নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুরাপাড়া জমিদার বাড়ীর আঙ্গিনায় (বাংলার জমিদার বাড়ি - পর্ব ১৭)

১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০১



বাংলার জমিদার বাড়ি (সকল পর্ব)



ঢাকার খুব পাশেই অবস্থিত এই জমিদার বাড়ীটি’র মত টানা লম্বাটে জমিদার বাড়ী আমি খুব কম দেখেছি। অনেকটা উনিশ শতকের ইউরোপীয় বিল্ডিংগুলোর মত, দেখলেই অনেক সিনেমায় দেখা বিভিন্ন ভবনের কথা মনে পরে যায়। মাস দুয়েক আগে নারায়ণগঞ্জ হান্টের লিস্টে ছিল এই মুরাপাড়া জমিদার বাড়ী, ভ্রমণ শুরুই করেছিলাম এই জমিদার বাড়ী দিয়ে।



সকালের নাস্তা গুলিস্তানের রাজধানী হোটেলে সেরে নিয়ে বাস ধরলাম পুলিশ বক্সের কাছ থেকে। গুলিস্তান থেকে নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জগামী বাসে উঠে নেমে পড়তে হবে রূপসা বাস স্ট্যান্ডে। এখানে একটি ব্যাপার বলে রাখি, নারায়ণগঞ্জের মোগরাপাড়া বলে আরকেটা স্থানের বাস যায় হকি স্টেডিয়াম এর নিকট থেকে, সেটা কিন্তু মুরাপাড়া নয়। মোগরাপাড়া যেতে হবে আপনি যখন ঐতিহ্যবাহী পানাম নগরী ভ্রমণে যাবেন। যাই হোক, রূপগঞ্জগামী বাসে করে রূপসা নেমে সেখান থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সায় করে চলে গেলাম মুরাপাড়া জমিদার বাড়ী, যা বর্তমানে মুরাপাড়া ডিগ্রী কলেজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।











পিচ ঢালা রাস্তা হতে কম্পাউন্ডে ঢুকতেই প্রথমে হাতের বাম পাশে চোখে পড়বে জিউর মন্দিরটি, ভগ্নাবস্থায় এখনো টিকে আছে এটি। কিছুক্ষণের জন্য হলেও আপনি অবশ্যই এই মন্দিরের কাছে দাঁড়িয়ে পড়বেন। এখান থেকে আরেকটু এগিয়ে গেলে পড়বে একটি পুকুর, যার পেছনে টানা দাঁড়িয়ে রয়েছে মুরাপাড়া জমিদার বাড়ীটি। সেদিন শুক্রবার থাকায়, কলেজ বন্ধ ছিল, ফলে ফাঁকা জমিদার বাড়ীর প্রাঙ্গনে আমরা এগিয়ে গেলাম পুকুর ঘিরে থাকা কাঁচা পায়ে হাঁটার রাস্তা ধরে।







(কচুরিপানায় ঢেকে গেছে পুরো পুকুরটি)



১৮৮৯ সালে জমিদার প্রতাপ চন্দ্র ব্যানার্জি ৪০ হেক্টর জমির উপর নির্মাণ শুরু করেন এই জমিদার বাড়ীটি। ১৮৯৯ সালে তার ছেলে বিজয় চন্দ্র এর প্রাথমিক পর্যায়ের নির্মাণ কাজ শেষ করেন। বিশাল এই জমিদার বাড়িতে প্রায় একশত’র উপরে কক্ষ রয়েছে, যার প্রায় সবগুলোতেই পাবেন কারুকার্যের ছোঁয়া। এই জমিদার বাড়ীতে রয়েছে কাছারিঘর, অতিথিশালা, নাচঘর, পুজা মণ্ডপ, বৈঠকখানা, ভাঁড়ার সহ বিভিন্নভাগে ভাগ করা অংশ।







ইতিহাস খোঁজ করে জানা যায়, জমিদার বাবু রাম রতন ব্যানার্জী তৎকালীন মুড়াপাড়া জমিদার বংশের প্রতিষ্ঠাতা এবং জমিদারদের ঊর্ধ্বতন ষষ্ঠ পুরুষ। তিনি ছিলেন নাটোরের রাজার এক বিশ্বস্ত কর্মচারী। তার সততার পুরস্কার হিসেবে তিনি মুড়াপাড়া এলাকায় বেশকিছু জায়গির সম্পত্তি লাভ করেন।







বাবু রাম রতন ব্যানার্জী মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির গোড়াপত্তন করেন। রাম রতন ব্যানার্জীর পুত্র পিতাম্বর ব্যানার্জী এবং তৎপুত্র প্রতাপ চন্দ্র ব্যানার্জী শাহজাদপুরের জমিদারি ক্রয় করে জমিদারি বর্ধন করেন। কথিত আছে, জমিদারি ক্রয় সূত্রে প্রতাপ ব্যানার্জীর সঙ্গে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঠাকুরদা প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরের প্রগাঢ় বন্ধুত্ব ছিল। ১৮৮৯ সালে প্রতাপ চন্দ্র ব্যানার্জীর পৈতৃক এজমালি পুরনো বাড়ি ত্যাগ করে আলোচ্য এ প্রাসাদের পেছনের অংশ নির্মাণ করে বসবাস শুরু করেন।







প্রতাপ চন্দ্র ব্যানার্জীর পুত্র বিজয় চন্দ্র ব্যানার্জী ১৮৯৯ সালে প্রাসাদের সম্মুখ অংশের একতলা ভবন নির্মাণ ও সেখানে ২টি পুকুর খনন করার পর হৃদরোগে মারা যান। তিনি ছিলেন এ অঞ্চলের প্রথম গ্র্যাজুয়েট। বিজয় চন্দ্র ব্যানার্জীর দুই সুযোগ্য পুত্র জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জী ও আশুতোষ চন্দ্র ব্যানার্জী ১৯০৯ সালে প্রাসাদটির দোতলার কাজ সম্পন্ন করেন।







এ অঞ্চলে জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জীর নাম সমধিক প্রসিদ্ধ। কারণ তিনি দু’বার দিল্লির "কাউন্সিল অব স্টেট"র পূর্ববঙ্গ থেকে সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। জমিদার জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জী প্রজা সাধারণের কল্যাণসাধনের জন্য স্থাপন করেছেন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও পুকুর। ১৯৪৭ সালে তৎকালীন জমিদার জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জী সপরিবারে কলকাতায় চলে যান। ফলে জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জীর প্রতাপশালী সেই রাজবাড়িটি বিরান হয়ে যায়।







এরপর ১৯৪৮ সালে এই ঐতিহ্যবাহী বাড়িটি সরকারের দখলে চলে আসে। তৎকালীন সরকার এখানে একটি হাসপাতাল স্থাপন করে। কিছুকাল এটি কিশোর সংশোধনী কেন্দ্র হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। পরে ১৯৬৬ সালে এখানে হাইস্কুল ও কলেজ স্থাপিত হয়। বর্তমানে এই জমিদার বাড়িটি মুড়াপাড়া ডিগ্রি কলেজ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।





(এভাবেই ইতিহাসের দরজা খুলে সামনে এসে দাঁড়াবে এক হারানো জমিদারের স্মৃতিগাঁথা)



এখনো টিকে থাকা জমিদার বাড়ীগুলোর মধ্যে ঢাকার খুব কাছেই রয়েছে বেশ কয়েকটি যার মধ্যে এই মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ীটি অন্যতম। জমিদার বাড়ির মূল ভবনটিই কলেজ ভবন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। তার পাশে ১৯৯৫ সালে আরও একটি প্রশাসনিক ভবন নির্মিত হয়। আরও অনেক জমিদার বাড়ী’র মত এটিও ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে ধীরে ধীরে ক্ষয়ে যাচ্ছে। তবে আমাদের দেশের বেশীরভাগ জমিদার বাড়ীর চাইতে তুলনামুলক ভালো অবস্থায় রয়েছে এই জমিদার বাড়ীটি। কিন্তু কষ্ট করে মূল ভবনের পেছন দিকে চলে গেলে দেখবেন কিভাবে ক্ষয়ে যাচ্ছে এই জমিদার বাড়ীটিও।







জমিদার বাড়ি নিয়ে ধারাবাহিক লেখা শুরু করার পর এই বিষয় নিয়ে অল্পবিস্তর ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। উন্নতবিশ্বে যে সকল স্থাপনা হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষিত হয়, আমাদের দেশে সেইসকল স্থাপনা পড়ে থাকে অবহেলায়, ক্ষয়ে যায় অস্থি-মজ্জা সকল, ঘুণে ধরে বিচূর্ণ হয় ইতিহাসের পাতা। অপূর্ব সকল স্থাপনা আর নির্মাণশৈলী নিয়ে আমাদের বাংলাদেশের আনাচে কানাচেতে পড়ে আছে অসংখ্য জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ীসহ আরও কত স্থাপনা। আর এই সব স্থাপনার কিছু কথা এই বোকা মানুষটার ছেঁড়া খাতায় লিখে রাখার প্রয়াস হল এই “বাংলার জমিদার বাড়ী” সিরিজ।











যে কোন ছুটির দিনে বেড়িয়ে পড়তে পারেন এই জমিদার বাড়ীর উদ্দেশ্যে। এখান থেকে বেড়িয়ে চলে যেতে পারেন নারায়ণগঞ্জের অন্য যে কোন দর্শনীয় স্পটে। সেটা হতে পারে পানাম নগরী, হাজীগঞ্জ আর সোনাকান্দা দুর্গ। ভালো একটা ছুটির দিন উপভোগ করতে বেড়িয়ে পড়ুন খুব শীঘ্রই।







মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: অপুর্ব সব ছবি আর বর্ণনা। খুব ভাল লাগল্ । একটা বলতে হচ্ছে। আমাদের দেশের মহা দুর্ণীতিবাজ চোর টাইপ বড়লোকগুলো খালি আরো টাকা বানাবার ধান্ধায় থাকে ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও। এদের দ্বারা কোন ভাল স্কুল কলেজ বা ফান্ড তৈরী হয়নি যার জন্য এই সুন্দর জমিদার বাড়ীটা কলেজ হিসেবে ব্যাবহৃত হচ্ছে। ঐসব বড়লোকদের লজ্জা বলে কিছুই নেই। এরা আবার মন্ত্রী হয় মেয়র হবে! ঘৃনা এদের প্রতি!

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ঢাকাবাসী। আপনার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে কিছু বলার নেই, শুধু :(

ভালো থাকুন সবসময় এই শুভকামনা রইল।

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২৫

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: জমিদার বাড়ীর এইসব আদি স্থাপনা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য বিস্ময়য়ের । ভাল লাগল ছবি ও বর্ণনা ।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু, ভালো থাকুন সবসময়।

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি আর বর্ণনা। আপনার বাংলার জমিদার বাড়ি সিরিজটা ফলো করি সেই প্রথম থেকেই।

শেষের দিকের ছবিগুলো দেখে মন খারাপ হয়ে গেল। এত চমতকার সব স্থাপনাগুলো অযত্ন-অবহেলায়। ক্ষয়ে যাচ্ছে, অথচ সরকারের কোন মাথাব্যথা নেই। এই প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো পর্যটনের চমতকার কেন্দ্র হতে পারে- সেটা এদের মোটা মাথায় কবে ঢুকবে কে জানে :(

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আমি, তুমি, আমরা। আসলেই, এই প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলো পর্যটনের চমতকার কেন্দ্র হতে পারে- সেটা এদের মোটা মাথায় কবে ঢুকবে কে জানে?

ভালো থাকুন সবসময়, সাথে থাকুন, পাশে থাকুন :)

৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০০

সুফিয়া বলেছেন: খুব ভাল লাগল। ঢাকার এত কাছে এত সুন্দর প্রাচীন কীর্তি রয়েছে জানতামই না। আপনার সুবাদে জেনে খুব উপকৃত হলাম।

অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য। ++++++++

প্রিয়তে রাখলাম।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুফিয়া আপা। আসলে আমাদের আশেপাশে এভাবেই ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানান হীরা-মুক্তা, আমাদের অগোচরে।

ভালো থাকুন সবসময়। :)

৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর ছবি মিলে দারুণ একটি পোস্ট।

ভালো লাগা।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৪১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর, ভালো থাকা হোক সবসময়। :)

৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
সেদিন জমিদারবাড়ি নিয়ে গুগোলে সার্চ করলাম- বাংলায়।
আপনার লেখাগুলোই পেলাম।
সরকারের উচিৎ জমিদার বাড়ি সংরক্ষনে আরো সচতন হওয়া

১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিও খেয়াল করেছি, তবে তা “বাংলার জমিদার বাড়ী” লিখে সার্চ দিলে। শুধু “জমিদার বাড়ী” লিখে সার্চ দিলে অনেক অনেক লিংক পাবেন। আসলে আমি এই বিষয় নিয়ে দীর্ঘ মেয়াদী কাজ করতে চাচ্ছি, তাই সিরিজ আকারে লিখে যাচ্ছি। আগামী সপ্তাহে টাঙ্গাইলের দিকে যাচ্ছি কয়েকটা জমিদার বাড়ী ভ্রমণ করতে। এখন থেকে নিয়মিত জমিদার বাড়ী নিয়ে লেখার ইচ্ছা আছে।
সিরিজের সাথে থাকুন, পাশে থাকুন।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

সায়েম মুন বলেছেন: এই জমিদার বাড়িটির কথা প্রথম জানলাম। বিশদ জানানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সায়েম মুন, ভালো থাকা হোক সবসময়।

৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন সব ছবি
আপনার এই সিরিজ অনেক ভালো লাগে।

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা আপু। আপনারা সাথে আছেন বলেই এই সিরিজ নিয়ে এগিয়ে যেতে পারছি।

ভালো থাকুন সবসময়।

৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার একটি পোষ্ট।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী ভাই। কেমন আছেন? পহেলা বৈশাখ কেমন কাটলো? বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো কাটুক সারাটা বছর। :)

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

কলমের কালি শেষ বলেছেন: ছবি আর ইনফরমেটিভ বর্ণনায় তো মুগ্ধ করে দিলেন । খুব ভালো সিরিজ । আপনার এই লেখাগুলো ইতিহাস হিসেবে ভালো কাজে লাগবে ।

++++++++++

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ। এই সিরিজের সাথে থাকুন, পাশে থাকুন। :)

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

১১| ০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। আচ্ছা আপনি কি এই পোস্টটা SOMEWHEREINBLOG’S ব্লগারস ট্রাভেলিং ডায়েরী - মার্চ ২০১৫ (ভ্রমণ সংকলন – মার্চ ২০১৫) দেখেছিলেন প্রামানিক ভাই? আপনার কুয়াকাটা ভ্রমণ এর লঞ্চ জার্নি নিয়ে লেখাটা পাঠক মিথস্ক্রিয়ায় সেরা পাঁচে তিন নম্বরে ছিল।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবেন।

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:১২

মাদিহা মৌ বলেছেন: একদম পারফেক্ট সময়ে পোস্টটা পেয়েছি। কদিন পর পানাম নগর যাব। সেই ফাঁকে এই জমিদার বাড়িটাও দেখে আসব …

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.