নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি হৃদয়ে বাংলাদেশ, প্রবাসেও বাংলাদেশ!

বহু বছর ধরে প্রবাসে দিন কাটাচ্ছি

চাটগাইয়া জাবেদ

প্রবাসী মন!

চাটগাইয়া জাবেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একি শুনলাম! অংকে মাথা নেই, মায়ের দোষ!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৮

অংকে মাথা নেই বলে ভোলানাথরা কতই না মার খেয়েছে মায়েদের হাতে। চোখ রাঙানি তো বটেই, কঞ্চির পিটুনি, কানমলা, চড়-থাপ্পড়ও জুটেছে ম্যালা। কিন্তু এবার বুঝি থামবেন মায়েরা। ছেলেটি বা মেয়েটি যে অংকে কাঁচা সে জন্য দায় যে তারই। খাতা কলম নিয়ে শত কসরতে অংক কষে যারা মেলাতে পারে না, তারা নিজেরা সে জন্য দায়ী নয়, ও দায় মায়ের। কারণ গবেষকরা দেখেছেন সন্তানটি যখন গর্ভে তখনই নির্ধারিত হয়ে যায় তার অংকের মেধা। গবেষকরা বলছেন, অন্তঃসত্বা মায়ের হরমোনের মাত্রা থেকে নির্ধারণ হয় সন্তান তার পাঁচ বছর বয়সে কতটুকু অংক কষতে পারবে।



যে সন্তানটির মায়ের গর্ভাবস্থায় হরমোন থাইরোক্সাইনের মাত্রা খুব কম থাকে তাদের অংকের মেধা কম হওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের চেয়ে মোটামুটি দ্বিগুন।



গর্ভাশয়েই মায়ের শরীর থেকে হরমোন থাইরোক্সাইন শিশুর শরীরে যায়। মস্তিষ্কের উন্নয়নের জন্য এই হরমোনের ভূমিকা অপরিমেয়। কিন্তু অনেক সন্তানসম্ভবার শরীরে এই হরমোনের পরিমান খুবই কম থাকে।



গবেষক মার্টিজন ফিনকেন ১২০০ শিশুকে গবেষণার আওতায় নিয়ে দীর্ঘ পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালিয়ে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। গর্ভাশয়ে থাকা অবস্থা থেকে শুরু করে জন্মগ্রহণ এবং পরে স্কুলে যাওয়া পর্যন্ত প্রতিটি শিশুর ওপর এই গবেষণা চলে।



গর্ভাবস্থায় মায়েদের থাইরোক্সাইনের মাত্রা টানা ১২ সপ্তাহ নিয়মিত পরিমাপ করেন এই গবেষক। আর পরে তাদের জন্ম নেওয়া সন্তানদের পাঁচ বছর বয়সে অংক আর ভাষা জ্ঞানের ওপর পরীক্ষা নেন। তাতেই বের হয়ে আসে এই তথ্য।



যে মায়েদের শরীরে থাইরোক্সাইনের মাত্রা কম ছিলো তাদের সন্তানদের ৯০ শতাংশই অংক ক্লাসে পেছনে পড়ে থাকছে।



শিশুর পারিবারিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য এসব কিছু বিবেচনায় নিলেও বিষয়টি সত্যি থেকে যাচ্ছে।



তবে আশ্চর্যজনক হচ্ছে হরমোনের এই মাত্রা শিশুর ভাষাজ্ঞান ও তার ভোকাবুলারির জন্য আবার প্রযোজ্য থাকছে না।



ড. ফিনকেন বললেন, এটা হতে পারে আমরা যে পরিবেশে আছি তার ভিত্তিতেই আমাদের ভাষা-দক্ষতা তৈরি হয়। আর অন্যদিকে অংকের মেধা অনেকাংশেই মস্তিষ্কের গঠনের ওপর নির্ভরশীল।



বিষয়টির সবচেয়ে সহজ সমাধানই হচ্ছে গভাবস্থায় মায়ের শরীরের হরমোন পরীক্ষা করে দেখা এবং কম হলে তার শরীরে প্রয়োজনীয় মাত্রায় হরমোন দেওয়াও নাকি।



এতে হয়তো জন্ম নেবে অংকে মেধাবী শিশুরা। ফলে মায়ের হাতের চুল টানা খেয়ে মাথা ডলতে ডলতে, চোখের পানিতে আর অংক কষতে হবেনা শিশুদের।



বুড়ো বয়সে আইসা একি শুনলামরে ভাউ? মাথা তো ঘুররা গেলোগা :D

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বুড়ো বয়সে আইসা একি শুনলামরে ভাউ? মাথা তো ঘুররা গেলোগা

হাহাহ আমারও গেলগা ।

চমৎকার পোস্ট । প্রিয়তে ।

ভাল থাকবেন জাবেদ ভাই ।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: আপনিও কি আমার মত বুড়া নাকি? ;)


প্রিয়তে রাখার জন্য অশেষ ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল :)

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আমি তো এতকাল জানতাম যারা মেধাবী তারা অংকে ভালো। আর সিদ্ধ মাছ খাইলে মেধা বাড়ে। পোলাপানরেও পরামর্শ দিছি এমন। তাইলে কি সবাই ডতবগস টবৃহত্যৃ বিয়া করতে গিয়া বাছাবাছি বাড়াইয়া দিবে? :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৩৮

চাটগাইয়া জাবেদ বলেছেন: এখন বিনা টেনশনে পরামর্শ দেন, তাতে আণ্ডা মারলেও কিন্তু দোষ আপনার কিনবা শিক্ষকের হবে না!

হ ভাই, টেস্ট কৈরা বিয়া করতে হইপে :P নাইলে পোলা মাইয়ার অংকে মাথা থাকব না ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.