![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখালেখির মোটামুটি ইচ্ছে থেকেই ব্লগে ঢু মারি। ভাল লাগে বই পড়তে আর নিজের ইচ্ছে মতো লিখতে।
আমরা বাঙ্গালীরা বড় বেশি আবেগী, সেটা আরেকবার প্রমাণ হলো।
শিশু অধিকার সনদে আছে- ১৮ বছরের নীচে বয়সের কারো, বিকৃত এবং আইনের চোখে আসামী হিসেবে ছবি ছাপানো নিষেধ।
কিন্তু ঐশী মেয়েটির বেলায় আমরা সকল গণমাধ্যম তা বেমালুম ভূলে গেছি। এখন পর্যন্ত প্রাপ্ত খবরে মেয়েটি যে খুনের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত, সেটা সবাই মোটামুটি নিশ্চিত। তবুও আমাদের শিশু অধিকার সনদ মানা উচিত নয় কি?
গণমাধ্যমের কাজ প্রকৃত তথ্যটি প্রচার করা, সকল মাধ্যম সেটা করছেও। সাধুবাদ পাওয়ার মতো নিউজ আসছে প্রতিদিন। প্রতিনিয়ত আপডেট আসছে অনলাইন নিউজ সাইটগুলোতে।
কিন্তু ইথিক্সের জায়গা থেকে আমাদের সরে আসার কোনো উপায় নেই। কারণ সংবাদ মাধ্যমকে মনে করা হয় জাতির বিবেক। তবুও প্রতিনিয়ত বিবেক ধর্ষিত হয়ে যাচ্ছে। আমরা পেশাগত অবস্থান থেকে সরে আসছি ক্ষণে ক্ষণে। আজকাল পত্রিকায় গলিত লাশ, অগ্নিদগ্ধ মানুষ, কবরে দাঁড়িয়ে পিটিসি, এমনকি এক্সিডেন্টের বিভৎস ছবিও ছাপা হচ্ছে প্রচার করা হচ্ছে, এগুলোও প্রিন্টিং এ্যান্ড পাবলিসিটি এক্টের ব্যতয়।
আজ একটি অনলাইনে পড়লাম: গ্রেপ্তার তাদের মেয়েটিকে প্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে পুলিশ হেফাজতে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ১৮ বছর বয়স দেখিয়ে তাকে পুলিশ রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করা হয়। ৫দিনের রিমান্ড মঞ্জুরও হয়েছে।
এর আগে নিহত পুলিশ কর্মকর্তার ভাই মশিহুর রহমানের করা মামলার এজাহারের বর্ণনায় তার বয়স ১৭ বছর বলা হয়। মেয়েটির স্কুল অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের স্কুলের ভর্তি ফর্মে ওর জন্ম তারিখ ১৭ অগাস্ট ১৯৯৬ লেখা রয়েছে। এ হিসেবে বাবা-মার হত্যাকাণ্ডের দিন তার বয়স ১৭ বছর পুরো হয়নি।
এর পেছনেও কোনো উদ্দেশ্য রয়েছে। শুনলাম, আসামী পক্ষের আইনজীবি অভিযোগ করেছে, নিজের মেয়েকে আধুনিক করার জন্য নাকি পুলিশ বাবা তাকে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা করে দিত। তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, এতো বিপুল টাকা আসতো কোথা থেকে, এর সঙ্গে অন্য পুলিশদেরও যোগসাযোগ থাকতে পারে। আর এই কথাটার প্রভাবেও রিমান্ড হতে পারে।
যাই হোক প্রসঙ্গে আসা যাক, খুনের ঘটনার নিউজ করতে গীয়ে আমরা মিডিয়ার লোকেরা যে সরদ ভঙ্গ করছি, সে দিকে একটু নজর দেয়া কি উচিত নয়?
পুনশ্চ: আমি একবারও বলছি না, মেয়েটি অপরাধী নয়। বলছি ছবি প্রকাশের বিষয়ে একটু যত্নশীল হওয়া উচিত নয় কি আমাদের?
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩১
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: সাখাওয়াত০২ : আপনি ঠিকই বলেছেন... আপনার ভাবনাগুলো পরিপক্ক। ঠিক কথাগুলোই বলেছেন।
আমরা চাই দোষী প্রমাণ হোক, শাস্তি পাক। কিন্তু অতি উৎসাহ কখনোই নয়।
২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩১
নতুন বলেছেন: মাদক ব্যবসায়ীদের টাকা খেয়ে পুলিশ দেশের যে কতটা ক্ষতি করতেছে তা এবার তো টের পেল পুলিশ???
কিন্তু এই ঘটনায় কোন পুলিশের একটু বোধোদ্য় হবেনা... মাদকের পয়সায় লাখ/কোটি পতি হতেই থাকবে পুলিশ....
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
এম এ হাসান মাহামুদ বলেছেন: আপনার সঙ্গে পুরোপুরি একমত পোষণ করছি ....।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২১
সাখাওয়াত০২ বলেছেন: bisoy ta
poraman hoy nai ekkon o
dekka jabe onno kew mera
meyar upore dos dicce
koeti point
1.je meya obado se keno ma baba r
junno coffe banabe
2.2din dore ekjon office korce na
mane police officer tar khuj keno
shohokormi ra nibe na
3. meya tir baba ma r proti dorod nai
kintu bhai r proti dorod keno
4.je meya k kora nojordari korcilo tar
ma baba nichoi tar bondu tar barita
assar kotha na. taile bondura kemney
help korlo.
bisoy ta jotil hoyto arek ti joj mia
khahini jati dekbe