নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইসতিয়াক অয়নের ব্লগ

হাসন রাজায় কয়, আমি কিছু নয় রে আমি কিছু নয় !

ইসতিয়াক অয়ন

আমি কে ? কেউ না ...

ইসতিয়াক অয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

উৎসবের শাস্তি অথবা শাস্তির উৎসব

১২ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৪:৫২

“হেঁটোয় কন্টক দাও, উপরে কন্টক

ডালকুত্তাদের মাঝে করহ বন্টক"



লাইনদুটি কোন কবি এবং কোন কবিতার তা ঘটা করে বলবার প্রয়োজন দেখি না । রবীন্দ্রনাথের ‘হবুচন্দ্র রাজার রাজ্য’ সম্পর্কে আমরা সবাই কমবেশী জানি । মূর্খ রাজা হবু লঘু পাপে অদ্ভুত অদ্ভুত গুরু দন্ড দেয়ায় পারদর্শী ছিলেন । বাস্তবে যে এমন রাজা ছিল না তা অবশ্যই নয় । অহরহ ছিল । ১৩৬৮ খ্রীষ্টাব্দের মিং সম্রাটদের কথা বলি (মতান্তরে খ্রীপূঃ ২০৬ অব্দের হান সাম্রাজ্য) । যুদ্ধে পরাজিত সেনাপতিদের কাটা মাথা সম্রাটের পায়ের কাছে এনে রাখা হতো । সম্রাট সেই কাটা মুন্ডুতে লাথি দিতেন । মুন্ডু গড়িয়ে যেতো । সম্রাট আনন্দ পেতেন । সেই আনন্দ থেকে উদ্ভব হল ‘চুজু’ (蹴鞠) নামের একটি চমকপ্রদ খেলার । যেটি বিবর্তনের ধারায় আজকের ‘ফুটবল’ হয়ে দাঁড়িয়েছে !





(চৈনিক চুজু)



ভয়াবহ শাস্তি থেকে উদ্ভুত খেলা মানেই যে ‘বিষবৎ পরিত্যাজ্য’ –এই মনোভাব না থাকাই শ্রেয় । জন্ম হোক যথা তথা... শ্লোকের মতন । যে খেলার সামান্য একজন খেলোয়ারের কথায় একটি দেশের দীর্ঘ ৫ বছর ধরে চলমান গৃহযুদ্ধ থেমে যেতে পারে সেই খেলার খারাপ দিক নিয়ে প্রশ্ন তোলা যায় না । আইভরি কোস্টের স্ট্রাইকার দিদিয়ের দ্রগবা ২০০৬ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের সময় করেছিলেন এই অসাধারন কীর্তি । নাইজেরিয়ার গৃহযুদ্ধ শুধুমাত্র ফুটবল খেলে ৪৮ ঘন্টার জন্য বন্ধ করে রেখেছিলেন একজন ফুটবল খেলোয়ার । তার নাম এডসন আরান্তে দো নেসিমেন্তো । ছেলেবেলায় তিনি জুতা পালিশের কাজও করেছেন কখনো-সখনো । এই ছেলেটিকে এখন বিশ্বের সবাই এক নামে চেনে । পেলে ! নাম নিয়ে বেশ একটা নাটক করে ফেললাম । কি করব বলুন ? ছোটবেলায় একবার তার ক্লাসমেট নিক নামে ডেকেছিল বলে পেলে তাকে বেশ খানিকটা ধোলাই করেছিল :p



আশ্চর্য করা গল্প হচ্ছে পেলে’র মা ছেলের ফুটবল খেলা পছন্দ করতেন না । তিনি চাইতেন ছেলে পড়াশুনা করে মানুষের মত মানুষ হোক । আচ্ছা, পেলে যদি মানুষ হতো তাহলে আজকের এই মহামানবটিকে আমরা কিভাবে পেতাম । কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে মানুষ না হওয়াটাই বরং ভালো । এরা মহামানব হওয়ার জন্যেই জন্ম নেয় । বাঙালি জাতি পেলের মতোই ফুটবল পাগল । এরা মা-বাবার কঠিন শাসন মানে না । পরীক্ষা-ক্লাসের পরোয়া করে না । বিশ্বকাপের সময় এরা উন্মাদ হয়ে যায় । সেই উন্মাদনার মাত্রা কোন স্কেলেই মাপা সম্ভব না । ১৯৯৪ সালে ম্যারাডোনা যেবার এফিড্রিন ড্রাগ নেয়ার দায়ে বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়েছিলেন বাংলাদেশে ঐ খবর শুনে ১০০’র বেশী ফুটবল ফ্যান আত্মহত্যা করেছিল ! বানিয়ে বানিয়ে বলছি না । ‘বিবিসি’ বা ‘দ্য হিন্দু’ পত্রিকা ঘাঁটলে এই খবর যে কেউ পেয়ে যাবেন । পাবনার ৫০ বছর বয়স্ক এক লোককে দেখলাম যে এখনো বিয়ে করেনি । কুমার থাকার কারন হচ্ছে আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ না জিতলে তিনি বিয়ে করবেন না- এই জাতীয় কঠিন প্রতীজ্ঞায় তিনি আবদ্ধ ! ব্রাজিল আর্জেন্টিনার সমর্থকদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী মারামারি কাটাকাটি হচ্ছে এতো হরহামেশার বাসি খবর ।



এগুলি কি ছেলেমানুষী নয় ? অবশ্যই ছেলেমানুষী । তবে এই পাগলামী বাঙালি কেবল ফুটবল এবং ক্রিকেটের জন্যেই করে । আমাদের রক্তে এই দুটি খেলা মিশে গেছে । আমার প্রায়ই মনে হয় এই উপভোগ্য পাগলামিটা অন্য কোন জাতি করতে পারবে না । কারন প্রচন্ডরকম ভালবাসার শক্তি নিয়ে একমাত্র বাঙালিরাই জন্মায় !



সেদিন খবরের কাগজে দেখলাম বাংলাদেশের পতাকা বিধিমালা ১৯৭২ এর বিধি ৯(৪) অনুযায়ী যশোরের জেলা প্রশাসক নির্দেশ জারি করেছেন, বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে টাঙানো সব পতাকা নামিয়ে ফেলা হোক । সবাই বিষয়টাকে কি চোখে দেখেছে বলতে পারবো না, আমার কাছে সংবাদটা দুঃখের । আমরা বাঙালীরা উৎসবপ্রিয় জাতি । ১২ মাসে ১৩ পার্বনের এই দেশে ১৪-তম পার্বন আসে বিশ্বকাপের সময় । দিকে দিকে উড়ছে নানা রঙের পতাকা । সুখের সংজ্ঞা হচ্ছে নানা রঙের পতাকার ওপরে লাল-সবুজের একটি পতাকা দেখতে পাওয়া । বেশীরভাগ বাংলাদেশীই এই নিয়ে কোন ছাড় দিতে রাজি নয় । বিশ্বকাপ আসলে তাই জাতীয় পতাকা বিক্রিরও ধুম পড়ে যায় । সবুজ কাপড়ে পড়ে যায় টানাটানি ! এই উৎসবে বাধা দেয়াটাকে দেশপ্রেম বলা যায় না । কিছুতেই না । বিস্ময়কর ব্যাপার হল এই অদ্ভুত উৎসব দেখতেও অনেক পর্যটক বাংলাদেশে ছুটে আসছেন । আমি একজন সুইস ভদ্রলোককে চিনি যিনি বাংলাদেশ নামের দেশটির সম্পর্কে জানতেই পারেন বিশ্বকাপের সময় বাঙালিদের এই পতাকা বিষয়ক উন্মাদনার জন্য । বিশ্বকাপের সময় মিলিয়ে তিনি বাংলাদেশে আসেন এবং ঘুরে ঘুরে সুইজারল্যান্ডের পতাকা খুঁজে বের করার চেষ্টা করেন !



কয়েকদিন আগে স্প্যানিশ ভাষার ‘এল হেরাল্ডো’ নামের একটি পত্রিকার শিরোনাম ছিলঃ Los fanáticos anónimos de la Selección de Honduras যার অর্থ দাঁড়ায় “সাপোর্টাররা সমর্থন জানালেন অখ্যাত হন্ডুরাস দলকে” । আমার যে জিনিসটি দেখে চোখ ঠিকরে গিয়েছে সেটি হল খবরটিতে বাংলাদেশের নাম আছে । বাংলাদেশের অগণিত সমর্থকের ‘পাগলা’ সমর্থনে তারা মুগ্ধ !







অবিশ্বাস্য সংবাদ । প্রথমে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না । পরে খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারলাম রুয়েটের একদল শিক্ষার্থী ‘ব্রাজিল-আর্জেন্টিনা গোনার টাইম নাই, আমরা হন্ডুরাসের পাগলা সমর্থক’ নামে ফেসবুকে একটি ইভেন্ট খোলে । শুধু ইভেন্ট না, জার্সি-পতাকা-মোবাইল ওয়ালপেপার সব জায়গা তারা ভর্তি করে ফেলে হন্ডুরাসের পতাকায় ! একটা সময় ইভেন্টে ইংরেজী ভাষায়ও লিখে দেয়া হয় WE are crazy fans of Honduras football team from Bangladesh



এই নামটিই দৃষ্টি আকর্ষন করে হন্ডুরাসের কিছু ফেসবুক ইউজারদের ! ধীরে ধীরে তারা যোগ দিতে শুরু করে ইভেন্টে । অদ্ভুত এক কায়দায় দুই দেশের মানুষগুলো দুই গোলার্ধের প্রান্তে বসেই দ্রুত সম্প্রীতিতে জড়িয়ে পড়তে শুরু করল । হন্ডুরাসের এক ভদ্রলোক আবেগ নিয়ে বললেন তিনি এই বিশাল সমর্থনের খবর জানাবেন হন্ডুরাস দলকে এবং অনুরোধ করবেন হন্ডুরাসের প্রথম গোলটি যাতে বাংলাদেশ নামের দেশটিকে উৎসর্গ করা হয় !

শুরুতে লিখেছিলাম দ্রগবা-পেলেদের যুদ্ধবিরোধী কীর্তি নিয়ে । এই বন্ধুত্বের কীর্তিও কী কম ! দেশ ভিন্ন- ধর্ম ভিন্ন- ভাষা ভিন্ন- রং ভিন্ন, অথচ ফুটবলের ক্ষেত্রে দেশ-ধর্ম-ভাষা সব একটা রঙেই রঙিন । অঞ্জন দত্তের একটা গান আছে না ?



তুমি বলবে আমার বেনিয়াপুকুর, তোমার বেহালা

তুমি গন্ডি কেটে দেখিয়ে দেবে পশ্চিম-বাংলা

হয়তো কেরালার আকাশ আর একটু বেশী নীল

তবু সেটাও কি নয় আমার পৃথিবী ??




বিশ্বকাপ ফুটবল নিজেকে ‘দেশ’বাসী না ভেবে ‘পৃথিবী’বাসী ভাবতে শেখায় । অন্য একটি দেশের প্রতি শ্রদ্ধার জায়গাটা ধরে রাখতে শেখায় । অচেনা অজানা দেশগুলিকেও মন থেকে অনুভব করতে শেখায় । ফ্রান্সের রেমি গাইলার্দের একটি ভিডিও দেখে মুখ হাঁ হয়ে গিয়েছিল । এই ছেলেটি বিশ্বকাপে থাকা ৩২ টি দলের জার্সি গায়ে যে অসাধারন মাপা-মাপা কিকগুলি দেখিয়েছে তাকে একটি শব্দ দিয়ে প্রকাশ করতে হলে লিখতে হবেঃ Wonder ।



ভিডিওটি অবশ্যদর্শনীয়ঃ





_

ভিডিওটির মাপা শট দেখে যতটা বিস্মিত হয়েছি তারচে অনেক বেশী মুগ্ধ হয়েছি গাইলার্দের জার্সি বৈচিত্র্যে । ছেলেটি ইচ্ছে করলে শুধু ফ্রান্সের জার্সি পড়েই শটগুলি করতে পারতো । তা কিন্তু সে করেনি ! সে ফুটবলের পৃথিবীতে গন্ডি কাটতে চায়নি ।



গাইলার্দের মাপা শটের কথা প্রসঙ্গে একটা চমৎকার গল্প মনে পড়ে গেল । গল্পটা বলি । ইন্দোনেশীয়ার জাতীয় দল ভারত সফরে এসেছে । খেলার সময় ছ’ফুট উচ্চতার এক কৃষ্ণকায় যুবক সবার দৃষ্টি আকর্ষন করল । সে খুব দ্রুতই ক্ষীপ্রগতিতে ৪-৫ জনকে কাটিয়ে মাঝমাঠ থেকে বল টেনে নিয়ে গিয়ে অসাধারন এক শট খেললেন । কিন্তু বল গোলবারে লেগে ফিরে এল । মিনিট পাঁচেকের মধ্যে আবারও সেই একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ! এবার ছেলেটি গোঁ ধরে খেলা ছেড়ে পরিচালনা কমিটির কাছে অদ্ভুত এক নালিশ করল । গোলপোস্ট নাকি মাপে ছোট আছে ! অনেকেই তাকে বোঝাতে এল । কিন্তু তার এক কথা, ‘আমার শট মেজারমেন্টে বারবার ভুল হতে পারে না !’ কেউ তাকে কিছুতেই বোঝাতে সমর্থ না হয়ে শেষ পর্যন্ত গোলপোস্ট মাপা শুরু করল ।

মজার ব্যাপার হচ্ছে, গোলপোস্ট আসলেই চার ইঞ্চি ছোট ছিল ! ভুল স্বীকার করে কমিটি গোলবারে লাগা প্রত্যেকটি শটকে গোল হিসেবে ধরে নিলেন !



ঘটনাটি প্রায় ৮০ বছর আগেকার । যে কৃষ্ণকায় ছেলেটির গল্প বলছিলাম তিনি একজন বাঙালী । তাঁকে ডাকা হত Wizard of football বলে । তার নাম সৈয়দ আবদুস সামাদ (১৮৯৫-১৯৬৪) । কে বলবে এদেশের মাটিতে কত জাদুকর সামাদ- পেলে- ম্যারাডোনা জন্মেছিল । স্কুল-কলেজের পেরেশানিতে হয়তো পেলে-ম্যারাডোনা হয়ে ওঠা হয় নি । কিংবা হয়তো কোন রানাপ্লাজার ইট-বালু-সিমেন্টের নীচে চাপা পড়ে মারা গেছে ছেলেটি ! ব্রাজিল এবার যে জার্সি পড়ে খেলবে সেটি বাংলাদেশের একটি গার্মেন্টস থেকে তৈরী, এই তথ্য কি পাঠকরা জানেন ? ব্রাজিলের জার্সির ওপর এবার লেখা থাকবে ‘Made In Bangladesh’ বাক্যটি ! ধুর ছাই- আবার জাতীয়তাবাদী হয়ে গেলাম ! যশোরের জেলা প্রশাসককে বলতে খুব ইচ্ছে হচ্ছে,



“স্যার, আমরা জাতে মাতাল হলেও তালে ঠিক আছি । লাল সবুজ রঙদুটি দেখলে আমাদের রক্তে যে রঙ ধরে তা বসন্তের রঙের চেয়েও প্রখর । এই রঙ অন্য দেশের পতাকা টাঙালে নিভে যাবে ভাবাটা ঠিক না... । দিনশেষে আমাদের সবার মনই চিৎকার করে বলেঃ

‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি !’

বিশ্বাস করুন আর না-ই করুন, আমাদের মনটা বিশ্বকাপ ট্রফির মতই ১৮ ক্যারেট সোনার- না কোথাও ফাঁপা আছে- না কোথাও খাদ !”





=============================================



উৎসর্গ



ক্লাস ফোরে যখন পড়তাম তখন একবার আবৃত্তি প্রতিযোগীতায় একটা ‘সুকুমার সমগ্র’ জিতেছিলাম । তাঁর সন্দেশ পত্রিকার বিষয়ভিত্তিক আর্টিকেলগুলি পড়ে আমি যারপরনাই মুগ্ধ হলাম । ঐ শুরু । এরপর স্কুল ম্যাগাজিনে সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘উনো, হিন্দী, ক্রিকেট’ পড়ে ভাবলাম, ‘আরে ! এই ধরনের লেখাই তো খুঁজছিলাম’ । শুরু করলাম তাঁর ‘ধুপছায়া’, ‘পঞ্চতন্ত্র’ পাঠ । কি চমৎকার সব লেখা ! কি চমৎকার সব তথ্য ! মুজাফফর আহমেদের কিছু কিছু প্রবন্ধ বা অন্নদাশংকরের একহারা, জীয়নকাঠী পড়েও একই অবস্থা,... আর সবশেষ যোগ হল হকিং, কার্ল সেগানের বিজ্ঞানভিত্তিক প্রবন্ধগুলি আর হুমায়ূন আহমেদের ‘রং-পেন্সিল’ আর ‘ফাউন্টেন পেন’ । আমি মনে মনে ভাবলাম এই ধরনের তথ্যভিত্তিক প্রবন্ধ লেখা যেত !



কিছু লিখলাম বিজ্ঞানবিষয়ক- কিছু লিখলাম ইতিহাস নিয়ে- সবটা মিলিয়ে একরকম জগাখিচুড়ী । ফিফটি পার্সেন্ট নাক কুঁচকে কোন মন্তব্যই দিল না । আমি বুঝে নিলাম ‘যাচ্ছে তাই-আবর্জনা’ লিখেছি । বাকী ফিফটি পার্সেন্ট আশ্চর্যজনকভাবে লেখাগুলোকে সাধুবাদ জানালেন । আমি যখনই এ ধরনের লেখা লিখি ঐ সাধুবাদের প্রেরণা থেকেই লিখি । এদের কাছে অনেক বড় দায় আছে । দায় অল্প অল্প করে ঘোচানো শুরু করা উচিৎ ।



তথ্যভিত্তিক প্রবন্ধগুলির মুগ্ধ পাঠকদের প্রথম সারিতে যিনি আছেন তাঁকে উৎসর্গ করলাম লেখাটা । যাঁর অনুবাদের এবং গল্পের আমিও প্রথম সারির ভক্তপাঠক-




কয়েস সামী

প্রিয়জনেষু



=============================================

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৬:২৬

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার একটা পোস্ট!
লগ ইন করতে বাধ্য হলাম....
এবং এবং আবারো আবারো ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম....
প্রিয় ব্লগার...

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই :)

২| ১২ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৩৭

নীরব হাসান মুননা ০০৭ বলেছেন: ভালো লাগলো! বিশ্ব সম্প্রীতির যে কথাগুলো বলেছেন তা ভাবা উচিত আমাদের! তর্ক বিতর্কে আমরা খেলোয়ার সুলভ মনোভাব না দেখিয়ে যুদ্ধংদেহী হয়ে যায় যা খুব দ্রিষ্টিকটু হয়ে যায় অনেক সময়! লেখক কে ধন্যবাদ!

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৪

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও !

৩| ১২ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


অসাধারন একটা পোস্ট +++

২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.