নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তন্দ্রাকুমারী একটি কাল্পনিক চরিত্র যার সন্ধানে আছি নিশিদিন!!
আমাদেরও কিছু কথা ছিল,
ঘুড়িটা বালিকা উড়িয়েই দিল।
বালকের হাতে লাটাই ঝিলমিল,
এখানে গানের সুর ভেসে যায় অনাবিল।
এক একটা আকাশের নীল ভোরে,
গোখুর ফণায়ে উঠে মাথার উপরে।
বালক-বালিকা তখন প্রাণপন ছুটছিল,
ঘুড়িতে আঁকা চিলের চোখগুলো জ্বলজ্বল করছিল।
যে চোখ মাটির দিকে চেয়ে থাকে অপলক,
চেয়ে থাকে মাটির দিকে যে চোখ অপলক।
শব্দ হয় তারপর অনেক গম্ভীর,
তারপর শব্দ হয় অনেক গম্ভীর।
অন্ধকারের ভিতর বাঁশঝাড়ের কাঁপন শোনা যায়-
বালিকার চুলগুলো কেঁপে কেঁপে খুব অসহায়!
পৃথিবীর সব ফুল তখনো রয়েছে তন্দ্রায়,
ঘুম চলে গ্যাছে হায় যখন ঘুমের শয্যায়!
বালক-বালিকাগণ তখন পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে;
মেঘেরাও চলে যায় নিশুতিরাতের বুকের উপরে।
গন্তব্যহীনা রাত্রির মতো ঘুড়িটা ভেসে চলে,
ওদের শরীরের গন্ধ, সেদিন থেকে কথা বলে!
আর ওরা পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে,
পরস্পরকে ওরা মৃদুভাবে জাপ্টে ধরে।।
১৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩০
অতন্দ্র সাখাওয়াত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।।
২| ১৮ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: কবিতা তো আসলে আবেগের খেলা।
১৮ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২২
অতন্দ্র সাখাওয়াত বলেছেন: একদম সত্য কথা।
৩| ১৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৬
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর আবেগ আর সেই আবেগ থেকে সুন্দর কবিতা।
১৯ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৫৪
অতন্দ্র সাখাওয়াত বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫২
সাহিনুর বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে