![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
১. ধুলাবালি ও ঠাণ্ডা এড়িয়ে চলুন, রাস্তাঘাটে চলার সময় মুখে মাস্ক ব্যবহার করুন, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সর্দিকাশির যথাযথ চিকিৎসা নিন।
২. ধূমপান হাঁপানির প্রকোপ বাড়িয়ে দেয়। ধূমপান ছাড়ুন।
৩. গরুর গোশত, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ, পুঁই শাক, মিষ্টি কুমড়া, বেগুনসহ আরো যেসব খাবার আপনার শরীরে অ্যালার্জির উদ্রেক করে কিংবা শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায় তা এড়িয়ে চলুন।
৪. আত্মবিশ্বাসের বলে বলিয়ান হয়ে জয় করুন বিষণ্নতাকে। অতিরিক্ত মানসিক চাপজনিত বিষণ্নতা হাঁপানির লক্ষণ ও মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়।
৫. ঘর ও আসবাবপত্র নিয়মিত পরিষ্কার করার পাশাপাশি বেডশিট, বালিশ প্রভৃতি কাপড়ের পুরু কভার দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে।
৬. মদ্যপান এড়িয়ে চলুন। মদ্যপান যে মাত্রায়ই করা হোক না কেন তা আপনার হাঁপানি কম-বেশি বাড়িয়ে দিতে পারে।
৭. অতিরিক্ত পরিশ্রম কিংবা ভারী কাজ এড়িয়ে চলুন।
৮. গর্ভাবস্থায় হাঁপানির নিয়ন্ত্রণে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক নির্দিষ্ট ওষুধ সেবন করুন। গর্ভাবস্থায় হাঁপানির যথাযথ চিকিৎসা না নিলে অক্সিজেনের অভাবজনিত কারণে রোগীর গর্ভস্থ সন্তানের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত হতে পারে।
৯. তাৎক্ষণিক হাঁপানি নিয়ন্ত্রণকল্পে চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক হাতের নাগালের মধ্যে পর্যাপ্ত ওষুধ যেমন : ব্রঙ্কোডাইলেটর, স্টেরয়েডসহ নানা ওষুধের সরবরাহ রাখুন।
১০. হাঁপানি চিকিৎসা উপযুক্ত চিকিৎসকের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নিতে হবে এবং সেই সাথে এর নিয়ন্ত্রণকল্পে চিকিৎসক কর্তৃক নির্দেশিত বিভিন্ন উপদেশ মেনে চলার কোনো বিকল্প নেই।
(সংগৃহীত)
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:০৩
শূন্য পথিক বলেছেন: পোস্টে +
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
ইয়ার শরীফ বলেছেন: অনেকের জন্য উপকারি পোস্ট
ধন্যবাদ