![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি, তার ভিতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে....
আমাদের এখানে অনেক ঈশ্বর। কারো ঈশ্বর আকার। কারো নিরাকার। কেউ মাটিতে মাথা ঠুকে ঈশ্বর খুঁজে, কেউ আরতিতে ঈশ্বরকে অর্ঘ্য দেয়। এক ঈশ্বর পূজারী অন্য ঈশ্বর পূজারীর দু চোখের বিষ। কোনটা শুদ্ধ ঈশ্বর আরাধনা সেটা নিয়ে রাত দিন
বিস্তর তর্ক বিতর্ক আলোচনা সমালোচনা চলতেই থাকে চলতেই থাকে....
তর্কের অংশ হিসেবে, অনেক সময় ঈশ্বরে ঈশ্বরে লড়াই হয় ! মানে, বিভিন্ন ঈশ্বরের ভক্তরা ঢাল তলোয়ার হাতে একেঅপরকে কতল করতে রণক্ষেত্রে নেমে আসে, যার এক গালভরা নাম আছে 'শান্তির জন্য যুদ্ধ'।
যুদ্ধ শেষ হয়, কোন ঈশ্বর জয়ী হয় কোন ঈশ্বর হয় পরাজিত। তবুও ঈশ্বরে ঈশ্বরে সন্ধি হয় না। শ্রেষ্ঠত্ব প্রমানে আপোষের কোন স্থান নেই।
যারা ওইসব ঈশ্বরে বিশ্বাস করে না, তাদের স্থান অবশ্য ঈশ্বরগুলোর রাজত্বে থাকেনা। সাদা পতাকার তলে একহয়ে মৌলবাদী ঈশ্বর আর ভোগবাদী ঈশ্বরের মাথামোটা ভক্তরা তাদের বলি দিয়ে দেয়।
একদিন ওরা তোমায় মেরে ফেলবে
ঠিক যেভাবে আমাকে মেরেছে, সেভাবে-
ধড় থেকে মাথা আলাদা করে,
গজাল দিয়ে মগজটা গোজাবে
ফিনকি ছোটা রক্তের গালিচায় বসিয়ে তোমায় ওরা বলবে-
তুমি তো আমাদের ঈশ্বর ছিলে না ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: দেশে আইন আছে। বাংলা সিনেমার কমন ডায়ালগ আইন হাতে তুলে নিবেন না। নাস্তিক আর মূর্তাদ ওরা মানুষ। ওরা অপরাধ করলে জেলে ভর। থানায় মামলা কর। থানায় মামলা নানিলে আদালতে মামলা কর।
কেন শিয়াল বেড়ালে মত মাথায় বাড়ি মেরে হত্যা করবে।
অথচ জঙ্গিরা আইন সহায়তা পায়। পায় জেল খানা। সেখানে পাতলা ডাইল খায়। আবার অনেকে জামিনে বেরও হয়।
আর মুক্ত মনারা এক বাড়িতে প্যান্ট ভিজিয়ে মরে যায়। রাজিবকে মোতায়া ফালাইছে কোপের চোটে। ফেইজ বুকে ওর জিন্সের প্যান ভেজা ছবি ছাপা হয়েছে।
অনেককে আবার হাগায়া ফালায় কোপের চোটে।