নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইচ্ছা করে নামায পরিত্যাগকারী বা অস্বীকারকারী ব্যক্তি কাফির হয়ে যায়। যদি সে তওবা করে পুনরায় ৫ ওয়াক্ত নামায প্রতিষ্ঠা করে তবে সে আবার ইসলামে প্রবেশ করল। আর কেউ যদি এরকম নামায পড়া শুরু করল আবার ত্যাগ করল অর্থাৎ ক্রমাগত কুফরি করতে থাকে এবং এমন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে তবে সে সম্পর্কে আল্লাহ্ তা'আলা বলেন,
অপরাধীদের সম্পর্কে বলবেঃ তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে নীত করেছে? তারা বলবেঃ আমরা নামায পড়তাম না। [আল-মুদ্দাসিরঃ ৪১-৪৩]
অবশ্য তারা যদি তওবা করে, নামায কায়েম করে আর যাকাত আদায় করে, তবে তারা তোমাদের দ্বীনী ভাই। আর আমি বিধানসমূহে জ্ঞানী লোকদের জন্যে সর্বস্তরে র্বণনা করে থাকি। [সূরা আত-তউবাঃ ১১]
আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই, যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, এমন কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু উপস্থিত হয়, তখন বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি। আর তওবা নেই তাদের জন্য, যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। [আন-নিসাঃ ১৮]
অতঃপর তাদের পরে এল অপদার্থ পরবর্তীরা। তারা নামায নষ্ট করল এবং কুপ্রবৃত্তির অনুবর্তী হল। সুতরাং তারা অচিরেই পথভ্রষ্টতা প্রত্যক্ষ করবে। [সূরা মরিয়মঃ ৫৯]
আবু সুফিয়ান থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জাবির (রা) কে বলতে শুনেছি, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ ব্যক্তি এবং শিরক ও কুফরের মাঝখানে নামায ছেড়ে দেয়াই হচ্ছে ব্যবধান। [সহীহ মুসলিম, প্রথম অধ্যায়ঃ কিতাবুল ঈমান, হাদিস নং- ১৫৪]
নিশ্চয় যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে অংশীদার স্থির করে, আল্লাহ তার জন্যে জান্নাত হারাম করে দেন। এবং তার বাসস্থান হয় জাহান্নাম। অত্যাচারীদের কোন সাহায্যকারী নেই। [সূরা আল-মায়িদাহঃ ৭২]
হে রসূল, তাদের জন্যে দুঃখ করবেন না, যারা দৌড়ে গিয়ে কুফরে পতিত হয়; যারা মুখে বলেঃ আমরা মুসলমান, অথচ তাদের অন্তর মুসলমান নয়। [সূরা আল-মায়িদাঃ ৪১]
যে গোনাহ, করে কিংবা নিজের অনিষ্ট করে, অতঃপর আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে, সে আল্লাহকে ক্ষমাশীল, করুণাময় পায়। [সূরা আন-নিসাঃ ১১০]
কাফিরের চিরস্থায়ী ঠিকানা জাহান্নামঃ-
যারা কাফের, যদি তাদের কাছে পৃথিবীর সমুদয় সম্পদ এবং তৎসহ আরও তদনুরূপ সম্পদ থাকে আর এগুলো বিনিময়ে দিয়ে কিয়ামতের শাস্তি থেকে পরিত্রান পেতে চায়, তবুও তাদের কাছ থেকে তা কবুল করা হবে না। তাদের জন্যে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি রয়েছে। তারা দোযখের আগুন থেকে বের হয়ে আসতে চাইবে কিন্তু তা থেকে বের হতে পারবে না। তারা চিরস্থায়ী শাস্তি ভোগ করবে। [সূরা আল-মায়িদাঃ ৩৬-৩৭]
এতে সন্দেহ নেই যে, আমার নিদর্শন সমুহের প্রতি যেসব লোক অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করবে, আমি তাদেরকে আগুনে নিক্ষেপ করব। তাদের চামড়াগুলো যখন জ্বলে-পুড়ে যাবে, তখন আবার আমি তা পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে, যাতে তারা আযাব আস্বাদন করতে থাকে। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী, হেকমতের অধিকারী। [সূরা আন-নিসাঃ ৫৬]
সৌজন্যে: Click This Link
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৩
ইনফা_অল বলেছেন: আল্লাহ আমাদের কে পরিপূর্ন মোমিন হিসাবে কবুল করুন
২| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৫
বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: সুন্দর আরো অনেক কিছুই পেতে চাই।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৫
ইনফা_অল বলেছেন: আল্লাহ আমাদের সেই জ্ঞান দান করুন
৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
মো কবির বলেছেন: আল্লাহ যেন আমাদের এই সব মেনে চলার তওফিক দান করেন।
যে গোনাহ, করে কিংবা নিজের অনিষ্ট করে,.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।। [সূরা আন-নিসাঃ ১১০]
এখানে মনে হয় বানান ভুল লিখেছেন একটু কষ্ট করে ঠিক করে দেন। তানাহলে নাস্তিকরা আবার ভুল বলে লাফাতে পারে।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০৪
ইনফা_অল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বানান অর্থ ঠিক আছে, দেখুন Click This Link
যেকর সফট ও একই রকম দেখলাম। তবুও হাফেজ মুনির আহমেদের অনুবাদ টা তুলে দিলাম।
"নাস্তিকরা আবার ভুল বলে লাফাতে পারে"।.... বানান ভুল হোক আর শুদ্ধ হোক তাতে তো নাস্তিকদের কিছু আসো যায়না। হ্যা যারা নাস্তিকতার নামে ইসলামকে অবমাননা করতে চায় তাদের কথা ভিন্ন।
৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১২
দিশার বলেছেন: ৪৪ নাম্বার আয়াত টা দিলেন না কেন ভাই ?
কোরান ৭৪।৪৪ অভাবগ্রস্তকে আহার্য্য দিতাম না।
নামাজ পরেন আপনে নিশ্চয় ৫ ওয়াক্ত। গরিব কে খাবার দেন প্রতিদিন ?
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ৮:৩৪
ইনফা_অল বলেছেন: কুরআনের প্রতিটি আয়াত মানুষের কল্যানের জন্য।
সূরা আল মুদ্দাসসির:
(42) বলবেঃ তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে নীত করেছে?
”What has caused you to enter Hell?”
(43) তারা বলবেঃ আমরা নামায পড়তাম না,
They will say: ”We were not of those who used to offer their Salât (prayers)
(44) অভাবগ্রস্তকে আহার্য্য দিতাম না,
”Nor we used to feed Al-Miskin (the poor);
(45) আমরা সমালোচকদের সাথে সমালোচনা করতাম।
”And we used to talk falsehood (all that which Allâh hated) with vain talkers .
৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৩
দিশার বলেছেন: হুম কথা তার সাথে কিঞ্চিত দ্বিমত প্রকাশ করছি, "ধংশ হোক লাহাবের দুই হস্ত" আয়াত এর সাথে মানব জাতির কোনো কল্যাণ নিহিত নাই, লাহাবের খবর আসে . ইউসুফ জুলেখার পায়জামা চিরাচিরির গল্পে কি কল্যাণ পাচ্ছেন? বা নবী পত্নী দের নিজেদের ভিতর এর ঝগড়া ঝাটি ? না স্ত্রীদের কে ত্যাগ করার হুমকির আয়াত এর ভিতর কি কি কল্যাণ পাচ্ছেন?
২৩ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
ইনফা_অল বলেছেন: আপনার ব্লগে যেয়ে দেখলাম আপনি অনেক জ্ঞানী ব্যাক্তি। এহেনে জ্ঞানী ব্যাক্তিকে বুঝানোর শক্তি আমার নাই। আর আপনি অফ-টপিকস আলোচনা করে আমার লেখাটির বিষয় অন্যদিকে মোড় নিতে চাচ্ছেন।
যাই হোক একজন দুষ্ট লোক যেখানে সমাজের বা কোনো নিরীহ ব্যাক্তির ক্ষতি করে বেড়ায়, কষ্ট দেয় তবে কি সে ভাল লোক হিসাবে গন্য হবে? তার মত অন্য কেউ যেন তার মত উৎসাহিত হয়ে সমাজে বিশৃংখলা সৃষ্টি না করতে পারে তার জন্য এটা সতর্কতা, এবং এটাতেই মংগল।
এই রকম প্রতিটি বণর্নাতেই মংগল আছে। না মানতে চাইলে ভিন্ন কথা।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৭
টুনটুনি সুখি বলেছেন: আল্লাহ আমাদের কে হেদায়াত দান করুন