নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রবাসী মন!
স্বর্গীয় সূখের অবোধ সোনালী শৈশব আমাদের। ছোট বেলায় রোজা আসার আগে তারাবীহ পড়তে যাওয়ার জন্য বাবা থেকে টাকা নিয়ে টচ্ লাইট কিনতাম। মা আমার গায়ে শাল পেঁচিয়ে দিতে চাইত। তখন থেকেই শাল বস্তুটির উপর আমার অনীহা, এখনোও! মহিলাদের শাড়ীর মত এটাকে সারাদিন পেঁচাইতেই হয়। অনেক্ষন পেঁচানোর পরও দেখা যেত কোনদিকে লেজ ঝুলে আছে। বিশ্রী ঝামেলা। আমি বলতাম, আলমারি থেকে মোটা তোয়ালে নামিয়ে দাও। মা ভাজ করা দামি তোয়ালে বের করে দিলেন(যদিও দিতে চাইনা হারিয়ে ফেলি বলে) সেটি কাধে উপর দুইভাগ রেখে বিশাল ভাব নিয়ে মসজিদের দিকে চলতে শুরু করতাম। একা না, সঙ্গে সাঙ্গ পাঙ্গ সহ একসঙ্গে যেতাম। মসজিদে যাওয়ার আগেই আমাদের স্থানীয় কালাইয়ার হাট বাজার, আর সেখানের চায়ের দোকানে ইফতারির পর স্পেশাল সেমাই বিক্রি করত। ক্যাশবক্সের উপর বিশাল গামলা ভর্তি সেমাই। প্রতি বাটি দুই টাকা। যদিও দেখা যেত বাটিতে সেমাইয়ের চেয়ে পানিই বেশী, তবুও খেতে অসাধারন হতো ☺
তারাবীহ পড়ার ফি হিসাবে বাবা অথবা মা এর কাছে থেকে নেওয়া দুই টাকা নেওয়া, আতর সে দুই টাকা দিয়ে আগে এক বাটি সেমাই মেরে দিতাম
২| ২৪ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১০:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: বাহ!, অনেক মধুর স্মৃতি।
সুখ বানানটি ঠিক করে দিন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০১৭ ভোর ৬:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
চিটাগাংগের ব্যবসায়ী মানুষ, টাকা না পেলে নামাজও পড়ে না।