![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
৫ই ফেব্রুয়ারী শাহাবাগে যে গন আন্দোলন সৃষ্টি হয়েছে তা সময়ের প্রয়োজনে জাতির সামনে 'দাওযা'হয়ে এসেছে যা আরো আগে আসা উচিৎ ছিল।এই আন্দোলনে চিরচেনা ঘৃনিত সেই প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্টি নিজেদের বাঁচাতে আন্দোলন নিয়ে বিভ্রান্তি ছাড়ানো শুরু করল আর এই সুযোগে বড় দুই রাজনৈতিক জোট তাদের ভোটবাক্স ভড়ানোর অসুস্থ্য প্রতিযোগিতা শুরু করল একদল মুক্তিযুদ্ধ আরেক দল ধর্ম নিয়ে।এক জোটের নেত্রী তো শাহাবাগ আন্দোলনের কর্মীদের নষ্ট নাস্তিকের সার্টেফিকেট দিয়ে দিলেন অবশ্য সেই নেত্রী একথা বলেননি যে, তাঁর নাস্তিকের ভোট দরকার নাই।যিনি ভোটের জন্য নাস্তিকের সার্টেফিকেট দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করতে পারে আর যাই হোক তাঁর হাতে দেশ নিরাপদ থাকতে পারে না।যা ওনার বিগত দিনের রাষ্ট্র পরিচালনার ইতিহাসই বলে দেয়।যখন এই দেশে কিছু মৌলবাদী গোষ্টি বাংলাদেশের প্রচলিত আইন আদলতকে অস্বীকার করে তা উৎখাতের জিহাদ শুরু করল তখন ওই নেত্রী এটিকে মিডিয়ার সৃষ্টি বলে চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন একথা আমাদের সবারই জানা।৬এপ্রিল রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ বানিজ্যক এলাকা যেখানে বাংলাদেশ সরকারের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সহ বহু অর্থলগ্নীকরী প্রতিষ্টান আছে এরকম স্পর্শকাতর জায়গায় হেফাজতে ইসলামীর ব্যানারে বি.এন.পি জামাত জোটের যে সাম্প্রদায়িক শো-ডাইন তা জাতিকে অনেকটাই ভাবিয়ে তুলেছে।এই শো-ডাউনের মাধ্যেমে বাংলাদেশকে একটি তালেবানী রাষ্ট্র বানানো অপতৎপরতা চানানো হচ্ছে যা জাতির জন্য কখনই মঙ্গল নয়।তবে এটাও ঠিক যে,বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদের চেতনায় প্রতিষ্ঠিত তাই এইদেশকে তালেবানী রাষ্ঠ্র বানানোর ষড়যন্ত্র কখনই জনগন মেনে নিবে না।বাংলাদেশ এমন একটি রাষ্ট্র যেখানে মুসলিম,হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান সহ বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী জাতি গোষ্টি মানুষের বাস তাই এটাকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র বানানোর দিবা স্বপ্ন দেশকে একটি অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দেওয়া ছারা আর কিছু নয়।
©somewhere in net ltd.