![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনকে ও সুস্থ রাখতে প্রতিদিন অল্প করে হলেও শরীররচর্চা করা প্রয়োজন। কিন্তু নাগরিক ব্যস্ততা কিংবা সকাল-বিকাল বাইরে গিয়ে ব্যায়াম করাটাকে ঝক্কি মনে করে অনেকেই দূরে থাকেন। আলসেমিতে মেদ বাড়তে থাকে। তাদের জন্য ট্রেডমিল সবচেয়ে উপকারী।
বাড়িতে ঘাম ঝরানোর সেরা উপায় হতে পারে ট্রেডমিলে হাঁটা, জগিং কিংবা দৌড়নো। অতিমারি আবহে তো বটেই, বৃষ্টির দিনে বা যেকোনো পরিস্থিতিতে বাইরে যাওয়া যখন সম্ভব হয় না, তখন ট্রেডমিলে এক ঘণ্টার সেশন আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে ছেদ পড়তে দেয় না।
বাড়িতে ঘাম ঝরানোর সেরা উপায় হতে পারে ট্রেডমিলে হাঁটা, জগিং কিংবা দৌড়নো
ওজন ভারী ব্যক্তিদের মেদ ঝরানোর পাশাপাশি ট্রেডমিলে হাঁটার আরও কিছু সুফল রয়েছে। তবে হাঁটু-কোমরে ব্যথা থাকলে, তাদের ট্রেডমিল এড়িয়ে চলাই ভালো। শরীরে কোনো রকম অসুস্থতা কিংবা জটিলতা থাকলেও, ট্রেডমিলে হাঁটা ঠিক নয়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। আর বারো বছর বয়স থেকে ষাট বছর পর্যন্ত যেকোনো ব্যক্তি ট্রেডমিলে ওয়ার্কআউট করতে পারে।
ট্রেডমিলে হাঁটার উপকারীতা :
• স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তা কমাতে ট্রেডমিলের সেশন সাহায্য করে।
• রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
• রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে কাজে দেয়।
• হাড় ও পেশি সচল রাখতে সাহায্য করে।
• হার্টরেট নিয়ন্ত্রণে রাখে।
•
ওজন ভারী ব্যক্তিদের মেদ ঝরানোর পাশাপাশি ট্রেডমিলে হাঁটার আরও কিছু সুফল রয়েছে
• শরীরে অক্সিজেন এফিসিয়েন্সির মাত্রা বজায় রাখতে ভালো কাজ দেয়।
• ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
• রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা ঠিক রাখতে কাজ করে।
• অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যায় যারা ভোগেন, তাদের জন্য এই সেশন উপকারী।
• মানসিক অবসাদে ভুগলে, ঘুম না হলে তাদের জন্য ট্রেডমিল ওয়ার্কআউটের পরামর্শ দেওয়া হয়। ডিমেনশিয়া রোগীদের জন্যও এর সুফল রয়েছে।
• ওজন বেশি হলে মেদ ঝরানোর জন্য ভীষণ ভাবে উপকারী ট্রেডমিল।
•
হাঁটু-কোমরে ব্যথা থাকলে বা শারীরিক অসুস্থতা কিংবা জটিলতা থাকলে ট্রেডমিলে হাঁটা ঠিক নয়
একটা বয়সের পরে যদি মনে হয় সকালে গ্যাসট্রাইটিসের সমস্যা হচ্ছে বা কোননো রকম অস্বস্তি হচ্ছে, তখন ট্রেডমিলে হাঁটা একেবারে ঠিক নয়। যেকোনো মেশিন ব্যবহার করার আগে ওয়ার্ম আপ সেশনের প্রয়োজন হয়। তবে অনেকেই ব্যস্ততার কারণে সেটা না করে শর্টকাটে কাজ সারতে চায়। হেঁটে এসে বা কোনো কাজ থেকে এসে ন্যূনতম বিশ্রাম না নিয়ে যদি ট্রেডমিল বা অন্য কোনো মেশিন ব্যবহার না করাই ভালো।
বারো বছর বয়স থেকে ষাট বছর পর্যন্ত যেকোনো ব্যক্তি ট্রেডমিলে ওয়ার্কআউট করতে পারে
কতক্ষণ ট্রেডমিলে হাঁটা যায়
ট্রেডমিলে কতক্ষণ হাঁটা বা জগিং করা হবে, তা অবশ্যই জানতে হবে। অতিরিক্ত সময় ধরে করার ফলেও অনেক ক্ষেত্রে বিপদ হয়। ফিটনেস বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা প্রথম শুরু করছেন তারা সপ্তাহে ১৫০ মিনিট করবেন। অর্থাৎ পাঁচ দিন, দিনে আধঘণ্টা করে। তিন-চার মাসের পরে দিনে এক ঘণ্টার সেশন করা যেতে পারে। তবে সবটাই শরীরের ক্ষমতার উপরে নির্ভর করে। যদি সব সতর্কতা মেনে ট্রেডমিলে হাঁটা অভ্যেস করা যায় তাহলে তা শরীরের জন্য অনেক উপকারী
জীবনকে সুন্দর ও সুস্থ রাখতে প্রতিদিন অল্প করে হলেও শরীররচর্চা করা প্রয়োজন। কিন্তু নাগরিক ব্যস্ততা কিংবা সকাল-বিকাল বাইরে গিয়ে ব্যায়াম করাটাকে ঝক্কি মনে করে অনেকেই দূরে থাকেন। আলসেমিতে মেদ বাড়তে থাকে। তাদের জন্য ট্রেডমিল সবচেয়ে উপকারী।
বাড়িতে ঘাম ঝরানোর সেরা উপায় হতে পারে ট্রেডমিলে হাঁটা, জগিং কিংবা দৌড়নো। অতিমারি আবহে তো বটেই, বৃষ্টির দিনে বা যেকোনো পরিস্থিতিতে বাইরে যাওয়া যখন সম্ভব হয় না, তখন ট্রেডমিলে এক ঘণ্টার সেশন আপনার ওয়ার্কআউট রুটিনে ছেদ পড়তে দেয় না।
বাড়িতে ঘাম ঝরানোর সেরা উপায় হতে পারে ট্রেডমিলে হাঁটা, জগিং কিংবা দৌড়নো
ওজন ভারী ব্যক্তিদের মেদ ঝরানোর পাশাপাশি ট্রেডমিলে হাঁটার আরও কিছু সুফল রয়েছে। তবে হাঁটু-কোমরে ব্যথা থাকলে, তাদের ট্রেডমিল এড়িয়ে চলাই ভালো। শরীরে কোনো রকম অসুস্থতা কিংবা জটিলতা থাকলেও, ট্রেডমিলে হাঁটা ঠিক নয়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে। আর বারো বছর বয়স থেকে ষাট বছর পর্যন্ত যেকোনো ব্যক্তি ট্রেডমিলে ওয়ার্কআউট করতে পারে।
ট্রেডমিলে হাঁটার উপকারীতা :
• স্ট্রেস বা দুশ্চিন্তা কমাতে ট্রেডমিলের সেশন সাহায্য করে।
• রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
• রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে কাজে দেয়।
• হাড় ও পেশি সচল রাখতে সাহায্য করে।
• হার্টরেট নিয়ন্ত্রণে রাখে।
•
ওজন ভারী ব্যক্তিদের মেদ ঝরানোর পাশাপাশি ট্রেডমিলে হাঁটার আরও কিছু সুফল রয়েছে
• শরীরে অক্সিজেন এফিসিয়েন্সির মাত্রা বজায় রাখতে ভালো কাজ দেয়।
• ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ায় এবং খারাপ কোলেস্টেরল কমায়।
• রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা ঠিক রাখতে কাজ করে।
• অস্টিয়োপোরোসিসের সমস্যায় যারা ভোগেন, তাদের জন্য এই সেশন উপকারী।
• মানসিক অবসাদে ভুগলে, ঘুম না হলে তাদের জন্য ট্রেডমিল ওয়ার্কআউটের পরামর্শ দেওয়া হয়। ডিমেনশিয়া রোগীদের জন্যও এর সুফল রয়েছে।
• ওজন বেশি হলে মেদ ঝরানোর জন্য ভীষণ ভাবে উপকারী ট্রেডমিল।
•
হাঁটু-কোমরে ব্যথা থাকলে বা শারীরিক অসুস্থতা কিংবা জটিলতা থাকলে ট্রেডমিলে হাঁটা ঠিক নয়
একটা বয়সের পরে যদি মনে হয় সকালে গ্যাসট্রাইটিসের সমস্যা হচ্ছে বা কোননো রকম অস্বস্তি হচ্ছে, তখন ট্রেডমিলে হাঁটা একেবারে ঠিক নয়। যেকোনো মেশিন ব্যবহার করার আগে ওয়ার্ম আপ সেশনের প্রয়োজন হয়। তবে অনেকেই ব্যস্ততার কারণে সেটা না করে শর্টকাটে কাজ সারতে চায়। হেঁটে এসে বা কোনো কাজ থেকে এসে ন্যূনতম বিশ্রাম না নিয়ে যদি ট্রেডমিল বা অন্য কোনো মেশিন ব্যবহার না করাই ভালো।
বারো বছর বয়স থেকে ষাট বছর পর্যন্ত যেকোনো ব্যক্তি ট্রেডমিলে ওয়ার্কআউট করতে পারে
কতক্ষণ ট্রেডমিলে হাঁটা যায়
ট্রেডমিলে কতক্ষণ হাঁটা বা জগিং করা হবে, তা অবশ্যই জানতে হবে। অতিরিক্ত সময় ধরে করার ফলেও অনেক ক্ষেত্রে বিপদ হয়। ফিটনেস বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা প্রথম শুরু করছেন তারা সপ্তাহে ১৫০ মিনিট করবেন। অর্থাৎ পাঁচ দিন, দিনে আধঘণ্টা করে। তিন-চার মাসের পরে দিনে এক ঘণ্টার সেশন করা যেতে পারে। তবে সবটাই শরীরের ক্ষমতার উপরে নির্ভর করে। যদি সব সতর্কতা মেনে ট্রেডমিলে হাঁটা অভ্যেস করা যায় তাহলে তা শরীরের জন্য অনেক উপকারী।
৫ বছরের ওয়ারেন্টই সহ ট্রেডমিল ঘরে বসেই কিনতে পারেন হিরকরাজা ডট কম থেকে।
২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮
রাজীব নুর বলেছেন: আমি প্রতিদিন এক ঘন্টা করে হাঁটি। আমার ওজন ঠিক আছে।
৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:০১
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমি কেনার কথা ভাবছি , কিন্তু দাম তো নাগালের বাহিরে ভাই ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৬
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সুপাঠ্য ও তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট। ধন্যবাদ হীরকরাজাকে। রথ দেখানোর সাথে কলা বেচার এই আয়োজনকে অবশ্যই পজিটিভ দৃষ্টিতে নিচ্ছি। নাগরিক জীবনে কর্মব্যস্ততায় অনেকেই স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিতে পারেন না। এ ব্যাপারে আমাদের অবশ্যই সচেতন হলে ভাল হবে।
আমাদের সবার জন্য ট্রেডমিল আবশ্যক না। যদি দৈনন্দিন কিছু কাজকর্ম হেঁটে গিয়ে সারতে পারি, তবে সময়-অর্থ-স্বাস্থ্য সবকিছুরই সুবিধা পাওয়া সম্ভব। অনেকেই রিকশা, বাস, প্রাইভেট কার এসবের উপর অধিক নির্ভরশীল। এটা পরিহার করে অন্তত দুই থেকে তিন কিলোমিটারের দুরত্বের পথ যদি একটু সময় নিয়ে হেঁটে যাতায়াত কর, আলাদা ব্যায়াম না করলেও চলে। এতে জ্যামের বিরক্তি ভোগ করতে হয় না, মেজাজটাও ফুরফুরে থাকে, শরীরেও কোন মেজমেজ ভাব থাকে না, বরং চাঙ্গা থাকে। হাঁটার এই সুযোগ যাদের না থাকে তাদের জন্য অবশ্যই ট্রেডমিল অত্যাবশ্যক।
সুন্দর পোস্টের জন্য আবারো শুভেচ্ছা হীরকরাজা।