|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 বোকা মানুষ বলতে চায়
বোকা মানুষ বলতে চায়
	আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

গেল জুন মাসে হুট করেই ঝটিকা সফর করেছিলাম দিনাজপুর-রংপুর, উদ্দেশ্য ছিল বিখ্যাত লিচুর বাজার ঘুরে দেখা; সাথে ‘রথ দেখা, কলা বেচা’র মত দু’তিনটি জমিদার বাড়ী ঘুরে দেখা। দুদিনের সেই ট্যুরের দ্বিতীয়দিন সকালবেলা দিনাজপুর রাজবাড়ী ভ্রমণ শেষে আমি আর আমার ভ্রমণ সঙ্গী, আমার অনুজ, ছোট ভাই; দুজন মিলে চলে গেলাম ঘঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ী। দিনাজপুর রাজবাড়ী থেকে একশত টাকার মত ভাড়া আর আধঘন্টার মত সময় লাগলো ব্যাটারিচালিত রিকশা করে ঘুঘুডাঙ্গা পৌঁছতে। 
  
 
 
আমাদের রিকশাচালক প্রবীণ লোক, এক্কেবারে জমিদার বাড়ীর উঠোনে নিয়ে থামালেন রিকশা। রিকশা থেকে নেমে যে কয়েকটি পুরানো ধাঁচের স্থাপনা দেখা গেল, তাতে এটাকে জমিদার বাড়ী বলে মেনে নিতে মন চায় না। প্রধান ফটকের চিহ্ন এখনো রয়েছে, সেটি পেরিয়ে ভেতরে ঢুকতে দেখি বেশ ভেতরের দিকে একটা চাপকলে বয়স পঞ্চাশের এক ভদ্রলোক স্নান করছেন। আমাদের দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসা করলেন কি চাই? তাকে বললাম জমিদার বাড়ী দেখতে এসেছি। উনি ভেতরের দিকে ঘুরে দেখতে বললেন। ভেতরে ঢুকে সেইরকম কোন স্থাপন দেখা গেল না। একতলা দুটি ভবন টিকে আছে এখনো আর একটি ভগ্ন ঘরের দেখা পেলাম।  
 
জমিদার বাড়ি নিয়ে ধারাবাহিক লেখা শুরু করার পর এই বিষয় নিয়ে অল্পবিস্তর ঘাঁটাঘাঁটি করে দুঃখ হয়, কিভাবে অবহেলায় এসব নিদর্শন হারিয়ে যাচ্ছে। উন্নতবিশ্বে যে সকল স্থাপনা হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষিত হয়, আমাদের দেশে সেইসকল স্থাপনা পড়ে থাকে অবহেলায়, ক্ষয়ে যায় অস্থি-মজ্জা সকল, ঘুণে ধরে বিচূর্ণ হয় ইতিহাসের পাতা। অপূর্ব সকল স্থাপনা আর নির্মাণশৈলী নিয়ে আমাদের বাংলাদেশের আনাচে কানাচেতে পড়ে আছে অসংখ্য জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ীসহ আরও কত স্থাপনা। আর এই সব স্থাপনার কিছু কথা এই বোকা মানুষটার ছেঁড়া খাতায় লিখে রাখার প্রয়াস হল এই “বাংলার জমিদার বাড়ী” সিরিজ। 
 
এরই মধ্যে ঐ ভদ্রলোক তার স্নান শেষ করে আমাদের কাছে এলেন। উনি এই জমিদার বাড়ীর চতুর্থ/পঞ্চম বংশধর। অনেক কথা বললেন ঘুঘুডাঙ্গার জমিদার বাড়ী নিয়ে। তৎকালীন দিনাজপুর অঞ্চলে অনেকগুলো জমিদার ছিলেন, তারমধ্যে ঘুঘুডাঙ্গার জমিদার ছিলেন মুসলমান এবং বেশ প্রভাবশালী। পেছনের দিকে আজো রয়েছে জমিদারদের কবরস্থান। তার আগে একটি বন্ধ ঘর দেখলাম, এটি ছিল অতিথিশালা, এখন তালাবদ্ধ। বেশ কিছুটা সময় এখানে কাটিয়ে উনার কাছ থেকে বিদায় নিলাম, আমার ফোন নাম্বার নিলেন ভদ্রলোক, জমিদার বাড়ী নিয়ে লেখালেখি করি শুনে বললেন উনার সংগ্রহে দিনাজপুরের জমিদারদের নিয়ে লেখা একটি বই আছে, ফটোকপি করে পাঠিয়ে দিবেন।  
  
উইকিপিডিয়া ঘাটতে দেখি বেশ তথ্য রয়েছে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ী সম্পর্কে। নিজে আর নতুন করে না লিখে সেখান থেকে তুলে দিলামঃ ‘ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের আদি পুরুষ নবীর মোহাম্মদ এর পুত্র ফুল মোহাম্মদ চৌধুরী নির্মিত একটি ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। ১৯৪৭ সালে ভারত বিভাগের পূর্বে ৩০টি থানা নিয়ে গঠিত অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার মুসলমান জমিদারদের মধ্যে ছিল ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার।
পূর্নভবা নদীর বামতীরে ঘুঘুডাঙ্গা নামে প্রাচীন গ্রামটির অবস্থান দিনাজপুর শহর থেকে মাত্র ৬মাইল দক্ষিনে কোতয়ালী থানার আউলিয়াপুর ইউনিয়নে। ঘুঘুডাঙ্গা থেকে মাত্র ১২মাইল দক্ষিণে পূর্নভবা নদীর পূর্বতীরে অবস্থান ছিল গুপ্ত পাল শাসনামলে কোটিবর্ষ বিষয়ের শাসন কেন্দ্র কোটিবর্ষ নগরী; যা পরবর্তীতে বানগড় বা দেবকোট নামেও পরিচিত ছিল। ১২০৪-০৫ বাংলা সালে ইখতিয়ার উদ্দীন মোহাম্মদ বখতিয়ার খলজী বাংলার উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চল অধিকারের পর প্রথমে লখনৌতি নামক স্থানে তার রাজধানী স্থাপন করলেও পরবর্তীকালে তিনি এই দেবকোটে রাজধানী স্থানান্তরিত করেন। দেবকোট থেকে তিনি ব্যর্থ তিব্বত অভিযানে গিয়ে ফিরে আসেন এবং এ দেবকোটেই তিনি নিহত হন। এ স্থানেই মুসলিম আমলে দমদমা দূর্গও নির্মিত্ত হয়েছিল। তবে এ সবই এখন ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে। এ ধ্বংসপ্রাপ্ত নগরীর নিকট এখন রয়েছে ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানা সদর। 
  
ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের আদি পুরুষ ছিলেন নবীর মোহাম্মদ। তিনি জলপাইগুড়ি থেকে নদীপথে ব্যবসা উপলক্ষে ঘুঘুডাঙ্গার কিছু দূরে পাথর ঘাটায় আসেন এবং বাসাবাড়ী নির্মান করে ৫০০টি ধানভাঙ্গা ঢেঁকি স্থাপন করে নদীপথে কলকাতার চিৎপুরেও ধান চাউলের ব্যবসা কেন্দ্র স্থাপন করেন। তার পুত্র ফুল মোহাম্মদ চৌধুরী ক্রমান্বয়ে বহু জমিদারী ক্রয় করেন এবং পাথর ঘাটা হতে ঘুঘুডাঙ্গার জমিদার বাড়ি নির্মান করেন। ফুল মোহাম্মদের তিন পুত্র ছিল ওলি মোহাম্মদ চৌধুরী, মোজহর মোহাম্মদ চৌধুরী ও হাজী জমির উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী। হাজী জমির উদ্দিনের ৫ পুত্রের নাম মহিউদ্দীন আহাম্মদ চৌধুরী, সিরাজ উদ্দীন আহমদ চৌধুরী, এমাজউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, হাজী আমিনউদ্দীন আহমদ চৌধুরী এবং হাজী রহিমউদ্দীন আহমদ চৌধুরী। 
 
ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী এলাকা ছিল ১১টি থানার মধ্যে। এগুলো হচ্ছেঃ দিনাজপুর সদর উপজেলা, গঙ্গারামপুর, কুশুমুন্ডি, রায়গঞ্জ, কালিয়াগঞ্জ, ইটাহার, পীরগঞ্জ উপজেলা - ঠাকুরগাঁও, ঠাকুরগাঁও জেলা, বিরল উপজেলা, বোচাগঞ্জ উপজেলা, মালদা (রাইও-মুছিয়া)। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারীর বার্ষিক ইজারা ছিল প্রায় ১ লক্ষ টাকা। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী এলাকায় ছিল ৪১ টি তহশিল অফিস এবং প্রায় ৮০জন বরকন্দাজ, পেয়াদা। দিনাজপুর শহরের বড় ময়দানের পূর্ব পার্শ্বে ঈদগাহ বস্তী মহল্লায় ২টি প্রাচীন কুটিবাড়ী সহ এক বিরাট এলাকা এ জমিদার পরিবারের সম্পত্তি ছিল। 
 
১৯৪৭সালে দেশ বিভাগের পর ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারীর বেশীর ভাগ এলাকা ভারতের অর্ন্তভূক্ত হয়। দেশ বিভাগের পর পরই দিনাজপুর জেলা প্রশাসন জরুরি শাসন কার্য পরিচালনার নিমিত্তে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারী হতে কিছু টাকা কর্জ হিসাবে গ্রহণ করেন বলে জানা যায়। পরবর্তীতে অবশ্য এ টাকা পরিশোধ করা হয়। পঞ্চাশের দশকে জমিদারী উচ্ছেদ আইনের ফলে এ পরিবারের আর্থিক স্বচ্ছলতার ক্রমাবনতি ঘটে। 
  
তত্কালীন দিনাজপুরের ১১টি থানায় এই জমিদারের জমিদারি ছিল। তার জমিদারি থেকে বার্ষিক ১ লাখ টাকা খাজনা দিতে হতো ব্রিটিশ সরকারকে। ১৮টি কাচারি ও ৪১টি তহসিল অফিসের মাধ্যমে পরিচালিত হতো জমিদারি। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বংশের গোড়াপত্তন করেন নবীর মোহাম্মদের একমাত্র পুত্র ফুল মোহাম্মদ। পর্যায়ক্রমে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারি স্থায়ী ছিল ৮০ বছরের মতো। জানা গেছে, ঘুঘুডাঙ্গা জমিদারবাড়িটি ছিল এক তলা-দোতলা মিলে একটি অনুপম পাকা ভবন। এখন অবশ্য ভগ্নদশায় রয়েছে বিরাট প্রবেশদ্বার। তখন ফুল-লতাপাতায় সজ্জিত ছিল এর দ্বার। হাতিশালে হাতি, ঘোড়াশালে ঘোড়া ছিল। আর অন্যান্য জমিদার পরিবারের মতো ছিল পাইক-পেয়াদা-সিপাই, বাবুর্চি, খানসামা, খামারু ইত্যাদি। ছিল একজন ম্যানেজার। ছিল মেহমানখানা ও একটি সুদৃশ্য মসজিদ। সপ্তাহ বা মাসে বসত মেহমানখানা চত্বরে গ্রামপ্রধানদের আসর। এ আসরে আলোচনা হতো শান্তি-শৃঙ্খলা, সামাজিক, চাষাবাদ ও আর্থিক নানা বিষয়। মেহমানখানার পেছনদিকে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার পরিবারের দুটি কবরস্থানও রয়েছে।  
  
এই জমিদার বাড়িতে দুর্লভ অনেক সামগ্রী ছিল। একটি সোনার চেয়ার ছিল, যা বর্তমানে জাতীয় জাদুঘরে ঐতিহাসিক নিদর্শন হিসেবে সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া ১০১ ভরি ওজনের সোনা দিয়ে তৈরি কৃত্রিম কই মাছ, রুপার বাটযুক্ত ছাতা, পাখা, রুপা নির্মিত লাঠি, তামার ডেকচিসহ দুর্লভ সামগ্রী ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে লুণ্ঠিত ও ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। হানাদাররা এ বাড়ির ওপর বোমা বর্ষণ করে অনেক কিছুই ধ্বংস করে দেয়। তাই এটি এখন ধ্বংসপ্রাপ্ত বাড়ি হিসেবে প্রায় পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়ে গেছে। 
  
১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ রাত্রিতে গণহত্যা শুরুর কয়েকদিন পর দিনাজপুরের বাঙ্গালী, আর্মি, ইপিআর, পুলিশ সহ মুক্তি বাহিনীল প্রায় ১৫০০সদস্য, ২২পি যানবাহন ও প্রচুর অস্ত্রসহ ঘুঘুডাঙ্গা গ্রামে ক্যাম্পে স্থাপন করে। এছাড়া দিনাজপুর শহরের সরকারি ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের বহু কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষ পাক আর্মির অত্যাচারের ভয়ে ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ীতে আশ্রয় গ্রহণ করে। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার পরিবারের সদস্যদের সাহায্য সহযোগিতায় এ বিপুল সংখ্যক মুক্তিবাহিনী, কর্মকর্তা ও সাধারণ মানুষের কয়েকদিন যাবত আহার বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হয়। পাক সৈন্যগন ঘুঘুডাঙ্গা অভিমুখে অগ্রসর হলে জমিদার পরিবারের সদস্যসহ সাধারণ মানুসগণ ঘুঘুডাঙ্গা পরিত্যাগ করে ভারতীয় এলাকায় আশ্রয় গ্রহণ করে। হানাদার পাকা সৈন্যরা মুক্তি ফৌজকে আশ্রয় ও সাহায্য সহযোগিতা দানের কারনে ঐতিহাসিক ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ীতে বোম সেলের আঘাতে সম্পূর্ণ রূপে ধ্বংস করে। বাংলাদেশ মুক্ত হওয়ার পর জমিদার পরিবারের সদস্যরা দেশে ফেরত আসেন। জমিদার বাড়ি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হওয়ায় তারা ক্রমে দিনাজপুর শহরের ঈদগাহবস্থী মহল্লায় তাঁদের নিজস্ব জায়গায় বাড়ীঘর নির্মাণ করেন। 
 
১৯৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধ শুরু হবার পূর্বেও ঘুঘুডাঙ্গা এষ্টেটে দুর্লভ সামগ্রীর মধ্যে ছিল একটি সোনার চেয়ার দেশের জাতীয় জাদুঘরে সংরক্ষিত রয়েছে, ১০১ ভরি ওজনের সোনার একটি কৃত্তিম কইমাছ,রূপার বাটযুক্ত একটি সুদর্শন ছাতা, রূপার বাট নির্মিত একটি বিরাট হাত পাখা ৪টি রৌপ্য নির্মিত্ত আসা (লাঠি) ইত্যাদি। এ ছাড়া বড় বড় ভোজ সভার রান্নার নিমিত্তে ১৩/১৪টি বিরাট তামার ডেকটি, বিরাট সামিয়ানা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী ছিল, যা এককালে দিনাজপুর শহরেরর গন্যমান্য ব্যক্তিগণ বিবাহ বা অন্যান্য ভোজসভার রান্নাবান্নার জন্য ঘুঘুডাঙ্গা থেকে নিয়ে আসতেন। কারন স্বাধীনতার পূর্বে দিনাজপুর শহরে কোন ডেকরেটরের দোকান ছিল না। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় হানাদার পাক বাহিনী ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ি ধ্বংসের সময় এ সব দূর্লভ সামগ্রী লুট হয়। ' 
 
ছবিঃ বোকা মানুষ বলতে চায়।
তথ্য এবং লেখা (ইটালিক হরফের অংশটুকু)ঃ উইকিপিডিয়া এবং বাংলাদেশ প্রতিদিন।
"বাংলার জমিদার বাড়ী" সিরিজের আগের পোস্টগুলোঃ
"বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ১ (বালিয়াটি জমিদার বাড়ি)
"বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ২ (পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি)
"বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ৩ (মহেড়া জমিদার বাড়ি)
"বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ৪ (লাখুটিয়া জমিদার বাড়ি)
"বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ৫ (দুবলহাটি জমিদার বাড়ি)
"বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব৬ (ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর রাজবাড়ি)
"বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ৭ (তেওতা জমিদার বাড়ী)
দালাল বাজার জমিদার বাড়ী - ("বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ৮ )
দত্তপাড়া জমিদার বাড়ীর খোঁজে - ("বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ৯ )
ভৌতিক সন্ধ্যায় কামানখোলা জমিদার বাড়ী প্রাঙ্গনে - ("বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ১০ )
কালের সাক্ষী - শ্রীফলতলী জমিদার বাড়ী (বাংলার জমিদার বাড়ী - পর্ব ১১)
খুঁজে পেলাম 'ইসহাক জমিদার বাড়ী' - ('বাংলার জমিদার বাড়ী' - পর্ব ১২)
বলিয়াদি জমিদার বাড়ী - চারশত বছরের ইতিহাস ("বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ১৩)
ভুলে যাওয়ার পথে কাশিমপুর জমিদার বাড়ী - ("বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ১৪)
করটিয়া জমিদার বাড়ী (টাঙ্গাইল) ("বাংলার জমিদার বাড়ী" - পর্ব ১৫)
কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়ির খোঁজে (বাংলার জমিদার বাড়ি - পর্ব ১৬)
মুরাপাড়া জমিদার বাড়ীর আঙ্গিনায় (বাংলার জমিদার বাড়ি - পর্ব ১৭)
"ভাগ্যকুল জমিদার বাড়ী" যেখানে যেতে যেতে রাত হয়ে যায়  (বাংলার জমিদার বাড়ী - পর্ব ১৮)
 (বাংলার জমিদার বাড়ী - পর্ব ১৮)
হাবড়া জমিদার বাড়ী - (বাংলার জমিদার বাড়ী - পর্ব ১৯) লিখেছেন বোকা মানুষ বলতে চায়
 ৪৭ টি
    	৪৭ টি    	 +১৫/-০
    	+১৫/-০  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:১৫
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভাল থাকুন সবসময়।
২|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:২৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:২৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ইতিহাস কথা কয়। ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ির ইতিহাসের সাথে সাথে ছবিগুলো দেখে নস্টালজিয়া ঘিরে ধরলো মনকে। আজ এই ভূপৃষ্ঠে রমরমা যা কিছু আছে, একশো দুশো বছর পরে তার সবই এরকম ভগ্নদশায় বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছাবে। 
 ধন্যবাদ ভাই বো মা ব চা।
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:২৫
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইতিহাস কথা কয়।  +++ 
Time You Old Gypsy Man...
ধন্যবাদ হেনা ভাই। ভাল থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবনে। 
৩|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:৩৮
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:৩৮
আলোরিকা বলেছেন: ঘঘুডাঙ্গা < ঘুঘুডাঙ্গা নামটি বেশ মিষ্টি ! গ্রামের পরিবেশেও কেমন একটা শান্তি শান্তি ভাব আছে । আমাদের সব প্রত্ন সম্পদেরই এই ভগ্ন দশা - যেগুলো টিকে আছে তাও যেন ধুঁকে ধুঁকে বেঁচে আছে । আর কবে যে আমরা সচেতন হব !
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:৫২
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শিরোনামের ভুলটি দৃষ্টিগোচর করার জন্য। আসলেই গ্রামের পরিবেশে শান্তি শান্তি ভাব আছে। যখনই ঢাকার বাইরে কোন গ্রামাঞ্চলে যাই, মনটা ভাল হয়ে যায় এমনিতেই। 
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভাল থাকুন সবসময়।
৪|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:৫৬
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এসব ছবি লেখা দেখলে পড়লেই কেমন যেন মনটা বিষন্ন হয়ে ওঠে!!
জীবন অন্তসার শূন্যতা গ্রাস করে। কত জীবন কত স্বপ্ন কত আশা
বাস্তবতায় কি নি:সীম শূন্যতা!
আজেকর সময়ো মহাকালে বিলিন হচ্ছে একই নিত্যতায়-- হায়! 
লেখনিতে মুগ্ধতা 
++++++++++
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:১২
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জীবন অন্তসার শূন্যতা গ্রাস করে। কত জীবন কত স্বপ্ন কত আশা
বাস্তবতায় কি নি:সীম শূন্যতা!   
 
ধন্যবাদ ভ্রাতা, ভাল থাকুন সবসময়। লেখনীর বেশীরভাগ কৃতিত্ব উইকি'র। 
৫|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:১০
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:১০
রানা আমান বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লাগলো, অতীত ইতিহাস সমৃদ্ধ পোস্ট । শুধু একটু কৌতুহল জাগলো মনে , ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ী ঘুরতে কি আপনারা দুজন গিয়েছিলেন না তিনজন !
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:১০
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রানা আমান ভাই। আমরা দুইজন ছিলাম, আমি আর আমার আপন ছোট ভাই, তাই লিখেছি "আমার ভ্রমণ সঙ্গী, আমার আত্মজ, ছোট ভাই"। 
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবনে। ভাল থাকুন সবসময়।
৬|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৫
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার কল্যাণে আরও একটা ইতিহাস জানলাম ভাইয়া । 
শুভ কামনা !
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:৫৪
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। কিঞ্চিৎ আমার কল্যাণে, বাকিটুকু উইকি'র কল্যাণে। 
আপনার প্রতিও রইল শুভকামনা, ভাল থাকুন সবসময়।
৭|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৫
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার কল্যাণে আরও একটা ইতিহাস জানলাম ভাইয়া । 
শুভ কামনা !
৮|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১:০১
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১:০১
অগ্নি সারথি বলেছেন: দিনাজপুরে এসেছিলেন কিন্তু জানতেও পারলাম না!  
 
  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩২
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি জানতাম না আপনার বাড়ী দিনাজপুর। এর পরেরবার গেলে, আওয়াজ দিয়ে যাব ভাইজান। 
৯|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১:৩৩
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ১:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: আপনার এই সিরিজটির ভক্ত আমি। আপনার কল্যানে আরেকটি জামিদার বাড়ির কাহিনী জানলাম। এসব এতদিন আমাদের কাছে অজানা ছিল। সামনে আরো নতুন নতুন কিছু জানতে পারবো এই আশায় রইলাম।
  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ২:৪৯
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  দুপুর ২:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই। ভাল থাকুন সবসময়, অনেক অনেক শুভকামনা থাকবে। আগত ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবনে। 
১০|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:১৩
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:১৩
বিলুনী বলেছেন: 
অনেক ধন্যবাদ বাংলার জমিদারদের ইতিহাস আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য । অনেক অজানা তথ্য জানা হল । 
ঘুঘু ডাঙ্গার এই জমিদার পরিবারটির সাথে বাংলাদেশের মুক্তি যুদ্ধের  মুল্যবান  একটি অবদানের বিষয় জড়িত আছে । অনেক বিষয়ের সাথে এখানে উইকিপিডিয়াতে উঠে এসেছে স্বাধিনতার ঘোষনা পাঠের একটি মুল্যবান তথা । ঘুঘু ডাঙ্গার আদি পুরুষ   ফুল মোহাম্মদের তিন পুত্র ছিল, ওলি মোহাম্মদ চৌধুরী, মোজহর মোহাম্মদ চৌধুরী ও হাজী জমির উদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী। হাজী জমির উদ্দিনের ৫ পুত্রের নাম মহিউদ্দীন আহাম্মদ চৌধুরী, সিরাজ উদ্দীন আহমদ চৌধুরী, এমাজউদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, হাজী আমিনউদ্দীন আহমদ চৌধুরী এবং হাজী রহিমউদ্দীন আহমদ চৌধুরী । মহিউদ্দীন আহাম্মদ চৌধুরীর  এক কৃতি  পুত্র হলেন  মঈনউদ্দীন চৌধুরী । ।  এই কৃতি সন্তান মঈনউদ্দীন চৌধুরী  প্রসঙ্গে  উই কিপিডিয়া হতে নেয়া  বিষয়টি  বোল্ড করা অংশে তুলে ধরা হল ।
ভারতবর্ষ ভাঘাভাগির পর ১৯৪৭ সালে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান সরকারের প্রশাসন প্রাথমিক কার্যাদি পরিচালনার ক্ষেত্রে চৌধুরী সাহেব দিনাজপুর জেলা প্রশাসক সাহেবকে দুইশত টাকা ঋণ প্রদান করেন। অবশ্য পরবর্তীতে জেলা প্রশাসক সাহেব উক্ত টাকা সরকারী তহবিল হতে পরিশোধ করেন। আইয়ুব সরকারের আমলে তার কর্মদক্ষতার কারনে তাকে ‘তমঘায়ে পাকিস্তান’ উপাধীতে ভুষিত করা হয়। মঈনউদ্দীন চৌধুরী ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চের পরবর্তীতে দিনাজপুর ছেড়ে ঘুঘুডাঙ্গায় যান। সে সময়ে তিনি ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ীতে মুক্তিবাহিনীর ক্যাম্প স্থাপন করতে সহায়তা করেন ও তাদের আহার বাসস্থানের ব্যবস্থা করেন। মুক্তি বাহিনীর সহায়তা করার কারনে পাক সৈন্যরা ঘুঘুডাঙ্গা জমিদার বাড়ী সম্পূর্ণ রূপে ধ্বংস করে। মুক্তি যুদ্ধের সময়ে তিনি ভারতের পশ্চিম দিনাজপুর (বর্তমানে দক্ষিণ দিনাজপুর) জেলার গঙ্গারামপুর থানার চেরাগী পাড়ায দক্ষিণ গায়ে সপরিবারে অবস্থান করেন। সে সময়ে ভারতের পশ্চিম দিনাজপুর জেলার কুশুমন্ডি থানায় মহিপাল দিঘীতে প্রবাসী বাংলাদেশী শরনার্থীদের এক সমাবেশে মঈনউদ্দীন চৌধুরী সভাপতিত্ব করেন। এ সমাবেশে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের ঘোষণা পত্রের পাঠক ও বাংলাদেশের শিক্ষামন্ত্রী অধ্যাপক ইউসুফ আলীসহ অনেক নবীন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও ছাত্রদের পথ নির্দেশনা দেন। ১৯৭৭-৭৮ সালে মঈনউদ্দীন চৌধুরী রাজশাহী বিভাগ উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য নির্বাচিত হন। জনাব চৌধুরী দিনাজপুরের বহু সমাজসেবী প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত ছিলেন। তিনি আর্দশ কলেজ, সংগীত কলেজ, কে বি এম কলেজ, আইন কলেজ, হেমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ, কলেজিয়েট হাই স্কুল এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। তিনি আনজুমান মফিদুল ইসলাম, আল ফাত্তাহ ঈদে মিলাদুন্ননবী উদযাপন কমিটি এর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন এছাড়াও তিনি এফপিএবি ঘুঘুডাঙ্গা পল্লী মঙ্গল সমিতি এবং প্রবীন হিতৈসী সংঘের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসাবে জীবনের শেষ দিনটি পর্যন্ত কাজ করে গেছেন। এ রূপ তিনি বহু প্রতিষ্ঠান, বিদ্যালয়, সমিতি, মসজিদ,মাদ্রাসা ইত্যাদি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এবং কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার ব্যপারে ওতপ্রতো ভাবে জড়িত ছিলেন। তার জীবনের শেষ মূহুর্তের শেষ র্কীতি ঘুঘুডাঙ্গা হাইস্কুল ও প্রাইমারী স্কুল প্রাঙ্গণে মসজিদটি সাক্ষী হিসেবে দাড়িয়ে আছে।তিনি ১৯৯৯ খ্রীষ্টাব্দে মৃত্যু বরণ করেন।
সুত্র:   Click This Link
  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৩:৪০
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৩:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, এই তথ্যটুকু কমেন্টে দেয়ার জন্য। আমি দেখেছিলাম উইকিতেই, কিন্তু পোস্ট বড় হয়ে যাওয়া এবং জমিদারদের ব্যক্তিগত জীবন বিধায় পোস্টে সংযোজন করি নাই। এই সিরিজ মূলত জমিদার বাড়ী নিয়ে বেশী ফোকাসড, জমিদারদের নিয়ে নয়। তাই এই বাদ দেয়া। আশা করি বুঝতে পারছেন ব্যাপারটা। 
মন্তব্য এবং পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন, ভাল থাকুন সবসময়। 
১১|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৮
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৬:২৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এসব দেখতে মুন্চায়, নামটা আমার খুবই পছন্দ হয়েছে।
  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৪:১৪
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৪:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার জন্য কোন ব্যাপার? আপনি তো চাইলেই যে কোনদিন চলে যেতে পারেন।  
 
নামটা আমারও খুব ভাল লেগেছিল। 
ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন, ভাল কাটুক আগত প্রতিটি দিন।
১২|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:১৪
সুমন কর বলেছেন: উন্নতবিশ্বে যে সকল স্থাপনা হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষিত হয়, আমাদের দেশে সেইসকল স্থাপনা পড়ে থাকে অবহেলায়, ক্ষয়ে যায় অস্থি-মজ্জা সকল, ঘুণে ধরে বিচূর্ণ হয় ইতিহাসের পাতা। অপূর্ব সকল স্থাপনা আর নির্মাণশৈলী নিয়ে আমাদের বাংলাদেশের আনাচে কানাচেতে পড়ে আছে অসংখ্য জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ীসহ আরও কত স্থাপনা। আর এই সব স্থাপনার কিছু কথা এই বোকা মানুষটার ছেঁড়া খাতায় লিখে রাখার প্রয়াস হল এই “বাংলার জমিদার বাড়ী” সিরিজ। 
সিরিজটির নতুন পর্ব পড়ে এবং ছবি দেখে ভালো লাগল।
  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৪:৩৮
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৪:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু। আসন্ন ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল। ভাল কাটুক আগত দিনগুলো।
১৩|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:৩৫
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: 
++++++
  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:৪০
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৫:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন, আসন্ন ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল। ভাল কাটুক আগত দিনগুলো।
১৪|  ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  রাত ৮:৩৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  রাত ৮:৩৪
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ++++++++++++++++++++
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:৪৯
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ, ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
১৫|  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  রাত ১:৩২
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  রাত ১:৩২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: ছেড়া খাতার এলোমেলো পোষাক ছেড়ে যদি একদিন অভিজাত বইয়ের তাকে শোভা পায়,তখনই হবে আপনার কষ্টের আর সখের মূল্যায়ন।। 
নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা রইলো।। ভাল থাকবেন।।
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৫৯
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:৫৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হ্যাপী ভাই। আমারও ইচ্ছে আছে, কোন এক বইমেলায় এই সিরিজটি মলাটবদ্ধ করার। দোয়া করবেন ভাই।
ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল। ভালো কাটুক আগত প্রতিটি দিন। অনেক অনেক শুভকামনা রইবে সতত। 
১৬|  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৩৬
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৩৬
kapasia salim বলেছেন: আপনার মূল্যবান তথ্যগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। জমিদার বাড়ির ইতিহাস আজ নতুন করে জানলাম। লেখক কে আমার একটি সাইটে ইনবাইট রইল=অনলাইন নিউজ স্পোর্টাল দৈনিক সবুজ বাংলা
আমি লেখালেখি অনেক ভালোবাসি তাই নিত্য নতুন বিষয়গুলো নিয়ে লিখে থাকি। প্রথমে নিজের ডায়রিতে লিখতাম। এখন আর ডায়রিতে লেখা হয়না সরাসরি প্রযুক্তির ব্যবহার। 
জের ইচ্ছা এবং চিন্তা শক্তি থেকে তৈরি করলাম একটি অনলাইন নিউজ মিডিয়া http://dailysobujbangla.com/
 সারাদেশে নিয়োগ প্রধান করলাম অসংখ্য সাংবাদিক ও এডমিন ।
www.dailysobujbangla.com
তাই ব্লগিং এর পাশাপাশি নিজের পত্রিকায় একটু সময় দিয়ে থাকি।
আমাদের অনলাইন নিউজ স্পোর্টাল এর জন্য সকলের কাছে দোয়া চাই।
দেশের প্রতিটি অানাচে কানাচে যেন ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়বে
http://dailysobujbangla.com/
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৪:৩৫
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৪:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভাল কাজ করছেন, শুভকামনা রইল। সাথে ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা। ভাল থাকুন সবসময়।
১৭|  ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১০:০৭
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১০:০৭
অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: বেশ লাগল।
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:২৯
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ অভ্রনীল, ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা জানবেন। ভাল থাকুন সবসময়। 
১৮|  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৭:২৭
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৭:২৭
সোহানী বলেছেন: খুব খারাপ লাগে যখন নিজেই নিজের পায়ে কুড়ার দেই। পৃথিবীর কোথাও আমি দেখিনি এভাবে ঐতিহাসিক চিহ্ন ধ্বংস হতে। উনেক দেশ ভ্রমন করেছি .... প্রায় প্রতিটি স্থানে দেখেছি কি পরম যত্নে পুরোনো স্মৃতিকে ধরে রেখেছে। এমন কি ট্রেন স্টেশন আধুনিক করেছে কিন্তু পুরোনোটা একই রকম পাশে আছে দর্শনীয় স্থান হিসেবে।...
অনেক ভালোলাগা দোস্ত ব্লগার ভালো একটা বিষয় নিয়ে সিরিজ করার জন্য।
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:৫৪
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় দোস্ত ব্লগার। এই সিরিজ সামু ব্লগে আমার শুরু করা সিরিজগুলোর মধ্যে প্রথম। কিন্তু নিয়মিত লেখা দিতে পারি না, কারন জমিদার বাড়ী ভ্রমণের সময়-সুযোগ পাই না ঠিকমত। ইচ্ছে আছে শতক হাঁকানোর 
ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল। ভাল কাটুক নতুন বছরের প্রতিটি দিন, প্রতিটি ক্ষণ। 
আর প্রবাসে কেমন হল "নিউ ইয়ার" উদযাপন? আশা করি সেইরকম মজা হয়েছে। পোস্ট চাই...
১৯|  ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৩৮
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ৮:৩৮
শায়মা বলেছেন: সোনার চেয়ার, রুপার ছাতা পুরাই রুপকথার কাহিনী ভাইয়া। অনেক অনেক ভালোলাগা...
  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:৩৫
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সত্যি যেন রূপকথা। সেই রূপকথায় নিশ্চয়ই আপনার মত অপ্সরাও ছিল দুয়েক'জন... 
নতুন বছরের জন্য শুভকামনা রইল। ভাল থাকুন সবসময়।
২০|  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৩:৫২
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  রাত ৩:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টের ছবি ও বিবরণ খুব সুন্দর হয়েছে । স্বাধিনতা যুদ্ধে এই ঘুঘু ডাঙ্গা জমিদার পরিবারের  সদস্যদের গুরুত্ব অবদানের কথা দেখে ভাল লাগল । তারা ইতিহাসের অংশ হয়ে গেছেন । 
ইংরেজী নব বর্ষে রইল লিলি ফুলের শুভেচ্ছা।
নতুন বছরে জীবন সুন্দর ও সাফল্যময়
হোক এ কামনাই করি । 
 
  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:৫৮
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  সকাল ১০:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার লিলি ফুলের টানে লিলি ফুলের পোস্ট দেখা হয়েছিল, কিন্তু এই মন্তব্যের উত্তর দেয়া হয় নাই। আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। নতুন বছর ভাল কাটুক এই কামনা করছি। ভাল থাকুন প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ। 
২১|  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:৩৭
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ১:৩৭
রানা আমান বলেছেন: ধন্যবাদ বো মা ব চা ভাই , কিন্তু আমার যদি ভুল না হয়ে থাকে তাহলে , আমার আপন ছোট ভাই হবে অনুজ আর নিজের ছেলেকে বলে আত্মজ । আমি এমনটিই জানি (আমারো জানতে ভুল হতে পারে) , তাই আপনি যখন লিখলেন , "আমার ভ্রমণ সঙ্গী, আমার আত্মজ, ছোট ভাই" আমি ভাবলুম আপনারা দুজন গিয়েছিলেন না তিনজন ! কারন আপনি , আপনার আত্মজ, ছোট ভাই মোট তিনজন হয়ে যাচ্ছে ।
  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:২৪
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রানা আমান ভাই, গুরুতর একটি ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য। ভাষার অপপ্রয়োগ হয়ে গিয়েছিল 
ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল। ভাল কাটুক আগত প্রতিটি দিন, অনেক অনেক শুভকামনা জানবনে।
২২|  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:০২
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:০২
পেপার রাইম বলেছেন: ভালো লিখেছেন,শুভকামনা রইল।
  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:৩১
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  দুপুর ২:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবনে। ভাল থাকুন সবসময়। 
২৩|  ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:১৯
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৫:১৯
অবনি মণি বলেছেন: আপনি এতো সুন্দর করে ছবি ব্লগ গুলো সাজান । সত্যিই অসাধারণ!!
  ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:২২
০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৭  বিকাল ৩:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভাল থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবেন।
২৪|  ২৬ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৫:৪৬
২৬ শে জুন, ২০১৮  বিকাল ৫:৪৬
রানা আমান বলেছেন: আপনার এই সিরিজটা অসাধারন একটা কাজ বো মা ব চা ভাই । একটা জমিদার বাড়ি আপনার নজর এড়িয়ে গেল কিনা জানিনে , তবুও বলি , নরসিংদি জেলার ঘোড়াশালের "মিয়া বাড়ি" । আহমেদুল কবির(মনু মিয়া) সাহেবের বাড়ি ওটা ।
  ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ১২:০৭
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮  দুপুর ১২:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ রানা আমান ভাই। নরসিংদির "মিয়া বাড়ি" যদি জমিদার বাড়ী হয় তাহলে অবশ্যই আগামী কোন এক পর্বে সেটা নিয়ে লেখা হবে। 
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:১৪
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬  সকাল ১১:১৪
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ভালোলাগা রেখেগেলাম