝ বালক

কার্টেসী: অবুঝবালক ডট ব্লগস্পট ডটকম

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.