![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশাল এই জগতটাতে আমি নগন্য । খুজি ফিরি সুন্দর একটি মানুষ, কিছু মানুষ............
১.
মাত্র ২ সপ্তাহ হলো নতুন বাসায় উঠেছে অর্নব। নিচতলায় এক রুমের একটি ছোট্ট বাসা। পড়ালেখা একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবিএতে। নতুন বাসার উত্তর দিকের জানালাটি খোলাই হয়না বলা চলে। গরমের দুপরে ঠান্ডা বাতাসের আশায় হঠাৎ করে আজ জানালাটা খুলে প্রথমে চমকিত হয়ে উঠলো। পাশে লাগোয়া বিল্ডিংটার নিচতলার ব্যালকনিতে ভেজাচুলে রুমাল দেয়া মাথায় ভেজা কাপড় নেড়ে দিচ্ছে ১৫/১৬ বছর বয়সী সুন্দরী তরুনী। প্রথম ধাক্কাটা সামলে নিজেকে দ্রুত জানালা থেকে সড়িয়ে নিয়ে আসতে আসতেই মেয়েটির অসাধারন হাসিটা চোখে লাগলো তার।
এরপর মাসটি দ্রুতই যাচ্ছিল সেমিষ্টারের পরীক্ষার ব্যস্ততায়। জানালাটি একপ্রকার বন্ধ থাকায় মেয়েটির কথা ভুলতে বসেছিলো বলা চলে। একদিন রাত আনুমানিক ১১.৩০ টা। কারেন্ট চলে যাওয়ায় অন্ধকারের বসে নিরবতাকে অনুভবের চেষ্টা করছিলো অর্নব। কিন্তু নিরবতাকে আঘাত করলো ভেসে আসা হালকা আওয়াজে মিষ্টি মেয়েলী কন্ঠে গানের সুর............ বাহির বলে দূরে থাকুক , ভেতর বলে আসুক না..........
জানালাটি খুলে দিলো অর্নব। এবার একটু ভালো করে শুনা যাচ্ছে গানের আওয়াজ। বিদ্যুৎ আসার আগে পর্যন্ত ঝিরিঝিরি বাতাস আর মিষ্টি গানের সুর উপভোগ করছিলো সে।
২.
বদলে যেতে থাকলে প্রেক্ষাপট। বাবা মার ডাকে মেয়েটির নাম জানা গেলো, মেয়েটি রিমি। আজই প্রথম ওদের মাঝে কথা হলো। পাশাপাশি বাসা সত্ত্বেও কখনো রাস্তায়, কখনো ব্যালকনিতে বেশ কয়েকবার চোখাচোখি ছাড়া কথা বলা হয়ে উঠেনি। পরিচয়ের সুবাদে জানতে পারলো রিমি ঢাকার একটি অভিজাত এলাকায় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে পড়ে। নিজেদের বাড়ী , দুই ভাইবোনের মাঝে সেই বড়। বাবা মার আদরের মেয়ে। বাবা সারাদিন অফিসের কাজে বাহিরে আর মা থাকেন ছোটভাইর স্কুল এবং পরিবারে কাজ সামলাতে ব্যস্ত।
ধীরে ধীরে ঘনিষ্ঠতা বাড়ছে অর্নব আর রিমির মাঝে। দিনে রাতে তাদের অনেক সময় কাটে জানালা আর ব্যালকনিতে বসে কথা বলে। রিমি মাঝে মাঝেই বাসার রান্না করা নুডুলস, গরুর গোশত, চটপটি, পিঠা ইত্যাদি পাছ করে দেয় অর্নরের রুমে।অর্নবের নিষেধ সত্বেও রিমির এ এক কঠিন পাগলালি। অর্নব যতক্ষন রুমে থাকে ততক্ষন আর তার জানালা বন্ধ হয় না।
৩.
দেখতে দেখতে বিজয় দিবস চলে আসলো। আজ আজ রিমি আর অর্ণব ঘুরতে বের হবে। পরিচয়ের পর এটাই ওদের প্রথম একসাথে ঘুরতে বের হওয়া। স্কুলে অল্প কিছুটা সময় থেকে রিমি আসবে লেকের ব্রীজের কাছে। অর্ণব সময়ের আধাঘন্টা আগেই এসে দাড়িয়ে ছিলো। ঠিক ৯.০০ টায় এসে হাজির রিমি। সবুজ শাড়ী আর লাল ব্লাউজ, সবুজের মাঝে লালবৃত্তের টিপে অপরূপ মেয়েটির দিকে তাকিয়ে স্বপ্নের রাজ্যে বিচরণ করছিলো অর্নব। কাছে এসে চিমটি কাটলে ধ্যান ভাঙ্গলো অর্ণবের। মন দেয়া নেয়ার মাঝে কেটে গেলো ওদের ২ ঘন্টা সময়।
ঘুরে গেলো সময় । আসলো নতুন বর্ষ। হ্যাপি নিউ ইয়ার। নতুন বর্ষের প্রথম বিকেলটা আজ লেকের পাড়ে ঘুরে কাটানো প্লান করলো ওরা। রিমির কোচিং এর বাহিরেই অপেক্ষা করছিলো অর্ণব। কোচিং শেষ করে দুজনে মিলে পরন্ত বিকেলটা উপভোগ করতে চলে গেলো লেকের পাড়ে। আরো অনেক যুগল লেকপাড়ের নির্মল স্থানকে বেছে নিয়েছে নিরাপদ প্রেমলীলা কেন্দ্র হিসেবে। এটা যেন এক প্রেমকানন। হাটতে হাটতে নিরিবিলি একটি স্থানে গিয়ে বসলো ওরা। হাসি ঠাট্টা আর ভালবাসার মাঝে কেটে গেলো বিকেলটি। রিমির কোমল হাতটি নিয়ে খেলা করছে অর্ণব।
অর্ণবঃ তোমাকে হ্যাপি নিউ ইয়ারের একটি উপহার দেবো?
রিমিঃ জিনিসটা কি?
অর্ণবঃ ধরা যায়না , ছোঁয়া যায়না কিন্তু অনুভব করা যায়।
রিমিঃ নির্দ্বিধায় গ্রহন করবো।
অর্ণব রিমির হাতটি তুলে মুখের কাছে নিয়ে হাতের পিঠে চুপু একে দিলো। কেঁপে উঠলো রিমি। মুখ তুলে ওর দিকে তাকিয়ে হাসি দিতেই অর্ণব রিমিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতে দেখলো । লজ্জায় লাল হয়ে মুচকি হাসি দিয়ে বললোঃ এই তোমার উপহার?
ঃ হুম, ধরা, ছোয়া যায়না এমন উপহার।
ঃ আজ আর উপহার ফেরত দিলাম না । আরেকদিন সুদ সহ উপহার ফেরত দিবো। সেদিনের অপেক্ষায় থেকো।
৪.
ইতিমধ্যে রিমির মায়ের সাথে পরিচয়ে সুবাদে ওর পরিবারের সাথে অর্নবের ঘনিষ্টতা বৃদ্ধি পেয়েছে। ওদের সম্পর্কের কথা জানতে পেরেছেন তিনি। প্রথমে রিমিকে নিষেধ করলেও পরে অর্ণবকে ডেকে পাঠিয়ে ছিলেন। ছেলে হিসেবে সে একেবারে খারাপ না। অর্নবের মা র কথা, তোমার পরিবারকে রাজী করাও রিমির বাবা চাচাকে রাজী করানো দায়িত্ব আমার।
অর্ণব রিমির সম্পর্ক নতুন মাত্রা পেলো। রিমির মা অর্ণেবের জন্য পাঁচতলার সিঙ্গেল রুমটা খালি করে দেয়ার কথা বলেছিলেন কিন্তু অর্নব রাজী হয়নি। পরের মাসে রিমির পরিবার নিচতলা থেকে ৪ তলায় উঠলো। অর্ণবও বাসা চেঞ্জ করে এক বাসা পরে পাঁচতলার মেসে গিয়ে উঠলো।সামনের খোলা জায়গাটায় দাড়ালে রিমিদের ছাদ অল্প কিছুটা দূরে। কিছুটা ছেদ পড়লো তাদের মাঝে কিন্তু তা সাময়িকের জন্য। এখন ওদের কথা হয় ফোনে। যতক্ষন মোবাইলে টাকা থাকে ততক্ষন আর ছাদ থেকে ছাদে।
৫.
মার্চের এক পরন্ত বিকেলে ভার্সিটি থেকে বাসায় ফিরছিলো অর্ণব। মোবইলের স্ক্রীনে ভেসে উঠলো রিমির নাম্বার। রিসিভ করতেই জানতে চাইলো , কোথায় আছে সে? উত্তর দিতেই বাসায় ফিরে দ্রুত ওর বাসায় যাওয়ার জন্য বললো। কারণ.............?ঃ সারপ্রাইজ আছে।
বাসায় ফিরেই কাপড় চেঞ্জ করে রিমির বাসায় যেতে সন্ধ্যা হয়ে গেলো। এরমাঝে আরো দুইবার ফোন দিয়ে ফেলেছে মেয়েটি। কলিং বেল বাজতেই দরজা খুলে দাড়ালো সে। একদম সিম্পল বাসার ড্রেসে অন্যরকম লাগছে ওকে। অর্ণব দাড়িয়েই থাকলো। রিমির কথায় সম্ভিত ফিরে পেলো সে।
ঃ কি দেখছো হা করে? ভেতরে এসো।
ঃ না, তোমাকে আজ একটু অন্যরকম লাগছে । তাই দেখছিলাম।
বাসা পুরো ফাঁকা। অর্ণবকে গেষ্ট রুমে বসিয়ে রেখে কিচেনে গেলে রিমি। ঠিক ৩ মিনিট পর ফিরে আসলো নাস্তার ট্রলি নিয়ে। চা নাস্তা রেডিই ছিলো গুছিয়ে আনতে যতটুকু সময় লাগলো।
ঃ বাসায় কেউ নেই। আঙ্কেল, আন্টি, তোমার ভাই?
ঃ না, সবাই গিয়েছে ঢাকার বাহিরে একটি অনুষ্ঠানে শুধু আমি ছাড়া। কোচিং থাকায় আমার যাওয়া হয়নি।
ঃ আমাকে তলব করা হলো কেন?
ঃ উপহার ফিরিয়ে দিতে।
ঃ উপহার , কিসের উপহার?
ঃ বছরের প্রথম দিন যে উপহার দিয়েছিলে। ধরা যায় না, ছোয়া যায় না।
নাস্তা টেবিলে সাজিয়ে রেখে রিমি এসে অর্ণবের গা ঘেসে বসলো। ওর শরীরের স্পর্শে অর্ণবের দেহে বিদ্যুৎ খেলে গেলো। নাস্তার ফাঁকে কথা হচ্ছিল আর ভালবাসার অতল সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছিল দুজনে।
রিমি তখন অর্ণবের বাহুডোরে। মোমের মতো গলে যাচ্ছিল মেয়েটি। ফ্যানের বাতাসে ওর চুলগুলো এসে ভিন্ন অনুভুতি তৈরী করছিলো। দুটি ঠোঁট স্পর্শ করলো পরস্পরকে। আবিস্কার করলো একই অস্তিত্ব। উভয়েই ভেসে বেড়াচ্ছিল নতুন স্বর্গে । ধীরে ধীরে উভয়েই মেতে উঠলো তরুন তরুনীর আদিম খেলায়। আদিম এ খেলায় দুটি দেহের কুমারত্ব ও কুমারিত্বের বিসর্জন দিলো দুটি দেহ।
আদিম খেলা শেষে দুজনেই ওয়াশরুম থেকে গোসল সেড়ে আসলো। ভেজা চুলে প্রথম দেখা অসাধারণ মেয়েটিকে অনেকদিন পর আবারো ভেজা চুলে দেখে প্রথম দেখার অনুভুতিটাই ফিরে এলো অর্ণবের কাছে।
শেষকথাঃ
এরকমই বাস্তবতা। প্রতিদিন এভাবেই অসংখ্য দেহের কুমারত্ব ও কুমারীত্ব বিসর্জিত হচ্ছে অকাতরে, পারিবারিক উদাসীনতা, সহজলভ্য মিডিয়া প্রভাব আর নৈতিক সামাজিক অবক্ষয়ের ফলে। আসলে কি তা রোধ করা যাচ্ছে ?????????????
(এক বন্ধুর বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে)
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৮
হ্যাজাক বলেছেন: বাস্তবতার একটি নমুনা তুলে ধরলাম মাত্র।
২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৬
মদন বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৯
হ্যাজাক বলেছেন: লুল জাতি খালি লুল ঝাড়িয়ে গেলো কিন্তু মন্তব্য করিলো না।
৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৯
টাইলুং বলেছেন: লিক্সেন তো খাসা। কিন্তু শিরনামে কথাটা কি বিসর্জন হবে নাকি উপঢৌকন হবে?
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১০
হ্যাজাক বলেছেন: দিবো নাকি চেঞ্জ করিয়া শিরোনাম
৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৯
বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন: মামা তোমার শিরোনাম সেইরাম হট এন্ড হিট !! তয় কমানোর কোন উপায় নাই ... ভবিষ্যতে আরও বেশি হইবেক !!
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১২
হ্যাজাক বলেছেন: অবস্থা কিন্তু সেদিকেই যাচ্ছে
৫| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৫
টাইলুং বলেছেন: শিরোনাম পাল্টানোর কুনু দরকার নাই। পাবলিক খাইবো ভালো।
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৮
হ্যাজাক বলেছেন: কতটুকু গিলতে পারে দেখা যাক
৬| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৭
ফালতু বালক বলেছেন:
হায়রে আধুনিকতা
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৯
হ্যাজাক বলেছেন: নিতান্তই বাস্তবতা। অস্বীকার করবেন কি?
৭| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৭
হ্যাজাক বলেছেন: যে জাতি লুল সংগ্রহ করিল কিন্তু কিছু না বলিয়া চলিয়া গেলো সে জাতি লুল সম্রাজ্যে কলঙ্ক হিসেবে আখ্যায়িত করা হইলো
৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২১
নন্দিত নন্দন বলেছেন: বাস্তবিক বাস্তবতা
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮
হ্যাজাক বলেছেন: আরো ভয়াবহ
৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
২.
বাবা মার ডাকে নামটির নাম জানা গেলো ||
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮
হ্যাজাক বলেছেন: ঠিক করে দিয়েছি। আরো কিছু ??
১০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৫
বইয়ের পোকা বলেছেন: আপনার পোস্টতো দেখি পুরাই হিট। তয় কেউ কিছু কয়না কেন?
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৯
হ্যাজাক বলেছেন: সকলে লুল ঝড়াতে ব্যস্ত। লজ্জা পাচ্ছে কিছুটা।
১১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৮
কাজের কথা বলেছেন: @হ্যাজাক আমিন!
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩০
হ্যাজাক বলেছেন: মানে কিতা?
১২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৩
পাইলট ভয়েচ বলেছেন: কঠিন বাস্তবতা!! কিছু করার নাই!!! আগে নিজের ভাল হতে হবে!
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৫
হ্যাজাক বলেছেন: সেটাই
১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩১
আথাকরা বলেছেন:
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
হ্যাজাক বলেছেন: রাগ করছেন ক্যালা? লুল জাতির লুল জিহ্বা
১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৮
একজন আরমান বলেছেন:
দুর্দান্ত গল্প।
চরম বাস্তবতা !
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৩
হ্যাজাক বলেছেন: এতোক্ষন কোনে ছিলেন মিয়া সাব? বয়স ১৮+ হয়েছে তো?
১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: একজন চরিত্রবতী মেয়ের সাথে জীবন কাটাব এর নিশ্চয়তা কি কেও দিতে পারেন্
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৩
হ্যাজাক বলেছেন: আপতত দেয়াটা মুস্কিল । সামনে আরো মুস্কিলের দিন আসন্ন
১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৫৯
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
পোস্ট টি ১৮+.... কেন ?
এখনতো ১৮র গণ্ডি পার হওয়ার আগেই অসংখ্য দেহের কুমারত্ব ও কুমারীত্ব বিসর্জিত হচ্ছে অকাতরে!!!!
চরম বাস্তবতা !!!
গল্পে ভাললাগা।
++++++
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯
হ্যাজাক বলেছেন: মডুরা বাকা চোখে তাকাতে পারে তাই ১৮+ দিলাম।
১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২১
রিফাত হোসেন বলেছেন: .... ... তবে রাগটা আপনার প্রতি না । মানুষ খুব জঘন্যও হতে পারে আর ভালও হতে পারে ! একই শরীরে দুইটা দিক !
আমি অনেক দূরে থাকি, আর কাউকে বিশ্বাস করতে পারি না । এইটা রক্তে ঢুকে গিয়েছে... মনে হয় এইভাবেই কেউ ছোড়া বসাতে পারে কেউ !
কাউকে কাছের মনে করলে,সে অন্যের এমন করে ঘনিষ্টতায় আসলে অনেক পেইন করে নাকি ! হাহাহাহা
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭
হ্যাজাক বলেছেন: জ্ঞান বুদ্ধি কম থাকায় মাথার উপ্রে দিয়ে গেলো। খোলাসা করেন
১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২২
আমরা তোমাদের ভুলব না বলেছেন: এখনতো ১৮র গণ্ডি পার হওয়ার আগেই অসংখ্য দেহের কুমারত্ব ও কুমারীত্ব বিসর্জিত হচ্ছে অকাতরে!!!!
পোস্টে +++্
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
হ্যাজাক বলেছেন: বুঝে পেলাম
১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১০
ধূসর-কল্পনা বলেছেন: সেই আদিম যুগ থেকে ছেলে মেয়ের এই দৈহিক মিলন এর বাপারটা ছিলো. যদি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে বলি বাংলাদেশেও বিবাহ পূর্ববর্তী অথবা বিবাহ পরবর্তী পরকিয়া আগেও ছিলো এখনো আছে. কিন্তু আমাদের কাছে মনে হচ্ছে আগে এই জিনিস ছিলো না কেন জানেন? কারণ আগে আমাদের মিডিয়া এত স্বচ্ছ ছিলো না ।. তাই আমরা জানতাম না ।. আর এখন জানি মিডিয়ার কারণে ।. এজন্য আমাদের এখন জিনিস টা বেশি মনে হচ্ছে ।. এটা থাকবে যুগ যুগ ধরে ।. এটা একমাত্র প্রতিরোধ সম্ভব যদি নৈতিকতার উন্নতি হয়. যেমন যেকোনো ছেলে র মেয়ের সম্পর্কে দৈহিক মিলন থাকতে পারে সেটা বন্ধুত্ব হোক আর প্রেম হোক অথবা যেই সম্পর্ক হোক. যেই ওই দৈহিক মিলনে দুজনের কোনো আপত্তি না থাকে ।. অথবা ব্লাকমেল যদি কেউ কাউকে না করে ।. আর একটা জিনিস খুব দরকার সেটা হচ্ছে কমিটমেন্ট ।. আমরা যদি কমিটমেন্ট ঠিক রাখি তাহলে মনে দৈহিক মিলনের কারণে সমাজে অশান্তি হবে না ।.
যেটা আসল সমস্যা সেটা হচ্ছে আমরা ছেলে বা মেয়ে দুজনেই বলি আমরা তো বিয়ে করবো দৈহিক মিলন করলে প্রবলেম কি ? এরপর সম্পর্ক ভেঙ্গে দেই ।.
আবার বিয়ের পর স্বামী ইস্ত্রি সংসার ঠিকআতে পারছে না কিন্তু তালাক দিবে না অথবা সেটা নিয়ে আলোচনাই বসবে না কিন্ত ভন্ডামি করবে বাইরে গিয়ে আর একজন এর সাথে প্রেম করবে. আমাদের ভন্ডামি স্বভাব টা কমালে আমার মনে হই দৈহিক মিলন কে আর আমরা দোষ দিতে পারবো না ।.
কারণ আমরা জাতি হিসাবে এখন খুব খুব দুর্নীতিপরায়ণ. এটা আগেও ছিলো কিন্তু প্রকাশ পাই নাই ।. এখন প্রকাশ পাচ্ছে ।. এটার মূল কারণ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা ।.
আমরা আজ কেউ ভালো কোনো কাজ করলে টিভিতে তাকে নিয়ে অনুষ্ঠান করি ।. এবং আমরা তার সততা নিয়ে আড্ডা দেয় অবাক হই. কিন্তু এটা নরমাল হওয়া উচিত ছিলো ।.
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
হ্যাজাক বলেছেন: ব্যাখ্যা বিশ্লেষন করে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৩
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: ছবি দেইখা তো আমার..... :!>
পানি ডাললেন না বাতাস দিলেন?
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৭
হ্যাজাক বলেছেন: ছবি দেইখা যদি আপনার ....... হয় তাইলে বাড়ী ওয়ালী খুন্তি নিয়া দৌড়াইবে
বাতাস পানি উভয়টাই । যার যেইটা দরকার
২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৯
একজন আরমান বলেছেন:
আরে আমি আপনার গল্পের শিরোনাম দেইখাই চশমাটা খুইজা আনতে গেছিলাম।
আর এইডা কি কইলেন? আমার বয়স এখন ২৩+
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
হ্যাজাক বলেছেন: চশমা খুইজ্জা আনতে আনতে আমার ভেজা চুলে রুমাল । বয়স ২৩+ , তাই নাকি .... কাম কাইজ তো .......... মতো
২২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬
ফজলে আজিজ রিয়াদ বলেছেন: আরও একটা বাস্তবতা হচ্ছে " আমি শুধু শেষের প্যারাটি পড়েছি"।
২৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
হ্যাজাক বলেছেন: হুম বাস্তবতা। আগের প্যারা গুলোতে নজর বুলিয়েছেন মাত্র
২৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৭
দি সুফি বলেছেন: আসলে কি তা রোধ করা যাচ্ছে ?????????????
নারে ভাই। আরো বিপদের দিকে যাচ্ছে
বড় ধরনের সামাজিক অবক্ষয়ের আগে এই ধ্বংসযঙ্গ থামবে না। আল্লাহ রক্ষা কর
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯
হ্যাজাক বলেছেন: আরো বিপদের দিকে যাচ্ছে
২৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:২৬
আর.হক বলেছেন: কোথায় চলছি আমরা জানিনা
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:২৯
হ্যাজাক বলেছেন: তাহলে চলতে থাকলাম।
২৫| ১৪ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২০
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: হুম ++ বর্ননা স্টাইল ভালো......
সামাজিক আরো নানান অসংগতিগুলো তুলে আনলে ভালো হবে ভবিষ্যতে~~
১৭ ই মে, ২০১৩ রাত ১১:২৯
হ্যাজাক বলেছেন: বহুত দিন পরে ।
২৬| ২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
সানড্যান্স বলেছেন: সবাই এখন মিউচুয়াল খুজে, গল্পের ছেলে অর্থাৎ অর্নব রে তো তুলসী পাতা বানায়ে রাখছেন, অর্নবরাও কিন্তু কম যায় না!
২৩ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১০
হ্যাজাক বলেছেন: কে বলিল তুলছি পাতা বানিয়ে রেখেছি। শুরুটা রিমি দিয়ে হলেও পরে কিন্তু মিউচুয়ালই হয়েছে। অর্নবরা আরো এক ধাপ এগিয়ে
২৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
অর্ধমানব ও অর্ধযন্র বলেছেন: ভাইসাব তো কোপায়া খাক করি লাইসেন। এইডা কি করিলেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬
হ্যাজাক বলেছেন: যে করছে হে কোপায়া খাকই করছে
২৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫২
তাসজিদ বলেছেন: :#> :#> :#> :#> :#> :#> :#>
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৬
হ্যাজাক বলেছেন: ওলে ভালুবাসা লে
২৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: +++++++++++++
ভালো লেখছেন!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০১
হ্যাজাক বলেছেন:
৩০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
লিযেন বলেছেন: পো্ষ্টে ভালো লাগা ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
হ্যাজাক বলেছেন: বহুত দিন পর। থ্যাংকু
৩১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩০
ভষ্ম মানব বলেছেন: আদিম অকৃত্রিম পুলক পাইলাম
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৫
কাজের কথা বলেছেন: আরও একটা বাস্তবতা হচ্ছে " আমি শুধু শেষের প্যারাটি পড়েছি"।