![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
১. ব্যবহারকারীর চোখ হতে মনিটরের দূরত্ব হওয়া উচিৎ ২০-২৪ ইঞ্চি বা ৫০-৬০ সেন্টিমিটার। চেয়ারে বসা অবস্থায় হাত সোজাসুজি সামনের দিকে ধরে বৃদ্ধাঙ্গুলি বরাবর দূরত্ব ধরে আনুমানিকভাবে ২০ ইঞ্চি পরিমাপ করা হয়।
২. মনিটরের উচ্চতা এমন হওয়া উচিৎ যাতে স্ক্রীনের উপরিভাগ ও ব্যবহারকারীর চোখ একই সমতলে থাকে। স্ক্রীনের মাঝামাঝি অংশে দেখার জন্য ব্যবহারকারীর চোখ সামান্য নিচের দিকে তাকানো উচিত।
৩. তীব্র বা অসহনীয় আলো পরিহার করার জন্য মনিটরের উজ্জ্বলতা নিয়ন্ত্রন করা এবং কম্পিউটারের কক্ষের আলো সহনীয় বা কাজের উপযোগী করে ঠিক করে নেয়া উচিত। এবং রুমের ভেন্টিলেটর খুলে রাখা উচিত।
৪. আলোর উজ্জ্বলতার কোন পরিবর্তন না হলে মনিটরকে পিছনের দিকে থেকে ২০˚ কাত করা যেতে পারে। এতে মনিটরের উপর থেকে নিচের দিকে দৃষ্টিপাতের সময় মনিটর থেকে ব্যবহারকারীর চোখের দুরত্ব প্রায় সমান থাকবে। তবে দূরদৃষ্টি ও ক্ষীণদৃষ্টি উভয় সুবিধা সম্বলিত চশমা (bifocal) ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এই পরিমাপ ৩৩˚-৪৫˚ হওয়া উচিত।
৫. কী-বোর্ডের মাঝামাঝি অংশ কনুই বরাবর থাকা উচিত। এতে ব্যবহারকারী স্বাচ্ছন্দ্যে দীর্ঘক্ষণ কাজ করতে পারবে।
৬. কী-বোর্ড পিছনের দিকে ১০˚ হেলানো উচিত যাতে হাতের কব্জি সমান বরাবর থাকে।
৭. অবিরাম কাজের সময় মাঝে মাঝে ২০ ফুট অধিক দুরের কোন কিছুর দিকে তাকানো উচিত। এতে চোখের উপর কম চাপ পড়বে এবং চোখ খানিকটা বিশ্রাম পাবে।
৮. কাজের সময় মাঝে মধ্যে দাঁড়ানো কিংবা পিঠ ও বাহু টান টান করে নেয়া উচিত। এতে কোমর, পিঠ ও শরীরের নিম্নাংশে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হবে এবং দীর্ঘক্ষণ কাজ করার ফলে সৃষ্ট পেশীরটান পড়া বা ব্যথা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
৯. কাজ করা অবস্থায় অধিকাংশ সময় দৃষ্টি যেদিকে থাকে (যেমন: স্ক্রীন, উৎস ডকুমেন্ট প্রভৃতি) সেদিকে মাথা দিয়ে সোজা হয়ে বসা উচিত। অন্যথায় ঘাড় ব্যথা বা মাথা ব্যথা হতে পারে।
১০. ব্যবহারকারী যাতে স্বাচ্ছন্দ্যে ও আরামে কাজ করতে পারে, এমন চেয়ার ব্যবহার করা উচিত। কী-বোর্ডের বরাবর হাত রাখার জন্য হাতাওয়ালা চেয়ার এবং পিছনে প্রয়োজনীয় সাপোর্টযুক্ত চেয়ার ব্যবহার করা উচিত।
১১. দীর্ঘদিন ধরে একই আসনে কাজ করার ফলে পেশীতে অবসাদ বা ক্লান্তি আসতে পারে। এজন্য আসন বিন্যাস সঠিক থাকলেও মাঝে মধ্যে মনিটর কী-বোর্ড, চেয়ার ইত্যাদির বিন্যাসে কিছুটা পরিবর্তন আনা উচিত। তাই বলে মনিটরের অবস্থান কিন্তু পাশে রাখা যাবে না। ছবি দেখুন
১২. পা রিল্যাক্স এবং সোজাসুজি রাখতে হবে। ছবি দেখুন:
১৩. চেয়ারে আপনার বসার কৌনিক পরিমাপ টা একটু দেখুন
১৪. ল্যাপটপ ব্যবহারকারীরা বিভিন্ন পরিবেশে বিভিন্ন অবস্থায় কাজ করলেও প্রয়োজন অনুযায়ী ও পরিবেশ উপযোগী করে আসন বিন্যাস ঠিক না করে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ না করেন সেদিকটা নজর দেয়া উচিত।
(সংগৃহীত)
২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
সরদার হারুন বলেছেন: অতিপ্র্রোজনিয় পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪২
খাটাস বলেছেন: সরদার হারুন বলেছেন: অতিপ্র্রোজনিয় পোস্ট দেয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
আয়রন ম্যান বলেছেন: ধন্যবাদ। খুবই দরকারী তথ্য।