![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলে মিলিয়া সাজাব সুন্দর পৃথিবীকে।
কোন কাজ বা ক্ষতিকারক পণ্যের ব্যবহারকে নিরুৎসাহিত করার জন্য সরকার তার উপর অধিক পরিমাণে ট্যাক্স বসিয়ে মূল্য বাড়িয়ে দেয়৷ যাতে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পেয়ে তার ব্যবহার কমিয়ে দেয়৷ এরমধ্যে রয়েছে সিগারেট, মদ ইত্যাদি৷
শিক্ষা কোন পণ্য নয়৷ এটা ব্যবসাও হতে পারে না৷ ছাত্রছাত্রীরা অর্থোপার্জন করে না৷ বরং পিতার অর্থ ব্যয় করে পড়াশুনা করে৷ সুতরাং ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষার উপর ট্যাক্স দিতে পারে না৷ তবে যদি কেউ এটাকে পণ্য মনে করে ব্যবসা করার চিন্তা করে তাহলে সরকারের তা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত৷
আমাদের মাথাভারী নিয়ন্ত্রকরা বলছে এই ভ্যাট শিক্ষার্থীদের দিতে হবে না; দিবে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়৷ অর্থনীতির ন্যূনতম ধারণা যাদের আছে তারা অন্তত এই কথাটা বলতে পারে না৷ ভ্যাট আরোপিত হয় সবসময় ভোক্তার উপর৷ এমনকি বিক্রেতাও বেশিরভাগ সময় বিক্রয়মূল্য+ভ্যাট কথাটি দ্রব্যের গায়ে লিখে রাখে৷ অনেক সময় তা না লিখে ভ্যাট যুক্ত করে দিয়েই একবারে বিক্রয়মূল্য বসিয়ে দেয়৷ অর্থাৎ যে কোন উপায়েই ভ্যাট ভোক্তাকে প্রদান করতে হয়৷
আমাদের নিয়ন্ত্রকরা হয় নিজেরা অর্থনীতি সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা না নিয়েই দেশের অর্থনীতি পরিচালনা করছে না হয় নিজেদের খুব ধূর্ত শিয়াল এবং সাধারণ জনগণকে বোকা মুরগী মনে করে৷ আর এজন্যই ভ্যাট ছাত্রছাত্রীরা নয় বিশ্ববিদ্যালয় দিবে বলে জনগণের সামনে নিজেদের আহাম্মকী প্রকাশ করে৷ অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে সিগারেটের ন্যায় শিক্ষাকেও ক্ষতিকারক পণ্য হিসেবে বিবেচনা করে এটাকে নিয়ন্ত্রনের চেষ্টা করা হচ্ছে৷
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: অসাধারণ মূল্যায়নের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ৷
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বেশ বলেছেন!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
অতি মানব বলেছেন: অসাধারন আপনার লেখা,ভালো লাগলো।