![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।
ইদানিং কমবয়সী প্রেমিক যুগলের একসঙ্গে আত্মহত্যার ঘটনা খুব বেশি পরিমাণে দেখা যাচ্ছে৷ গত অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে কয়েকটি যুগলের আত্মহত্যা বিষয়টি নিয়ে ভাববার সময় এসেছে৷
বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স ছেলেদের জন্য ২১ এবং মেয়েদের ১৬ বছর নির্ধারিত থাকায় কম বয়স্ক বা অপ্রাপ্ত বয়স্কদের বিয়ে দেওয়া আইনত দন্ডনীয় অপরাধ৷ এই আইন অনেক পুরোনো হলেও গ্রামাঞ্চলে এর তেমন প্রয়োগ ছিল না৷ কিন্তু এই আইনের প্রতি কড়াকড়ি আরোপ করায় বর্তমানে গ্রামাঞ্চলেও ইচ্ছা থাকা বা উপযুক্ত পাত্র বা পাত্রীর সন্ধান থাকা সত্ত্বেও বিয়ে করানো সম্ভব হচ্ছে না৷
এদিকে বিয়ের বয়স নির্ধারিত থাকলেও প্রেমের বয়স নির্ধারিত না থাকায় যে যার মত শারীরিক ও মানসিক পরিপক্কতা অর্জনের সাথে সাথে প্রেমে মশগুল হয়ে পড়ছে৷ প্রেমে ঘনিষ্ঠতা বৃদ্ধির সাথে সাথে অনৈতিক ভাবে মেলামেশাও বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ যা ধর্মীয় ও সামাজিক বিবেচনায় দৃষ্টিকটু এবং অপরাধ মুলক কাজ হিসেবে গণ্য হয়৷
বয়স কম থাকায় যেমন বিয়ে করা সম্ভব নয় তেমন বিবাহ বহির্ভূত অবাধ মেলামেশাও সমাজের চোখে গ্রহনযোগ্য নয়৷ ফলে অভিভাবক পক্ষ সন্তানদের বয়সের বাধ্যবাধকতার কারণে বিয়ে করাতে না পেরে যখনই অবাধ মেলামেশায় বাধা প্রদান করছে তখনই আত্মহত্যার মত ঘটনা ঘটছে৷
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে আত্মহত্যার পরিমাণ কমাতে হলে প্রেম করার ক্ষেত্রেও বয়স নির্ধারিত করে দিতে হবে৷ যেখানে নির্ধারিত বয়সের নিচে কেউ প্রেম করলে তাদের নিজেদের ও অভিভাবকদের কঠোর শাস্তি প্রয়োগ করতে হবে৷ অথবা বিয়ের বয়স নির্ধারণ না করে শারীরিক ও মানসিক পরিপক্কতার উপর নির্ধারণ করাটাই যুক্তিযুক্ত হবে বলেই মনে হয়৷
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৭
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: জি, সেটাই। তবে আইনের কঠিন প্রয়োগ অনেক সময় নিয়ম মানতে বাধ্য করে।
আপনাকে ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: ৮০% অশিক্ষিত মানুষের দেশে কোন নিয়ম কাজ করেনা!