নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কুরাইশ এবং ইহুদিদের মধ্যে একটা অংশ জানতো যে, ব্যক্তি মোহাম্মদ (সাঃ) সত্য বলছেন এবং তাঁর দাবিটিও মিথ্যে নয় কিন্তু তারপরও তারা সেই সত্যটিকে মেনে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি। এর প্রধান কারণ অহংকার, গোত্রের সম্মান এবং বাপ দাদাদের পোত্তলিকতার ঐতিহ্য রক্ষা।
মজার ব্যাপার হচ্ছে, আমাদের চোখের সামনে ইতিহাসের নিয়মিত পুনরাবৃত্তি ঘটে, যা আমরা হয়ত অনেকেই বুঝতে পারি না। যেমন বর্তমান সময়ে আমাদের আশেপাশে কিছু মানুষ আছেন যারা ভালো করেন জানেন সরকার কি ভয়াবহ অন্যায় এবং জুলুম করেছে আন্দোলনকারী ও সাধারণ মানুষের সাথে। কিন্তু সব কিছু জেনেও তারা মৌন সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন। জামাত শিবিরের দোহাই দিয়ে বাঁচাতে চাইছেন খুনিদের, সাফাই গাইছেন দেশপ্রেম আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনার! ঠিক এইভাবেই নির্যাতনকারী বর্বর পৌত্তলিকরাও সাফাই গাইত। তারা বলত, “আমরা আমাদের বাপ দাদাদের হারানো ঐতিহ্য রক্ষা করতে লড়াই করছি”।
দম্ভ আর মিথ্যে অহংকার – মানুষকে সবচেয়ে নিকৃষ্ট বানিয়ে ধ্বংস করে। মক্কার অন্যতম ক্ষমতাবান এক নেতার কবরের পাশে আজ গণ প্রক্ষালণ কক্ষ। ইতিহাস অবশ্যই ফিরে আসে। যারা ইতিহাস থেকে শেখে না, তারা হারিয়ে যায় দ্রুত।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪
জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই। মানুষের বিবেক আছে বলেই তারা সৃষ্টির শ্রেষ্ট জীব, আশরাফুল মাখলুকাত। নইলে মানুষ আর পশুর মাঝে তো কোন পার্থক্য নেই।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:০৩
মিথমেকার বলেছেন: স্বল্প কথায় বেশ গুছিয়ে লিখেছেন। সুন্দর!
সত্যের জয় হবেই।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:২৬
জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। সত্যের জয় হোক, সত্যের পাশে যেন থাকতে পারি, সেটাই প্রত্যাশা।
৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫
মায়াস্পর্শ বলেছেন: এই ইতিহাসের অংশ হওয়ার গর্ব নিয়ে বুক ফুলিয়ে চলতে হবে।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
জাদিদ বলেছেন: হুমম। একই সাথে আমাদের সকল প্রোপাগান্ডা ও মিথ্যে গুজব থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে হবে।
৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:২৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমরা আজকের বিশ্বের উন্নত সভ্যতায় পেছনে পড়ে থাকা ১টি জাতি; ইহা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতি সমস্যায় ভুগছে; এই দেশে ২/৩টি রাজনৈতিক ধারার মানুষ ক্ষমতা নিয়ে হিংসাত্মক দ্বন্দ্বে আছে, যা পুরো সমাজকে পেছনে টেনে নিচ্ছে কয়েক যুগ ধরে। আপনি আজকের বিশ্বের এক সমস্যাকে তুলে ধরার জন্য ১৪০০ আগের ধর্ম ও সামন্তবাদের ১টি উদাহরণ টানলেন!
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩
জাদিদ বলেছেন: আমি এখানে ঐতিহাসিকভাবে প্রতিষ্ঠিত কিছু সত্য বলেছি, ধর্ম নিয়ে যুদ্ধ করতে বসি নাই। ১৪০০ বছর কেনও, ২০০০ বছর আগেও যদি কোন প্রতিষ্ঠিত সত্য থাকে যা আমাদের ভবিষ্যতে চলার পথকে সুগম করতে পারে সেটা প্রচার করা ভুল নয়। বরং অযৌক্তিকভাবে কোন বিষয়ের বিরোধিতা করাটা হাস্যকর এবং মূল্যহীন। যারা এমনটা করেন, তারা নিজেদের মূর্খতার বিজ্ঞাপন করেন জ্ঞানী বা প্রগতিশীল সাজার আড়ালে।
৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
আধুনিক সমাজের রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, অর্থনীতির-ধারা ( ক্যাপিটেলিজম, সোস্যালিজম ) নিয়ে দ্বন্দ্বের সঠিক পথ, ভুল পথের উদাহরণ হিসেবে ধর্মের সত্যমিথ্যা টানাটা, আম ও আপেলের তুলনার মতই বেঠিক।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১০
জাদিদ বলেছেন: আপনি আবারও বোকার মত কথা বলছেন। আমি এখানে ধর্মের কল বাজাতে আসিনি। বরং আরব সমাজের একটি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে বলেছি।
৬| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমি এই বন্ধের সময়ে কয়েকটা বই পড়েছি। কাজি ইমদাদুল হকের ইসলামের নবীদের নিয়ে একটা বই পড়ে আমি অবাক হয়েছে। হয়রত মুয়াবিয়ার ছেলের নাম এজিদ, মুয়াবিয়া এজিদকে ক্ষ্মমতা দিয়েছিলেন কিন্তু তিনি ধারনা করতে পারেন নাই তার ছেলে এমন ন্যাকারজনক ইতিহাস গড়বে। এজিদের শাসন আমল না পড়লে পড়তে পারেন, এজিদের মুখে এক অন্তরে আরেক বিষয় থাকত। ধরা যাক, যে যা প্রমিজ করতো, কাজ করতো উলটা। তার কারনেই হয়রত হোসেনের এমন প্রানহানি ঘটে।
এজিদের শাসন আমল নিয়ে নাকি এখনো নানান দেশে গবেষণা করা হয়, কি করে তিনি শাসন করতেন, আর সেটা অনেক দেশের শাসেকেরা নাকি পড়ে থাকেন। এজিদ সব সত্য জেনেও মিথ্যার সাথে থাকতো এবং সেই মোতাবেক পরিষদ বানিয়েছিল। আজকে যা দেখছি।
বইটা পড়ে আমি অবাক হয়েছি, যুগে যুগে অনেকেই সত্য জেনেও নিজের মিথ্যা পথে চলেছে। তবে এর পরিনতি নিশ্চিত ভয়াবহ! সামান্য যাদের ধর্মীয় জ্ঞান আছে তারা এই সব স্পষ্ট চোখে দেখতে পারবে। আমাদের কিছুই করার নেই, ঘৃণা ছাড়া!
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
জাদিদ বলেছেন: পড়াশোনা না করলে সত্য মিথ্যার ফারাক ধরা যায় না। মানুষ হিসাবেও উন্নত হওয়া যায় না।
৭| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫
জটিল ভাই বলেছেন:
@সোনাগাজী
আধুনিক ব্লগিং-এ মুক্তচিন্তা এবং স্বাধীনতার যুগে কে কোন বিষয়ে কোন ধরণের উদাহরণ দেবে তা মনের মতো না হলেই দিকনির্দেশনা দিতে যাওয়াটা গরু আর গাধার জ্ঞাণ আদান-প্রদান করার মতোই বেঠিক।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২
জাদিদ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। যে যার মতামত দিক।
আমি যে কোন অহংকারী টাইপের আচরনের বিরুদ্ধে।
৮| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২১
বিষাদ সময় বলেছেন: কুরাইশ এবং ইহুদিদের মধ্যে একটা অংশ জানতো যে, ব্যক্তি মোহাম্মদ (সাঃ) সত্য বলছেন এবং তাঁর দাবিটিও মিথ্যে নয় কিন্তু তারপরও তারা সেই সত্যটিকে মেনে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন নি। এর প্রধান কারণ অহংকার, গোত্রের সম্মান এবং বাপ দাদাদের পোত্তলিকতার ঐতিহ্য রক্ষা।
ধর্মের ক্ষেত্রে সত্য মিথ্যা নির্ণয়ের মানদণ্ড কি? আমি মুসলিম তাই বিশ্বাস করবো, যে ইহুদি সে বিশ্বাস করবে না, এটাই সত্য।
যেমন বর্তমান সময়ে আমাদের আশেপাশে কিছু মানুষ আছেন যারা ভালো করেন জানেন সরকার কি ভয়াবহ অন্যায় এবং জুলুম করেছে আন্দোলনকারী ও সাধারণ মানুষের সাথে। কিন্তু সব কিছু জেনেও তারা মৌন সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন।
অনেকেই তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছেন আরও অনেকেই এর নিন্দা করতেন যদি বুঝতেন এই নিন্দার ফাঁক দিয়ে আবার কিছু অসৎ মানুষ মিথ্যার বেসাতি করবে না। তাছাড়া সামান্য কিছু মানুষ ভালো, মন্দ সব ক্ষেত্রেই থাকবে।
মক্কার অন্যতম ক্ষমতাবান এক নেতার কবরের পাশে আজ গণ প্রক্ষালণ কক্ষ।
আমাদের ধর্মে কি মন্দ কারও কবরের পাশে প্রক্ষালণ কক্ষ নির্মাণের কথা বলা আছে?
ধন্যবাদ।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
জাদিদ বলেছেন: আমি ইতিমধ্যে একটি মন্তব্যে ব্যাখ্যা করেছি যে কোরাইশ এবং ইহুদীদের গোত্রভিত্তিক যে ঘটনাটি আমি বলেছি সেটা মুলত ইতিহাসের প্রেক্ষাপট থেকেই বলেছি। এর বেশি ব্যাখ্যা করতে গেলে কিছুটা অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যেতে পারে। তাও আমি কিছুটা ব্যাখ্যা দিচ্ছি কেন আমি এই উদহারনটিকে যৌক্তিক মনে করছি।
ইতিহাসের বিভিন্ন বই ঘাটলে দেখা যায় তৎকালীন আরব অঞ্চলে আরবদের মধ্যে কি পরিমান বিভৎস রীতি রেওয়াজ ছিলো। তাদের ছিলো নবী ইব্রাহিম (রঃ) থেকে পাওয়া কাবা মালিকানা এবং আরব ইহুদিদের ছিলো আসমানী কিতাব প্রাপ্তি এবং সবচেয়ে বেশি নবী রাসুল আসার অহংকার। কিন্তু সেই সমাজে ছিলো বর্বরতা, অবিচার, অন্যায়, জুলুম। যেমন আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংঘটনের আছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার স্বপক্ষের শক্তি হবার অহংকার। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে ভয়াবহ দুর্নীতি, বাংলাদেশের স্বার্থ বিবর্জিত রাজনীতি, ক্ষমতার জন্য বিপরীত রাজনৈতিক মতাদর্শী মানুষের বিচার বর্হিভুত হত্যা ও গুম।
ফলে এমন একটি সমাজে যখন বৈষম্যহীনতার ডাক দেয়া হলো, একেশ্ববাদের তত্ব প্রকাশ হলো তখন অনেক সাধারন নির্যাতিত মানুষ এই দলে যোগ দিলেন। আরবরা তাদের এতদিনের ব্যবসা নষ্ট হতে দিতে চান না, তারা দোহাই দিলেন তাদের পুর্ব পুরুষের ধর্ম আর ঐতিহ্যের আর গোত্রের ।
যেমনটা এখন আওয়ামী লীগ দোহাই দিচ্ছেন জামাত শিবির আর ষড়যন্ত্রকারীদের।
আর একটি প্রশ্ন আপনি বলেছেন। ধর্মের ক্ষেত্রে সত্য মিথ্যা নির্ণয়ের মানদণ্ড কি?
আমার জানা মতে, ধর্মের ক্ষেত্রে সত্যের মানদন্ড নির্ভর করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপুর্ন হচ্ছে মানুষের বিবেক এবং জ্ঞান। এখান থেকেই আপনাকে চুড়ান্ত সমীকরনে পৌঁছাতে হবে। আর জ্ঞান অর্জনের জন্য পড়াশোনা করতে হয়। নির্মোহ ভাবে জানার চেষ্টা করতে হয়। তখনই কোন কিছু সম্পর্কে জানা যায়। আমি দেখলাম, একটা ধর্মের প্রথম বানী হচ্ছে পড়! তখন ভাবলাম, যে ধর্ম আমাকে প্রথমেই বলেছে, পড়! সেই ধর্ম সম্পর্কেই জানি।
মক্কার অন্যতম ক্ষমতাবান এক নেতার কবরের পাশে আজ গণ প্রক্ষালণ কক্ষ।
না, ধর্ম কারো কবরের পাশে প্রক্ষালণ কক্ষ নির্মান করতে উৎসাহ দেয় না। এটা সাধারন মানুষের ক্ষোভ আর পরিনতি। যেভাবে রাজাকারের মৃতদেহ বা কফিনে জুতা ছোড়া হয়।
৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৫
ডার্ক ম্যান বলেছেন: জামাত-শিবির নিষিদ্ধ করার কথা শুনে অনেকের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে।
সরকার যতই অন্যায় করুক তার সাথে কি জামাত শিবিরের আকাম কুকামের তুলনা চলে!
২১ শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার পরিকল্পনা করে বিএনপি জামাত মনে করেছিল শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ শেষ।
জামাত- শিবিরের কর্মী আর সমর্থকদের ক্রসফায়ারে দেওয়া উচিত।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
জাদিদ বলেছেন: সরকার ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় আছে। জামাত শিবিরকে সরকার ২০১৩ সালেই নিষিদ্ধ করলো না কেন?
২১ শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা নিঃসন্দেহে বর্বরোচিত একটি হামলা। যে কোন সুস্থ মানুষ এই হামলাকে মেনে নিতে পারবে না। বিএনপি এটার রাজনৈতিক মুল্য দিয়েছে এবং দিবে। কিন্তু তাই বলে, সরকারের বিরুদ্ধে কথা বললে, ভিন্ন মত পোষন করলেই, যৌক্তিক দাবি নিয়ে রাস্তায় নামলেই তাকে জামাত শিবির বানাতে হবে? পাখির মত গুলি করে মেরে ফেলতে হবে এই লজিক কোথায় পেয়েছেন?
১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৬
আরোগ্য বলেছেন: আরো একবার ইতিহাস রচিত হবার অপেক্ষায় আছে। শুধু কিছু সময়ের অপেক্ষা।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২০
জাদিদ বলেছেন: হুমম। দেখা যাক।
১১| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
নয়া পাঠক বলেছেন: সমস্যা হলো ইতিহাস সত্যিই বার বার ফিরে আসে, অত্যচারী, জুলুমবাজ কেউই চিরকাল তাদের ক্ষমতার অপব্যবহার চালিয়ে যেতে পারে না। কিন্তু সমস্যা হল বর্তমানে যারা এইসব অন্যায় অপকর্মগুলো করছেন, তারা কেউই মনে হয় কোনদিন ইতিহাস পড়েন নি, বা জানেন না অথবা জানলেও তা মানতে চান না, অথবা মনে করেন হাজার বছরের ইতিহাস পালটে নতুন কোন ইতিহাস গড়তে। আর সেই সব জালিমদের সাথে সব সময়ই কিছু চাটুকার লেগে থাকে কিন্তু তারা একবারও নিজেদের পরিণতির কথা ভাবে না।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
জাদিদ বলেছেন: যারা জুলুমবাজ তারা অতীতেও ধ্বংস হয়েছে, এখনও ধ্বংস হয়েছে।
১২| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১২
কামাল১৮ বলেছেন: নতুন কোন মতবাদ প্রচার করতে পুরনো কে আঘাত করেই করতে হয়।নবীও তাই করেছেন ।এখানে সত্য মিথ্যার কিছু নাই।যার যার ধর্ম তার কাছে সত্য।
পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষের কাছে খৃষ্টান ধর্ম সত্য, শক্তিতে তারা অনেক এগিয়ে।তাই বলে কি অন্য ধর্মের মানুষের কাছে খৃষ্টান ধর্ম সত্য।বতর্মান বিশ্বে ধর্ম একন্তই ব্যক্তিগত বিষয়।
মুসলমানরা যে কতো দুর্বল সেটা দেখাগেলো ইরাক শিরিয়া লিবিয়ার পতনের মধ্যদিয়ে।ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে বাকিদের ও ধুলায় মিশিয়ে দিবে।মধ্যযোগ আর কখনো ফিরে আসবে না।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
জাদিদ বলেছেন: আপনার সাথে আমি দ্বিমত করছি না। ধর্ম একটি ব্যক্তিগত চর্চার বিষয়। আমি তৎকালীন আরব সমাজের একটি দৃষ্টান্ত শ্রেফ দিয়েছি।
তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন ইসলামফোব, যারা যে কোন ইস্যুতে গল্পচ্ছলে ইসলামের নাম শুনলেও বিরক্তিবোধ করেন, তাদের প্রতি আমার ব্যক্তিগত সম্মান নেই। যিনি যৌক্তিক সমালোচনা করেন, তার সাথে আমি আছি।
১৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন:
ছবিটি শিল্পী এলিটার। দেশের ৯০% মানুষ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। ছাত্রদের সমর্থন করছে। কেউ মুখে কথা বলে, কেউ লিখে, কেউ কবিতা লিখে, কেউ গান গেয়ে, যাদের গলা চেপে ধরা হয়েছে তারা এলিটার মত ছবি দিয়ে ঘৃণা প্রকাশ করছে।
১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:৫৮
রানার ব্লগ বলেছেন: চড় টি মারলে কিল টি খেতে হয় এটাই নিয়ম।
১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: ইতিহাস পড়েই তো এরা এত কিছু শিখেছে। এর আগের সেই স্বৈরাচার কিংবা জুলুমবাজেরা কোন চালে ভুল করে গ্যাঁড়াকলে পড়েছিল সেই ভুলগুলো থেকে এরা শিক্ষা নিয়ে অতিসুক্ষ্ণ মহা কঠিন( আদপে মহা মূর্খদের মত) প্যাঁচালো চাল দিচ্ছে, এরা ভাবছে তাদের এই কঠিন চাল ও জাল এক্কেবারে ফুলপ্রুফ!
কিন্তু মহাকাল মুচকি হাসে, পুরনো ইতিহাসকে গড়া পেটা করে তারই আদলে নতুন ইতিহাস তৈরির অপেক্ষায় থাকে। সেই ইতিহাস থেকে কেউ ভুল কৃতকর্মের শিক্ষা নিবে কেউ ভুল চালের শিক্ষা নিবে।
* ২০০৮ সালের সে সকল সপ্ন দেখা মানুষদের জন্য আমার কষ্ট লাগছে, যারা সব স্বার্থের উর্ধ্বে দেশটাকে ভালবেসে এক জুলুমবাজকে হটিয়ে অনেক আদর আহ্লাদ ভালবাসা দিয়ে এদের হাতে ক্ষমতা দিয়েছিল। আমি নিশ্চিত তাদের কেউ না কেউ তাদের অতি প্রিয়জনকে হারিয়ে আজ উন্মাদ হয়ে গেছে!
১৬| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৫১
চারাগাছ বলেছেন:
আপনি ইতিহাসের একটা উদাহরণ দিলেন আর কেউ কেউ ধর্ম নিয়ে পড়ে থাকলো ।
ইতিহাস থেকে শিক্ষা কেউই নিলো না। দেখলেন?
১৭| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:০৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ এবং পোস্টের বক্তব্যটি খুবই সঠিক। তবে তুলনাটি কিছু প্রাগৈতিহাসিক হয়েছে বলে মনে হলো।
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তির সাম্প্রতিক সময়ের উদাহরণগুলো হতে পারে নেপোলিয়ন, বিসমার্ক এবং হিটলারের উদাহরণ। আবার সদর্থক হিক থেকে গান্ধী, মার্টিন লুথার কিং এবং নেলসন ম্যান্ডেলার উদাহরণ। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ এবং আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের উদাহরণ এবং পরিশেষে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদি গনহত্যা এবং এই সময়ে এসে ইসরাইলের গাজায় গণহত্যার উদাহরন।
১৮| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৩৭
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছু কিছু কমেন্ট খুবই বিরক্তি সৃষ্টি করলো, শান্তি পেলাম শুধু ১৬ নম্বর কমেন্টে।
১৯| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৯
নূর আলম হিরণ বলেছেন: কোরআন এবং তোরাহ অবিশ্বাসীদের জন্য যে পরিমাণ শাস্তির কথা বলা হয়েছে সেটা যদি কেউ বিশ্বাস ও অবশ্যই ঘটবে মনে করে তাহলে কেউই অবিশ্বাসী হবে না, হতে পারে না। আপনাকে কেউ যদি জানায় পাঁচ মিনিট পর এই রেল লাইনের উপর দিয়ে ট্রেন যাবে এবং আপনি তাকে বিশ্বাস করেন তাহলে আপনি কখনোই সে রেল লাইনের উপর দাঁড়িয়ে থাকবেন না। যারা নবী মুহাম্মদ ও মূসা নবীর মতবাদ গ্রহণ করেনি তারা কখনোই তাদের বিশ্বাস করেনি।
এটা এই জন্য বলা গাজী সাহেবের মন্তব্য যথাযথ।
২০| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪১
ধুলো মেঘ বলেছেন: ইহুদীদের মধ্যে এরকম একটা দেমাগ ছিল যে নবী রসূল যা আসবে - কেবল তাদের মধ্য থেকেই আসবে, যেরকম হিটলার মনে করে কেবল আর্য জাতিই বিশ্বকে নিয়ন্ত্রণের অধিকারী।
যখন তারা দেখলো যে একজন নিজেকে নবী দাবী করেছে, যে কিনা ইহুদী নয়, তখন তারা সরাসরি তাঁকে নবী হিসেবে মানতে অস্বীকার করে বসলো। এই জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান জাতি যখন বুঝতে পারলো যে সে আসলেই আল্লাহর প্রেরিত নবী - তখন মানা তো দূরে থাক, তারা স্বয়ং আল্লাহর উপরেই গোস্বা করে আজীবন এই নবীর বিরোধিতা করার পাকাপাকি সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয়। তার মানে হল নবী সত্য হলে যা, মিথ্যা হলেও তা - তাদের অবস্থানের কোন পরিবর্তন নেই।
এজন্যই আল্লাহ কুরআনে বলেছেন, তুমি তাদেরকে বুঝাও বা না বুঝাও - দুইই তাদের জন্য সমান। তারা কখনোই হিদায়াত প্রাপ্ত হবেনা।
আমি আশ্চর্য হয়ে যাই, কি অদ্ভুত মিল এই পরিস্থিতির সাথে বর্তমান পরিস্থিতি। মানুষের মনোজগতে কি দেড় হাজার বছরেও কোন পরিবর্তন হয়না? বিবর্তন কি কেবল শরীরেই হয়? মনে হয়না?
২১| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:২৯
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: প্রতি মন্তব্যগুলো বেশ ভালো লেগেছে।
২২| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আন্দোলনের ইতিহাসে ২০২৪ সাল স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
২৩| ৩১ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:২৫
ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভিন্ন মত পোষণকারীদের গণহারে জামাত-শিবির কে বললো?
যৌক্তিক দাবি নিয়ে যে কেউ মাঠে নামতে পারে। আন্দোলনের সাথে যদি সহিংসতা যুক্ত হয় তবে সেটা কতটুকু যৌক্তিক থাকে?
পাখির মতো গুলি করে মারলে তো হাজারে হাজারে লাশ পড়তো।
যেকোন মৃত্যু বেদনাদায়ক। যেসব নিরাপরাধ মানুষ মারা গেছেন তাদের জন্য সমবেদনা।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সাধ্যমত তাদের পাশে দাড়াচ্ছেন।
ছাত্রলীগের যেমন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর হামলা গ্রহণযোগ্য নয় ঠিক তেমনি আন্দোলনকারীদের উচ্ছৃঙ্খলতাও গ্রহণযোগ্য নয়।
কোটা আন্দোলনকারীদের উপর ভর করে যারা সহিংসতা সৃষ্টি করে সরকারের পতন ঘটাতে চেয়েছিলেন আজ তারা নিজেদের পতনের সূচনা করেছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: তাদের বিবেক অন্ধ তারা সত্য চর্চার পথে না গিয়ে অন্ধের মতো পাপের উপাসনা করে থাকে। সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা ।