![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[এটি মায়াকোভস্কির একটি বিখ্যাত কবিতার ভাবানুবাদ ।
কোন কবিতা, সেটা বলবো না । এটা পাঠকদের জন্য আমার প্রস্তাবিত একটা কুইজ ।]
তুমিও হারিয়ে গেলে !
এ কেমন করে হল ?
সবার মতন চোখে নিয়ে কিছু অপূর্ন স্বপ্নকে
ঢোকালে কাঠের বন্ধ কফিনে- শব্দহীন শহরে ?
শহীদ ! তোমার কাফনে আতর ঢেলে
বারবার-বারবার ওরা গেছে সুখের দীপালি জ্বেলে ।
শুভ্র কাফনে মুখ তবু গুঁজে রাখো ?
এদিকে তাকিয়ে দ্যাখো !
দ্যাখো গোলাপের লাল অরন্য নিয়ে
কতজন কতবার করে আসে তোমার কঠিন কবরের চৌকাঠে,
দেবে বলে কথা দিয়েছিলে যেই এতোটুকু মৃত্তিকা
মুক্ত স্বাধীন করে, হয়নিতো কথা রাখা –
দাওনি তাদেরে কিছু
ফুটেছে ফুলের অরণ্য আজ রক্তমাখা সে তাদেরই বুকের ‘পরে
ছড়াতে এসেছে আজকে তবুও তারাই সেসব
তোমার মাটির ঘরে !
সিঁড়ি ভেঙে নামি মাতালের মত
হাতল হাতড়ে চলি । পরাজিত-কুন্ঠিত
আমার ধূসর চোখে
ভ্রমিত আমার স্খলিত মাথায়, আমার হলুদ নখে
দপদপ করে জ্বলে ওঠে ঐ রাস্তায় প্রতি সোনালী বিকেল শেষে
নিয়মিত জ্বলা রাত পার করা সোনালী-হলুদ সোডিয়াম বাতিগুলো ।
সবকিছু লাগে গোলক-ধাঁধাঁর মত
অবাক স্ফটিক,
“ঠিক-ঠিক-ঠিক-ঠিক”
ঐ তো চ্যাঁচায় চালচুলোহীন উলঙ্গ উন্মাদ
চ্যাঁচায় কুকুর- চ্যাঁচায় হর্নে ছেয়ে যাওয়া পথঘাট
চ্যাঁচায় ট্রাকের খুনী টায়ারের মত্ত অহংকার
এরই মাঝে একইভাবে হররোজ
কান পাতলেই শুনতে পেয়েছি
সত্যিকারের মাতাল খুনীর উন্মাদ চিৎকার !
বাতাস আমায় চিড়ে-ফেড়ে গেছে চলে
দেখি নি এখনো প্রভঞ্জনের উদ্বাহু পৈশাচ
সূর্যের আলো কাল-ও পড়েছিল জান্লার কাচ গলে
তাইতে খুঁজিনি প্রেতকৃত্যের বৈশ্বানরীয় নাচ !
আমার দুহাতে জঘন্য কোন খুনের অতীত নেই
দুহাতে এখনো পিস্তলে কোন গুলি তো হয় নি পেষা
যদিও দুচোখে খুনীর হস্তে খুন হতে দেখে বহু
দুহাতে দুকান বন্ধ করেছি, শুনিনি খুনীর হ্রেষা
পড়তে দিয়েছি লাশ-
দুই-চার-সাত-কত
এইসব নিয়ে মাতামাতি করা ভালো নয় তত্ত্বতঃ
শুনিনি খুনীর হাসি
আজকেও আমি গান্ধী-প্রোথিত
‘ভালবাসা’ ভালবাসি !!
ভালবাসা ! হাঃ হাঃ !!
উত্তপ্ত কঠিন মাথার ভেতরে তুমিতো কেবল একটু উত্তেজনা
অনেক হয়েছে !
অনেক করেছো তুমি !
থামাও এবার তোমার মূর্খ পুরোনো বৈতরণী ।
থামাও এবার বিদ্রূপ আর অপবাদ নিয়ে কাঁধে ।
থামতেই হবে তোমাকে এবার পথের দাবীতে পথে নামা কোনো সব্যসাচীর হাতে !
রাজধানীর এই উন্মাদ-ভীড় ভেঙে
ওঠাই আমার নূতন গজানো মাথা
আর নয় কোন চরকার বীনা হাতে
সত্যের ভাঁজে মিথ্যার গান গাঁথা
ঝুলিয়ে দিলাম
ঝুলিয়ে দিলাম সারা শহরের ‘টু-লেট’ বোর্ডে, গাঁয়ে –
ছেয়ে একাকার হোক অলি-গলি পাড়া,
আসছে হপ্তা ডিসেম্বরের শেষে
‘দুঃখ’কে দেবো ভাড়া !
‘দুঃখ’কে দেবো ভাড়া !!
দুঃখ ছিল যা খুঁজছে প্রেমিক প্রেমিকার ইতিহাসে
দুঃখ ছিল যা ব্যর্থ খুঁজেছে বিজিতের উচ্ছ্বাসে
দুঃখ ছিল যা স্বজনের প্রিয় স্বজন হারানো ব্যথা
দুঃখ ছিল যা ভাঙা নিয়ে সব প্রাচীন পুরোনো প্রথা
এমন কি সব মর্সিয়া সব দুঃখ জড়ানো গান
যীশু-বুদ্ধ বা হাসান-হুসেন কৃষ্ণের দেহত্যাগে
সব কিছু বেঁচে খেয়ে নেবো আমি নাস্তিকতার বিষ
চপ্পল নীচে গুড়ি করে নেবো রাজকীয় উষ্ণীষ
থুতু দিই সব অলস বৃদ্ধ রাজতন্ত্রের মুখে
থুতু ফেলি পরিবারতন্ত্রের শাসকে – যে আছো সুখে
রাবনের চিতামধ্যে পোড়াবো ঐসব বিষ্ণুকে
একজোটে যারা টিকে আছো নিয়ে ধর্মতন্ত্র বুকে !
ক্রুশের ভারের নীচে
চাপা পড়া যীশু একবার শুধু থেমেছিল অজুহাতে
‘বিশ্রাম ! বিশ্রাম !!’
সময়ের চত্বরে তুচ্ছ সে ধর্মপাণির ঘাম
যীশুর ক্লান্তি – ঈশ্বরবোধ একপাশে ঠেলে দিয়ে
সেদিনও জনতা চেঁচিয়ে বলেছে, ‘শয়তানটাকে আরো
সামনে হাঁটাও ! সামনে হাঁটাও !!
ক্রুশের নিকটে বাড়ো !’
চোখবুজে ছিল ঈশ্বর-
কিছু বলেনি তাদের যারা করেছিল পুত্রের অপমান
বিশ্রাম চেয়ে অপরাধী সেই খ্রীষ্টকে যারা ডেকেছিল ‘শয়তান’ !
বিশ্রাম খোঁজে যারা
তাদের বক্ষ গেলে দাও তাই বর্শা মাখিয়ে উষ্ণ তনূনপাতে
কুরুশে ঝোলাও, ধুর্য মরুক চাবুক অস্ত্রাঘাতে !
ভালবাসা-প্রেম-বিশ্রাম সব নরম নরম শব্দের উত্তাপে
ক্লান্তরা সব মরুক মরুক দুর্বাসা নয়’ গান্ধারী করা শাপে ।
প্রেমের নিকুচি করি
লাথি মারি সব অশ্রুতে যারা ফুটে ফুটে ওঠে প্রেমিকার ভেজা গালে
নাস্তিকতার বিশ্বাসে বলি
পরমাত্মা বা আত্মার মত, আবেগের স্থান !
প্রথমে এবার তাই হোক এই ক্ষ্যাপা মিছিলেতে ‘আবেগ’-এর অবসান ।
ঐ মোহময়ী চপল আঁখিতে
গ্রথিত বেনীতে
হাত-কফোনীতে
চুম্বন নয়, এবার আঘাত ! নিষ্ঠুর দংশন !
আবেগকে আমি ধর্ষন করি – দুরাসদ ধর্ষন !
তার ধর্ষিতা বুকে রক্তের কূপ খুঁড়ে আমি তৃষ্ণা মেটাবো,
আবেগে চোবাবো,
প্রেমকে পোড়াবো,
ধমনীতে আমি সূঁচ গেড়ে ঢেলে মেশাবো রক্তে বিপ্লব-নিক্ক্বণ
প্রেমের শশ্মানে বিপ্লব পাবে অসু, অঘমর্ষন !
চোখের বদলে চোখ নিতে হবে তুলে !
তুলে নেবো চোখ,
অন্ধ তোদের জন্য আমার সময় তো নেই, সময় নষ্ট করা
মিছে । বিপ্লব কভু ঐ চোখে আর দেবে নাতো ধরা ।
শান্ত-ভদ্র- ভন্ড অহিংসক !
আমায় খুনের অস্ত্র কে চাস ?
বজ্র, বায়ুন, নারাচ কিংবা ব্রহ্মাস্ত্রের বাণে
নিহত আমায় গেড়ে দিবি চল্ পাতালের কন্দরে !
লাভ নাই কোন ! জ্বালামুখ জ্বালি ছেদিয়া পাতাল ভূ-ভারত মৃত্তিকা
এক ফুৎকারে নিভিয়া ফেলিব সদাজ্বলন্ত বিবস্বানের শিখা !
ভীষন বিষাণে চিঁড়িয়া আমার আপন কবর ভূমি
পুনরুত্থিত হবে দেহ মোর বে-দেরেগ তেগে চুমি
শৈল ফাঁড়িয়া আফ্রাকন্ঠা দুলদুল নিয়া ছিনি
বজ্রপাতের বৃষ্টি নামাবো - চমকাবে জৈমিনি !!
চমকাবে শিব, প্রথম রইবে ভীতকম্পিত মুখে
ব্রহ্মা-বিষ্ণু-কোটি দেবতারা পুঁছিয়া ফিরিবে লোকে,
“গর্জনে কে ভাঙলো শেকল জেলখানার ?
হুংকার কার ঐ শোনা যায় ?
চিৎকারে কার ভাঙলো দুয়ার, ভাঙলো গিরীশ-ঠাড় পাহাড় ?
জ্বললো পাথার !
ভাঙলো প্রাকার !
চূর্ণ হলো পঞ্চালিকা – নিকুম্ভিলার যজ্ঞাগার !
ঋষ্যমূকের অগ্নিদ্বার !!”
ভবিষ্যতের পৃথিবী উঠছে দুলে !
চোখের বদলে চোখ নিতে হবে তুলে !
আমি বিপ্লব । আমি চিনি ঐ ভবিতব্যের সেনা
এখনই তাদের কুচকাওয়াজ আর হরষ যাচ্ছে শোনা
তাদের বুলেটে-বুলেটে ছেদিত হবে পরাধীন গ্রহ
তাদের শঙ্খ-ধ্বনিতে মরিবে অনৃজু মায়া-মোহ
আজকে শহীদ রক্ত ঢেলেও পারেনি পেতে যে মাটি
ঐ মৃত্তিকা রক্তের বীজে বপন করেছে জাতি
ভবিষ্যতের । যাদের চোখেতে রবে না আদর-মায়া
রবে অজস্র ঘৃনায় প্রোথিত প্রতিশোধ স্পৃহা ।
আসবে হাদিদ-সিপারে সাজিয়া, জয়ের তৃষ্ণা নিয়া
মৃদঙ্গ-ভেরী বাজিবে যাদের অঙ্গ বিস্ফোরিয়া
আসবেই সেনা , যাদেরে শহীদি রক্তে হয়েছে কেনা
আমি বিপ্লব । আমি চিনি ঐ ভবিতব্যের সেনা !
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ নোঙ্গর ছেঁড়া !
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এতো বড় একটা কবিতার ভাবানুবাদের জন্য ধন্যবাদ।
বানান ভুল আগে নিজে নিজে খুঁজে দেখো পাও কিনা।
অরণ্য, বৈতরণী, নিচে, চিড়ে, হাতড়ে , ভিড় ইত্যাদি।
প্রভঞ্জনের উদ্বাহু পৈশাচ >> এর মানে কি ?
এরকম আরও আছে, মানে যদিও বুঝি নাই।
ভালো থেকো
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:১১
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: নিচে এবং ভিড় এর ক্ষেত্রে আসলে কোন সমস্যা ছাড়াই যথাক্রমে নীচে এবং ভীড় লেখা যায় । শৈলেন্দ্র বিশ্বাস, ডঃ শশীভূষণ দাশগুপ্তের মতে 'নীচে' লেখাটাই বরং উত্তম । কারন হ্রস্ব ই কার ব্যবহার করে 'নিচে' লেখাটা আসলে প্রাদেশিক ব্যবহার । এক্ষেত্রে আমি নিশ্চিত ।
আর বাকীগুলো ঠিক করে নিলাম । কবিতার এমন পাঠক থাকলে ভাল লাগে । মনে হয়, আসলেই বুঝি 'অমর সত্য অবিনাশী' কিছু লিখে ফেললাম । এমন কিছু যা স্কুলের পাঠ্য হবে এবং দাড়ি-কমা-সেমিকোলন এবং প্রতিটি ন/ণ জাতীয় ভুলের জন্যেও শিক্ষার্থীদের আধা-আধা মার্ক করে কাটা হবে
আমি একবার ফররুখ আহমেদের কোন এক কবিতা স্কুলে লিখতে গিয়ে 'শালিক' লিখেছি বলে টিচার দুই মার্ক কেটে দিলেন । ক্লাস ফোর বা ফাইভের কথা । তখন এক-দুই মার্কের ব্যবধান মানেই প্লেস করা থেকে ছিটকে পড়া । আমি ডিকশনারী নিয়ে গিয়ে বললাম, 'স্যার ! এই দেখেন শালিক বানান-এ 'ক' আছে । 'শালিখ' নামে ডিকশনারীতে কোন কিছুই নাই ।'
উনি আমাকে প্রচন্ড ধমক দিয়ে বললেন, 'এটা কবিতা । গদ্য না । কবি যা লিখেছেন, সেটাই ঠিক । কবিতার সবকিছু পয়েন্টে পয়েন্টে মিল থাকতে হবে । এই কবিতার ক্ষেত্রে 'শালিখ'ই ঠিক ।'
আমি গেলাম ভড়কে । কবিদের এত ক্ষমতা !! কবি ফররুখের উপর সেই মাথা গরম হয়েছিল তার কবিতা পড়াই বন্ধ করে দিয়েছিলাম
পরে বড় হয়ে ধর্মগ্রন্থট্রন্থ পড়ে জানতে পারলামঃ
"সে-ই সত্য যা রচিবে তুমি
ঘটে যা সব সত্য নহে
কবি ! তোমার মনোভূমি
অযোধ্যা, রামের চেয়ে সত্য যেনো ।।"
৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:২৩
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: প্রভঞ্জন হচ্ছে ঝড়, উদ্বাহু'র শাব্দিক অর্থে মোনাজাতের ভঙ্গিতে উপরের দিকে তোলা হাত, আর পৈশাচ এখানে বিশেষ্যরূপে ব্যবহার করেছি ছল বা কূটকৌশলে কার্যসাধন অর্থে । যখন তিনটি শব্দ পাশাপাশি এসে বসেছে তখন রূপক অর্থে 'ঝড়ের কৌশলী মাতন' দাঁড়ায় ।
৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৪১
বশর সিদ্দিকী বলেছেন: ভাবানুবাদ ভাল হইছে।
ইশতিয়ক সাহবের বাংলার উপর খুব ভাল দক্ষতা আছে
সামনে হয়তো বাংলা নিয়ে কোন সমস্যায় পরলে আপনাকে নক করব ঠিক আছে???????????????
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২১
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: অ্যাত্তোও ভালো না রে ভাই । পছন্দের বিষয় তো তাই কাছাকাছি থাকতে ভাল লাগে । এই যা ! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭
মামুন রশিদ বলেছেন: মুল কবিতা পড়ি নি । আপনার ভাবানুবাদ পড়ে ভাল লেগেছে ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ !
৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
দুর্দান্ত +++
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩২
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: :#>
৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: তোমার কুইজের উত্তর জানি না। আর আমার পড়াশোনা খুব সীমিত, বাইরের লেখকদের কবিতা, কিংবা কারো করা অনুবাদ আরও অনেক কিছুই জানার বাইরে।
আসলেই কবিদের অনেক ক্ষমতা। তোমার কমেন্ট রিপ্লাই খুব উপভোগ করলাম। ক্লাসে ১ বাঁ ২ মার্কের জন্য পজিশন থেকে ছিটকে পড়া ভয়াবহ বেদনার ব্যাপার, যা স্কুল জীবনে পিছু ছাড়েনি।
এটা মায়াকোভস্কির কোন কবিতা বলে দাও, আর সাথে মুল কবিতা লিঙ্কে দিয়ে দিও।
সুপ্রভাত অয়ন
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৭
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: 'To all and everything'
Click This Link
ভাল থাকবেন আপু ! কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ ! শুভরাত্রি ।
৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: লম্বা কবিতা।
বিপ্লব বলে যান। আমরা শুনছি বিপ্লবের কথা।আমরা শুনছি নতুন সূর্যোদয়।
দারুণ কবিতা।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: আমার এক বন্ধু আমার ছোট্ট একটা কবিতা পড়ে হাই তুলতে তুলতে বলেছিল, 'কবিতা এতো বড় হয় ক্যান দোস্ত ??' হাহাহা । আমি ভেবেটেবে বের করলাম, যে কবি তার ভাব প্রকাশে যত অক্ষম তার কবিতা তত বড় । তার পর পড়লাম বিপদে । রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, মিল্টন, শেলী, মায়াকোভস্কি প্রায় সবার কবিতাই ইয়া বড় বড় ...। আমি ভাবলাম, থাক্ ! লিখি বড় করেই
আসলে, বিপ্লব'কে ফুল শুঁকিয়ে নিয়ে গেছে ছেলেধরার দল । ফিরিয়ে আনতে দরকার কোন কঠিন হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা ----
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য !
৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৫৭
সানড্যান্স বলেছেন: অসম্ভব ভাল লেগেছে!
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ !
১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: কুইজের উত্তর তো সোজা।নাম হল গিয়ে to all and everything!!!!!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: এহ্ ! দেইখা দেইখা !!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৬
নোঙ্গর ছেঁড়া বলেছেন: দারুন!