নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তুমি আমার রাতবন্দিনী। ধূসর স্বপ্নের অমসৃণ সুউচ্চ দেয়াল তুলে তোমাকে আমি বন্দী করেছি আমার প্রিয় কালোর রাজত্বে। ঘুটঘুটে কালোর এই রাজত্বে কোন আলো নেই। তোমার চোখ থেকে বের হওয়া তীব্র আলো, আমার হৃদয়ে প্রতিফলিত হয়ে সৃষ্টি করে এক অপার্থিব জ্যোৎস্না।

জাদিদ

ব্যক্তিগত ব্লগ।

জাদিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রতিক্রিয়া: কোটা আন্দোলন, ধ্বংসযজ্ঞ, হুন্ডি।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৩

বৈষম্য বিরোধী কোটা আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতিকে সরকার যেভাবে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে এবং আন্দোলন পরবর্তী পরিস্থিতিকে যেভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছে তা তাদের দলীয় নেতৃত্বহীনতা, রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব এবং দায়িত্ব জ্ঞানহীনতার উদহারণ হিসাবে ইতিহাস সাক্ষী দিবে। আওয়ামী লীগ দল হিসাবে নিজে এককভাবে শক্তিশালী হতে গিয়ে নিজেরাই দিন দিন দুর্বল হয়েছে, শুভ বুদ্ধিসম্পন্ন তেমন কোন নেতৃত্ব গড়ে উঠে নি। ফলে একটি ঐতিহাসিক রাজনৈতিক দল হিসাবে তারা ক্রমাগত নিজেদের আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে একটি মাফিয়া দলে পরিণত হয়েছে।

সরকার এখন দুই শ্রেণীতে মানুষকে দেখে, এক - যারা আওয়ামীলীগ করে, দুই - বিএনপি জামাত শিবির জোট।

ফলে, এখানে জনগণের চাহিদা বা দাবির তেমন কোন বাস্তবিক মূল্য নেই। সরকারের বিরোধিতা মানেই জামাত শিবির। আমি একটা ছোট উদহারন টানছি। স্টেপ ডাউন হাসিনা হ্যাশট্যাগ পোস্ট নির্বাচিত পাতায় নেয়ার জন্য ব্লগের একজন আওয়ামীপন্থী ব্লগার, ব্লগ মডারেটরকে যাচ্ছেতাই ভাষায় অপমান করেন, মারখোর বলেন।



একটা প্রায় গুরুত্বহীন সামান্য একটা ব্লগ প্ল্যাটফর্মে কোন মানুষ সরকারের বিরুদ্ধে তার মত প্রকাশ করছে, সেটাকে মূল্যায়ন করার জন্য যখন মডারেটরকে গালি শুনতে হয় বা ক্রমাগত বিরূপ প্রতিক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়, তখন আরো বড় বা গুরুত্বপূর্ণ প্রেক্ষাপটে যারা বিরোধিতা করেন তাদের এবং তাদেরকে সমর্থন জানানো মানুষদের কি হয়, সেটা সহজেই অনুমেয়।

মজার ব্যাপার হচ্ছে এই ধরনের অন্যায় কাজ জাস্টিফাই করার জন্যও এক ধরনের প্যাটার্ন অনুসরণ করা হয়। প্রথম যাকে টার্গেট করা হয়, তার কিছু ছোটখাটো দোষ ত্রুটি আগে বের করা হয়, তারপর এই সকল ভুল ত্রুটিকে সেখানে ক্ষেত্রে বিশেষে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে বিশাল মহীরুহ বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়। এই ক্ষেত্রে আমাদের মডারেটর সম্ভবত ভাগ্যবান, তার বিরুদ্ধে অতি সামান্যই অভিযোগ এসেছে। ভবিষ্যতে উনাকে যদি রাজাকার বা জামাত শিবিরের সমর্থক বা কর্মীও বানিয়ে দেয়া হয়, তাহলে অবাক হবার কিছু থাকবে না। কারণ আওয়ামীলীগ এক ধরনের ন্যারেটিভ দাঁড় করানোর চেষ্টা করে যে, তাদের বিরুদ্ধে মত প্রকাশ মানেই হলো রাষ্ট্রদ্রোহ, মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অবস্থান নেয়া, স্বাধীনতা বিরোধী।

মুল প্রসঙ্গে ফিরে আসা যাক। আগেই উল্লেখ্য করেছিলাম যে, কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামীলীগের বর্তমান রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব প্রকাশিত হয়েছে। এই সমস্যাটা আরো আন্তরিকভাবে, ছাত্র তথা তরুণ প্রজন্মের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে সমাধান করা যেত। এই আন্দোলনের সাথে সংশ্লিষ্ট ছাত্রছাত্রীদেরকে প্রধানমন্ত্রী গণভবনে ডাকলেই পারতেন। গণভবনে এত এত সার্কাসের চরিত্র আশা যাওয়া করে সেখানে এই ছাত্ররা গেলে তেমন কোন ভুল না, আওয়ামীলীগের কোন নৈতিক পরাজয় হতো না। বরং শেখ হাসিনাই সামগ্রিক প্রেক্ষাপটে এতে এগিয়ে থাকতেন। এটা আবার প্রমাণ করে শেখ হাসিনা সম্ভবত তার পরিবার, শুভানুধ্যায়ী থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছেন। অথবা তিনি এমনভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছেন সেখানে তাঁর কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। যারা তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করছে তাঁরা তার দুইটি বিশেষ দুর্বলতা অহংকার আর জেদ সম্পর্কে খুব ভালো করে জানেন।

গত ১৫ দিনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যা হারিয়েছে, সেটা আগামী ৫০ বছরেও উদ্ধার হবে না। এই তরুণ প্রজন্ম এবং তার পরবর্তী তরুণ প্রজন্ম যে ঘৃণা নিয়ে আওয়ামীলীগকে দেখবে, সেটা বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য, রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের ভারসাম্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। এই আন্দোলন থেকে আওয়ামী লীগ তেমন কোন শিক্ষা অর্জন করেছে কি না তা এখনও বুঝা যাচ্ছে না তবে তাদের নেতৃবৃন্দ তৃনমূলের নেতাকর্মীদের একটি ম্যাসেজ দেয়ার চেষ্টা করেছে যে, ক্ষমতা থেকে চলে গেলে ঘরে ঢুকে তাদেরকে হত্যা করা হবে (মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম)। ফলে এটা বলা যায়, তাঁরা বুঝেছে জনরোষ কি হতে পারে! চট্টগ্রামে ছাত্র শিবির দেখিয়েছে ক্ষমতার পালা পরিবর্তন হলে ছাত্রলীগের ছেলেপেলেদের কি বীভৎসভাবে হত্যা করা হবে।

ধ্বংসযজ্ঞের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কান্না করলেন, ঠিক আছে মেনে নিলাম। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, যে অযাচিত গোঁয়ারতুমি আর অদূরদর্শিতার কারণে যে কয়েকশ মানুষের প্রাণ গেলো, সেটার দায় কে নিবে? টাকা দিয়ে আমরা হয়ত ধ্বংসযজ্ঞ পুনরায় ঠিক করা যাবে কিন্তু মানুষের প্রাণ? সেটা কিভাবে ফেরত দিবেন?

কাজী পাড়া মেট্রো স্টেশন, কারওয়ান বাজার মেট্রো স্টেশন এবং সংলগ্ন ফুট ওভার ব্রিজ থেকে দাঁড়িয়ে ছাত্রলীগের ছেলেপেলে আর পুলিশ যৌথভাবে আন্দোলনকারীদের গুলি ছুড়েছে। ভাগ্য ভালো যে কারওয়ান বাজারে মেট্রো স্টেশন নিরাপদ ছিলো কিন্তু কাজী পাড়া স্টেশন এর উপর থেকে ছাত্রদের উপর গুলো ছোড়া হয়েছে বলে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন। ফলে আন্দোলনকারীদের একটা অংশ বিক্ষুব্ধ হয়ে মেট্রোরেল স্টেশনে উঠতে চায়। আনসার গেট খুলতে অপারগতা জানানোর পর সেখানে ভাংচুর চলে। এই ভাংচুর গ্রহণযোগ্য নয় এটা কেউ সমর্থন করে না। কিন্তু আপনি বলুন, কেন মেট্রো স্টেশনে বারান্দা থেকে দাঁড়িয়ে পুলিশ আর ছাত্রলীগের ছেলেপেলেদের গুলি করতে হবে? এটার ব্যাখ্যা কি?


এছাড়া অনেকেই বুঝতে পারছে না, কোটা আন্দোলনের সাথে দুর্যোগ ভবন, সেতু ভবনের কি সম্পর্ক? অনেকেই বলছেন আগারগাঁওতে কিছু কিছু মন্ত্রণালয়ের নতুন বিল্ডিং তৈরী হয়েছে এবং বনানীর জ্যামের কথা বিবেচনা করে সেতু ভবন সরিয়ে নেয়ারও চিন্তা হচ্ছিলো। ফলে কোটা আন্দোলনের সাথে সম্পর্ক-বিহীন এই সব স্থাপনায় আগুন নতুন করে কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে?

এই গুলো কি কোন ধরনের ডাইভারশন ছিলো? নাকি ঘটনা জাস্টিফিকেশন করতে এই সকল উপাদান প্রয়োজন ছিলো?
আমরা সাধারণ মানুষ এই সব জানি না।

সাম্প্রতিক সময়ে দেশে রেমিটেন্স না পাঠানোর জন্য প্রবাসীরা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সামগ্রিক ঘটনার প্রেক্ষিতে নিঃসন্দেহে এটা একটি আবেগী সিদ্ধান্ত। এই মুহূর্তে আপনি একে সঠিক না ভুল স্ট্র্যাটেজি দিয়ে জাস্টিফাই করতে পারবেন না। দুই একবার করতে দিন, মানুষজন ক্রমেই ব্যাপারটা থেকে ফিরে আসবে। এইভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠানোর অনেক সমস্যা আছে। মোটা-দাগে বলা যায় হুন্ডি মূলত দেশের টাকা পাচারের একটি অন্যতম সহজ মাধ্যম। এছাড়া এলসির ক্ষেত্রে ওভার ইনভয়েস, আন্ডার ইনভয়েস এর ব্যাপার তো আছেই।

এছাড়া সরকার থেকে এই বিষয়টি খুব গুরুত্ব দিয়ে মনিটর করবে তা বলা যায়। প্রবাসীদের একটা অংশের ডাটা বেইজ সরকারের হাতে আছে। সরকার এই ক্ষেত্রে স্থানীয় ব্যাংক এবং প্রশাসনের মাধ্যমে জানার চেষ্টা করবে কারা কারা ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে টাকা না পাঠিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাচ্ছে। হুন্ডিতে সহায়তা করার জন্য প্রবাসীদের পরিবারগুলো বিপদে পড়তে পারে বা ফেলতে পারে।

বাংলাদেশ এখন খুব নাজুক অবস্থায় আছে, এই অবস্থায় অর্থনৈতিক সমস্যায় পড়লে আমাদের দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব কিছুটা হুমকির মুখে পড়তে পারে। ব্যাপারটা এমন নয় যে, অর্থনৈতিক কারণে সরকারের পতন ঘটলে নতুন সরকার আসার পর আপনি রেমিটেন্স পাঠিয়ে দেশকে উদ্ধার করতে পারবেন।

অতএব এই বিষয়ে আপনি বুঝে শুনে সঠিক সিদ্ধান্ত নিবেন। অনুগ্রহ করে যে কোন প্রোপ্যাগান্ডার পা দেবেন না।

সম্ভবত ভৌগলিক রাজনৈতিক কারণেই বাংলাদেশে আওয়ামী সরকারের আশু পতন সম্ভব নয়। তবে জনগণের শক্তিতে আমি বিশ্বাস করি, আস্থা করি। যে কোন পরিবর্তন তো হয়ে যেতেই পারে। এমন যদি একটা রাজনৈতিক দল থাকত, যারা শুধু আমাদের দেশের স্বার্থের কথা চিন্তা করত, আমাদের জন্য ভাবত! আহা!।

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৭

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ভবিষ্যতে উনাকে যদি রাজাকার বা জামাত শিবিরের সমর্থক বা কর্মীও বানিয়ে দেয়া হয়, তাহলে অবাক হবার কিছু থাকবে না। আপনার হয়তো নজরে আসে নাই। মডারেটর কা_ভা'কে ইতোমধ্যেই ওই ট্যাগ দেয়া হয়ে গিয়েছে। :-B

শেখ হাসিনার করার মতো বহু কিছুই ছিল। কিন্তু দেশটাকে সম্পত্তি বানিয়ে ফেললে, আর চাটুকার পরিবেস্টিত অবস্থায় থাকলে বোধবুদ্ধি কাজ করবে না, এটাই স্বাভাবিক।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

জাদিদ বলেছেন: ওহ! তাই নাকি? যাক! বেশ ভালো কথা। আমি সাক্ষী দিচ্ছি যে, আওয়ামীলীগের সোশ্যাল মিডিয়ার রক্ষাকর্তা লাঠিয়ালরা তাদের প্যাটার্ন সম্পন্ন করতে পেরেছেন, অনুগ্রহ করে হাড্ডি প্রদানে দেরী করবেন না। আমাদের দেশের হাড্ডি তো ধুলাবালিময় থাকে, আশা করা যায় প্রবাসের হাড্ডিগুলো আরো হাইজিন থাকবে। ব্যক্তিগত প্রত্যাশা - ক্রমাগত হাড্ডি খাবার ফলে একসময় তাদের পেছনে লেজের বদলে মেরুদন্ড নামক মানুষ হবার অন্যতম উপাদানের সৃষ্টি হোক, তাদের যেন মানুষ হবার আনন্দ থেকে বঞ্চিত না হতে হয়।

২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯

নতুন বলেছেন: সরকার পতন হলে আয়ামীলীগের নেতারা দেশের বাইরে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে থাকবে। দেশে যারা থাকবে তারাও যথেস্ঠ টাকা পয়সা করে নিয়েছে।

তাই দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল করে সরকারের পতনের ডাক বুদ্ধিমানের কাজ না।

কিন্তু বিএনপি/জামাতের প্রচারনাতে কিন্তু এখন হুন্ডিতে টাকা পাঠাও সরকার বিপদে পড়বে এমনটাই প্রচারনা করা হচ্ছে। ( আমার এক আত্নীয় আছে যে বিদেশের বিএনপির অনলাইনের নেতা ;) ) তার পোস্টেও অনেক গুজব প্রচার করতে দেখেছি।

তাদের উদ্দেশ্য জনগনকে খেপিয়ে তুলে সরকার সরাতে পারলে তো তাদের সুবিধ।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

জাদিদ বলেছেন: আমার বিশ্বাস, সরকারের পতন হলে সবচেয়ে সমস্যায় পড়বে আওয়ামীলীগের তৃনমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীরা। কেউ যদি কোন অন্যায় বা অপরাধের সাথেও জড়িত নাও থাকে, তাকেও সেই সময় অনেক বড় মুল্য দিতে হতে পারে। এটা সাধারন মানুষ হিসাবে আমরা কেউই চাইব না।

আমার বিশ্বাস, হুন্ডিতে টাকা পাঠানোর এই অদ্ভুত এক্টিভজমের জন্ম হয়েছে শিবির এর মাধ্যমে। এরা নিজের নাক কেটে অন্যের যাত্রা ভঙ্গ করতে ওস্তাদ। তাছাড়া, সাধারন মানুষের সামনে এখন অনুসরন করার মত কোন নেতৃত্ব নেই। ফলে মিডল ইস্টের অধিকাংশ মানুষ এই ধরনের ফাঁদে পা দেয়ার চেষ্টা করবে।

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০০

সোনাগাজী বলেছেন:



কোন কোন দেশের প্রবাসীরা রেমিট্যান্স না পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে? নিউইয়র্কে এই ধরণের সিদ্ধান্ত নেয়ার সম্ভাবনা নেই; কারণ, সবাই জানে যে, হুন্ডিতে যারা রেমিট্যান্স পাঠায় তাড়া আমেরিকান আইনে অপরাধী।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

জাদিদ বলেছেন: এই ধরনের প্রচারণা মুলত মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে বেশি হচ্ছে। আমেরিকা থেকে অনেক মানুষ হুন্ডিতে দেশে টাকা পাঠায়।

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নতুন বলেছেন: তাই দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল করে সরকারের পতনের ডাক বুদ্ধিমানের কাজ না। ভালোই বলেছেন। কাজেই আপনার যুক্তি হলো বেশী বেশী করে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করে আওয়ামী গোষ্ঠিকে আরো লুটপাটের সুযোগ করে দেয়াই ভালো। =p~

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০

জাদিদ বলেছেন: আমার ধারনা উনি সম্ভবত সেটা বুঝাতে চান নি। তবে ভাই, ক্ষমতায় থাকলে আপনি রেমিটেন্স পাঠান বা না পাঠান লুটপাট চাইলেই করা সম্ভব। আমাদের অবস্থা এখন সেখানেই চলে গেছে। সরকারের মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু স্পীড মানি আছে, সেটা আপনাকে দিতে হবেই।

স্থানীয়ভাবে আমাদের পরিবারের ট্যাগ লাইন হচ্ছে - আমরা আওয়ামীলীগ। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে আমাদের বাড়িতে আমার দাদার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধে যেতে আগ্রহী মানুষদের প্রাথমিক ট্রেনিং এবং পরবর্তীতে ভারতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হতো। তাছাড়া রাজনৈতিকভাবে তৎকালীন সময়ে তিনি আমাদের অঞ্চলে মোটামুটি পরিচিত ছিলেন। আমার আব্বার সবচেয়ে বিখ্যাত গল্পগুলোর মধ্যে একটি ছিলো তাঁর বাবার সাথে বঙ্গবন্ধুর ৩২ নাম্বার বাড়িতে দেখা করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর আমন্ত্রনে ভাত খেয়ে আসা। তিনি বেঁচে থাকতে বহুবার এই গল্প আমাদের বলতেন। আওয়ামী লীগের একজন পাঁড় সমর্থক ছিলেন তিনি।

ধান ভানতে শীবের গীত গাইলাম এই কারনে যে, তিনি একবার স্থানীয় সরকারের একটি কাজে সরকারী দপ্তরে যাবার পর তাঁর কাছ থেকেও ঘুষ চেয়েছিলো আওয়ামীলীগের একজন নেতা এবং অফিসের ইঞ্জিনিয়ার। সেদিন আমার আব্বাকে দেখেছিলাম কি ছেলেমানুষের মত অভিমান করতে। গো ধরে বলেছিলেন তিনি শেখ হাসিনার কাছে গিয়ে অভিযোগ দিবেন।

আমি হা হা করে হেসে আব্বাকে কোনভাবে সান্তনা দিয়েছিলাম। আমার আব্বা সহজে নিজের মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিতেন না। তিনি আমাকে হয়ত এই কারনেই বলেছিলেন - তাঁর মৃত্যূর পর যেন তাঁকে দ্রুত দাফন করা হয়, কোন লৌকিকতার প্রয়োজন নেই।

ফলে আমি বিশ্বাস করি - রেমিটেন্স আসুক বা না আসুক - লুটপাট করবেই। কারন আওয়ামীলীগের পিছিয়ে আসার কোন সুযোগ নেই।

৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনার লেখা থেকে বুঝা যাচ্ছে যে, আপনি এডমিন নন; আপনি ও এডমিন সাহেব কি একই ব্যক্তি নন?

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪১

জাদিদ বলেছেন: সোনাগাজী ভাই - এই সব পুরানো প্যাচাল এখন আর পাড়তে ইচ্ছে করছে না ভাই।
আপনার ব্লগিং শুভ হোক, দীর্ঘ মেয়াদী যেন হয় এই প্রার্থনা করি।

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬

নয়া পাঠক বলেছেন: কিছু মানুষের লজ্জা কি কোনদিনই হবে না। এদের কি মাথা্য় ঘিলু বা মগজ বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই। এত সুন্দরভাবে একটি পোষ্ট দেবার পরেও এমন মূল বিষয়বস্তুর বাহিরে মন্তব্য করে।

যাহোক এবার আমার একটি কথাই কেবল বলার রয়েছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর চোখে জল এসেছে সামান্য কয়েকটি স্থাপনার জন্য, যা যেকোন ভাবে আবার ঠিক করা সম্ভব কিন্তু এই যে, এতগুলো প্রাণ এর জন্য তাঁর কোন অনুভূতি কাজ করল না, এটা দেখে আমি হতাশ। কি হবে ভবিষ্যতে? তাঁর এই আচরণ দেখে মনে একটাই প্রশ্ন “বাংলাদেশের এই ১৬ কোটি মানুষও যদি মারা যায় তবে তাতের তাঁর কোন দুঃখ বোধ হবে কি?”

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০১

জাদিদ বলেছেন: দুঃখজনক পরিস্থিতি। আমরা এই ধরনের আচরন প্রত্যশা করি না। এই দেশের মানুষকে যদি কেউ মুল্যায়ন না করে - তাহলে একটি সময় আসবে যখন তাঁকেও কেউ আর মুল্যায়ন করতে চাইবে না।

৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: মোটামুটি একমত।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০২

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত ভাই।

৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪

কামাল১৮ বলেছেন: দলে গনতন্ত্রের চর্চা না থাকলে নেতৃত্ব গড়ে উঠে না।অন্য দলগুলিতে তো নাই,আওয়ামি লীগেও দুর্বল।সেই সাথে দেশে মৌলবাদের বিকাশ হয়েছে অনেক।
আওয়ামী লীগ নিজেও জানে ক্ষমতায় না থাকলে তাদের কি অবস্থা হবে।সেই জন্য যেন তেন প্রকারে তাদের ক্ষমতায় থাকতেই হবে।এটা দেশের জন্য মঙ্গলজনক কিছু না।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৩

জাদিদ বলেছেন: বাংলাদেশে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোতে গণতন্তের চর্চা হয় না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বা খালেদা জিয়া বা তারেক রহমান ছাড়া একজন সাধারন নেতা কখনও কল্পনাও করতে পারে না তিনি দেশের এই স্থানে যেতে পারেন। ফলে এই দেশে রাজনৈতিক কর্মীদের তেমন কোন ভবিষ্যত নেই দুর্নীতি করা ছাড়া।

৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

শাহিন-৯৯ বলেছেন:

সরকার এখন এ দেশের মানুষকে দুভাবে দেখে- এক. আওয়ামলীগ সমর্থক বা পরিবার দুই, লীগ বিরুধী সবাই জামায়াত শিবির!!

এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা, জামায়াতে জনসমর্থন বেশি হলে ৫-৭% হবে তাহলে কেন করছে? মোদী মত, মোদি যেমন ধর্ম দিয়ে ভারতে দুইভাগে ভাগ করে সুবিধা নিচ্ছে, লীগ তেমনি সরকার বিরোধী সবাইকে স্বাধীনতা বিরোধী বলে দু্ই ভাগ করে সুবিধা নিচ্ছে, এতদিন পারলেও এবার ছাত্রদের সাথে একই খেলা খেলতে গিয়ে ধরা।

আজ অফিসে একজন প্রশ্ন করছে, বিএনপি ক্ষমতায় আসলে দেশ ভাল চলবে? আমি বলেছি না, কিন্তু আজ যদি নির্বাচন চালু থাকতো তাহলে ফিল্টার হতে হতে এক সময় ভাল মানুষ নেতৃত্বে আসবেই, সেই ফিল্টারের পদদ্ধিই হাসিনা শেষ করে দিয়েছে।

অফিসে এক কলিগ আজ কান ধরে বলেছে আর কখনো লীগ করবে না, (লীগের সমর্থক) তার অভিযোগ শেখ হাসিনা একবারও এত মানুষের মৃত্য নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করলো না সারাদিন খালি ধংস নিয়ে কান্নাকাটি, যার মায়া নেই তার সমর্থন আর করবো না।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৯

জাদিদ বলেছেন: দেখুন আজকে আওয়ামীলীগের যে অবস্থা ২০০৬ পরবর্তী সময়ে বিএনপির ব্যাপারেও মানুষের মোটামুটি একই রকম বিদ্বেষ ছিলো। কিন্তু বর্তমান আওয়ামীলীগ সব কিছুকে ছাড়িয়ে গেছে। তারা নিজেরা ছাড়া এত ঘৃণার আর কোন উদহারণ নেই। এটা তো ভয়াবহ ব্যাপার।

স্বাধীনতার চেতনা দিয়ে সবাইকে দুই ভাগ করার ফলে মুল ক্ষতি হচ্ছে দেশের এবং লাভ হচ্ছে দেশ বিরোধী শক্তির। আমাদের দেশের মানুষ ধর্মভীরু কিন্তু তাদের ভেতর একটি প্রগতিশীল স্বত্তা বাস করে। আওয়ামী কর্মকান্ডে জামাত শিবিরের এই পরিসংখ্যান এখন কিছুটা বেড়ে ১০ - ১২% বা আরো কিছুটা হয়ত বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু এর বেশি নয়। এই যে জামাতের এই স্ট্রেটেজিক বৃদ্ধি এর দায় কার? নিঃসন্দেহে আওয়ামী লীগের। তারা এই খেলারই অংশ।

১০| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১০

শাহিন-৯৯ বলেছেন:

কামাল১৮ বলেছেন: দলে গনতন্ত্রের চর্চা না থাকলে নেতৃত্ব গড়ে উঠে না।অন্য দলগুলিতে তো নাই,আওয়ামি লীগেও দুর্বল।সেই সাথে দেশে মৌলবাদের বিকাশ হয়েছে অনেক।
আওয়ামী লীগ নিজেও জানে ক্ষমতায় না থাকলে তাদের কি অবস্থা হবে।সেই জন্য যেন তেন প্রকারে তাদের ক্ষমতায় থাকতেই হবে।এটা দেশের জন্য মঙ্গলজনক কিছু না।

সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী কর্মীর মুখে আবার গণতন্ত্রের কথা?

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১১

জাদিদ বলেছেন: ব্যাপারটা সম্ভবত দ্বিচারিতা হয়ে যায়। তবে জানেন কি - আমি সবার মত প্রকাশে বিশ্বাস করি। আমার কথা হচ্ছে আপনি যদি সত্যিকারভাবে বাক স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেন, মানুষের অধিকার আদায়, গণতন্ত্র চান তাহলে অবশ্যই মানুষের কথা বলার অধিকারে বিশ্বাস রাখতেই হবে। অন্যথায় - অন্যকে দমন করার শক্তিই আপনাকে বড় ফ্যাসিস্ট বানাবে।

১১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার ধারনা উনি সম্ভবত সেটা বুঝাতে চান নি। তবে ভাই, ক্ষমতায় থাকলে আপনি রেমিটেন্স পাঠান বা না পাঠান লুটপাট চাইলেই করা সম্ভব। আমাদের অবস্থা এখন সেখানেই চলে গেছে। সরকারের মধ্যে নির্দিষ্ট কিছু স্পীড মানি আছে, সেটা আপনাকে দিতে হবেই। মোটা দাগে আপনার কথার সাথে একমত। তবে কেন রেমিট্যান্স বন্ধ করা উচিত সেই ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণে যদি যাই, বহুকিছু বলতে (লিখতে) হবে.........এটাই আমার অসুবিধা। তবে এক কথায় বলতে গেলে, লুটপাট বন্ধ করতে যা যা করা সম্ভব করা উচিত। সেজন্যে যদি এই সরকারকে স্টেপ ডাউনে বাধ্য করা যায়, তাও সই।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৩

জাদিদ বলেছেন: আমি বুঝতে পারি। সময় খুবই মুল্যবান একটা জিনিস। গত কয়েক দিনে আমার দুইটা 'লন্ডনি' ক্লায়েন্ট ছুটে গেছে। বেচারাদের দোষ নাই, তাঁরা যোগাযোগ করতে পারে নাই। কি আর করবে। তাও সময় পেলে লেখে ফেলুন। এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হওয়া দরকার।

আমার জানা মতে ব্যাপারটার মধ্যে অনেক রিক্স আছে তবে যদি বিকল্প কোন উপায় থাকে, তাহলে সেটা জানতে কোন সমস্যা নেই।

১২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সর্বত্রই উগ্রতা আর গালিগালাজ এগুলো আমাদের কালচার। আবার আওয়ামীলীগের পক্ষে কথা বলে অনেকেই গালিগালাজের শিকার হয়েছেন এই ব্লগেই। বিপক্ষ মত মানুষ একদমই সহ্য করতে পারে না।

এই আন্দোলন যেহেতু ধরে রাখা গেলো না, তারমানে এখন থেকে সরকার তার ভুলগুলো শুুধরে নিয়ে আরও শক্তিশালী হবে। যে জোয়ার শুরু হয়েছিলো ওটা ধরে রাখা গেলে দৃশ্যপট পাল্টে যতো। কোন কারণে ভারত এবং পশ্চিমা বিশ্বের সাথে এই সরকারের সম্পর্কের অবনতি হলেই কেবল সরকারের পতন হতে পারে। বিশ্বের রাজনীতি আর জনগণের হাতে নেই, ইহা চলে গেছে এখন মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের হাতে।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২০

জাদিদ বলেছেন: বিপক্ষ মত মানুষ একদমই সহ্য করতে পারে না। - কথা খুবই সত্য।

আসলে মানুষ খুবই আবেগ দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়। আপনি লক্ষ্য করুন এবার যখন সবাই এমন নির্বিচারে মানুষ হত্যা হতে দেখল তখন সবাই প্রচন্ড আশা করেছিলো যে এই বিষয়ে সবাই অন্তত একমত হবে। কিন্তু দেখুন সেখানেও বিভাজন। ফলে মানুষ আবেগ নিয়ন্ত্রন করতে না পেরে গালাগালির দিকেই গিয়েছে।

আমি সবার মত প্রকাশে বিশ্বাস করি। একটা সময় আমি ব্লগে জামাত শিবিরের কাউকে দেখলেই প্রচন্ড রিএ্যাক্ট করতাম এবং তার ব্লগিং সুবিধা বন্ধের চেষ্টা করতাম। পরে জানা আপা আমাকে বিষয়টা সম্পর্কে বুঝালেন। বিপক্ষ মতের কথা শোনাও যে গুরুত্বপুর্ন একটি রাজনৈতিক আচরণ এটা তখনই বুঝতে পারলাম। সত্যি বলতে তখন কিছুটা অপরিপক্ক ছিলাম এখন সময়ের সাথে সাথে ম্যাচিউরড হয়েছি, অনেক কিছুই বুঝতে পারি। এখন আগে শুনি যে কে কি বলতে চায়, তারপর ব্যবস্থা গ্রহণ করি।

বিশ্বের রাজনীতি আর জনগণের হাতে নেই, ইহা চলে গেছে এখন মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের হাতে। - খুবই সত্য এবং তিক্ত একটি কথা বলেছেন।
ফলে আমরা জানি আমাদের সরকারের ভবিষ্যত ভারত নিয়ন্ত্রিত একটি পুতুল সরকার হওয়া।

১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২১

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: শেখ হাসিনাকে সম্ভবত বয়সে ধরেছে, ওনাকেও বাইডেনের মত সরে যাওয়া উচিৎ দেশের মানুষ নতুন মুখ দেখতে চায়।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২১

জাদিদ বলেছেন: দেখেন একটা রাজনৈতিক দলে যদি গণতন্ত্র না থাকে, তাহলে এটা কোথা থেকে হবে?

১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২২

নতুন বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: নতুন বলেছেন: তাই দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল করে সরকারের পতনের ডাক বুদ্ধিমানের কাজ না। ভালোই বলেছেন। কাজেই আপনার যুক্তি হলো বেশী বেশী করে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশকে অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী করে আওয়ামী গোষ্ঠিকে আরো লুটপাটের সুযোগ করে দেয়াই ভালো। =p~

বাবার কাছে একটা গল্প শুনেছিলাম।

গ্রামের একলোক দুপুর বেলায় তার নিজের বাড়ীতে আগুন লাগিয়ে বাড়ীর সামনে খুশি মনে দাড়িয়ে আছে।

এলাকার মানুষ দৌড়ে এসে দেখে ঐ লোক দাড়িয়ে আছে আগুন নেভানোর চেস্টা করছেনা।

জিঙ্গাসা করলে সে বললো :- ঘর পুইলো তো পুইলো উই তো মইলো। ( ঘর পুড়লে পুড়ুক কিন্তু উই তো মরলো)

আমার মনে হয় আমাদের দেশের অর্থনিতি ধংষ করে আয়ামীউই মারার দরকার নাই। উই পোকা তাড়াতে অন্য পথ অবলম্বন করতে হবে।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৪

জাদিদ বলেছেন: আমি মনে হয় এমনটাই ভেবেছিলাম। তবে দেখি ভুয়া ভাই কি ধরনের অ্যানালাইসিস সামনে আনেন।

বাই দ্য ওয়ে, আশা করি আপনি ভালো আছেন, ছোট্ট মামনিও ভালো আছে। কিছুদিন আগে তো দেখলাম আন্দোলন করতে গিয়ে ৫৭ জনের জেল হলো। কি দুর্ভাগ্যের বিষয়।

১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্টস টু নো,

যে জাতী সামান্য ভারতীয় সিরিয়াল কিংবা ইসরাইলি কোক বয়কট করতে পারেনা তারা কি রেমিট্যান্স বয়কট করবে? তবে স্বৈরাচার ও রাজাকার পতনের জন্য সকল স্টেপকে আমি ওয়েলকাম করি।


এবার আসি,

আপনি যে ব্লগারের স্ল্রিনশট দিয়েছেন উনার কথায়। সামহোয়্যারইন এর মডারেশন টিম অনেক বার বলেছেন - "তাদের সাধারণ ব্লগাররা একই সাথে - রাজাকার, ভারতীয় দালাল, আস্তিক, নাস্তিক, মৌলবাদ ইত্যাদি উপাধিতে ভূষিত করেন, যা টিম মডারেশন খুবই ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখেন, কারণ এতে করে উনারা বুঝতে ব্লগ ওয়েল ব্যালেন্সড। "

মডারেটর নিরপেক্ষ নাকি অনিরপেক্ষ সে তর্কে আমি যাবনা। তবে আমার মনে হচ্ছে ব্যাক্তি আক্রমণ ও ট্যাগিং আওয়ামী বিএনপি-জামাত পন্থী দুই পক্ষই করে। বরং ক্ষেত্র বিশেষে বিএনপি-জামাত মানসিকতার ব্লগাররা বেশী করেন। তাই বিএনপি-জামায়াত যদি আপনার পোস্টে এসে নিজেদের ফেরেস্তা প্রমাণের চেষ্টা করে তবে উহা ভন্ডামি।


রাজাকার ও স্বৈরাচার ধ্বংস হোক।
দেশ ও দেশের মানুষের ভালো হোক।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৭

জাদিদ বলেছেন: গোফরান আপনাকে ধন্যবাদ।

স্বৈরাচার ও রাজাকার পতনের জন্য সকল স্টেপকে আমি ওয়েলকাম করি। - এটা অনেক বড় একটি কথা।
আশা করব, আপনি স্থানীয় পর্যায়ে যারা রাজনীতির সাথে জড়িত তাদের সবাইকে বিষয়টির গুরুত্ব সম্পর্কে বুঝিয়ে বলবেন। সমালোচনা একটি দলকে শক্তিশালী করে।

আপনার সাথে ব্যক্তি আক্রমনের বিষয়ে আমি কোন ধরনের পাল্টা মন্তব্যে যেতে চাইছি না। ভালো থাকবেন।

১৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নিমো বলেছেন: view this link
দেখুনতো অধ্যাপক সাহেবের সাথে নিজের মিল খুঁজে পান কিনা। ব্যক্তিগত ব্লগ কিভাবে মডারেটরের আক্রোশ প্রকাশে ভূমিকা রাখে সেটাও একটু জানাবেন।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। আপনার মন্তব্যের সাথে আমি দ্বিমত পোষন করছি। এখানে ব্যক্তিগত আক্রোশ প্রকাশ করা হয়েছে দাবিটি তখনই যৌক্তিক হতো যদি পোস্টদাতা পোস্টে উল্লেখিত ব্লগারের নাম ও ছবি প্রকাশ করে দিতো।

১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

নতুন বলেছেন: জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সর্বত্রই উগ্রতা আর গালিগালাজ এগুলো আমাদের কালচার। আবার আওয়ামীলীগের পক্ষে কথা বলে অনেকেই গালিগালাজের শিকার হয়েছেন এই ব্লগেই। বিপক্ষ মত মানুষ একদমই সহ্য করতে পারে না।

এই আন্দোলন যেহেতু ধরে রাখা গেলো না, তারমানে এখন থেকে সরকার তার ভুলগুলো শুুধরে নিয়ে আরও শক্তিশালী হবে। যে জোয়ার শুরু হয়েছিলো ওটা ধরে রাখা গেলে দৃশ্যপট পাল্টে যতো। কোন কারণে ভারত এবং পশ্চিমা বিশ্বের সাথে এই সরকারের সম্পর্কের অবনতি হলেই কেবল সরকারের পতন হতে পারে। বিশ্বের রাজনীতি আর জনগণের হাতে নেই, ইহা চলে গেছে এখন মুষ্টিমেয় কিছু মানুষের হাতে।


আয়ামীলীগ এখন সাইকোপ্যাথের সংঘটনে পরিনত হয়েছে। অনেকেই ২০০ মানুষের জীবন চলে যাবার চেয়ে আগুনের ক্ষয়ক্ষতির নিয়ে দুক্ষ প্রকাশ করছেন বেশি।

কিন্তু দূনিতি বাজ নেতার কাছে আগুন লাগা অর্থ টাকার গন্ধ। এই ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি ঠিক করতে ২০০ কোটি টাকার ট্রন্টার হবে। আয়ামীলীগের নেতাদের পকেটে টাকা আসবে। তাই নেতারা ক্ষতি নিয়ে মায়াকান্না কানছেন।

শেখ হাসিনার বয়স হয়েছে এবং তার আসেপাশের নেতারা তাকেও খালেদা জিয়ার মতন পুতুল প্রধানমন্ত্রী বানিয়ে ফেলেছেন।

উনি নতুন যেই কথা গুলি বলেছেন তার খেয়াল করুন। তিনি ভিডিও গুলি দেখছেন। কিন্তু ব্যাক্ষাটা একজন হৃদয়বান মানুষের নয় বরং আয়ামীলীগের নেতার ব্যক্ষা মাত্র।

আমি বিশ্বাস করে একজন মানুষের আত্নসন্মানের উপরে আর কিছু নাই। এখন বঙ্গবন্ধুর মতন নেতার মেয়ের আত্নসন্মানটুকু থাকবে এইটুকু আমি আশাকরেছিলাম। কিন্তু সারা দেশের মানুষ যেখানে ভিডিও গুলি দেখে কস্ট পাচ্ছে আর উনি মেট্রোরেখের জন্য কান্না করছেন।

তার অর্থ দুইটা হয়তো তিনি আত্নসন্মানবোধ হারিয়েছেন, নতুবা তিনি পুতুলের মতন যা তাকে বোঝাচ্ছেন এবং তিনি তাই বলছেন। :|

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩২

জাদিদ বলেছেন: আমি অন্য কোন আলোচনা বা কোন বিশেষনে যাবো না আমি শুধু এটাই বলতে পারি - তিনি কোন এক অদ্ভুত কারনে পুতুল প্রধানমন্ত্রীতে পরিনত হয়েছেন। আমি তাঁর ভেতর আগের আত্মবিশ্বাস দেকতে পাচ্ছি না। উনি বিরোধীদলকে দমন করার যে অন্যায় নীতি নিয়েছিলেন, সেটার কিছুটা ফল হয়ত এখন পাচ্ছেন।

১৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

কামাল১৮ বলেছেন: @শাহিন,সমাজতন্ত্রেও গনতন্ত্র থাকে,সেটাকে বলে জনগনতন্ত্র।জনগনের গনতন্ত্র।সেখানে রাজাকারের কোন স্থান নাই।তাদের ভোটাধিকার থাকার কথা না।
নেতৃত্বে থাকে গনতান্ত্রিক কেন্দ্রীকতা।তাছাড়া,সমাজ বিকাশে সামন্ত তন্ত্রের পরেই থাকে পুঁজিবাদ ।পুঁজিবাদের রাজনৈতিক কাঠামো হলো গনতন্ত্র।এটাকে অতিক্রম করা ছাড়া সমাজতন্ত্রে যাওয়া সম্ভব না।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৫

জাদিদ বলেছেন: আপনি সম্ভবত লিখতে চেয়েছে, জনগনের গনতন্ত্র যেখানে সেখানে রাজাকারের কোন স্থান নাই।

আবেগের দিক থেকে খুবই সত্যি কথা। আমি আবেগ দিয়ে চিন্তা করলে এমনটাই ভাবব। তবে বাস্তবতার নিরিখে একটা দেশের সামগ্রিক উন্নয়ন বা নিরাপত্তার জন্য এক্সক্লুসিভনেস কখনই ভালো কিছু বয়ে আনে না।

১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: নতুন বলেছেন: আমার মনে হয় আমাদের দেশের অর্থনিতি ধংষ করে আয়ামীউই মারার দরকার নাই। উই পোকা তাড়াতে অন্য পথ অবলম্বন করতে হবে। আর কি কি পথ আছে? এটা নিয়ে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে একটা বিস্তারিত পোষ্ট আপনার কাছ থেকে আশা করছি। তাতে করে আমার মতো কম জানা ব্লগাররা বিশেষভাবে উপকৃত হবে। :-B

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

জাদিদ বলেছেন: নতুন ভাই উনার পদ্ধতি বলুক, আপনিও সময় করে আপনারটা লিখুন। আমরা অপেক্ষায় আছি।

২০| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৫

শাহিন-৯৯ বলেছেন:

কামাল১৮ বলেছেন: @শাহিন,সমাজতন্ত্রেও গনতন্ত্র থাকে,সেটাকে বলে জনগনতন্ত্র।জনগনের গনতন্ত্র।সেখানে রাজাকারের কোন স্থান নাই।তাদের ভোটাধিকার থাকার কথা না।
নেতৃত্বে থাকে গনতান্ত্রিক কেন্দ্রীকতা।তাছাড়া,সমাজ বিকাশে সামন্ত তন্ত্রের পরেই থাকে পুঁজিবাদ ।পুঁজিবাদের রাজনৈতিক কাঠামো হলো গনতন্ত্র।এটাকে অতিক্রম করা ছাড়া সমাজতন্ত্রে যাওয়া সম্ভব না।

হাহাহা হাসাইলেন. যেখানে মানুষের কথার উপর সেন্সর বসে তাকে আবার গনতন্ত্র, জনগনতন্ত্র বলে!! হাহাহাহা।
সমাজতন্ত্র এক অর্থনৈতিক দর্শন সাথে রাজনৈতিক প্লটফর্মের ধারণ তৈরি করে আর গণতন্ত্র সর্ম্পণ আলাদা একটি দর্শন।

আপনি একই মতের ভিতর থেকে নেতা নির্বাচন করাকে গনতন্ত্র বলতে চাচ্ছেন!!! যা ইসলামী খেলাফতে হয়ে থাকে।

হাসিনার এখনই পতন হচ্ছে না, এখনই মাথা নষ্ট হওয়ার দরকার নেই।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৭

জাদিদ বলেছেন: উনাকে যে উত্তরটা দিয়েছি, সেটা আমার মনে হয় এই কমেন্টের জন্যও প্রযোজ্য।

আশা করি আপনিও সুস্থ আছেন, নিরাপদ আছেন।

২১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: শেখ হাসিনা সম্ভবত তার পরিবার, শুভানুধ্যায়ী থেকে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আছেন। অথবা তিনি এমনভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছেন সেখানে তাঁর কোন নিয়ন্ত্রণ নেই। যারা তাঁকে নিয়ন্ত্রণ করছে তাঁরা তার দুইটি বিশেষ দুর্বলতা অহংকার আর জেদ সম্পর্কে খুব ভালো করে জানেন। এই পয়েন্ট টা কিন্তু গভীর ভাবনার।

এছাড়া অনেকেই বুঝতে পারছে না, কোটা আন্দোলনের সাথে দুর্যোগ ভবন, সেতু ভবনের কি সম্পর্ক? অনেকেই বলছেন আগারগাঁওতে কিছু কিছু মন্ত্রণালয়ের নতুন বিল্ডিং তৈরী হয়েছে এবং বনানীর জ্যামের কথা বিবেচনা করে সেতু ভবন সরিয়ে নেয়ারও চিন্তা হচ্ছিলো। ফলে কোটা আন্দোলনের সাথে সম্পর্ক-বিহীন এই সব স্থাপনায় আগুন নতুন করে কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে?

যে কোন ঘটনায় ছ্যাঁচড়া কইরা আলুপোড়া খাওয়ার যে সুযোগ আওয়ামীলীগের আমলে, এই দল অন্য কাউকে সে সুযোগ দেয় নাই , দিবে ও না। তবে আশা' র ব্যাপার এই যে বেশি পুড়ে গেলে ছাই হয়ে যায়, কয়লা হইলে পুড়ে হিরা হবার সম্ভাবনা ছিল যদিও।

এই জেনারেশনের ছাত্ররা নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের অভিজ্ঞতায় এগুচ্ছে, ছাত্রশক্তি এক হলে অনেককিছুই সম্ভব।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৯

জাদিদ বলেছেন: মনিরা আপা, আমিও বিশ্বাস করি, ছাত্রশক্তি এক হলে অনেক কিছুই সম্ভব।

আর একদম প্রথমে যা বললেন, সেটা ইদানিং উনার আচরন দেখে আমার মনে হয়েছে। আমি এতটা বিভ্রান্ত উনাকে আগে দেখি না।

২২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
গত ১৫ দিনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যা হারিয়েছে, সেটা আগামী ৫০ বছরেও উদ্ধার হবে না। এই তরুণ প্রজন্ম এবং তার পরবর্তী তরুণ প্রজন্ম যে ঘৃণা নিয়ে আওয়ামীলীগকে দেখবে

- অলরেডি দেখা শুরু হয়েছে।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪০

জাদিদ বলেছেন: খুবই দুঃখজনক পরিস্থিতি।

২৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২১

করুণাধারা বলেছেন: আমি অর্থ ব্যবস্থা তেমন ভালো বুঝিনা, তাই হুন্ডি করে টাকা পাঠানো, রেমিটেন্স না পাঠানো, এই ব্যাপারগুলোর প্রভাব ঠিক বুঝতে পারি না। কিন্তু এ সম্পর্কে আজকে সকালেই একজন বলছিল যে, একটা দলের থেকে প্রবাসীদের উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে যারা রেমিট্যান্স পাঠাবে না তাদের চিহ্নিত করা হবে। কীভাবে চিহ্নিত করা সম্ভব এটা বুঝতে পারছিলাম না। এই পোস্ট পড়ে জানলাম যে এদের একটা অংশের ডাটা বেইজ সরকারের হাতে আছে। :|

এই পোস্টে কাজীপাড়া মেট্রো রেল স্টেশনে আনসার সদস্যকে পরাস্ত করে ঢোকা সম্ভব লিখেছেন। এই পোস্টটা পড়ার আগেই আমি মেট্রোরেল ভাঙচুর নিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছি। এই পোস্ট আগে পড়লে হয়তো আমি আমার পোস্টটাকে এডিট করতাম বা দিতাম না!!

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪২

জাদিদ বলেছেন: না না আপা, পোস্ট কেন দিবেন না বরং একই ঘটনার বিভিন্ন দিক নানা ধরনের লেখায় ফুটে উঠে। এত ভয়াবহ স্লো লাইন যে আমি নিজেও এই পোস্ট দিতে অনেক কস্ট পেয়েছি। আমি আপনার পোস্টে আসব ইনশাল্লাহ।

মেট্রোরেল নিয়ে উপস্থিত দুইজনের সাথে আমার আলাপ হয়েছে। তারা কাজীপাড়ারটা বলেছে। আর কারওয়ানবাজারেরটা আমি দেখেছি। মেট্রোর ওভারব্রিজে অনেক মানুষ ছিলো। সেখানেও অনেকে দাঁড়িয়ে ছিলো। এটা সম্পুর্ন বন্ধ করে দিলে এই ঝামেলা হতো না।

২৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩১

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি মনে হয় এমনটাই ভেবেছিলাম। তবে দেখি ভুয়া ভাই কি ধরনের অ্যানালাইসিস সামনে আনেন।

বাই দ্য ওয়ে, আশা করি আপনি ভালো আছেন, ছোট্ট মামনিও ভালো আছে। কিছুদিন আগে তো দেখলাম আন্দোলন করতে গিয়ে ৫৭ জনের জেল হলো। কি দুর্ভাগ্যের বিষয়।


এখানেও বিএনপি সহ অন্য দলের নেতারা কিছু মানুষকে উদ্ভদ্ব করছে মিছিল করতে, ছবি তুলে লন্ডন পাঠাতে হবে না!!!

এখানে রাজতন্ত্র চলছে, এখানে মিছিল মিটিং করতে দিলে এই সরকারে পক্ষে নিয়ন্ত্রন করা সম্ভবনা।

তাই তারা দ্রুত দৃস্টান্তমুলক সাজা দিয়েছে, ৩ জনের জাবতজীবন কারাদন্ড দিয়েছে। :(

ডানা আর শারমিন দেশে গেছে ছুটিতে, আমি একা কামলা দিচ্ছি।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৪৩

জাদিদ বলেছেন: যে কোন দলের নির্বোধ নেতাকর্মী উক্ত দলের অভিশাপ।

আশা করি, ভাবী আর বাচ্চা নিরাপদে আছেন। কিছু প্রয়োজন হলে অবশ্যই জানাবেন।

২৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৪

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: হুন্ডিচক্রকে সরকার ইচ্ছে করলেই ধরতে পারে , তাই হুন্ডি বন্ধ করা সরকারের জন্য্ কোন ব্যপার না। বরং ব্যাংক বসে গেলে , ব্যাংকে রাখা দেশী মানুষের টাকা সব হারাতে হবে। রেমিট্যন্স বয়কটের চিন্তাটা একেবারেই আত্মবিধংশী । সরকারের এতে কোন ক্ষতি নাই। কারন আলটিমেইটলি দেশে টাকা কিন্তু যাচ্ছেই।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫৬

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ। আমিও তাই মনে করি। ব্লগার ভুয়া মফিজ বলেছেন যে এই ব্যাপারটার অন্য একটা ডাইমেনশন আছে। অর্থাৎ সিদ্ধান্তটি যৌক্তিক হতে পারে। তিনি যদি সময় করে এই ব্যাপারে বিস্তারিত লেখেন, তখন হয়ত এই বিষয়ে আরো আলোচনার সুযোগ থাকবে।

২৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৮

সোনাগাজী বলেছেন:




লন্ডন ও নিউইয়র্ক হয়ে সব বেশী হুন্ডি হয়ে থাকে, যারা দেশ থেকে সম্পদ পাচার করে, তারা এই ২ স্হানকে বেশী ব্যবহার করে; তবে, নিউইয়র্কে কিছু বাংগালীর শাস্তি হওয়ার পর, এরা বাহামস ও মেক্সিকোকে ব্যবহার করছে।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০০

জাদিদ বলেছেন: হুমম। হুন্ডি বন্ধ হলেই আসলে ভালো। অনেক সময় আমরা জেনে বুঝেও ছোটখাটো লেনদেনের ক্ষেত্রে নিজেরাও হুন্ডিতে জড়াই। যেমন ধরুন। আমি একবার অ্যামাজন থেকে একটা প্রোডাক্ট কিনতে চাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করায় আমার পরিচিত একজন বলেছিলেন, তিনি আমার হয়ে পেমেন্টটা করে দেবেন আমি যেন তার স্থানীয় একাউন্টে টাকাটা পৌঁছে দিই। ফলে, বিষয়টা ছোট খাটো ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রন করা কঠিন। তবে আমার যতটুকু ধারনা - বৃহৎ প্রেক্ষাপটে ব্যাপারটি সঠিক নয়।

২৭| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: শত শত নিরহ ছাত্রদের রক্তের দাম উনাকে আর উনার দলকে শোধ দিতে হবে। সেনা বাহিনি না নামালে এবারেই দিতে হতো।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০১

জাদিদ বলেছেন: হুমম। পরিস্থিতি বেশ কঠিনই হয়ে গিয়েছিলো। সত্যি বলতে স্ফুলিঙ্গ হঠাৎই সৃষ্টি হয়।
দেখা যাক সামনে কি পরিস্থিতি হয়। জিও পলেটিক্যাল কারনে অনেক প্রেডিকশন এখন মিথ্যে প্রমানিত হয়।

২৮| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

অনেক ভালো লিখেছেন।

১৫ দিনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ যা হারিয়েছে, সেটা আগামী ৫০ বছরেও উদ্ধার হবে
সেটা বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য, রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশের ভারসাম্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর।


আর রেমিটেন্সের কথা যেটা বলছেন। একটা সাময়িক ক্ষোভ।
মধ্যপ্রাচ্যের প্রবাসীরা প্রচন্ড পরিশ্রম করে। কিন্তু গুজবে শিকার হয় ওরাই সবচেয়ে বেশি।

রেমিটেন্স প্রচলিত ব্যাংকিং মাধ্যমে না পাঠালে সেটা সরকারের ক্ষতি হবে। কিন্তু জনগণের গ্রামগঞ্জের তৃণমূল অর্থনীতির কোন সমস্যা হবে না। কারণ সরকার ডলার না পেলেও পাবলিক কিন্তু টাকাটা পেয়ে যাচ্ছে। পরিবারও সংকটে পড়ছে না। কেনাকাটা বেচা বিক্রি কমবে না, গ্রামীণ অর্থনীতিও সংকটে পড়বে না।
গ্রামগঞ্জের তৃণমূল অর্থনীতি বাংলাদেশের মূল অর্থনীতির চালিকাশক্তি।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২৫

জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই। সম্ভব হলে আপনাদের দলীয় চ্যানেলে বা অন্য যে কোন উপায়ে তাঁকে বুঝান বাস্তবতা সম্পর্কে। আমাদের রাষ্টের সবচেয়ে ক্ষতি কিন্তু তাঁর হাত ধরেই হয়েছে। তিনি শুধু নিজে শক্তিশালী হতে চেয়েছেন। যে অন্যকে দুর্বল করে নিজে শক্তিশালী হয়, মুল ভারসাম্য সেখানেই নষ্ট হয়।

আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। ইতিমধ্যে আমি জামাত শিবিরের এজেন্ট বা দোসর হয়ে গেছি। আপনার মত একজন আওয়ামী সমর্থক আমার পোস্টে ইতিবাচক মন্তব্য করাতে একটু স্বস্তি পেলাম। হাহা।

ভালো থাকবেন।

২৯| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:০৮

শ্রাবণধারা বলেছেন: "মুক্তিযুদ্ধ" এবং "রাজাকার" শব্দ দুটি বিক্রি করে দুষ্কৃতিকারীদের দুষ্কর্ম অনন্তকাল চালিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়।

এদের সাথে মতের মিল না হলে জামাত-শিবির নাম দিয়ে বুলিং করা থেকে শুরু করে মানুষ মেরে ফেলার যে নজির এরা স্থাপন করেছে, এর পরিণাম ভয়াবহ।

কোটা নিয়ে গোঁয়ার্তুমির মূল কারণ এদের দলের দুষ্কৃতিকারীদের ক্ষমতায়ন এবং স্বৈরতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে অক্ষত রাখা।

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২৬

জাদিদ বলেছেন: মতের মিল না হলে জামাত-শিবির নাম দিয়ে বুলিং করা থেকে শুরু করে মানুষ মেরে ফেলার যে নজির এরা স্থাপন করেছে, এর পরিণাম ভয়াবহ
- এই সহজ কথাটা সম্ভবত এখনও তাঁরা বুঝতে পারেন নাই। নিজের দেশের এই অস্থির অবস্থা দেখতে ভালো লাগছে না।

৩০| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:০১

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
আপনাকেও শুভেচ্ছা, স্বাগতম ও অভিনন্দন।

লেখক বলেছেন:আপনার মন্তব্যের সাথে আমি দ্বিমত পোষন করছি।
তা এই গুগলপ্লেক্স মতটি ব্যক্তিগত নাকি মডারেটরের ? অবশ্য দ্বিচারী'র মতটা দ্বিমতই হবার কথা।

লেখক বলেছেন:এখানে ব্যক্তিগত আক্রোশ প্রকাশ করা হয়েছে দাবিটি তখনই যৌক্তিক হতো যদি পোস্টদাতা পোস্টে উল্লেখিত ব্লগারের নাম ও ছবি প্রকাশ করে দিতো।
আলু পুড়িয়ে খাবার এমন মোক্ষম সময়ে, চিনির প্রলেপ দিয়ে খাওয়াটাই বোধহয় সঠিক পদ্ধতি, কী বলেন ?

২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:২১

জাদিদ বলেছেন: দেখুন নিমো ভাই, আপনি হয়ত কোন কারনে ব্যক্তি হিসাবে মডারেটরকে অপছন্দ করতেই পারেন, আপনার কাছে হয়ত তার পেছনে অনেক যুক্তি আছে বা কারণ আছে। ফলে সেই ক্ষোভ প্রকাশ করার অধিকারও আপনার রয়েছে। আমরা সাধারন ব্লগাররা আপনার প্রকাশিত ক্ষোভ থেকে মডারেটর কি করেছে বা তার কথিত অপরাধ সম্পর্কে যেমন জানতে পারব, তেমনি আপনি যা শিখেছেন, দেখেছেন, আপনার সার্বিক অভিজ্ঞতা এবং আদর্শের প্রতিফলনও সেখানে থাকবে। ফলে আপনিও জাজমেন্টের আওতায় আসবেন।

সবচেয়ে বড় কথা, আমি চোখ বাঁধা অবস্থায় আমাকে পোক করা কাউকে খুঁজতে যাবো না। সেটা সময়ের অপচয় মাত্র।

৩১| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৭

ডার্ক ম্যান বলেছেন: সরকার হিসেবে মনে হয় আওয়ামী লীগের আয়ু আরও ১০ বছর বেড়ে গেছে।
সরকার সব মৃত ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা দিবে।
হুন্ডি কখনো ভালো কিছু বয়ে আনে না। আমার এক বন্ধু হুন্ডির টাকায় বিল্ডিং করে বিপদে পড়ছে। ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্ট তাকে দৌড়ের উপর রাখছে। কারণ বিদেশ থেকে টাকা যে আসছে তার বৈধ কোন কাগজ নাই।
আরব আমিরাতে আবেগ দেখাতে গিয়ে কতজনের জেল হলো।

তিন পরাশক্তির প্রক্সি ওয়ারে ছাত্ররা বলি হলো।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৯

জাদিদ বলেছেন: তবে এটা একটি স্থায়ী দাগ - যা আওয়ামী সরকার চাইলেও মুছতে পারবে না। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম তাদের গায়ে এই দুর্গন্ধ থাকবে।
শেখ হাসিনা পারেন নি।

৩২| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৫৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: যাদের কাছে ক্ষমতায় আসল তারা আর কিছুই হলেও মানুষ হতে পাড়েনা। এই পশুদের বিচার একদিন হবে। সেদিন হয়তো বেশি দূরে নয়।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩২

জাদিদ বলেছেন: সেটাই। সেই দিনের প্রত্যাশায়!

৩৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৪৯

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

না ভাই। আমার কোন দলীয় চ্যানেল নেই।
বাংলাদেশে থাকার সময়ও রাজনীতি করিনি।

নিউইয়র্কে অনেক আওয়ামী ও বিএনপি নেতাদের সঙ্গে আমার পরিচয় আছে। তাদেরকে কখনো আমার ব্লগ পরিচয় দেইনি, এরা নামে আওয়ামী লীগ হলেও আওয়ামী লীগ না বলে জামাত বলা ভালো। একটাও নেতা পাইনি যারা ধান্দাবাজ না।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৬

জাদিদ বলেছেন: ভাই, মাইন্ড করবেন না। বাস্তবতা হচ্ছে - খারাপ হবার খেলায় আওয়ামী লীগ প্রতিনিয়ত আওয়ামী লীগকেই হারিয়ে দিচ্ছে। এতটা ঘৃণা সমকালীন সময়ে মানুষ আর কাউকে করেছে বলে মনে হয় না।

৩৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:০৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: সহমত।

তবে একটা কথা যথার্থ বলেছেন,"ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক কারনে শেখ হাসিনার সরকারের আশু পরিবর্তনের কোন সম্ভাবনানেই " - এটা শতভাগ সত্যি।

আবার - "জনমত তথা ভোটের মাধ্যমেও উনার বর্তমান থাকাকালীন ক্ষমতার পরিবর্তনের সম্ভাবনা শূন্য"।

- তারপরও আমার আশাবাদী।
কোন একসময় হয়ত পরিবর্তন আসবে-হবে।
তবে সেই পরিবর্তন কি এখনকার থেকে ভাল হবে না তার থেকেও খারাপ হবে - সেটা সময়ই বলে দেবে।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৩৯

জাদিদ বলেছেন: আশাবাদী আমাদের হতেই হবে। এছাড়া আমাদের কোন উপায় নেই।

৩৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:২৩

ধুলো মেঘ বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ভাত খাবার যে গল্প বললেন - হুবুহু সেরকম অভিজ্ঞতা আমার মেজো চাচারও আছে। উনিও একবার তার তিন বন্ধুসহ বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলেন। তিনি তখন একটা সেন্ডো গেঞ্জি আর সাদা পাজামা পড়ে ছিলেন। উনারা যখন টেবিলে খেতে বসেন, তখন বঙ্গবন্ধু তার প্লেটে ভাত, ভাজি আর ছোট মাছের চচ্চরি নিয়ে নিজের বেডরুমের দিকে রওনা করেন। চাচারা উনাকে তাদের সঙ্গে বসে খেতে অনুরোধ করলে তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, "আমি একটু বেশি খাই, তোমরা দেখলে লজ্জা পেতে পার - তোমরা নিজেদের মত খাও।"

এই গল্প তিনি প্রায়ই করতেন। বঙ্গবন্ধু যে কত সরল সহজ একজন মানুষ ছিলেন - এই বিস্ময়ও তিনি প্রকাশ করতেন। আর একটা ব্যাপার তিনি বলতেন - বঙ্গবন্ধুর স্ত্রীর খুব পানের নেশা ছিল। সব সময় মুখে পান রেকেহ কথা বলতেন।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪০

জাদিদ বলেছেন: দুর্ভাগ্যের ব্যাপার কি জানেন? আওয়ামী লীগ বর্তমানে যেভাবে যাচ্ছে সেভাবে চলতে থাকলে একটা সময় এই সব গল্প বলার বা শোনার কেউই থাকবে না। তরুন প্রজন্মের মধ্যে আমি যে ঘৃণা দেখেছি - সেটা ১৫ দিনে আওয়ামীলীগের সারা জীবনের অর্জন।

৩৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: সমগ্রদেশ তাদের বিরুদ্ধে যেভাবে বিস্ফোরিত হয়েছে । এটা থেকে আওয়ামীলীগ যদি শিক্ষা না পায় তবে এটা হবে তাদের পতনের সূতীকাগার।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪১

জাদিদ বলেছেন: তাদের অন্তর সিলমোহর দিয়ে বন্ধ। তারা এই সব দেখবে না।

৩৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সামান্য একটা বিষয় যে এতদূর গড়াতে পারে; এ বিষয়ে সরকারপ্রধানের আরও দূরদর্শী হওয়া উচিত ছিল। জনমনে যে ক্ষোভ দাঁনা বেঁধে উঠেছে, খুব সহজে প্রশমিত হবে না। যত যাই হোক, আবেগতাড়িত হয়ে দেশকে বিপদে ফেলা যাবে না। দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে অবশ্যই দেশের ভালো চাইতে হবে। দুষ্কৃতিকারীদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৩

জাদিদ বলেছেন: দুষ্কৃতিকারীদের শক্ত হাতে দমন করতে হবে। - সেই কারনেই মানুষ নাকি আওয়ামী লীগের পতন চায়।

৩৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

নতুন বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: নতুন বলেছেন: আমার মনে হয় আমাদের দেশের অর্থনিতি ধংষ করে আয়ামীউই মারার দরকার নাই। উই পোকা তাড়াতে অন্য পথ অবলম্বন করতে হবে। আর কি কি পথ আছে? এটা নিয়ে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে একটা বিস্তারিত পোষ্ট আপনার কাছ থেকে আশা করছি। তাতে করে আমার মতো কম জানা ব্লগাররা বিশেষভাবে উপকৃত হবে। :-B
২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৬০
লেখক বলেছেন: নতুন ভাই উনার পদ্ধতি বলুক, আপনিও সময় করে আপনারটা লিখুন। আমরা অপেক্ষায় আছি।


ভাই পুলিশ যেইভাবে মানুষকে নিশানা বানিয়ে গুলি করেছে সেটা দেখে আর প্রধানমন্ত্রীর বর্তমানের কথাশুনার পরে আমিও মত পাল্টাবো। কারন বর্তমানে আয়ামীলীগ একটা দেশ দখল করে আছে নিজেদের সার্থে।

মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকআর্মীদের দেশব্যাপী বিস্তার কমাতে বিভিন্ন শহরে ব্রিজ ধংষ করেছিলো মুক্তিযুদ্ধারা।

তাই অনেক সময় ইউ এর বংশ শেষ করতে ঘরের আগুন দেওয়ার বুদ্ধিটা খারাপ না।

২৮ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৪৫

জাদিদ বলেছেন: খারাপ হবার খেলায় আওয়ামী লীগ প্রতিনিয়ত আওয়ামী লীগকেই হারিয়ে দিচ্ছে। এতটা ঘৃণা সমকালীন সময়ে মানুষ আর কাউকে করেছে বলে মনে হয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.