![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।
আজ আমার একটা লেখা
কবি "নিরমলিন্দু গুণ"
ভালো হয়েছে বলেছেন , জীবন ধন্য হল
নির্মলেন্দু গুণ, লোকটাকে আগে মনে হত , বেটার ভাব দেখ, শুধু রবিন্দ্রনাথের মত দাড়ি রাখলেই কবি হওয়া যায় না । তারপর যখন তাকে জানলাম তাকে চিনলাম তখন বুঝলাম অসীম শূন্যতার অনুভূতিকে সসীম বর্ণমালা দিয়ে তার মত করে আর কেউ প্রকাশ করতে পারে নি ।
“আমি বলছি না ভালবাসতেই হবে,আমি চাই
কেউ একজন ভিতর থেকে আমার ঘরের দরোজা
খুলে দিক।কেউ আমাকে কিছু খেতে বলুক।
কাম-বাসনার সঙ্গী না হোক,কেউ অন্তত আমাকে
জিজ্ঞেস করুক : 'তোমার চোখ এতো লাল কেন?”
আমার দ্বিতীয় প্রেম, প্রেমিকার নাম কবিতা, নির্মলেন্দু গুণের কবিতা। এক একটা কবিতা পড়ি আমার বায়ো-কোপট্রিন দিয়ে শীতল রক্তের স্রোত বয়ে যায় ।
আমার দুঃষহ নিঃসঙ্গতার একমাত্র সঙ্গী ছিলেন সৌম্য দর্শন এই মানুষটা ।
“তুমি যেখানেই হাত রাখো, যেখানেই কান থেকে
খুলে রাখো দুল, কন্ঠ থেকে খুলে রাখো হার
সেখানেই শরীর আমার হয়ে ওঠে রক্তজবা ফুল
তুমি যেখানেই ঠোঁট রাখো সেখানেই আমার চুম্বন
তোমার শরীর থেকে প্রবল অযত্নে ঝরে যায়৷
তুমি যেখানেই হাত রাখো
আমার উদগ্রীব চিত্র থাকে সেখানেই৷
আমি যেখানেই হাত পাতি সেখানেই অসীম শূন্যতা,
তুমি নেই”
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর অভিব্যক্তি