![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাম সারছে! সুবিধাবাদী আনোয়ার হোসেন মনজু ও তার জেপি ক্লাব এবারও গনতন্ত্র ও সংবিধান রক্ষার মহান স্বার্থে আগামী এক তরফা নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে বলে ঘোষনা দিয়েছে। এই লোক গতবার ২০০৬ সালে যখন খালেদা জিয়া ও তার জামাত জোট দেশের জনগনের মতামত উপেক্ষা করে ২২শে জানুয়ারী ২০০৭ এ একতরফা নির্বাচন করার চেষ্টা করছিল, তখনো এই ভদ্রলোক একইভাবে খালেদা জিয়ার সাথে দেখা করে এক মন্চে বসে সংবিধান রক্ষার ধুয়া তুলে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করার নির্লজ্জ ঘোষনা দিয়েছিল। যে নির্বাচন অধিকাংশ রাজনৈতিক দল, দেশের জনগন বর্জন করে উনি সেখানেই গিয়ে হাজির হয়ে যান। যেমনটি করেছিলেন এরশাদ সরকারের আমলে ১৯৮৮ সালের আরও একটা একতরফা নির্বাচনে। শেষ রক্ষা হয় নি, উনি যে দিকে যান, সেদিকের কম্ম সারা হয়ে যায়।
আর বর্তমান নির্বাচন কমিশনার শাহনেওয়াজের কথা শুনলে মনে পড়ে যায় বিএনপির সেই পাপেট নির্বাচন কমিশনার আজিজ, হাফিজ গংদের কথা। প্রতিদিন ঐ সময় ঐ কমিশন জনগনকে কি সব বিনুদুন দিয়েছে, তা আজও ভোলা যায় না।
সকল প্রধান দলকে বাদ দিয়ে, সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগনের মতামতকে উপেক্ষা করে একতরফা নির্বাচনের পরিনতি কি হয় তা দেশের মানুষ ভালো করেই জানে। ১৯৮৮ সালে এরশাদ সরকার, ১৯৯৬ ও ২০০৬ সালে খালেদা জিয়া সরকার চেষ্টা করেছিল। একই দৃশ্য, বারবার ফিরে আসে। নিজেদের দলীয় ফরম কেনাবেচা শুরু করে নির্বাচনের আমেজ সৃষ্টির ভাব দেখানো, দালাল রজানীতিবিদদের দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহনের ছোট ঘোষনা বড় করে ফুলিয়ে ফাপিয়ে দেখানো, বিরোধী নেতাদেরকে ধরপাকড়, টাকা পয়সা ছিটানো, ভারত, আম্রিকার সমর্থন আছে বলে ছড়িয়ে দেয়া, সেনাবাহিনী পিছনে আছে, হরতালের জনগনের জানমাল সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি সবকিছু বিরোধিদের উপর চাপিয়ে দেয়া কোনটাই বাদ নেই। সিম্পটম যেহেতু হুবহ এক, তাহলে পরিনতিও একই হতে বাধ্য। কোন সন্দেহ নেই, দুদিন আগে আর দুদিন পরে!
২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪২
Saeen বলেছেন: But brother It has been a cycle which should be stopped by developing the democratic institutes not so called today's EC
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
ইনফা_অল বলেছেন: বি +