![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
নিউমোনিয়া হতে পারে যেকোনো বয়সেই, তবে শিশুদের বেশি হয়। রোগটিতে প্রথমে সর্দি-কাশির মতো সাধারণ উপসর্গ থাকে, যা পরে মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।
লিখেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর, পেডিয়াট্রিক নিওন্যাটোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ও অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সহিদুল্লা
কিছু ক্ষেত্রে ভ্যাকসিনের মাধ্যমে নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করা যায়
ফুসফুসের এক ধরনের ইনফেকশনের নাম নিউমোনিয়া। এটি সাধারণত শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহের জন্য হয়ে থাকে, যা ইংরেজিতে বলা হয় রেসপিরেটরি ট্রাক্ট ইনফেকশন (Respiratory tract Infection)। এই প্রদাহ যখন জীবাণুঘটিত বা সংক্রমণজনিত হয়ে রোগ তৈরি হয় তখন এটাকে নিউমোনিয়া বলে। এই নিউমোনিয়া যেমন বড়দের হতে পারে তেমনি ছোটদেরও হতে পারে।
নিউমোনিয়া হতে পারে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, পরজীবী- যেকোনোটি দিয়েই। সাধারণত বেশির ভাগ নিউমোনিয়া হয় অ্যাডেনোভাইরাস, রাইনোভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস, আরএস ভাইরাস, প্যারা ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস দিয়ে। ব্যাকটেরিয়াজনিত নিউমোনিয়ার মধ্যে স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি, হিমেফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা, নাইসেরিয়া মেনিনজাইটিডিস অন্যতম।
জীবাণু শরীরে প্রবেশের পর প্রথম দিকে সর্দি-কাশির মতো সাধারণ উপসর্গ থাকে। এর দুই থেকে তিন দিন পরই নিউমোনিয়ার প্রকৃত রূপ দেখা দেয়। তবে কোন জীবাণু দিয়ে আক্রান্ত হয়েছে, তার ওপর নির্ভর করে অনেক কিছু। যেমন- আরএস ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত হলে চার থেকে ছয় দিন সময় লাগে, ফ্লু ভাইরাস দিয়ে আক্রান্ত হলে এক থেকে তিন দিন সময় লাগে। ব্যাকটেরিয়াজনিত নিউমোনিয়ায়, শরীরে জীবাণু প্রবেশের পর রোগ প্রকাশ হতে এক দিন থেকে শুরু করে দুই সপ্তাহ সময় লাগে।
নিউমোনিয়া শিশুদের জন্য ভয়াবহ রোগ। এটা হলে শিশুরা মারাত্মকভাবে ভুগে থাকে, আবার অনেক ক্ষেত্রে শিশু মারাও যায়। এ কারণে শিশুমৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ এই নিউমোনিয়া।
শিশুরা সহজেই কেন নিউমোনিয়ায়
আক্রান্ত হয়?
শিশুরাই সহজে ও ঘনঘন নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয় বেশি। কারণ নিউমোনিয়া একটি বায়ুবাহিত রোগ; সুতরাং নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত একটি শিশু যখন হাঁচি-কাশি দেয় বা নিঃশ্বাস ছাড়ে অথবা কথা বলে এর থেকে জীবাণু বের হয়ে বাতাসে মিশে যায়, আর ওই জীবাণুমিশ্রিত বাতাস যে শিশু শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করবে সে শিশুটিও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। এ ছাড়া সর্দি-কফের সরাসরি সংস্পর্শেও রোগটি হতে পারে।
শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা এ কারণে বেশি হয় যে প্রথমত বড়দের তুলনায় শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিছুটা কম থাকে। শিশুরা একে অন্যের সঙ্গে মেলামেশা করে। যেমন- স্কুলে খেলাধুলার সময়। এভাবে একটি আক্রান্ত শিশু থেকে অন্য আরো শিশু আক্রান্ত হতে পারে।
নিউমোনিয়ার লক্ষণ কী?
শিশুদের নিউমোনিয়ার লক্ষণ খুবই সাধারণ ও পরিষ্কার, যেটা সাধারণ মানুষও ধরতে পারবে। এ জন্য একটু লক্ষ রাখাই যথেষ্ট। নিউমোনিয়ার লক্ষণগুলো হলো-
জ্বর, যা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে উচ্চমাত্রার হয়ে থাকে, কাশি, শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত নেওয়া, শ্বাস গ্রহণের সময় বাঁশির মতো শব্দ হওয়া, শ্বাস নিতে কষ্টবোধ বা কষ্টকর শ্বাস-প্রশ্বাস, বুকের খাঁচা দেবে যাওয়া, বুকে ব্যথা, খেতে না চাওয়া বা খেতে না পারা, শিশুর চঞ্চলতা কমে যাওয়া বা নিস্তেজ হয়ে যাওয়া, বমি করা।
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হলে শিশুর শ্বাস-প্রশ্বাস খুব দ্রুত হয়। দুই মাসের কম বয়সী শিশুদের মিনিটে ৬০ বার বা তার চেয়ে বেশি শ্বাস নিতে দেখা যায়। দুই মাস থেকে ১২ মাস বয়সী নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু মিনিটে ৫০ বার বা তার চেয়ে বেশি শ্বাস নেয় এবং এক বছরের বড় শিশু ৪০ বার বা তার চেয়ে বেশিবার শ্বাস নেয়। দ্রুত শ্বাসের সঙ্গে বুকের খাঁচা দেবে যাবে, নাকের লতি উঠা-নামা করবে। নিউমোনিয়া বেশি হলে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে গিয়ে শরীরের রং নীলাভ হয়ে যেতে পারে, যা সায়ানোসিস (Cyanosis) নামে পরিচিত।
শ্বাসকষ্টের সময় কাশির পরিমাণ বাড়ে এবং অতিমাত্রায় জ্বরের কারণে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু খাবার খেতে চায় না।
কখন চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে?
যখনই নিউমোনিয়ার লক্ষণগুলো দেখা যাবে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে অথবা দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। যত দ্রুত নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুর চিকিৎসা শুরু হবে, তত দ্রুত উপশম হবে আর চিকিৎসাসেবা নিতে যত দেরি হবে, নিউমোনিয়া তত ভয়াবহ হতে থাকবে। নিচের লক্ষণগুলো থাকলে অবশ্যই দ্রুত শিশুকে হাসপাতালে নিতে হবে।
* শ্বাস নিতে খুব কষ্টবোধ বা অতি দ্রুত শ্বাস নিতে থাকলে;
* নখ, ঠোঁট ইত্যাদি নীল হয়ে গেলে
* জ্বর ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি হলে।
বাড়িতে কিভাবে চিকিৎসা করা
যেতে পারে?
প্রথম কথা হলো, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিতে হবে অথবা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। তার পরও যদি কোনো কারণে চিকিৎসকের কাছে যেতে বিলম্ব হয়, ততক্ষণ পর্যন্ত বাড়িতে যা করণীয় তা হলো- ১. বাচ্চার জ্বরের পরিমাণ যদি বেশি থাকে, তাহলে তাকে প্যারাসিটামল সিরাপ দিতে হবে অথবা খেতে না পারলে মলদ্বার দিয়ে সাপোজিটরি দিয়ে অবশ্যই জ্বরের মাত্রা কমাতে হবে। জ্বর কমাতে উষ্ণ গরম পানি দিয়ে শরীর মোছানোর পদ্ধতিটি বেশ উপকারী এবং ২. যদি বাচ্চার খুব কাশি থাকে ও তার বয়স যদি ছয় মাসের বেশি হয়, তবে তাকে আদা চা, লেবু চা, মধু দিয়ে কুসুম গরম পানি, তুলসীপাতার রস ইত্যাদি দিয়ে কাশির কিছুটা উপশম করা যেতে পারে।
শীতকালে নিউমোনিয়া বেশি হওয়ার
কারণ কী?
শীতকালে আবহাওয়া থাকে শুষ্ক। আর ওই সময় সর্দি-কাশির প্রবণতা বেশি হয়। সর্দি-কাশি মানেই আবার নিউমোনিয়া নয়। সর্দি-কাশি যখন ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সংক্রমিত হয় তখন নিউমোনিয়া হয়ে যায়। এ সময় হাঁচি-কাশির পরিমাণ বেড়ে যায়। আর নিউমোনিয়া রোগ বায়ুবাহিত হওয়ার কারণে এটা বেশি ছড়ায়। আর শীতকালে অনেক লোক একসঙ্গে থাকে অনেকটা গাদাগাদি করে আবার একই লেপের নিচে অনেকে একত্রে ঘুমায়। গ্রাম দেশে আগুন জ্বালানোর সময় যে ধোঁয়া হয় সেটাও কিন্তু বাচ্চার জন্য ক্ষতিকর।
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুকে কিভাবে খাওয়াবেন?
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুরা খেতে চায় না; কারণ ওই সময় প্রচুর জ্বর থাকে ও শ্বাসকষ্ট হয় বলে খেতে পারে না। স্বাভাবিক সময়ে যা খায়, একবারে এ সময় তা সে খেতে পারে না। তাই আগে যা পাঁচবারে খাওয়ানো হতো, নিউমোনিয়া হলে তা বারে বারে অল্প অল্প করে খাওয়ান। তবে কিছু ক্ষেত্রে নিউমোনিয়া এত দ্রুত বাড়ে যে তখন স্বাভাবিকভাবে সে আর খেতে পারে না। তাকে তখন হাসপাতালে ভর্তি করে স্যালাইনের মাধ্যমে গ্লুকোজ জাতীয় খাবার দিতে হয়।
হাসপাতালে চিকিৎসা
রোগীর প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে চিকিৎসা করতে হবে। পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে আছে এক্সের, রক্ত পরীক্ষা, জীবাণুর কালচার ইত্যাদি।
বেশির ভাগ সময়ই উপযুক্ত অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করতে হয়। শিশুটি ওষুধ মুখে সেবন করতে না পারলে ইনজেকশন হিসেবে প্রয়োগ করতে হয়। শ্বাসকষ্ট বেশি থাকলে অক্সিজেন দিতে হতে পারে।
নিউমোনিয়া প্রতিরোধের উপায় কী?
নিউমোনিয়ার কিছু ভ্যাকসিন বের হয়েছে। এই ভ্যাকসিনগুলো যদি সময়মতো নেওয়া যায়, তাহলে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করা যায়। এ ছাড়া সুস্থ শিশুকে ১. নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুর কাছে যেতে না দেওয়া; ২. হাঁচি-কাশি আক্রান্ত লোকের সামনে বাচ্চাদের যেতে না দেওয়া; ৩. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা। অর্থাৎ বাইরে থেকে এসে হাত-মুখ সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলা। ৪. যখন নিউমোনিয়ার প্রকোপ বেশি, যেমন শীতকালে, তখন শিশুকে ভিড়ের মধ্যে অর্থাৎ বেশি লোক সমাগমের মধ্যে যেতে না দেওয়া। যেমন- শপিং মল, সিনেমা হল, বাস ইত্যাদি এড়িয়ে চলা এবং ৫. যথাযথ পুষ্টির মাধ্যমে নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করা যায়।
বয়স ছয় মাসের কম এমন বাচ্চারা যদি বুকের দুধ পান করে, তবে সে নিউমোনিয়ার জীবাণু অনেকটাই প্রতিহত করতে পারবে। যে বাচ্চার বয়স ছয় মাসের বেশি, তাদের যদি বুকের দুধের পাশাপাশি বাড়তি খাবার হিসেবে দেশীয় খাবার, যেমন খিচুড়ি, দেশি ফলমূল, শাকসবজি খাবারের মাধ্যমে শিশুর পুষ্টি ঠিক রাখা যায়, তবে নিউমোনিয়ার জীবণু প্রতিহত করার ক্ষমতা আরো বাড়বে। মনে রাখা দরকার, অপুষ্টিজনিত রোগে আক্রান্ত হলে বাচ্চাদের ঘনঘন নিউমোনিয়া হয়। তাই শিশুর যথাযথ পুষ্টির দিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে।
নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন পাওয়া যায় কি?
নিউমোনিয়ার ভ্যাকসিন আছে। হিব ভ্যাকসিন ও নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন।
হিব ভ্যাকসিন দেড় মাস বয়সেই নিতে হয়। দেড় মাস বয়স থেকে সরকারি যে টিকা দেওয়া হয় সেটি পেন্টা (Penta Valent Vaccine) নামে পরিচিত। এই ভ্যাকসিনে একই সঙ্গে পাঁচটি রোগের টিকা বিদ্যমান। এটা যদি নেওয়া হয়, তাহলে তার কিছু দিন পর থেকে হিবজনিত নিউমোনিয়া থেকে শিশুকে রক্ষা করা সম্ভব হবে।
নিউমোকক্কালজনিত নিউমোনিয়া মারাত্মক একটি রোগ। তাই নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন নিয়ে এটা প্রতিরোধ করা ভালো। এ ক্ষেত্রে ছয় মাস বয়সের আগে নিলে তিন ডোজ লাগবে। ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে নিলে দুই ডোজ লাগবে। আর এক বছর পরে নিলে এক ডোজ লাগবে। আর মিজেলস বা রুবেলা ভ্যাকসিনও যদি কেউ নিয়ে থাকে, এটাও কিন্তু পরোক্ষভাবে নিউমোনিয়ার হাত থেকে শিশুকে রক্ষা করে।
গ্রন্থনা : সীমা আখতার
* নিউমোনিয়া হতে পারে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, পরজীবী- যে কোনোটি দিয়েই।
* জীবাণু শরীরে প্রবেশের পর প্রথমদিকে সর্দি কাশির মতো সাধারণ উপসর্গ থাকে। এর দুই থেকে তিন দিন পরই নিউমোনিয়ার প্রকৃত রূপ দেখা দেয়- যা মৃত্যু ঘটাতে পারে।
* আক্রান্ত একটি শিশু যখন হাঁচি-কাশি দেয় বা নিঃশ্বাস ছাড়ে অথবা কথা বলে তখন জীবাণু বের হয়ে বাতাসে মিশে যায়, আর ওই জীবাণুমিশ্রিত বাতাস যে শিশু শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে গ্রহণ করবে, সে শিশুটিও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে।
* লক্ষণের মধ্যে আছে উচ্চমাত্রার জ্বর, কাশি, শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুত নেওয়া, শ্বাস গ্রহণের সময় বাঁশির মতো শব্দ হওয়া, শ্বাস নিতে কষ্টবোধ বা কষ্টকর শ্বাস-প্রশ্বাস, বুকের খাঁচা ডেবে যাওয়া ইত্যাদি।
* নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশুকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিতে হবে অথবা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে, বাড়িতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া যাবে না।
* নিউমোনিয়ার কিছু ভ্যাকসিন বের হয়েছে। এই ভ্যাকসিনগুলো যদি সময়মতো নেওয়া যায় তাহলে ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসজনিত নিউমোনিয়া প্রতিরোধ করা যায়। ভ্যাকসিনের মধ্যে আছে হিব ভ্যাকসিন ও নিউমোকক্কাল ভ্যাকসিন।
* হিব ভ্যাকসিন দেড় মাস বয়সে নিতে হয়। দেড় মাস বয়স থেকে সরকারিভাবে যে টিকা দেওয়া হয় সেটি পেন্টা (Penta Valent Vaccine) নামে পরিচিত।
(সংগৃহীত)
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১২
সকাল হাসান বলেছেন: এই সময়ের জন্য খুবই দরকারী পোষ্ট!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
ডোরা রহমান বলেছেন: সবার জানা দরকার....
ধন্যবাদ।