নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুঁড়িয়ে পাওয়া সাজা

৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১০



সন্ধ্যার দিকে মুষলধারে বৃষ্টি হয়ে গেছে, নিয়ন আলোয় ভেজা পিচঢালা পথ ধরে হেঁটে যেতে মন্দ লাগছে না। আমি আনমনে কতটা সময় ধরে হাঁটছি তা বলতে পারবো না, ঘণ্টাখানেক? অথবা ঘণ্টা দুই/তিন? হাতঘড়ি পড়া ছেড়েছি অনেকদিন হল, খুব বেশী প্রয়োজন হলে পকেট থেকে মোবাইল ফোন বের করে সময়টা দেখে নেই। বৃষ্টি শেষ হয়ে গেলেও আকাশে এখনো মেঘ রয়েছে, টুকরো টুকরো মেঘের দল ছুটে বেড়াচ্ছে রাতের আকাশে। গত পরশু পূর্ণিমা ছিল, আজও আকাশের বুকে বিশাল চাঁদ রয়েছে, থেকে থেকে যা লুকোচুরি খেলছে নিকষ কালো মেঘেদের সাথে। মেঘ সরে গিয়ে চাঁদ মুখ দেখালে সেই আলোতে রাতের মেঘাচ্ছন্ন অপার্থিব এক আকাশ ধরা দিচ্ছে। আজ মন খারাপের দিনে এই অপরূপ প্রকৃতিও আমাকে তেমন একটা ছুঁয়ে যেতে পারছে না। আমার নিকেতনের বাসা হতে বের হয়ে হাঁটতে হাঁটতে উত্তরা পেড়িয়ে আমি টঙ্গি রোডে চলে এসেছি। টঙ্গি ব্রিজ পেরিয়ে একটা চায়ের দোকান দেখে থামলাম, এক কাপ চা খাওয়া দরকার।

চায়ের অতি বিস্বাদ স্বাদও আজ আমার অনুভূতি ছুঁয়ে যাচ্ছে না। আসলে, কিছু কিছু সম্পর্ক থাকে যা আর সব অনুভূতিকে গ্রাস করে নিয়ে বড্ড একাকী করে দেয় মানুষকে। আর তেমন কোন সম্পর্ক যখন ভেঙ্গে যায়, তখন মানুষ সত্যিকারের নিঃসঙ্গ হয়ে যায়, ভয়াল একাকীত্ব তাকে গ্রাস করে নেয়। নিঃসঙ্গতার এক অতল গহবরে মানুষ ভীষণভাবে তলিয়ে যায়। সেই অতলে, যেখানে কোলাহলের মাঝে বাস করেও মানুষ অদ্ভুত এক শুন্যতায় বাস করে। আমার দশাও ঠিক তেমনটাই। চা শেষ করে এক প্যাকেট সিগারেট কিনে নিয়ে এক শলাকা ঠোঁটে গুঁজে দিয়ে ফিরতি পথ ধরলাম। রাত ভালই হয়েছে, রাস্তার লাগোয়া সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেছে বেশীরভাগই। আজ খুব নিকোটিনের তেষ্টা পেয়েছে বুঝি, চেইন স্মোকারের মত সিগারেট পোড়াতে লাগলাম একের পর এক। হাতে জ্বলতে থাকা সিগারেটে সুখটান দিচ্ছি, এমন সময় মোবাইল ফোনের রিংটোন বেজে উঠলো। এমন উদ্ভট রিংটোন কবে সেট করেছি নিজেই অবাক হলাম। পকেট হতে মোবাইল বের করে দেখি কোন কোল আসে নাই। কিন্তু তখনো মোবাইলে রিং হচ্ছে, পায়ের দিকে তাকিয়ে দেখি ফুটপাথের উপর একটা মোবাইল এলোমেলোভাবে পড়ে আছে। কিছুটা দ্বিধা নিয়ে কি মনে করে ফোনটা হাতে তুলে নিলাম। নকিয়া লুমিয়া সিরিজের ফোন, ইনকামিং নাম্বারটা “Aammu” নামে সেভ করা। যার ফোন হারিয়েছে, তার মা নিশ্চয়ই ফোন করেছে, অথবা মায়ের ফোন হতে সে ফোন করে ট্রাই করছে। দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে ফোন রিসিভ করলাম।

‘হ্যালো?’

‘সোহেল? কতক্ষণ ধরে তোকে ফোন করছি? ফোন ধরছিস না কেন?’

‘হ্যালো... দেখুন আমি সোহেল না?’

‘সোহেল না? সোহেলের কলিগ? সোহেল কোথায়? ওকে দাও একটু’

‘আপনি বুঝি সোহেলের মা বলছেন?’

‘হ্যাঁ... ’

‘দেখুন আমি এই ফোনটি এইমাত্র রাস্তা হতে কুঁড়িয়ে পেয়েছি। আমি এই পথ দিয়ে যাচ্ছিলাম, আপনার কলে মোবাইলে রিংটোন বেজে ওঠায় আমার নজরে এল...’

‘ওহ... ছেলেটা যে কবে মানুষ হবে? আবারো মোবাইল হারিয়েছে। গত চারমাসে তিনবার মোবাইল হারিয়েছে।’

‘অ্যান্টি আপনি চিন্তা করবেন না, আমি মোবাইলটা আপনার বাসায় পৌঁছে দেব। আপনি ঠিকানাটা বলুন, আমি এক্ষনি নিয়ে আসছি।’

‘না বাবা, এতো রাতে দরকার নেই। গাধাটা বাসায় আসুক আজ, তোমার বাসা কোথায়? তুমি কোথায় মোবাইলটা পেলে’

‘আমি নিকেতনে থাকি, উত্তরা রাজলক্ষ্মী বাস স্টপেজের কিছুটা দূরে ফুটপাথে পেয়েছি মোবাইলটা।’

‘সোহেলের অফিস উত্তরা আব্দুল্লাহপুর কি না। ও না হয় আগামীকাল তোমার সাথে যোগাযোগ করে ফোনটা নিয়ে নিবে।’

‘ঠিক আছে অ্যান্টি’

‘ভালো থেকো বাবা...’

লাইনটা কেটে গেল। একবার ভাবলাম মোবাইলটা সুইচ অফ করে দেই, রাতে আবার জানি কার কার ফোন আসতে থাকে। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে জানি, প্রিয়জনদের কাঙ্ক্ষিত কলগুলো রাতের বেলা আসে। পরক্ষণে মনে হল না থাক, সোহেল যদি কোন কারণে বা প্রয়োজনে যোগাযোগ করতে চায়। কত দরকারি নাম্বার বা তথ্যই তো থাকতে পারে এই মোবাইলে। তাই আর সুইচ অফ করলাম না, বাসার দিকে হাঁটা শুরু করলাম।

প্রতি রাতের মত আজ রাতও নির্ঘুম কাটাতে হবে হয়ত, ডাক্তারের পরামর্শে প্রতিদিন ঘণ্টাখানেকের জায়গায় দুই/তিন/চার ঘণ্টা অজানার পাণে হেঁটে হেঁটে কাটিয়ে ক্লান্ত হয়ে বাসায় ফিরি। কিন্তু পোড়া চোখ ক্লান্ত হয় না, ক্লান্ত হয় না ভালবাসার স্মৃতিগুলো।

প্রতি রাতই নির্ঘুম কেটে যায়, ঊষা লগ্নের মায়াবী প্রথম আলোয় পবিত্র বাতাস গায়ে লাগলে বুঝি হৃদয়ের গোপন উনুনে জ্বলন্ত বেদনাগুলো একদণ্ড শীতল হয়। ঠিক তখনই বিছানায় ক্লান্ত মনের শান্ত দেহখানি এলিয়ে দিলে ঘুমের রাজ্যে আমার কিছুটা বিচরণ করার সৌভাগ্য হয়। এদিনও ব্যত্যয় হয় নাই, ভোরবেলা ঘুমুতে গেলাম, কতক্ষণ ঘুমিয়েছি জানা নেই, মোবাইলের রিংটোনে ঘুম ভেঙ্গে গেল। অপরিচিত রিংটোন, কালকের সেই কুঁড়িয়ে পাওয়া কোন এক সোহেলের মোবাইল ফোন হতে। ফোন হাতে নিয়ে কল রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে ভারী কণ্ঠের এক পুরুষের ধ্বনি কানে ভেসে এল...

‘হ্যালো, আপনি কে বলছেন?’

‘জ্বী আমি মিজান বলছি, আপনি কি সোহেল বলছেন?’

‘জ্বী না, আমি উত্তরা থানার এস.আই মনতাজউদ্দিন বলছি’

‘জ্বী বলুন...’ আমি ঘড়ির অভাব বোধ করলাম। মোবাইলে চেয়ে দেখি বেলা দশটা বাজে। আমি সবসময় ঘরের দরজা-জানালা বন্ধ করে ঘুমুতে যাই, তার সাথে টানা থাকে মোটা পর্দা, তাই আলো দেখে ঠাহর করার উপায় নাই কয়টা বাজে। আমি একটু অবাক হলাম, মোবাইল আমি পেয়েছি এবং সেটা সোহেল সাহেবের মা’কে জানিয়ে বলেছলাম আমি নিজেই দিতে আসব। কিন্তু উনি না করলেন, বললেন ছেলে তার কাছ থেকে নিয়ে নিবে। তো তা না করে এই সাত সকালে থানা-পুলিশ..., যদিও সাত সকাল বলা ঠিক না, বেলা তো দশটা বাজে... চোখে ঘুমের রেশ রয়ে গেছে।

‘আপনি এক ঘণ্টার মধ্যে থানায় আসতে পারবেন?’

‘জ্বী পারবো, কিন্তু ঘটনা কি?’

‘থানায় আসুন, তারপর বলা যাবে’ বলেই খট করে লাইন কেটে দেয়া হল। আমি কিছুই বুঝে উঠতে না পেরে কিছুক্ষণ খাটে বসে রইলাম। খানিক পরে বিছানা ছেড়ে ফ্রেশ হয়ে বাসা থেকে বের হলাম। রমিজের হোটেলে গরম সিংগারা আর চা দিয়ে নাস্তা সেরে রওনা হলাম থানার উদ্দেশ্যে। এই রওনা ছিল আমার শেষ রওনা, থানায় যাওয়ার পর আর আমার ফেরা হয় নাই নিজ বাসাতে।

পরিশিষ্টঃ পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞসাবাদ শেষে আমাকে সন্দেহভাজন হিসেবে থানায় আটকে রাখা হয়। এরপর সব ঘটনা কেমন দ্রুত ঘটে যায়, যার কোন ব্যাখ্যা নেই। সোহেলের লাশ টঙ্গি ব্রিজের কাছের সেই দোকানের পাশের এক ডোবা থেকে উদ্ধার করা হয়। ময়নাতদন্তে যে সময়ে সোহেলের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা যায়, ঠিক তার পরপরই আমি ঐ দোকানে চা-সিগারেট পান করেছিলাম। সেই দোকানদারসহ আরও দুজন সাক্ষী দিয়েছে। সবচেয়ে অবাক করা ব্যাপার যে চাকু দিয়ে সোহেলকে উপর্যুপরি আঘাত করে খুন করা হয়েছে তাতে যে ফিঙ্গার প্রিন্ট রয়েছে সেটা নাকি আমার হাতের সাথে মিলে গেছে! মফস্বল থেকে ভাগ্যান্বেষণে ঢাকায় আসা পিতামাতাহীন এই আমি, যায় হারিয়ে যাওয়া ভালবাসার দুঃখস্মৃতি ছাড়া তেমন কোন সম্বল নেই, সে শুধু চেয়ে চেয়ে দেখে গেছি। খুনের মামলার আসামী হিসেবে এখন আমি হাজতে আছি। .....

[গল্পটা হুট করে এখানেই শেষ করে দিলাম। পাঠক অনেক কিছু ভাবার অবকাশ পাবে। মিজান কি কোন সাইকো কিলার ছিল? নাকি সে ঘটনাক্রমে জড়িয়ে গিয়েছিল এই মামলায়। পুলিশবাহিনী কোন কারণে মিজানকে আসামী সাজিয়ে দিয়েছিল এই মামলার? এই অংশটুকু অমিমাংসিতই থাকুক না হয়।]

আমার যত "গল্প কিন্তু অল্প"
জমিরউদ্দিনের নিষিদ্ধ স্বপ্ন
ভাইভা - ক্ষণিকের ভালবাসা নাকি ভাললাগা
অটিস্টিক শিশু আর একজন ভীরু মানুষের গল্প
প্রথম স্বপ্নভঙ্গের যাতনা
ক্রোধ
গর্ভ (একটি মানবিক সাইন্স ফিকশন)
কর্পোরেট রোবটের দিনলিপি
সত্ত্বার ছায়ার আর্তনাদ (ছোট গল্প)
মনে পড়ে রুবি রায় (ছোট গল্প)
আগুন দিনের দুঃস্বপ্ন (ছোট গল্প)
বাঁধন (ছোটগল্প)
আচ্ছা কেন পৃথিবীটা এতো ছোট হয়? (ছোটগল্প)
ওয়েট লস ( ছোট গল্প )
বেলা শেষে (ছোট গল্প)
অ্যা সুসাইড নোট (ছোটগল্প)
গ্রহণকালের দুঃস্মৃতি (একটি সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত ছোট গল্প)
ছোট গল্পঃ যদি একবার তাকে দেখা যায় (একটি অসমাপ্ত প্রেম উপাখ্যান)
এভাবে চলে যেতে নেই (ছোট গল্প)
জীবনের দ্বৈত শিল্পী (অনুগল্প যুগল)
বাবা তোমার জিপিএ কত ছিল? (ছোটগল্প)
মিথিলা’র একটি যাপিত বিকেল এবং কিছু আনন্দ অবগাহন (ছোটগল্প)
এইম ইন লাইফ (ছোট গল্প)
ঝড়ের শেষে (গল্প)
পাশের বাড়ীর ঐ মেয়েটি বলল সেদিন এই... (ছোট গল্প)
===========================================================================
মহারানীর কেচ্ছা ( সিরিজ গল্প)
রন্তু'র কালো আকাশ (ধারাবাহিক)

মন্তব্য ৪৯ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৯) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

তাশমিন নূর বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে। মিজানকে সাইকো কিলার মনে হচ্ছে না। সাইকো কিলার হলে গল্পে সেটার ইংগিত থাকত।

৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ তাশমিন নূর। হুমম কথা ঠিক, গল্পে কোথাও মিজানকে সাইকো কিলার বলে মনে হচ্ছে না। ++

২| ৩০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

মেঘের সাথী বলেছেন: ভালো লাগল। কিন্তু গল্প শেষে একগাদা কৌতুহল মাথায় চেপেছে। মিজানের ব্যপারটা রহস্যজনক হওয়াটাই কৌতুহলের কারন।
এছাড়া একটা শিক্ষনীয় বিষয় গল্পে নীহিত আছে।

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মেঘের সাথী। আসলে শেষটা হুট করেই করা, কেন যেন গল্পটা শুরু করে আর লিখতে মন চাচ্ছিল না, তাই পাদটীকা দিয়ে শেষ করা। আসলে মূল লেখার থিম প্রথমে মাথায় ছিল ঐ শিক্ষণীয় ব্যাপারটাই, মোবাইল-মানিব্যাগ ইত্যাদি টাইপের জিনিশ কুঁড়িয়ে পেলেও সাবধান হওয়া উচিত, কারণ এর পথ ধরে এরকম উটকো বিপদ চলে আসতে পারে।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

৩| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

জেন রসি বলেছেন: আসল গল্পটা যখন শুরু হবে ভাবছি, তখন দেখি গল্প শেষ।

কিন্তু অমীমাংসিত গল্পের মধ্যে যে একটা তৃপ্তিময় অতৃপ্তির স্পর্শ থাকে তা আপনার গল্প পড়ে পেয়েছি। :)

০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জেন রসি, আসলেই কেমন হয়ে গেল গল্পটা। তারপরও অমীমাংসিত গল্পের তৃপ্তিময় অতৃপ্তির কথা শুনে ভালো লাগলো। +++

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

৪| ৩০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

সুমন কর বলেছেন: ব্লগার জেন রসি'র সাথে সহমত। । বর্ণনা ভালো হয়েছে।

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর। ইচ্ছা আছে সামনে এই প্লটে একটা বড় গল্প লিখব।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

৫| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:০০

রিকি বলেছেন: বোকা ভাই এইটা কোথাও না কোথাও আমাদের নিত্যদিনের সাথে মিলে যায়....আম গাছে উঠে পাতা খেতে না পারলেও ছাগল আম পাড়ার দায়ে আসামী প্রমাণিত হয়...! ভেজালের পৃথিবীতে নিজের ভেজালে ভাজা ভাজা হয়ে থাকা মানুষ protagonist মিজান আর কিছু না , ঐ আম পাড়া ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা হয়েছে! গল্প ভাল লেগেছে...বাস্তব যেটা তাই উঠে এসেছে. পোস্টে প্লাস.

০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম... গল্পটা লেখার পেছনের মজার ঘটনা বলি। সপ্তাহখানেক আগে আমার ছোট ভাই টিভি দেখছে এক পাশের সোফায় বসে বসে আর আমি অন্য পাশেরটায় আয়েশ করে শুয়ে শুয়ে ল্যাপিতে সামু আর ফেবু'তে উঁকিঝুঁকি দিচ্ছি। হঠাৎ টিভি'র দিকে চোখ যেতে দেখি কোন একটা নাটক বা সিনেমার একটা দৃশ্যে একজন রাস্তা দিয়ে মোবাইল কুঁড়িয়ে পেল এবং রিং হওয়ার পর ফোন রিসিভ করল। ঐটুকু দেখেই এই গল্পের প্লট মাথায় আসল, আর যায় কোথায়? শুয়ে শুয়েই লিহে ফেললাম। কিন্তু শেষে এসে আর লিখতে মন চাচ্ছিল না, তাই ফুটনোট দিয়ে ফাঁকি দিলাম। ;)

কথা সত্য্ এই ঘটনা আমাদের নিত্যদিনের সাথে মিলে যায়। আমরা সাধারণ মানুষ প্রায়শই আম পাড়া ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা হয়ে যাই, কি আর করা?

ধন্যবাদ প্রিয় রিকিমনি :P ভালো থাকা হোক সবসময়।

৬| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রিয় মডারেটর ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, কোন পোস্ট নির্বাচিত পাতায় দেয়ার পর আবার তা কোন কারণ ছাড়া সরিয়ে নেয়াটা কি দৃষ্টিকটু নয়? এইগল্পটা পোস্ট করার পর সন্ধ্যার আগে যখন দেখলাম নির্বাচিত পাতায় আমি নিজেই কিন্তু একটু অবাক হয়েছি। কিন্ত তার চেয়ে অবাক হলাম এখনো যখন দেখি সেটা সরিয়ে ফেলা হয়েছে। ব্যাপারটা আমাকে ব্যাথিত করেছে। তাই আমি মনে করি ভাই আমার কোন পোস্টই নির্বাচিত পাতায় নেয়ার দরকার নাই। আমি ভাই হিট পাওয়ার জন্য সামু ব্লগে লিখি না, লিখতে ভালো লাগে তাই লিখি। কিন্তু যখন দেখি দুইদিন পর হুট করে মডারেশন প্যানেল একসাথে বিশটা পোস্ট নির্বাচিত পাতায় দিয়ে গায়েব হয়ে যান। গত আড়াই বছরে এই প্রথম এমন কোন কথা বলতে বাধ্য হলা, তাই খারাপ লাগলে আমার কিছু করার নেই। সামুকে ভালবাসি বলেই বলা। প্রতি দুই/তিন ঘণ্টা পরপর নির্বাচিত পাতায় পোস্ট যাওয়া উচিত, যাতে সকল পোস্ট সমানভাবে এটেনশন পায়। অনেক ভালো ভালো পোস্ট দেখা যায় নির্বাচিত পাতায় যায়, কিন্তু সেটাও বিশ ত্রিশটা পোস্ট পেড়িয়ে অনেক নীচে পড়ে যায়। ফলে সেই পোস্টের লেখক উৎসাহ পাওয়ার মত পাঠক খুব কম পান। তার উপর রয়েছে নতুন পুরাতন দ্বন্দ্ব, সিণ্ডিকেট ব্লগিং এসব। তাই আমার বলা কথাগুলো একটু বিবেচনায় আনবেন।

আরকেটা কথা, চেষ্টা করবেন মৌলিক লেখাকে উৎসাহিত করতে, কোন একুমুলেটেড ডাটা যা নেট ঘাঁটলেই পাওয়া যায় এমন পোস্টকে কম হাইলাইট করতে। তবেই আরও ভালো ভালো লেখা পাবেন সবার কাছ থেকে।

শেষে আবারো বলছি, আমার পোস্ট নির্বাচিত পাতায় দেয়ার জন্য আমি এই কথাগুলো বলি নাই। আমার যথেষ্ট পোস্ট আপনারা নির্বাচিত পাতায় দিয়ে আমাকে সম্মানিত করেছেন। আজকের পর আমার কোন পোস্ট নির্বাচিত পাতায় না গেলেও অসুবিধা নেই, কিন্তু মডারেশনটাতে আরকেটু প্রফেশনালিজম থাকলে ভালো হয়।

ভালো থাকুন সবাই, শুভকামনা সকল ব্লগারের জন্য।

৭| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:১৭

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: উপন্যাসের প্লট। টাইনা টূইনা একটা উপন্যাসই লিইখা ফেলতে পারেন। সময় থাকলে অসুবিধা কি?

ভালোই লাগছে।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইচ্ছাটা যখন জাগিয়ে দিলেন, লিখব ইনশাল্লাহ। কিন্তু টাইনা টুইনা না, ভালো মতই লেখার ইচ্ছা রইল। কিন্তু পাঠক কি পড়বে সেই লেখা, আল্লাহই জানে।

ভালো থাকুন, শুভকামনা।

৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৩

প্রামানিক বলেছেন: গল্পটায় অতৃপ্তি রয়ে গেল। ধন্যবাদ

০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম... আশা রাখি ভবিষ্যতে এই সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে পারবো।

ভালো থাকুন প্রামানিক ভাই, শুভকামনা রইল।

৯| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: শেষটা আরও ভালো হতে পারতো। আপনি সারসংক্ষেপের মতপ কিছু কথা লিখেছেন, যেটা আমার একটুও ভালো লাগেনি। আসলে আপনার কাজ গল্প লেখা, সেটা বুঝতে পারার দায়িত্ব পাঠকের, আর বঝাতে চাইলে সেটা গল্পের মাধ্যমেই বঝাতে হবে, নোট দিয়ে নয়।
অনেক ভালো থাকুন। আপনার অনেক ভ্রমণ ব্লগ পড়েছি, গল্প বোধহয় বেশিপড়িনি।
লিস্টটা দিয়ে ভালই করেছেন।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার কথার সাথে সম্পূর্ণ সহমত রাখাল ভাই। সামনে এই কথাগুলো মাথায় থাকবে। অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য দিয়ে মতামত জানিয়ে যাবার জন্য। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

১০| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সবার পাঠ প্রতিক্রিয়া দেখে মনে হচ্ছে আসলেই এই গল্পটা এভাবে অগোছালোভাবে শেষ করাটা ঠিক হয় নাই। তবে মনে হচ্ছে এটাকে একটা ভালো উপন্যাসে রূপ দেয়া যেতেই পারে। আশা রাখি খুব শীঘ্রই ("রন্তু'র কালো আকাশ" ধারাবাহিকটা শেষ হলে এটা শুরু করব ইনশাল্লাহ)। সবাইকে ধন্যবাদ তাদের সুচিন্তিত এবং মুল্যবান মন্তব্যের জন্য। হ্যাপী ব্লগিং

১১| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৯

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: প্রথম অংশের আবেগটুকু খুবই মর্মস্পর্ষী। কিছু কথা আমাকে সত্যিই এলোমেলো করে দিয়েছে।। আমি উপন্যাস পড়া একারনেই ছেড়েছি (একসময় যা ছিল আমার ধ্যান-জ্ঞ্যান।। শুধু উপন্যাস কেন,যে কোন গল্পের বই-ই গোগ্রাসে গিলতাম)।।
মিজানই খুনী।। হয়তো নিজের অজান্তে হলেও।। খুনী মানুষের ভিতরে যে আবেগ থাকবে না,এটা অবাস্তব।।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার সম্পর্কে আরেকটু জানতে পারলে আপনাকে নিয়ে একটা ধারাবাহিক উপন্যাস লিখতাম হ্যাপী ভাই। সত্যি কথা বলি, প্রথম অংশের আবেগটুকু আমাকে এই গল্পটা শেষ করতে দেয় নাই। না ভাই, মিজান খুনি নয়, কাকতালীয়ভাবে ফেঁসে গেছে সে। এই প্লট নিয়ে অদূর ভবিষ্যতে বড় পরিসরে একটা গল্প লেখার ইচ্ছা আছে, দেখা যাক কি হয়।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

১২| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৪:১৮

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে। নোটটা না থাকলেই মনে হয় ভালো হত। তখন হয়ত মন থেকে নানা রকম প্রশ্ন আসত। নোট থাকাতে সে প্রশ্নগুলো এখন আর আসছে না।

আর নির্বাচিত পাতা নিয়ে কি বলব! পোস্ট নির্বাচিত না হওয়া আর নির্বাচিত পাতা থেকে বাতিল করার পার্থক্য আশা রাখি মডারেটরগন বুঝবেন।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক ভাই, আসলেই নোটটা না থাকলেই বুঝি ভালো হত। আসলে গল্পটা লেখা শুরু করেছিলাম খুব আগ্রহ নিয়ে, কিন্তু শেষের দিকে এসে আর লিখতে ইচ্ছা করছিল না। তাই হুট করে শেষ করে দিলাম। তবে অন্যান্য কমেন্ট পড়ে নিশ্চয়ই জেনেছেন যে, ইচ্ছা আছে ভবিষ্যতে এই গল্পটা আবার নতুন করে বড় পরিসরে লেখার।

আর নির্বাচিত পাতা নিয়ে আমার অভিযোগের মূল কষ্টটা আপনি সুন্দর করে এককথায় বলে দিলেন। আসলেই, কোন পোস্ট নির্বাচিত না হওয়াটা বড় কিছু নয়, কিন্তু নির্বাচিত পাতায় যাওয়ার পর তা বাদ যাওয়াটা আমার কাছে ইনসাল্টিং মনে হয়েছে তাই কিন্তু আমার উপরের কমেন্টটা করা। যাই হোক, আমাদের প্রিয় কা_ভা নীচের মন্তব্যে বলে গেছেন, এটা ছিল সম্পূর্ণই অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি, যেটা উনারা খতিয়ে দেখছেন। আশা করি, এমন সমস্যা ভবিষ্যতে অন্য কাউকে ফেস করতে হবে না।

ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার, অনেক অনেক শুভকামনা।

১৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

মিঠু জাকীর বলেছেন: ভাল লেগেছে ।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মিঠু জাকীর, ভালো থাকুন সবসময়।

১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: কী গল্প লিখলেন, এখন তো মানুষের এমনতর উপকার করতে গিয়ে কুণ্ঠাবোধ হবে!

০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, ভালো বলেছেন হাসান মাহবুব ভাই। আসলেই এমন কারো কারো ক্ষেত্রে ঘটে। আমাদের পাশের এলাকার একটা ছেলে একবার একটা মোবাইল সেট রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে এবং যথারীতি যার ফোন তার কল পায়, রিসিভ করে এবং আজিমপুর ছাপরা মসজিদের কাছে এসে নিয়ে যেতে বলে। মজার ব্যাপার হল, যার সেট হারিয়েছে, উনি বিশ-পঁচিশ জনের দল নিয়ে এসে হাজির হয়, উনার নাক সেট ছিনতাই হয়েছিল; এখন যেই ছেলে ফোনটা পেয়ে ফেরত দেয়ার জন্য অপেক্ষা করছিল তার উপর তারা চড়াও হয়। ভাগ্য ভালো ঐ ছেলেটা স্থানীয় ছিল এবং সাথে বেশ কিছু বন্ধুবান্ধব ছিল বলে বেঁচে গেছে। পরে স্থানীয়দের মধ্যস্থতায় ফোনটি ফেরত দেয়া হয় এবং যার ফোন সেই ছেলেটি এবং তার দলবল নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে ফোন নিয়ে ফেরত যায়। বুঝেন অবস্থা, এক হলে ঐ নির্দোষ ছেলেটার কি হত?

তাই কিছু কিছু ক্ষেত্রে উপকার করার আগে একটু ভেবে দেখা দরকার।

১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০১

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পের বিস্তার মৌহলাগাময়তা আছে বেশ । কিন্তু শেষটা কিছু লেখা যোগ করে অসমাপ্ত রেখেই শেষ করে দিলে অনেক ভাল হত মনে হচ্ছে । আর লাস্টে পাঠককে চিন্তাভাবনার রেশ ধরার কথাটা বুঝিয়ে বলাটা বোধয় ঠিক হয় নাই ।

আমি নিতান্তই দূর্বল লেখক এবং পাঠক । তাই হয়তো এমন মনে হয়েছে । আপনার চিন্তাভাবনা হয়তো আরো উপরের পর্যায়ের ।

অনেক অনেক ভাল থাকুন প্রিয় বোমা ভাই । :)

০২ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক বলেছেন ককাশে, শেষটা আসলেই কেমন যেন হয়ে গেল। তবে মজার ব্যাপার লক্ষ্য করেছেন, এই কেমন যেন হয়ে যাওয়াটার কারনেই কিন্তু এটা নিয়ে একটু আলোচনা হল। মন্দ কি, এটাও একটা কনসেপ্ট হিসেবে রইল, কোন গল্প এমন হুট করে নোট দিয়ে শেষ করে দেয়া, বোকা মানুষ থিওরি ;)

আমি নিতান্তই দূর্বল লেখক এবং পাঠক । তাই হয়তো এমন মনে হয়েছে । আপনার চিন্তাভাবনা হয়তো আরো উপরের পর্যায়ের । এটা কেমন কথা হল? এমন কথা যদি ভবিষ্যতে দেখি, তাহলে আপনার সাথে কিন্তু আপনার সাথে কঠিন আড়ি নিতে বাধ্য হব। আমি কি কোন প্রতিষ্ঠিত লেখক বা পাঠক, আমি তো আপনার চেয়ে দুর্বল একজন লেখক। আপনাকে খুব পছন্দ করি বলে আপনার পোস্টে গিয়ে অন্য সবার মত গালভরা প্রশংসা না করে শুধু সমালোচনা করে আসি। বুঝলেন? X(

তাই আমার ব্লগেও আমি এরকম সমালোচনাধর্মী মন্তব্যই বেশী কামনা করি, এতে করে লেখক এবং পাঠক দুজনেরই উপকার হয়। তাই আমার প্রতিটি পোস্টে মন খুলে সমালোচনা করবেন এখন থেকে আশা করি।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মডুদের বলা কমেন্ট পোস্ট আকারে দেন। এইখানে দিলে কি চোখে পড়বে?

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: :) তাতে কি হবে? কিছু মানুষ মজা পাবে। আমার উদ্দেশ্য নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়াটা বাড়িয়ে নেয়া। ব্লগার হিসেবে আমাদের দিক থেকে কিছু অব্জেকশন থাকবে, সেগুলো জানানোটাই উদ্দেশ্য ছিল। আর প্রিয় কা_ভা'র এই পোস্টে উপস্থিতি বলে দেয় উনারা আসলেই সচেষ্ট। তবে আমার কেন জানি মনে হয়, একাধিক মডারেটর আছেন এবং তাদের মধ্যে ইন্টিগ্রেশনটা অনেক কম।

১৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৫৪

জুন বলেছেন: দারুন এক জমজমাট রহস্য গল্প হতে গিয়েও হলোনা হুট করে শেষ করে ফেলার জন্য বোকামানুষ । কেমন যেন অতৃপ্তি রয়ে গেল ।
আবার রিরাইট করেন একটু বিশাল পরিসরে । কারন খুবই ভালোলাগছিল। আর আপনার লেখা নিয়েও বলার কিছু নেই । অত্যন্ত সুন্দর এবং সাবলীল সাথে একটানে পড়ার মত ।
+

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সরি আপু, সবার এতো ভালো লাগবে ভাবতে পারি নাই। ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতে এই গল্প বড় পরিসরে কয়েক পর্ব নিয়ে লিখবো। আবারো কমপ্লিমেন্ট!!! চক্রান্ত হচ্ছে কি? ভ্রমণ লেখা বাদ দিয়ে সবাই মিলে আমাকে গল্প লিখতে উৎসাহিত করছে ;) :P

পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আপু। ভালো থাকুন প্রতিক্ষণ, প্রতিদিন। :)

১৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:

নির্বাচিত পাতা নিয়ে অভিযোগ ব্লগার হিসেবে আপনার আমার একটি স্বাভাবিক অধিকার এবং অনেকের ক্ষেত্রে ব্লগিং করার একমাত্র টপিকও বটে। প্রতিদিন যত পোস্ট প্রকাশিত হয়, তার মধ্যে থেকে তুলনামুলক ভালো পোস্টগুলোকেই সাধারন নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয়া হয়। শুধু তাই নয় মানসম্মত যে কোন মৌলিক পোস্ট বা অনুবাদ বা উপযুক্ত রেফারেন্স যুক্ত করে তৈরী করা যে কোন পোস্টকে ব্লগের অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজেও প্রমোট করা হয়। আমরা চেষ্টা করি নির্বাচিত পাতায় কিছু বৈচিত্র বজায় রাখতে। বলাবাহুল্য ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দের স্বাভাবিক বৈচিত্রের কারনে নির্বাচিত পাতার মান কখনই সন্তোষজনক ছিল না।

আমরা প্রায় সময় উল্লেখ্য করে থাকি যে, ব্লগ সংক্রান্ত যে কোন সমস্যায় আমাদেরকে সরাসরি মেইল করার জন্য। এতে যদি কোন সমস্যা থেকেও থাকে তাহলে আমরা দ্রুত তা সমাধান করে দিতে পারি। ব্লগে যে বিশাল সংখ্যক পোস্ট প্রতিদিন প্রকাশিত হয়, তাতে সাধারন যে কোন পোস্টকে ক্রমাগত পর্যবেক্ষনে রাখার সুযোগ খুবই কম। তাই কেউ যদি তার পোস্টে কোন অভিযোগ স্থাপন করেন, তার ব্যাপারে প্রতিউত্তর দিতে আমাদের দেরী হয়ে যায়। উদহারন আপনি অভিযোগ বা প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ৩০ তারিখে কিন্তু বিষয়টা সম্পর্কে জানলাম আমি আজকে। এতে ভুল বুঝাবুঝির অবকাশ থাকে।

যাইহোক, আপনার অভিযোগের ব্যাপারে জানাতে চাই যে, আপনার পোস্টটি নির্বাচিত পাতা থেকে সরিয়ে দেয়া হয় নি। তা স্বত্তেও কেন আপনার এই পোস্টটি নির্বাচিত পাতা থেকে সরে গেল এই বিষয়ে আমরা অনুসন্ধান করছি। পাশাপাশি এই একই অভিযোগ আমরা আরো দুই একজনের কাছ থেকেও পেয়েছি। তাই এই সংশ্লিষ্ট বিষয়টিকে আমরা অনুসন্ধান করে দেখছি। আপনার এই বিড়ম্বনার জন্য আমরা দুঃখিত।

আপনি একটি কথা বলেছেন, আজকের পর থেকে আপনার কোন পোস্ট নির্বাচিত পাতায় না গেলে তা নিয়ে আপনার আফসোস থাকবে না। আপনার অবগতির জন্য আবারও সুস্পষ্ট ভাষায় জানাতে চাই যে, ব্লগ নীতিমালা অনুসরন করে মান সম্মত যে সকল পোস্ট প্রকাশিত হবে তা অবশ্যই নির্বাচিত পাতায় যাবার যোগ্য। কোন পোস্ট নির্বাচিত পাতায় যাবে কি যাবে না এটার সাথে কোন ব্যক্তিগত ভালো মন্দ সম্পর্ক নেই। আমরা পেশাদারিত্বে বিশ্বাস করি।

ধন্যবাদ। শুভ ব্লগিং।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় কাল্পনিক_ভালোবাসা, আমার এই পোস্টে এসে কথাগুলো বলার জন্য আমি আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। আসলে পুরো ব্যাপারটা আমার কাছে ইনসাল্টিং মনে হয়েছে বলে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় কথাগুলো বলা। কিন্তু যা বলেছি প্রতিটি মনের কথা, কিন্তু বাস্তবতা হল সব কথা সব জায়গায়, সবসময় বলতে হয় না। একজন মডারেটর হিসেবে আপনি যে বললেন যে নির্বাচিত পাতা আসলে কখনো সন্তোষজনক ছিল না, আসলে তা কখনো সম্ভবপর নয় বলেই মনে করি। কেউ কখনো একসাথে সবাইকে খুশী করতে পারে না।

ইমেইল প্রসঙ্গে বলতে চাই, খুব বেশী গুরুতর কোন সমস্যায় পড়লে আমি নিজেই ইমেইল করতাম।

আর শেষে আরকেটা কথা বলি, হয়ত আপনার ভালো লাগবে না শুনে। পেশাদারিত্বে বিশ্বাস করা, আর তা বাস্তবায়ন করার মাঝে কিন্তু একটা ফারাক রয়েই যায়। তাই না? আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি অলিখিতভাবে সামু ব্লগে যে কয়জন মডারেটর এর নাম জেনেছি, তাদের মধ্যে সবচেয়ে একটিভ হিসেবে আপনাকে পেয়েছি। অনেকের কাছে এটা তৈলমর্দন মনে হতে পারে, কিন্তু আমি মনে করি যার যেটা প্রাপ্য, সেটা তাকে জানানো উচিত।

সামু ব্লগকে ভালবেসেছি বলেই মায়ার টানে আটকে গেছি। সারাক্ষণ শুনি সামু ব্লগ আর আগের মত নেই। আরে ভাই, ব্লগাররা যদি পোস্ট না করে, কমেন্ট না করে তবে কি কর্তৃপক্ষ নিজেরা পোস্ট আর কমেন্ট করবে? তারপরও গত আড়াই বছর নিরবিচ্ছিন্নভাবে সামুর সাথে ছিলাম, আছি আর আল্লাহ্‌ চাহেন তো সাথে থাকব।

সবশেষে, সামু ব্লগ কর্তৃপক্ষ এবং মডারেশন প্যানেলের সবাইকে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সকলে, শুভ ব্লগিং।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আরেকটা কথা, যে নীতিমালা'র কথা বললেন, এটাও প্রয়োজনে মডিফাই করা উচিত। বিশেষ করে নির্বাচিত পাতা বিষয়ে, কেননা এটা নিয়ে এতোকাল ধরে এতো কথা হয়ে আসেছে। আর একসাথে অনেকগুলো পোস্ট নির্বাচিত পাতায় না দিয়ে প্রতি দুই/চার ঘণ্টা বা এমন কোন ব্রেকআপ দিয়ে পোস্ট আপডেট করলে তাতে সবাই সমান সুযোগ পাবে বলে মনে করি এবং এতে করে নির্বাচিত পাতার গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়বে বৈ কমবে না।

১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪১

ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: মনে হচ্ছিল এই বুঝি শুরু কিন্তু দেখি শেষ ... তবে মন্দ লাগেনি গল্পটা !

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ঈপ্সিতা চৌধুরী, হুমম... শুরু না হতেই শেষ, তারপরও যেহেতু মন্দ লাগেনি গল্পটা, এটাও কম পাওয়া নয়। আশা করি আগামীতে ভালো একটা গল্প উপহার দিতে।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

২০| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় ,



দারুন ভাবে শুরু করে শেষটাও করেছেন একদম বাস্তবতায় ভরে ।

তবে কুঁড়িয়ে পাওয়া আপনার ৭ নং মন্তব্যটির বাস্তবতাও অনেকটা সাজার মতো লাগলো । আপনার মতো সামুকে ভালোবাসি বলেই এই মন্তব্যটি করছি ।

নির্বাচিত পাতায় যে লেখাগুলো আসে তার বিষয়বস্তু, বক্তব্য, মান, লেখার ষ্টাইল এসব দিকে বোধহয় খুব একটা ভেবে দেখা হয়না । সম্ভাব্য মাত্রার সব্বোর্চ্য অর্থ নিয়ে ভরপুর - তরঙ্গায়িত ভাষার লেখা বেছে নিতে হবে । লিখতে পারাটা কঠিন কিছু নয়, কঠিন হলো আপনার লেখায় কি বোঝাতে চাচ্ছেন তা । সামু নিশ্চয়ই বারোয়ারী পুঁজোমন্ডপ নয় যে নির্বাচিত পাতায় সবাইকেই ঢুকতে দিতে হবে । আমার এই বক্তব্য কর্কশ শোনালেও সামুর সুন্দরভাবে টিকে থাকতে হলে এর বিকল্প নেই ।
ক্যাটেগরী ভিত্তিক নির্বাচন হওয়া উচিত । যেমন – আর্থ-সামাজিক, রাজনৈতিক, বৈশ্বিক- ভৌগলিক, সমসাময়িক, প্রাবদ্ধিক, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক বিষয়গুলোর প্রতিটি নিয়ে এক বা একাধিক লেখা নির্বাচন হতে পারে । কোন মতেই কোনও বিষয়ের উপর ৩ টির বেশী লেখা যেন নির্বাচিত না হয় যা অবশ্যই মানে গুনে সেরা হতে হবে । অবশ্য উল্লেখিত বিষয়ের সবগুলোর উপরে লেখা তেমন একটা থাকেনা যে নির্বাচিত পাতা পোষ্টে সয়লাব হয়ে যাবে । আগে যারা সমৃদ্ধ লেখা লিখতেন সামুতে, তাঁদের উজানে ভেসে যাওয়ার পেছনেও বড় কারন বোধহয় মডারেটরদের এই বিচারিক অক্ষমতা । অক্ষমতাই বলবো, নির্লিপ্ততা নয় । এসব কারনেই হয়তো অনেকে আক্ষেপ করে বলেন – সামু আর আগের মতো নেই, লেখায় ভাটা, মন্তব্যেও ভাটা ইত্যাদি ।
আর আলোচিত ব্লগ এর কথা কি বলবো ? কিসের উপর ভিত্তি করে আলোচিত ব্লগ হয় , জানিনে । এখানেও বোধহয় অনেকেরই অনেক প্রশ্ন আছে । আলোচিত বলতে লেখার বক্তব্য নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে আলোচনাকেই বোঝায় । নম্বর অব কমেন্ট’স দেখে আলোচিত বলা যাবে কি, যদি কমেন্ট’স এ; বিষয়ের আলোচনা না-ই থাকে ?
আমি জানি অনেকেই আমার এই বক্তব্যে নাখোশ হবেন । যারা হবেন তাঁদের ভেবে দেখতে বলি – সামুকে কতোটুকু ভালোবাসেন বা কতোটুকু নিজের ভুবন ভাবেন । বুকপকেটে রাখা একটুকরো রুমালের মতো আপনার এ অঙ্গনটিকে মার্জিত আর সুগন্ধিময় রাখা আপনার একটি কাজ কিনা ! এই অনুভবটি ধারন করলে আর আমার উপর বিরূপ হবেন না ।

মডারেটরদের উচিত হবে, প্যানেল করে বসে প্রতিটি পোষ্ট খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ে তবে গরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে নির্বাচন করা । আমি পরিচিত ব্লগার বা প্রতিদিন ৬/৭টা পোষ্ট লিখি বলেই যে আমার লেখা নির্বাচিত পাতায় দিতে হবে তার কোনও মানে নেই । মডারেটরদেরকে হতে হবে সর্বোত ভাবে নিরপেক্ষ, বিশ্লেষনী, ব্লগের প্রতি কমিটেড, দায়িত্বশীল ।

আর আপনাকে বলি, মৌলিক বা যৌগিক লেখা বলে কিছু নেই । যেমন আপনি একটি বিষয়ের উপরে লিখতে চাচ্ছেন, ধরা যাক – অর্থনীতির অধোগতি । এ বিষয়ে আপনাকে অবশ্যই তথ্য ঘেটে লিখতে হবে । এ বিষয়ে তো লক্ষ লক্ষ লেখা হয়ে গেছে ইতিমধ্যে । আর তথ্য বা তত্ত্ব কেউ একা তৈরী করেনা , এগুলো মানুষের সামষ্টিক প্রয়াস । এখন এটাকে কি যৌগিক এর পাল্লায় মাপবেন ? নেট ঘাঁটলে পৃথিবীর কোন জিনিষটা না পাওয়া যায় ? হয়তো অনেকের গল্পের বা কবিতার কাছাকাছি কিছু একটা খুঁজে পাওয়া যাবেই । তাই বলে কি সবই বাতিল বলে গন্য হবে ?
মৌলিক তখনই হবে যখন বিষয়টিতে আপনার চিন্তাধারা, মতামত, পরামর্শ একেবারেই আলাদা হবে, আপনার মতো করে , অন্য কারো সাথে যেন তার মিল না থাকে । পৃথিবীতেও মৌলিক বলে কিছু নেই । পাখিকে আকাশে উড়তে দেখে মানুষ উড়োজাহাজ তৈরী করেছে । তাই ওড়ার তথ্য বা ধারনা মৌলিক নয় । প্রকৃতিতে দেখা আগুন, সূর্য বা দিনের আলো থেকে মানুষ আলো জ্বালতে শিখেছে , মৌলিক ভাবে তা আবিষ্কার করেনি মানুষ ।

পরিশেষে আপনার সাথে বলি ---- মডারেশনটাতে আরকেটু নয় পুরো দস্তুর প্রফেশনালিজম থাকলে ভালো হয়।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস ভাই আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য। আপনার মৌলিকতার কনসেপ্টের সাথে একমত হতে পারলাম না বলে দুঃখিত। এই বিষয়ে কোন বিতর্কে যেতে চাই না, শুধু বলি রেফারেন্স হিসেবে অথবা তথ্য সহায়তা নেয়া আর একটা পোস্টকে কিছুটা পরিমার্জিত করে অথবা ট্রান্সলেট করে পোস্ট করা দুইটায় বিস্তর ফারাক আছে।

যাই হোক, ভালো থাকুন সবসময়। পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইল। শুভকামনা জানবেন।

২১| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

নিশাত সুলতানা বলেছেন: অভিনব ও চমৎকার একটা প্লট গুছিয়ে এনেছিলেন , আচমকা কানেকশন এরর করে দিলেন !!!!

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নিশাত সুলতানা। আচমকা কানেকশন এররের জন্য দুঃখিত।

আচমকা কানেকশন এরর কথাটা ভাল লেগেছে।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

২২| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগলো। অনেক।

মন্তব্য প্রতিমন্তব্যও আকর্ষণীয়।

প্রিয়তে রাখলাম, দেখি, সময় করে অন্য লেখাগুলো পড়ে নেয়া যায় যদি!

শুভকামনা অনিঃশেষ সুলেখক।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ, মন্তব্যে ভালোলাগা রইল।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪০

ইকবাল হোসাইন সুমন বলেছেন: বলার কিছু নাই ভাই। অসাধারণ হয়েছে। ছোট্ট একটা পরিসরে দেশের মৌলিক একটা সমস্যা তুলে ধরলেন।
এই ধরনের ঘটনার পরিমাণই কিন্তু বেশী। দেশে তাই হয়ে আসছে।
গল্পে অনেক আবেগ ছিল। সবচে বড় ব্যাপার ছিল প্রতিটা নাইন পরের নাইন পড়ার জন্য আগ্রহ সৃষ্টি করেছে।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ইকবাল হোসাইন সুমন, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

২৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

এহসান সাবির বলেছেন: মন্দ নয় গল্প।



মনে পড়ে রুবি রায় (ছোট গল্প) one of the best!!

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম... আমার পছন্দের তিনটি হল মনে পড়ে রুবি রায়, যদি একবার তাকে দেখা যায় এবং ঝড়ের শেষে:)

২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬

মহিমা আজম হিমু বলেছেন: গল্পটি ভালো লেগেছে। কিছু কিছু লাইনের শব্দচয়ন আসলেই ভালো লাগার মত। তবে গল্পটিকে আরো সুন্দর করা যেত। শুভকামনা রইল। :-)

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মহিমা আজম হিমু, ভালো থাকুন সবসময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.