নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাউন্ডুলে পরিব্রাজক

বাউন্ডুলে পরিব্রাজক

নীলপথিক

কতটা পথ পেরোলে তবে পথিক বলা যায়, কতটা পথ পেরোলে পাখি জিরোবে তার ডানা, কতটা অপচয়ের পরে মানুষ চেনা যায়, প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তর তো জানা

নীলপথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুনিয়া কাঁপানো কয়েক'টি মানুষখেকোর কাহিনী

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৯

মানুষখেকো প্রাণী নিয়ে মানুষের আগ্রহের সীমা নেই। যারা শিকার কাহিনী পড়েছেন তাদের এ রোমাঞ্চের সঙ্গে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার কিছু নেই। যারা পড়েননি, তাদের আগ্রহও কিন্তু নিছক কম নয়। অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম একটা শিকার কাহিনী লিখবো। লেখা হয়ে উঠছিলো না। ভাবলাম আগে শিকার কাহিনীর সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করানো যাক, পরে না হয় আমার বানানো গপ্পো ফেঁদে বসবো। বুকে হাত দিয়ে বসুন, কারণ আমি আপনাকে এখন দুনিয়াজোড়া কুখ্যাতি পাওয়া মানুষখেকো প্রাণীগুলোর গল্প শোনাতে যাচ্ছি। যার এক বিন্দুও বানানো নয়ঃ





নজোম্বের সিংহের দলঃ



তালিকার শুরু করা যাক সবচেয়ে বেশী মানুষ মারা সিংহের দলকে দিয়ে। ১৯৩২ সালের ঘটনা। তানজানিয়ার নজোম্বে গাঁয়ের একদল সিংহ এই হত্যাযজ্ঞে মেতে ওঠে। কোন এক রহস্যময় কারণে এই সিংহগুলোর মানুষের মাংসে আগ্রহ জন্মে গিয়েছিলো। এ সম্পর্কে একটা গল্প খুব চালু আছে। গুজব বলে মনে হলেও ওটা বিশ্বাস করে এমন লোকের সংখ্যাও কম নয়। মাতামুলা মঙ্গেরা নামের এক ওঝা নাকি নিয়ন্ত্রন করতো সিংহের পাল কে। গাঁয়ের ওঝা ছিলো সে। নজোম্বের গোত্রপ্রধান তাকে গাঁ থেকে তাড়িয়ে দিলে প্রতিশোধের নেশায় পাগল হয়ে ওঠে মঙ্গেরা। জঙ্গলে আত্নগোপন করে থাকতো সে, বের হতো ভৌতিক চাঁদের রাতে। রক্তহীম করা কন্ঠে মন্ত্রপাঠ করতো। হাতের বাঁকা লাঠিটা নজোম্বের দিকে তাক করে অভিশাপ দিতো গাঁয়ের মানুষদের। তারপর পেছন ফিরে মিলিয়ে যেতো জঙ্গলে। এরপরেই শুরু হতো হত্যাযজ্ঞ। একপাল সিংহ ঝাঁপিয়ে পড়তো নিরীহ গ্রামবাসীদের ওপরে। রক্ষা পেতে অনেকেই গাঁ ছেড়ে পালাতে চাইতো, কিন্তু পালাতে গিয়েও সিংহের হাতে মারা পড়েছিলো অনেকে। গাঁয়ের লোকে বিশ্বাস করতো পালাতে গেলে মারা পড়তে হবে। কারণ, গাঁয়ের চারপাশে পাহাড়া দিচ্ছে মানুষখেকো সিংহের দল। অবস্থা এতটাই সঙ্গীন হয়ে দাঁড়িয়েছিলো যে কেউ দিন বা রাতে কোনসময়েই সিংহের নামটা উচ্চারণ পর্যন্ত করতো না পাছে যদি সিংহ তাকেও পরবর্তী টার্গেট হিসেবে বেছে নেয়। গাঁয়ের এ দূরবস্থায় গ্রামবাসীরা গোত্রপ্রধানকে অনুরোধ করলো মঙ্গেরাকে ওঝার পদে পুনর্বহাল করবার জন্যে। গোত্রপ্রধান রাজী ছিলোনা, কারণ মঙ্গেরাকে সে হুমকি বলে মনে করতো। সে জানতো এর ফলে মঙ্গেরা একসময় নিজেই গোত্রপ্রধান বা মোড়ল হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাইবে। এভাবেই সিংহের আক্রমন চললো কিছুদিন। প্রায় ১৫০০ (মতান্তরে ২০০০) লোক মারা গিয়েছিলো এই আক্রমনে যা সর্বোচ্চ রেকর্ড।

নজোম্বের এই ক্রান্তিকালে জর্জ রাশবি নামের এক বিখ্যাত শিকারী এগিয়ে এলেন। প্রায় ১৫টা মানুষখেকোকে কব্জা করেন তিনি। বাকীগুলো পালিয়ে যায়। দুঃস্বপ্নের সমাপ্তি ঘটে নজোম্বের নিরীহ মানুষদের। স্থানীয়দের অনেকেরই অবশ্য বিশ্বাস ছিলো গোত্রবাঁচাতে বাধ্য হয়েই মঙ্গেরাকে ওঝার পদে নিয়োগ দিয়েছিলো গোত্রপ্রধান। তার ফলেই বন্ধ হয়েছিলো এই গনহত্যা। আসল ঘটনা যাই ঘটুক, রহস্যের বেড়াজালে পড়ে কাহিনীটি যে একটি নাটকীয় রূপ পেয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।







দু'পেয়ে টমঃ



দু'পেয়ে টমের কাহিনী বাকীসব মানুষখেকোদের চেয়ে কিছুটা অস্পষ্ট। হাল আমলে বলা মুস্কিল ওঁর ঘটনার কতটুকু সত্যি আর কতটুকুই বা "মিথ"। অতিকায় এই অ্যালিগেটরটি এক দুর্ঘটনায় পড়ে (খুব সম্ভবত লোহার তৈরী কোন মানুষ মারা ফাঁদে পড়ে) তার পেছনের দু'টো পা-ই হারায়। স্বাভাবিক শিকারে অক্ষম হওয়ায় সহজ টার্গেট হিসেবে মানুষকেই বেছে নিয়েছিলো সে। নরম কাঁদায় টমের পায়ের ছাপ স্পষ্ট বোঝা যেত। বিশের দশকের পুরোটা জুড়েই অ্যালাবামা আর ফ্লোরিডার জলাভূমিতে দেখা গেছে টম কে।



প্রায় পনেরো ফুট লম্বা অতিকায় এই দানবটিকে বলা হত নরকের অভিশাপ। গাধা কিংবা গরু কোনটাতেই অরুচি ছিলোনা টমের। তবে প্রথম পছন্দের তালিকায় ছিলো অবশ্যই মানুষ। বিশেষতঃ কাপড় কাঁচতে জলার ধারে যেসব মেয়েরা যেতো তারাই হতো টমের শিকার। বুলেট আক্ষরিক অর্থেই এই দানবটির ওপর কোন প্রতিক্রিয়া রাখতে পারেনি। তার পুরু চামড়া ভেদ করে কোন বুলেটই ঢুকতে পারতো না। আকারে বিশাল হলেও টম ছিলো অসম্ভব ক্ষিপ্র। তার এই ক্ষিপ্রতার জন্যেই কেউ বেশীক্ষণ তাকে দেখতে পেতো না।



এবার আসি এক হতভাগ্য কৃষকের গল্পে। টানা কুড়ি বছর টমের পেছনে লেগে ছিলো বেচারা। বিভিন্ন উপায়ে টমকে মারার চেষ্টা করেছিলো সে। তার কোনটিই কাজে আসেনি। শেষচেষ্টা হিসেবে টমের আনুমানিক বাসস্থান হিসেবে লক্ষ্য করে অনেকগুলো (প্রায় পনেরোটা) ঝুড়ি ডিনামাইট ভর্তি করে ছুঁড়ে দিয়েছিলো কৃষকটি। কোন জলজ প্রানীরই এমন বিস্ফোরনে বেঁচে থাকবার কথা নয়। বাঁচেও নি। যারা ছিলো তাদের সবাই মারা পড়েছিলো। দুর্ভাগ্যক্রমে টম তাদের মধ্যে ছিলো না। বিস্ফোরনের কিছুক্ষণ পরেই ভয়ার্ত চিৎকার শোনা গেল কাছাকাছি কোন এক জায়গা থেকে। শব্দের উৎস লক্ষ্য করে ছুটলো কৃষক এবং তার ছেলে। শেষ মূহুর্তে পৌঁছে শুধু দেখা গেলো টমের হিংস্র চোখ। ডুব দিচ্ছে অতিকায় সরীসৃপটি। ভয়ার্ত গলায় কে চেঁচিয়ে উঠেছিলো সবাই জানলো পরেরদিন। কৃষকের মেয়ের আধ-খাওয়া শরীর জলে ভেসে উঠলে ভয়ে কারো চোখ থেকে পানি পর্যন্ত পড়েনি। পনেরো ফুট লম্বা দানবটির পেটে ওরকম তিনটে মেয়েও খেয়ে ফেলবার জায়গা আছে, কিন্তু কৃষকের মেয়েটিকে মাত্র অর্ধেক খাওয়া হয়েছে। স্পষ্টতই বোঝা যাচ্ছে এটা নিছকই প্রতিশোধমূলক ঘটনা। এত বছর বাদে সত্যিই বলা কঠিন কোন ঘটনা সত্যি আর কোনটা মিথ্যা। টমকে পরের কয়েক দশক বীরদর্পে জলাভূমিতে ঘুরতে দেখা গেছে। কাঁদার ওপরে ওর পায়ের ছাপ দেখলে যে কেউই চিনতে পারতো। বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন লোকজন তিন/চার মাস পরপর টমকে দেখেছে বলে জানাতো। কেউ দেখতো পায়ের ছাপ। কেউ বলতো অতিকায় এক কুমিরকে সাঁতার কাটতে দেখেছে। কেউ জানাতো ক্রুদ্ধ গর্জন শুনেছে। সবচেয়ে মজার ঘটনা হলো টমের রহস্য বিশ দশকের দিকে হলেও আশি দশকের দিকেও এসেও টমকে অনেকেই জীবিত দেখেছে। সেই এক রকমই বিশাল। দুটো পা। তবে বয়সের ভারে খানিকটা ধীর গতির। বহু সার্চ পার্টি আর শিকারী দল টমের পেছনে লেগে ছিলো। পাঁচ কিংবা দশ বছর নয়, অর্ধ শতাব্দীরও বেশী সময়। কিন্তু টমকে আর কখনোই ধরা সম্ভব হয়নি। আজও রহস্যে ঢেকে আছে টমের অন্তর্ধান।







কেসাগাকেঃ



সাংকেবেতসু, হোক্কাইডো, জাপান। ১৯১৫ সালের এক শরৎ। সাংকেবেতসু তখন হোক্কাইডোর নামকরা বর্ধিষ্ণু গ্রাম হিসেবে পরিচিত। গাঁয়ের জনসংখ্যা যদিও কম, তবুও এখানকার উর্বর জমিতে ফসল উৎপন্ন হতো খুব তাড়াতাড়ি। তাছাড়াও আশেপাশে বিস্তীর্ণ জঙ্গল হওয়ায় বাঁশ-কাঠ সহজলভ্য ছিলো। সে কারণেও সাংকেবেতসুর আলাদা নামডাক ছিলো, কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে পরবর্তীতে সাংকেবেতসু পরিচিতি পায় কুখ্যাত এক মানুষখেকোর জন্যে।



জঙ্গল কাছেই হওয়ায় প্রায়ই বুনো জন্তু-জানোয়ারের দল ফসল ক্ষেতে হামলা চালাতো। মানুষের সাড়া পেলে অধিকাংশ জানোয়ারই পালিয়ে যেত, কিন্তু ব্যতিক্রম ছিলো অতিকায় এক বাদামী ভালুক। একদিন বেপরোয়া হয়ে উঠলে ওর ওপর গুলি চালায় দুই কৃষক। আহত হয়ে পাহাড়ের দিকে পালিয়ে গেলো ভালুকটি। গ্রামবাসীদের ধারণা ছিলো জন্মের শিক্ষা হয়েছে "কেসাগাকে"-র (ভালুকটাকে পরবর্তীতে এ নামেই ডাকতো সবাই), এদিককার পথ আর মাড়াবে না ও। কিন্তু শীগগিরই সবার ধারণা ভুল প্রমানিত হয়েছিলো।



সে বছর ডিসেম্বরেই আবার ফিরে এলো ভালুকটি। "ওটা" পরিবারে হামলা করলো। সে সময় "ওটা" পরিবারের সব পুরুষেরা শহরে গিয়েছিলো ফসল বিক্রীর জন্যে। বাসায় ছিলো কৃষকের স্ত্রী আর সদ্যোজাত এক বাচ্চা। কেসাগাকে প্রথমেই হামলা করলো বাচ্চাটার ওপরে। এক থাবাতেই মেরে ফেললো তাকে, তারপরে এগিয়ে গেলো কৃষকের স্ত্রীর দিকে। কৃষকের স্ত্রীর পালাবার জায়গা ছিলো না। ক্রমাগত সাহায্যের আশাতে চেঁচিয়ে যাচ্ছিলো বেচারী, কিন্তু "ওটা" পরিবারের খামারবাড়ীর আশেপাশে খুব একটা ঘনবসতী ছিলো না। গাঁয়ের পুরুষেরাও সব চলে গিয়েছিলো শহরে। কৃষকের স্ত্রীর সাহায্যে এগিয়ে আসবার মতন ছিলো না কেউই। "ওটা" পরিবারের পুরুষেরা শূন্য বাড়িতে ফিরে এলে মুখোমুখি হলো ভয়াবহ এক দৃশ্যের। বাড়ির দেয়ালময় রক্ত আর মাংসের ছড়াছড়ি। বাচ্চাকে বাঁচাবার যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলো কৃষকের স্ত্রী। জ্বলন্ত চেলাকাঠ ছুঁড়ে মারা হয়েছিলো ভালুকটির দিকে। কাজ হয়নি মোটেও বরঞ্চ ক্ষেপে গিয়ে কৃষক স্ত্রীকে টেনে হিঁচড়ে জঙ্গলে নিয়ে গিয়েছে দানবটি। "ওটা" পরিবারের সাহায্যার্থে খুব দ্রুতই জনা ত্রিশেক লোক জড়ো হয়ে বেরিয়ে পড়লো জঙ্গলে। সৌভাগ্যবশতঃ কেসাগাকের দেখা মিললো খুব কাছেই। গুলি করা হলেও নিমেষেই অন্ধকারে মিলিয়ে গেলো জানোয়ারটি। হতভাগ্য মহিলার দেহাবশেষ উদ্ধার করে সৎকারের ব্যবস্থা করা হলো।



কিছুদিনের মধ্যেই কেসাগাকে আবার "ওটা" খামারবাড়ীতে ফিরে এলো। এবার নতুন কোন শিকারের আগেই ওর পেছনে পাঠানো হলো সশস্ত্র নিরাপত্তা রক্ষীদের। কিন্তু এতে করে অরক্ষিত রয়ে গেলো গাঁয়ের আরো কিছু পরিবার। ঠিক এ সুযোগটির জন্যেই অপেক্ষা করছিলো চতুর মানুষখেকোটি। এবার তার হামলার শিকার হলো "মিয়োকে" পরিবার। তর্জন গর্জন করে বাড়ির সবাইকে তটস্থ রাখলো কিছুক্ষণ, একসময় বাড়ির দরজা ভেঙ্গে ঢুকে পড়লো। কেউ কেউ পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও দুটো বাচ্চা আর একজন গর্ভবতী মহিলা কেসাগাকের শিকারে পরিণত হলো। হামলায় বেঁচে যাওয়া প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী গর্ভবতী মহিলাটি তার অনাগত সন্তানটির প্রাণ ভিক্ষা চেয়ে কাঁদছিলো। বলা বাহুল্য, মানুষখেকোটির মনে দয়ার উদ্রেক হয়নি। এদিকে নিরাপত্তা রক্ষীরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে দ্রুতই ফিরে এসেছিলো, কিন্তু যা হবার তা ততক্ষণে হয়েই গেছে। রক্তাক্ত দুটো বাচ্চার লাশ সহ মহিলার লাশে কসাইখানার মতন হয়ে গেছে "মিয়োকে" হাউজ। এ ঘটনার পরে গাঁয়ে থাকা নিরাপদ মনে করলো না অনেকেই। নিরাপত্তা রক্ষীরাও নিজেদের পাহাড়ার পোস্ট ছেড়ে দিলো পালালো।



ইয়ামামোটো নামের বিখ্যাত এক ভালুক শিকারীকে শীগগিরই তলব করা হলো। নিজের বন্দুক বন্ধক রেখে মদ খাবার পয়সা যোগাড় করেছিলো সে, কাজেই গ্রামবাসীকে সাহায্য করতে অপারগতা প্রকাশ করা ছাড়া গত্যান্তর ছিলো না তার। কেসাগাকের আক্রমণ কিন্তু থেমে থাকলো না। কিছুদিনের মধ্যেই হতভাগ্য এক কৃষক, যে ভালুক আক্রমনের নেতৃত্বে ছিলো, কেসাগাকের হামলায় আহত হয়ে জীবন বাঁচাতে নদীতে ডুবে মারা গেলো। এ ঘটনার পরে দলে দলে লোকজন গ্রাম ছেড়ে পালাতে লাগলো। বস্তুতঃ সাংকেবেতসু আক্ষরিক অর্থেই একটি ভৌতিক গ্রাম হয়ে পড়লো। এর মধ্যেই অতি সাহসী কিছু যুবক সিদ্ধান্ত নিলো এর শেষ দেখে ছাড়বে। ডিসেম্বরের ১৪ তারিখে তাদের সাথে সেই বিখ্যাত শিকারী ইয়ামামোটো যোগ দিলে তাদের সাহস আরও বেড়ে যায়। অবশেষে ইয়ামামোটোর হাতেই পরাস্ত হয় কেসাগাকে। প্রায় ১০ ফুট লম্বা ৩৮০ কেজি ওজনের এই দানবটির কথা চিন্তা করেই আজও শিউরে ওঠেন জাপানী মানুষ। জাপানের ইতিহাসের ভয়ংকরতম ভালুক আক্রমন হিসেবে ধরা হয় এটাকে।



(পাঠক প্রতিক্রিয়ার উপর পরবর্তী পর্ব নির্ভরশীল)

তথ্যসূত্রঃ লিস্টভার্স এবং উইকি।





উৎসর্গঃ অপূর্ণ রায়হান

মন্তব্য ৯১ টি রেটিং +৩৬/-০

মন্তব্য (৯১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৩

খিয়ারি বলেছেন: ভীষণ ভীষণ ভালো হয়েছে। পরের পোস্টের অপেক্ষা করে আছি। জলদি দিয়ে দেন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৪

নীলপথিক বলেছেন: দেখি প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করি, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৯

অবাধ্য ভ্রূকুঞ্চন বলেছেন: নীলপথিক ভাই এবার আপনারে ধইরা ফালাইছি। প্রথম না হইলেও দ্বিতীয় তো হইতে পারছি। আপনাকে ধন্যবাদ। এখন পড়তে শুরু করলাম।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৯

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার। কেউই দেখি বিশেষ একটা পড়ছে না। পরের পর্ব লিখব না।

৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫১

chai বলেছেন: আসলেই ভীষণ ভীষণ ভালো হয়েছে। দু'পেয়ে টমের ঘটনা কোন সালের দিকে ? পরের পোস্টের অপেক্ষায় ।++++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২৭

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। পরের পর্ব দেবার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি। আপাতত দেখি এটাই চলুক।

টমের ঘটনা বিশের দশকের দিকে। ১৯১০-১৯১৯ সালের মধ্যে।

৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৫

মেহেরুন বলেছেন: কি অবস্থা নীল ভাই?? পোস্ট তো দিসেন মাশাল্লাহ :) ভালো লাগলো। ++++++++++

আমার মন ভালো আজকে অনেক :)

ছুটি নিবো তিন দিন সাথে আরও তিন দিন বন্ধ, ভাবতেই খুশি লাগছে :)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২১

নীলপথিক বলেছেন: আপনার দেখি ঈদ। আপনার খুশি দেখে ভালো লাগলো। অনেকদিন মুখ গোমড়া করে ছিলেন। এবার হাসি ফুটুক মুখে।

৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: চলুক

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:২২

নীলপথিক বলেছেন: দেখি, কি অবস্থা হয়। এই পর্ব তো চরম ফ্লপ খেলো।

৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৮

সবুজ মহান বলেছেন: +++++ লউন
পরের পর্ব লিখতে বসে যান নীলপথিক

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ সবুজ ভাই। দেখি কি হয়?

৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪২

সবুজ মহান বলেছেন: নির্বাচিত পাতায় লেখাটা না থাকায় আমি একটুও অবাক হইনি !!
ভাল লেখা তাদের চোখে খুব কমই পড়ে ।
আপনি চালিয়ে যান লেখা ব্রাদার ।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৯

নীলপথিক বলেছেন: ভাই, আপ সাচমুঝ মহান হো! উৎসাহ পাচ্ছি।

৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৪

জয়দিত্য বলেছেন: +

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১০

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৫

ঘটলা বলেছেন: দারুন!!

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১১

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ ঘটলা ।

১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট!!!! দারুন। এটা কিভাবে চোখ এড়িয়ে গেল! এটাই আফসোস এর ব্যাপার। পোষ্টে ++++++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১২

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ কাল্পনিক ভালবাসা। অনেকের চোখই এড়িয়ে গেছে বলে রিপোস্ট করেছিলাম।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫০

ঘর কুনো বলেছেন:
এক নিশ্বাসে পড়লাম

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৩

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৪

পারভেজ মোল্লাহ বলেছেন: ভোয়াবোহো । োনেক বালো লাগলো।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৪

নীলপথিক বলেছেন: ?! জ্বি । জ্বি । আমারও ভালো লেগেছে। ভয়াবহ বলেই হয়ত।

১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮

মাম্বা জাম্বা বলেছেন: বালু হইচে

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৪

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ মাম্বা জাম্বা ।

১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:০৮

মেহেরুন বলেছেন: ভাই কয়েকদিন তো অগ্নি পরীক্ষার ভেতর ছিলাম। এখন পরীক্ষার ফল পাবার পালা। খুশি না হয়ে যাই কোই :)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৫

নীলপথিক বলেছেন: কাহিনী না বললে কিন্তু আপনার পেট ব্যথা করবে বলে দিলাম !

১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২২

আমি কবি নই বলেছেন: ...দারুন পোস্ট, আমি কিছু যোগ করলে মাইন্ড করবেননা আশা করি, সাভোর মানুষখেকো সিংহের দল এইখানে ১ নং হবে, ভারতের ২টা সিংহ ও এই লিস্টে আসবে। দুঃখিত আমি জায়গাটার নাম ভুলে গেছি, তবে যারা শিকারী কেনেথ এন্ডারসনের কাহিনী পড়েছেন তারা জানবেন আমি কোনটার কথা বলছি। পোস্টে +++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩

নীলপথিক বলেছেন: বাহ! শিকারে আগ্রহ আছে দেখছি। আমি পরের পর্বে এগুলোর নাম রেখেছি। অপেক্ষা করুন। আপনার জন্য চমক আছে।

১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৪

আকাশ_পাগলা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।
সপ্তাহের সেরা পোস্ট।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৩

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ আকাশ পাগলা। উৎসাহ পেলাম।

১৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩০

জাতির শ্বশুর বলেছেন: চলুক

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৪

নীলপথিক বলেছেন: শ্বশুরজ্বী বলেছেন যখন, চলবেই।

১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৭

সূর্যদয়ের পথযাত্রী বলেছেন: Awesome.......
carry on, bro.

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫৪

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৬

অচিন.... বলেছেন: daruuun... Choluk....

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ অচিন।

২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০১

মেহেরুন বলেছেন: কাহিনীর বর্ণনা সহ একটা পোস্ট অবশ্যই পাবেন। সুতরাং, অপেক্ষায় থাকুন B-) B-) B-)

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬

নীলপথিক বলেছেন: অবশ্যই। অপেক্ষায় আছি।

২১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯

দিকদর্শন বলেছেন: Excellent

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

২২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২০

শফিক১৯৪৮ বলেছেন: চমৎকার লাগল।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ শফিক ভাই।

২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: +++++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৮

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই।

২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯

অহন_৮০ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট হইছে..... তারাতারি পরের পর্ব দেন

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৮

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ অহন।

২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩০

হাসান যোবায়ের বলেছেন: গ্রেট একটা লিখা পড়লাম। অন্য কোন এক জগতে যেন ঢুকে গিয়েছিলাম।

এমন লিখা আরো চাই।
+++++++++

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫০

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ যোবায়ের ভাই, উৎসাহ পেলে আমারও লিখতে ভালো লাগে। কিন্তু মানুষজন খুব একটা পড়ছে না লেখাটা। তারপরেও পরের আরও একটা পর্ব লিখতে চাই। না হলে কেমন যেন অপূর্ণ থেকে যাবে।

২৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১১

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: প্রথমেই অনেক ধন্যবাদ ভাই আমার মত অখাদ্য ব্লগারকে উতসর্গ করায় । আর এত ভালো একটা পোস্ট নির্বাচিত পাতায় না যাওয়ায় দুঃখিত ! শেষে আমার নামটা তুলে দিয়ে রি পোস্ট দিলে আশা করি ঠিক হয়ে যাবে :) তবে নির্বাচিত পাতার যে কোনো পোস্টের চেয়ে কিন্তু কম পাঠক পায় নি আপনার এই পোস্ট ! ভালো থাকবেন সবসময় :)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৪

নীলপথিক বলেছেন: ভেবেছিলাম সেরকম একটা ট্রাই মারবো। পরে ভাবলাম, থাকনা। এ দিয়েই চলুক।

২৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:২৬

আমিনুর রহমান বলেছেন: অখাদ্য ব্লগার অপূর্ণ কে পোষ্ট উৎসর্গ করলে এমনই হইবেক :P




চরম পোষ্ট। ভালো লাগা রইল পোষ্টে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৬

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ আমিনুর ভাই। আপনি তো ভুলেই গেছেন আমাকে। অবশ্য পিচ্চি রুশানের জন্য দৌড়াদৌড়িতে ব্যস্ত মনে হয়।

২৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৪

রাইসুল সাগর বলেছেন: হায় হায় অপূর্ন কে উৎসর্গ অপূর্ন কি মানুষ খেকো নাকি..। :P =p~ =p~ =p~


পোষ্টে ভালা লাগা । শুভকামনা জানিবেন নিরন্তর। ভালো থাকুন বেলা অবেলার মানুষ খেকোর গল্পে ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৫

নীলপথিক বলেছেন: আপনিও ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইলো সুন্দর মন্তব্যের জন্যে....

২৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২০

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:

এত ভাল কেমনে লেখে রে.... অফলাইনে পড়েছিলাম। খুবই ভাল লেগেছে। কিন্তু অপূর্ণ রায়হান কে? আমি তো অপূর্ণ নামে একজনকে চিনতাম :P

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩৫

নীলপথিক বলেছেন: হা হা হা ।
ধন্যবাদ স্বর্ণা। হ্যাঁ, যাকে চিনেন তার জন্যেই উৎসর্গ করা হয়েছে। কিন্তু মুখ গোমড়া করে থাকবার কারণ নেই, আপনার জন্যেও পরবর্তী কোন একটা পর্ব উৎসর্গ করে দেবো। সমস্যা কোথায়?

৩০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩৯

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: না :( আই ডোন্ট ডিজার্ভ ইট :)

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:১১

নীলপথিক বলেছেন: আরে না না। কি যে বলেন !!
আপনি আমার ব্লগ জীবনে সর্বপ্রথম মন্তব্যকারী। আপনাকে একটা উৎসর্গ না করলেই নয়। আই ইনসিস্ট !

৩১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩৯

আমিনুর রহমান বলেছেন: ভুলি নাই রে ভাই। রুশান কে নিয়ে একটু ব্যস্ত।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৪০

নীলপথিক বলেছেন: হু, বুঝতে পারছি। চালিয়ে যান। সঙ্গে আছি।

৩২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:১৫

তারছেড়া লিমন বলেছেন: কোন কথা হবে না++++++++++++++++++++++++++

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৪১

নীলপথিক বলেছেন: তারছেঁড়া লোকের কথায় উৎসাহ পাচ্ছি। খুব শীগগিরই পরের পর্ব নিয়ে আসবো। কথা দিলাম।

৩৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৬

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: মহান জিম করবেট সাহেবরে নিয়েও কিছু লেখা উচিত। পোস্টে প্লাস।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৫

নীলপথিক বলেছেন: জিম করবেটকে নিয়ে না লেখলে তো লেখার কোন পূর্ণতাই রইলো না। করবেট সাহেব আসছেন সামনেই। তবে আরো অপেক্ষা করতে হবে। পর্ব যত সামনে এগুবে, ততই ভয়ানক মানুষখেকোর সাক্ষাৎ পাবেন।

৩৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সম্ভবত এই সিরিয়ালে আমাদের রয়েল বেঙ্গল মামাও আছে ।
পচাব্দি গাজীর জবানীতে এরকম এক মামার গল্প শুনেছিলাম ।

লিখা ভাল হয়েছে । চালিয়ে যান ।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২০

নীলপথিক বলেছেন: উনি না থেকেও আছেন। সুন্দরবনের কোন বাঘ আমার লিস্টে রাখিনি। তবে হ্যাঁ, রয়েলবেঙ্গল আছে। গাজী সাহেব মূলতঃ কাজ করেছেন সুন্দরবনের মানুষখেকোর ওপর। সামনে আরো চমক রাখছি ব্রাদার।

অঃটঃ পচাব্দী গাজীর "রায়মঙ্গলের মানুষখেকো" এবং "সুন্দরবনের মানুষখেকো" বই দুটো পেলে আমার খুব উপকার হতো। যদি পারেন প্লিজ জানাবেন। আমি কোন সফট কপি পাইনি।

৩৫| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২০

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: পুরাটা পরে পড়ব।আপাতত ছবিগুলা দেইখা যে ভয় পাইছি সেইটা জানায়া গেলাম। :(


চলতে থাকুক মানুষখেকোর সালতামামি।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৯

নীলপথিক বলেছেন: ছবিগুলো দেখেশুনে বাছাই করেছি। আপনি না পড়লে আর কার জন্য লিখলাম ব্রাদার?
কারণ, আমি যখন কোন লেখা লিখি, পরিচিতদের কথা মাথায় রেখেই লিখি। যাক, পরে পড়ে দেখবেন সেই আশাতেই রইলাম।

৩৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৫

লিন্‌কিন পার্ক বলেছেন:
সেবা প্রকাশনীর একটা বই পরছিলাম জিম করবেটকে নিয়ে । ওই বইটা যেমন এক নিঃশ্বাসে পড়ছি আপনার পোষ্টাও তেমনি । খুব আগ্রহ নিয়েই পড়ছি :)



পরবর্তী পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৭

নীলপথিক বলেছেন: আপনার মতন পুরনো ব্লগাররা যখন মন্তব্য করেন তখন সেটা টনিকের মতন কাজ করে। ধন্যবাদ লিনকিন পার্ক।

অঃটঃ আপনার প্রতিবাদের প্রতি নৈতিক সমর্থন রইলো পুরোপুরি। তবে প্রতিবাদের পদ্ধতিগত কিছু ত্রুটির কারণে অনুসরণ করতে পারছি না। আমার মনে হয় না আপনাদের প্রতিবাদে খুব বেশী কাজ হবে। যাই হোক, দোয়া থাকলো আপনাদের প্রতি।

৩৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১০

দূর দ্বীপবাসীণি বলেছেন: আসলেই ভীষণ ভীষণ ভালো হয়েছে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫০

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ দূর দ্বীপবাসীনি, ভালো লাগলে বাকী পোস্টগুলোও পড়ে দেখবার আমন্ত্রণ রইলো। আমি নতুন ব্লগার। মাত্র অল্প কয়েক'টা পোস্ট দিতে পেরেছি, পড়তে খুব বেশী সময় লাগবে না আপনার।

৩৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:০০

নিশি কথক বলেছেন: ++++++ দিলাম

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১০

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৪

নক্ষত্রের নীল বলেছেন: দারুণ হয়েছে :)

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১২

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৮

অমি রিজওয়ান বলেছেন: বাপরে! সত্য ঘুটনা! রুপকথার মত লাগলো! ভালো লিখসেন। ধন্যবাদ।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২১

নীলপথিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ রিজওয়ান। পরের পর্ব পড়বার আমন্ত্রন রইলো।

৪১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮

একজনা বলেছেন: ভুই পাইসি। :-& :-& :-& :-& :-/ :-/ :-/

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৬

নীলপথিক বলেছেন: হুম! আমিও ভয় দেখাবার জন্যই লিখেছিলাম।

৪২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৩৬

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: লিঙ্ক ধরে চলে আসলাম, পড়লাম এবং মুগ্ধ।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

নীলপথিক বলেছেন: হুম, কান টানলেই যে মাথা আসে। ধন্যবাদ মহামহোপাধ্যায়।

৪৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।+

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ চেয়ারম্যান সাহেব, ভালো আছেন নিশ্চয়ই।

৪৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

অনীনদিতা বলেছেন: খুবই সুন্দর পোষ্ট নীলপথিক:)

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬

নীলপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ অনীনদিতা। চলনসই লিখি, কিন্তু কেন যেন পাঠক পাই না। হা হা হা।

৪৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

অনীনদিতা বলেছেন: Amrato Asi:)Amrai porbo:)

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯

নীলপথিক বলেছেন: সঙ্গে থাকুন (আর.জে. দের মতন শোনালো কথাটা, নাকি?)

৪৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬

জ্যোতির্ময় বলেছেন: খুব খুব ভালো লেগেছে ।পরের পোষ্টের অপেক্ষায় রইলাম ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.