![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।
একটি মানুষের কখন বিয়ে করা উচিত, তার শারীরিক বা মানসিক পরিপক্কতা কখন হবে এটা ঐব্যক্তিটিই সঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারে৷ এটা বয়সের উপর নির্ভর করে না৷ বরং ব্যক্তিভেদে পরিপক্কতায় বয়সের ভিন্নতা থাকে৷ তাহলে বিয়ের ক্ষেত্রে বয়স বেধে দেওয়া কোন যুক্তিতে?
বয়স বেধে দেওয়ার ফলে অনেক কম বয়সী অথচ শারীরিকভাবে পরিপক্ক ছেলেমেয়েরা পালিয়ে বিয়ে করতে বাধ্য হয়৷ তারা যদি শারীরিকভাবে পরিপক্কই না হবে তাহলে পালিয়ে বিয়ে করবে কেন? আবার অনেকেই বিয়ের বয়সের বাধ্যবাধকতা থাকায় বিয়ে করতে না পেরে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত হয়৷
বিয়ের বয়স বেধে দেওয়ার অর্থ হল একজনকে তার শারীরিক ও মানসিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে জোর করে সংযম শিক্ষা দেওয়ার চেষ্টা করা৷ যা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়৷
আমাদের দেশে মা বাবারা জোর করে কম বয়সে বিয়ে দিয়ে দেয়৷ এটা যদি অপরাধ হয়ে থাকে তাহলে জোর করে আইন করে কারও ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে থামিয়ে রাখাটাও সমান অপরাধ বলেই গণ্য হওয়া উচিত৷
মা বাবা জোর করে বিয়ে দিবে বলে আইন করে না থামিয়ে বরং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করাটাই জরুরী৷ কারণ সন্তানের অমতে কম বয়সে মা বাবা তাকে বিয়ে দিতে পারলে বেশি বয়সেও জোর করে বিয়ে দিতে পারে৷ আসল কাজ মানুষকে সচেতন করা৷ সেটা না করে একজন ব্যক্তিকে আইন বানিয়ে জোর করে থামাতে গেলে অসামাজিক কার্যকলাপকে উৎসাহিত করবে৷
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:১৫
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: বিয়ের বয়স কমানো নিয়ে সরকারের উদ্যোগকে কিছু ব্যক্তি ও সংগঠন শুধু বিরোধিতা করেই যাচ্ছে৷ এরা মূলতঃ বিয়ে বহির্ভূত অসামাজিক কার্যকলাপকে উৎসাহিত করে যাচ্ছে৷ তাছাড়া তাদের কাছে তেমন কোন যুক্তিসংগত ব্যাখ্যা নাই৷ এদের কথা আমরা মধ্যযুগে ফিরে যাচ্ছি৷ অথচ অনেক দেশে বিয়ে করার নির্ধারিত কোন বয়সই নাই৷ আবার অনেক ১৪/১৫/১৬ বছর বয়সে বিয়ে করার অনুমতি আছে৷
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
প্রামানিক বলেছেন: জোর করে বিয়ে দেওয়া অপরাধ হলে জোর করে সংযম শিক্ষা দেওয়াটাও অপরাধ!
একশত ভাগ সত্য