![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সবসময় অন্যের লেখা ভুতের গল্পই পড়ি। কিন্তু আজকে আমি আমার দেখা একটি সত্য ভূতের কাহিনী বলব। ঘটনাটি গত বছরের এক অন্ধকার শীতের রাতের। অবশ্য ভূতের ঘটনা গুলো সাধারণত অন্ধকার রাতেরই হয়ে থাকে! যইহোক সেই রাতের দুই দিন আগে আমি গিয়েছি দাদুবাড়ীতে। আগেই বলে রাখি আমার দাদুর বাড়ি গাজীপুরের কাপাসিয়ায়। যরা সেখানে গিয়েছেন তারা জানেন সেখানটায় অনেক জঙ্গল। চারদিকে গজারী বন আর বাশেঁর ঝাড়। আমাদের গ্রামে বাইরের মানুষ গেলে রীতিমত ভয় পান। তার উপর সেখানে নেই ইকট্রিসিটি ফলে গ্রামটিকে দিনের বেলা যত সুন্দর লাগে রাতের বেলা হয়ে উঠে ততই ভয়ানক আর ভুতুরে! তো সেখানে গেলে আমি আর আমার এক চাচাত ভাই সারাদিন একসাথে ঘুড়েবেড়াই। আর আমাদের সাথী হয় ওর সাইকেল আর একটা চার্জার লাইট যা অনেকটা দুরের বাজার থেকে চার্জ করে আনতে হয়। সেইদিন আমরা দুপুরের দিকে বের হয়েছি। গন্তব্য প্রায় ৪ কি:মি: দুরে একটা কনসার্ট। কনসার্ট শেষ হতে অনকটা রাত হয়ে গিয়েছিল। আমরা দুইভাই বাড়ি ফিরছি। তারাতাড়ি পৌছার জন্য একটা শর্টকাট রাস্তা ধরলাম। ও সাইকেল চালাচ্ছে আর আমি পিছনে বসে লাইট ধরে আছি। কিছুক্ষণ পর হটৎ লাইটের বাল্বটা ফিউজ হয়ে গেল।
আকাশে চাঁদ ছিলনা। তাই মুহূর্তের মধ্যেই চারদিক অন্ধকার হয়ে এল। যে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম সেখানটা দিয়ে মানুষ সাধারণত রাতের বেলা চলাচল করত না। কারন আর একটু সামনেই রয়েছে একটা বাঁশ ঝাড়। সেই বাশঁঝাড়ের ভিতরে রাস্তার পাশে রয়েছে একটা কবর। সেই কবর আর বাশঝাড় নিয়ে গ্রামে নানা ভৌতিক কাহিনী প্রচলিত। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার তার উপর নির্জন রাস্তা...আমরা ভয় পেয়ে গেলাম। কিন্তু কিছুই করার নেই। অনেক রাত হয়ে গেছে, তাই এই অবস্থাতেই সেই রাস্তা ধরে যাওয়ার সিদ্ধন্ত নিলাম। রাস্তাটি আমাদের ভালভাবেই চেনা ছিল। তাই অন্ধকারের মধ্যে সে আমাকে নিয়ে সাইকেল চালাতে শুরু করল। সেই জায়গাটার কাছাকাছি এসে হটাৎ সাইকেলসহ আমরা পরে গেলাম। সাথেসথেই সমনের কবরের দিক থেকে ভয়ানক জোরে খচখচ শব্দ হতে লাগল। আমরা ভয়ে সাইকেল ফেলে উল্টা দিকে দিলাম দৌড়। একটুপর বাজার থেকে লাইট ঠিক করে আমরা দুই সাহসী (!) ছেলে আর একজনকে (!?) নিয়ে সেই দিকদিয়ে এলাম। দেখি সাইকেলটা ওই খানেই পড়ে আছে আর সামনে থেকে কয়েকজন লোক আসছে। কাছে আসতেই তারা আমাদের জিজ্ঞাসা করল আমরা এখানে কোন কিছুর শব্দ কিংবা কোনকিছু দেখেছি কিনা। কারন যা বলল তার সারমর্ম এরকমঃ তাদের মধ্যের একজন কিছুক্ষণ আগে এই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। হটাৎ কবরের স্থানটা থেকে ভয়ানক আওয়াজ আসতে লাগল। সেটি শুনে তিনি দৌড় দিয়েছিলেন! আমাদের আর বুঝতে বাকী রইলনা য়ে ঘটনটা আসলে কী।
জবাবে আমি কিছু বলার আগেই আমার ভাই বলে ফেলল '' হ আমরাও শুনছি...সব ভাইঙ্গা লইয়া আইতাছিল!সবসময় অন্যের লেখা ভুতের গল্পই পড়ি। কিন্তু আজকে আমি আমার দেখা একটি সত্য ভূতের কাহিনী বলব। ঘটনাটি গত বছরের এক অন্ধকার শীতের রাতের। অবশ্য ভূতের ঘটনা গুলো সাধারণত অন্ধকার রাতেরই হয়ে থাকে!
যইহোক সেই রাতের দুই দিন আগে আমি গিয়েছি দাদুবাড়ীতে। আগেই বলে রাখি আমার দাদুর বাড়ি গাজীপুরের কাপাসিয়ায়। যরা সেখানে গিয়েছেন তারা জানেন সেখানটায় অনেক জঙ্গল। চারদিকে গজারী বন আর বাশেঁর ঝাড়। আমাদের গ্রামে বাইরের মানুষ গেলে রীতিমত ভয় পান। তার উপর সেখানে নেই ইকট্রিসিটি ফলে গ্রামটিকে দিনের বেলা যত সুন্দর লাগে রাতের বেলা হয়ে উঠে ততই ভয়ানক আর ভুতুরে! তো সেখানে গেলে আমি আর আমার এক চাচাত ভাই সারাদিন একসাথে ঘুড়েবেড়াই। আর আমাদের সাথী হয় ওর সাইকেল আর একটা চার্জার লাইট যা অনেকটা দুরের বাজার থেকে চার্জ করে আনতে হয়। সেইদিন আমরা দুপুরের দিকে বের হয়েছি। গন্তব্য প্রায় ৪ কি:মি: দুরে একটা কনসার্ট। কনসার্ট শেষ হতে অনকটা রাত হয়ে গিয়েছিল। আমরা দুইভাই বাড়ি ফিরছি। তারাতাড়ি পৌছার জন্য একটা শর্টকাট রাস্তা ধরলাম। ও সাইকেল চালাচ্ছে আর আমি পিছনে বসে লাইট ধরে আছি। কিছুক্ষণ পর হটৎ লাইটের বাল্বটা ফিউজ হয়ে গেল।
আকাশে চাঁদ ছিলনা। তাই মুহূর্তের মধ্যেই চারদিক অন্ধকার হয়ে এল। যে রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলাম সেখানটা দিয়ে মানুষ সাধারণত রাতের বেলা চলাচল করত না। কারন আর একটু সামনেই রয়েছে একটা বাঁশ ঝাড়। সেই বাশঁঝাড়ের ভিতরে রাস্তার পাশে রয়েছে একটা কবর। সেই কবর আর বাশঝাড় নিয়ে গ্রামে নানা ভৌতিক কাহিনী প্রচলিত। চারদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার তার উপর নির্জন রাস্তা...আমরা ভয় পেয়ে গেলাম। কিন্তু কিছুই করার নেই। অনেক রাত হয়ে গেছে, তাই এই অবস্থাতেই সেই রাস্তা ধরে যাওয়ার সিদ্ধন্ত নিলাম। রাস্তাটি আমাদের ভালভাবেই চেনা ছিল। তাই অন্ধকারের মধ্যে সে আমাকে নিয়ে সাইকেল চালাতে শুরু করল। সেই জায়গাটার কাছাকাছি এসে হটাৎ সাইকেলসহ আমরা পরে গেলাম। সাথেসথেই সমনের কবরের দিক থেকে ভয়ানক জোরে খচখচ শব্দ হতে লাগল। আমরা ভয়ে সাইকেল ফেলে উল্টা দিকে দিলাম দৌড়। একটুপর বাজার থেকে লাইট ঠিক করে আমরা দুই সাহসী (!) ছেলে আর একজনকে (!?) নিয়ে সেই দিকদিয়ে এলাম। দেখি সাইকেলটা ওই খানেই পড়ে আছে আর সামনে থেকে কয়েকজন লোক আসছে। কাছে আসতেই তারা আমাদের জিজ্ঞাসা করল আমরা এখানে কোন কিছুর শব্দ কিংবা কোনকিছু দেখেছি কিনা। কারন যা বলল তার সারমর্ম এরকমঃ তাদের মধ্যের একজন কিছুক্ষণ আগে এই রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন। হটাৎ কবরের স্থানটা থেকে ভয়ানক আওয়াজ আসতে লাগল। সেটি শুনে তিনি দৌড় দিয়েছিলেন! আমাদের আর বুঝতে বাকী রইলনা য়ে ঘটনটা আসলে কী।
জবাবে আমি কিছু বলার আগেই আমার ভাই বলে ফেলল '' হ আমরাও শুনছি...সব ভাইঙ্গা লইয়া আইতাছিল!
২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৪৫
পাতলা খান বলেছেন:
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:২২
জলে ভাসা পদ্ম আমি বলেছেন: সসসেককেনড নাফফে ভভাইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইইই
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:২৪
নিবিড় অভ্র বলেছেন: হা হা।।প্লাস। গাজীপুরের কাপাসিয়া জায়গাটা জোস।।।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৩
পাতলা খান বলেছেন: হ্যা...গজারী গাছ...বাশঁঝাড়...নদী...ছোট ছোট টিলা...এককথায় চমৎকার একটি জায়গা।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: গাজীপুরের কাপাসিয়ার কোথায়?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৯
পাতলা খান বলেছেন: টোকের কাছাকাছি।
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৭
নষ্ট মাথার দুষ্ট বালিকা... বলেছেন: ভালা শিক্ষা পাইসেন। গল্পের মোরাল কি?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১৪
পাতলা খান বলেছেন: অজ্ঞতা আর কুসংস্কার আমাদের গ্রামগুলুকে অনেক পিছিয়ে রেখেছে।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: গুড গুড
আমার বাড়িও গাজীপুরের কাপাসিয়ায়
২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২১
পাতলা খান বলেছেন: তাই নাকী?
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:১৪
রাজর্ষী বলেছেন: ভয়ে আমার হাত পা....
৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২৪
একরামুল হক শামীম বলেছেন: হুমমম। অবশ্য আমাদের বাড়ি কাপাসিয়ার এক সাইডে। চাঁদপুর ইউনিয়নে।
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:২৫
পাতলা খান বলেছেন: ভয় পাইয়েন না। আমরা ব্লগের বন্ধুরা পাশে আছি না?
১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:২৪
অমাবশ্যার চামচিকা বলেছেন: ভুত ফুত কিসু নাই। কবরে শিয়ালে শব্দ করসে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫০
পাতলা খান বলেছেন: জ্বী ভুত ফুত কিসু নাই। আসলে আমরা যেই দিকে যাচ্ছিলাম তারা ওই একই পথে বিপরীত দিক থেকে আসতেছিল। আমাদের পড়ে যওয়ার শব্দে তারা ভয়ে দৌড় দিসিল আর তাদের দৌড়ের কারনে যে শব্দ সৃষ্টি হইসিল তাতে ভয় পেয়ে আমরা.....
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৭
পলাশমিঞা বলেছেন: পাতলা ভাই আমি ভুত ডরাই
১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫৬
পাতলা খান বলেছেন: আমিও
১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১:০৪
অপহন্তা বলেছেন: ভয়ে অধিক ভয় পাইছি
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:২০
ড্রাকুলা বলেছেন: ভয়ে হাত পা.............