![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাবেক ঢাকা স্টেডিয়ামে মাখায়
এনটিনিকে গোটা কয়েক বাউন্ডারি
মারার পর এমন এক বল করলেন যে, সেটা
মহা ওয়াইড। টিভিএস ত্রিদেশীয়
সিরিজে বাংলাদেশের যে ব্যাটসম্যান
তার মনে এই ভয়টা ঢুকিয়ে দিতে
পেরেছিলেন, তিনি একটু হাসলেন।
তামিম ইকবালের ভাষায় বাংলাদেশের
ক্রিকেটের প্রথম প্রেম। হয়তো বড়
ভালোবাসার জায়গাও। সে কারণে
আক্ষেপ,হতাশা, ক্ষোভও বাড়াবাড়ি
পর্যায়ের। Mohammed Ashraful সেদিনের
ধ্রুপদী ব্যাটসম্যানের জায়গায় তালিকা
করে না লেখায় অনেকে তাকে ভুলে
গেছি বলে মনে করেছেন।ধ্রুপদী,
ভালোবাসা ও
বিশ্বাস ভঙ্গের উল্টো পাশে একটা
কিশোরের মুখ মনে পড়বে। যে ছেলেটা
অবিশ্বাস্য রকমের সরল। অন্তত:
বাহ্যিকভাবে আশরাফুল যে কি রকমের
বিনয়ী এটা তার কাছাকাছি না গেলে
বোঝা মুস্কিল। Mashrafe Bin Mortaza ও
তাঁর বিনয়ের জন্য বিশেষ জায়গা
গণমাধ্যমে বরাদ্দ। এই যে বিশ্বকাপে
অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ড করলাম,
সেখানে গণমাধ্যমের কাজটা সহজ হয়ে
গেছে মাশরাফি খুব অনানুষ্ঠানিক
ছিলেন বলে। নিশ্চিত করে বলা যায়,
আশরাফুল থাকলে সেটা আরও সহজতর
হতো। হয়তো এ প্রজন্মের শেষ প্রতীক।
প্রথম সেঞ্চুরির পর স্কুপের পসরা
সাজিয়ে প্রোটিয়াদের হারানো বা
হার্মিসনকে বারবার উড়িয়ে মেরে
ইংলিশদের চোখ ছানাবড়া করে দেয়া,
এটা আশরাফুলের আগে বাংলাদেশের
কোন ব্যাটসম্যান পারেননি। প্রথম প্রেম
বরাবরই বিশেষ কিছু। সেটা বিশ্বাস
ভঙ্গের হলেও ভোলা যায় না। ছোট
আশরাফুল মুরালিধরনকে চুপ করিয়ে দিয়ে
সেঞ্চুরির দিন থেকে আলোচনায়। হয়তো
সমালোচনাতেও। কিন্তু তিনি আশরাফুল।
তাই প্রথম প্রেমের, ভালোবাসার মত
করে তাকে নিয়ে চিন্তা করতে ভালো
লাগে। এটা কষ্টকর যে, ওই স্কুপ আর দারুণ
পুল মিসের মধ্যে লুকিয়ে আছে অনেকের
হতাশা।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯
কালের সময় বলেছেন: হুম ভালো