![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুকে একটা গ্রুপ দেখলাম "সেভ মাদ্রাসা সেভ ইসলাম"
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদ্রাসা থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীদের ভর্তির পথ বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভর্তি বন্ধের জন্য ইতিমধ্যে সব যড়যন্ত্র পাকাপোক্ত করে ফেলেছে বর্তমান সরকারের মদদপুষ্ট প্রশাসন। কলা ও বানবিকী এবং সমাজবিজ্ঞান অনুষদের সাতটি বিভাগে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল বিষয়ে ২০০ নম্বর আবশ্যিক করে ভর্তির প্রস্পেক্টাস প্রকাশ করা হয়েছে। যেসব বিভাগের জন্য মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে থাকে ওই বিভাগগুলোতে দুইশ নম্বরের শর্ত জুড়ে দেয়ায় এবার মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেনা। সাংবিধানিকভাবে শিক্ষা সবার মৌলিক অধিকার হলেও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে এই শর্ত জুড়ে দিয়ে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভর্তির পথ বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে ।
সুত্রজানিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কয়েকজন উর্দ্ধতন ব্যক্তিবর্গ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের সেখানে ভর্তি বন্ধ করার মত দিয়ে আসছিলেন। তাদের মতামতের প্রেক্ষিতে কয়েক বছর পূর্ব থেকেই (ইংরেজি ও বাংলা বিভাগে) মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভর্তি বন্ধ রয়েছে। এবছর মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভর্তি বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের ওইসব কর্তব্যক্তিরা পরিকল্পিতভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির যোগ্যতা নির্ধারনের সময়ে কলা ও মানবিকী অনুষদের আর্ন্তজাতিক সম্পর্ক, ইতিহাস, ইংরেজী, বাংলা, প্রতœতত্ত্ব, দর্শন এবং নাটক ও নাট্যতত্ত্ব এবং সমাজবিজ্ঞান অনুষদের অর্থনীতি, নৃবিজ্ঞান, সরকার ও রাজনীতি, ভুগোল ও পরিবেশ, নগর অঞ্চল ও পরিকল্পনা এবং লোকপ্রশান বিভাগের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে সকল বিষয়ে ২০০ নম্বর বাধ্যতামুলক করা হয়। মাদ্রাস শিক্ষার্থীদের উচ্চ মাধ্যমিক (আলিম) পর্যায়ে বাংলা ও ইংরেজিতে ১০০ নম্বরের কোর্স পড়ানো হয়। সে কারনে এ বছর কলা ও মানবিকী অনুষদে ভর্তি হতে পারবেনা । এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাবশালী অধ্যাপক তারেক শামসুর রহমান বলেন, নতুন নিয়ম করে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ভর্তির পথ বন্ধ করে দেয়ায় ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক সাবেক শিক্ষার্থী এই সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা করবেন বলে জানিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষকের সাথে কথা বললে তারাও বিষয়টি নিয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
জ্ঞানপিপাসু বলেছেন: বাংলাদেশের বর্তমান সরকার পারলে মনে হয় ডিকশোনারী থেকে মাদ্রাসা শব্দটি রিমুভ করে দিত।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০২
সত্য সন্ধানী আমি বলেছেন: এর নামই আওয়ামী প্রশাসন ও গনতন্ত্র
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১০
জ্ঞানপিপাসু বলেছেন: BAL এর প্রশাসন
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
এস এইচ খান বলেছেন: যারা আউমীলিগকে চেনে তাদের কাছে এটা নতুন নয়। তবে ইনকিলাবী বাহাদুর, ওলালালীক আর আর মাজার পুজারীদের প্রতিক্রিয়া জানার অপেক্ষায় থাকলাম।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
জ্ঞানপিপাসু বলেছেন: প্রশাসনের কাছে এর যৌক্তিকতা জিগাইলে তারা নিশ্চুপ থাকে অথচ নিয়ম কইরা হেইডা পুঙ্খপুঙ্ক রুপে তা পালন করবে।
গতকালের একটা পোস্ট দেখলাম এক হাম্বা টিকতে না পাইরা শেষে মাইনা লইচে "মাদ্রাসার স্টুডেন্ট অল স্কয়ার"
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৪৫
হুপফূলফরইভার বলেছেন: বেশ কয়েকবছর ধরে উচ্চশিক্ষায় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের ধারাবিহিক ঈর্ষনিয় সাফল্যে ঈর্শাকাতর হয়ে ওরা সম্ভবত ভয় পাচ্ছে!!
এই অদম্য মেধাবীদের আর কত ভাবে দমিয়ে রাখার চেস্টা করা হবে ?
নট অনলি আলিয়া মাদ্রাসা স্টুডেন্ট! কওমি মাদ্রাসা স্টুডেন্টদেরও মেইনস্ট্রিমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে!!
অউ!!-আরেক্টা কথা! আমাদের তাজউদ্দীন আহমেদ কিন্তু মাদ্রাসা স্টুডেন্টই ছিলেন! কোরানে হাফেজ ও ছিলেন!!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪
জ্ঞানপিপাসু বলেছেন: সহমত
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৪
কামালপ্রতাপ বলেছেন: মাদ্রাসার প্রতি আলীগ সরকারের এই বৈষম্যনীতি একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়। আসলে যারা ইসলামকেই সহ্য করতে পারে না তাদের সাথে এহন আলীগের সখ্যতা। তয় ওরা এবার আলীগের নৌকা ডুবাইয়া ছাড়ব।
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৯
জন০০৭ বলেছেন: আোয়ালীগকে তার বাকশালী আচরন থেকে ফিরে আসতে হবে। তা না হলে এ দেশের ইসলাম প্রিয় মানুষ তার উপযুক্ত শিক্ষা দিবে।
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৪১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মাদ্রাস শিক্ষার্থীদের উচ্চ মাধ্যমিক (আলিম) পর্যায়ে বাংলা ও ইংরেজিতে ১০০ নম্বরের কোর্স পড়ানো হয়।
.............................................................................................
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ২০০ নম্বরের কোর্স কেন করে না ? তাহলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়।
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৫
সত্য সন্ধানী আমি বলেছেন: হুপফূলফরইভার বলেছেনআমাদের তাজউদ্দীন আহমেদ কিন্তু মাদ্রাসা স্টুডেন্টই ছিলেন! কোরানে হাফেজ ও ছিলেন!!
ভাই শুধু তাজউদ্দিন কেন? বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সামাজিক উন্নয়ন ও রাজনৈতিক উপদেষ্টা ড. আলাউদ্দিন আহমেদও মাদ্রাসার ছাত্র ছিলেন
তিনি জাবির সাবেক উপাচার্য। এছাড়া ব্যারিষ্টার মওদুদ আহমদ যিনি বাংলাদেশের একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী..............................আর কি বলুম.......................
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:০০
কলমবাঁশ বলেছেন:
তারা বাংলাদেশে বাস করতে পারবে না এমন আইন কি হওয়ার সম্ভবনা আছে? আমার কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে তা-ই মনে হচ্ছে!