![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ মুহুর্তে একুশে টিভিতে যে আলোচনা হচ্ছিল, অধ্যাপক একে ফজলুল হক সাহসিকতার সাথে তুলে ধরলেন বাংলাদেশে প্রথম কখন কিভাবে রাজনীতিবিদরা বিদেশীদের কাছে ধরনা ধরা শুরু করলেন। কিভাবে বাংলাদেশের স্বাধিনতা, সার্বভৌমত্ব বন্ধক দেয়া শুরু হলো শুধু এরশাদ বিরোধিতা করতে যেয়ে! ১৯৮৮ সালের অনেকটা ভোটারবিহীন নির্বাচনে গঠিত সংসদকেও প্রায় দুবছরের অধিক সময় এরশাদ যখন টেনে নিয়ে যাচ্ছিলেন, সেসময় বিরোধী দলের ডক্টর কামাল, বদরুদদোজা চৌধুরিসহ আওয়ামী লীগ বিএনপির অনেককেই পাঠানো হলো যুক্তরাস্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টে এ বলে যে বাংলাদেশে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাদের সাহায্য দরকার। এরশাদও পাল্টা পাঠালেন জনাব মওদুদ আহমেদকে। তিনি যখন একের পর এক হাটে হাড়ি ভেংগে দিচ্ছিলেন, অনুষ্ঠানের মডারেটর জনাব মনির তাকে একেবারে থামিয়ে দিলেন। কি হাড়ি ভাংগছিলেন, সে প্রসংগে পরে আলোচনা করা যাবে, তবে এখন একটা আশংকার কথা বলে শেষ করি, সেটা হলো, এই নির্বাচন, সংকট, সমস্যা সবই হয়তো একদিন থেমে যাবে। কিন্ত এবার যে উলংগভাবে আমাদের সম্পুর্ন আভ্যন্তরিন একটা বিষয়ে ভারত ও মার্কিনিরা যেভাবে নাক গলালেন, তা একটা স্বাধীন ও সার্বভৌম দেশের জন্য শুধু অবমাননাকরই নয়, অপরাধও বটে। নির্বাচনের পর বোঝা যাবে দেহের ঠিক কোন কোন স্পর্শকাতর অংশগুলো উনারা ওদের কাছে ইজারা দিয়ে নিজেদের সুড়সুড়ি মিটিয়েছেন।গ্রাম বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, 'একবার 'ইয়ে' হয়ে গেলে হাইকোর্ট করে কোন লাভ নাই।'
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৫
বেকার সব ০০৭ বলেছেন: একবার 'ইয়ে' হয়ে গেলে হাইকোর্ট করে কোন লাভ নাই। হাচা কথা কইচেন