![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
https://www.facebook.com/RajshahirAmm
গোপালভোগ : শাঁস রসালা আঁশহীন ও সুগন্ধি বলে এই আম অনেকেরই প্রিয়। মাঝারি আকারের এই আমের গড় ওজন ১৮৯ গ্রাম। আঁটি পাতলা, খাদ্যাংশ ৬২ শতাংশ, মিষ্টতা ২১ দশমিক ৮ শতাংশ। বাজারে আসে মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে আষাঢ়ের প্রথম দিকে।
হিমসাগর : আকারে মাঝারি, গড় ওজন ২১৯ গ্রাম। শাঁস হলুদাভ সবুজ, বেশ রসাল। আঁটি মাঝারি। এই আমের খাদ্যাংশ ৬২ শতাংশ এবং মিষ্টতা ১৬ দশমিক ২ শতাংশ।
লখনা : আমাদের দেশে নতুন আমের মধ্যে লখনা একটি । হিমসাগরের মতো লখনাও মাঝারি আকারের আম। এটি বৃহত্তর রাজশাহী অঞ্চলে হয়। গড় ওজন ২৪৪ গ্রাম, আঁটি পাতলা, আকর্ষনীয় রং, আঁশহীন, রসাল, কিছুটা কম মিষ্টি, সহজে পচেনা, ঝড়েও সহজে ঝরে পড়েনা । ২-৩ বছরের গাছেই প্রচুর পরিমানে আম ধরে ও সুগন্ধি। চাপাইনবাবগ্জ্ঞ, চারঘাট,বাঘা,নাটোরে এই আমের বর্তমানে ব্যাপক চাষ হচ্ছে । মিষ্টতা ১২ দশমিক ৩ শতাংশ, খাদ্যাংশ ৭৭ শতাংশ।
ল্যাংড়া : বাজারে বেশ কদর আছে এই আমের। আকারে মাঝারি এই আম খেতে সুস্বাদু। সুগন্ধি ও আঁশহীন। গড় ওজন ২৪০ গ্রাম। আঁটি ছোট। এর খাদ্যাংশ ৭২ শতাংশ আর মিষ্টতা ১৭ দশমিক ৯ শতাংশ। পাকে জ্যৈষ্ঠের শেষে। রাজশাহীতে এই আম ভালো হয়।
ফজলি : আমের মধ্যে ফজলি খুব বড় আকারের। গড় ওজনও বেশি, ৬১০ গ্রাম। এর খাদ্যাংশ ৮১ শতাংশ, মিষ্টতা ১৯ শতাংশ। সুগন্ধি ও রসাল এই আম পাকে শ্রাবণ ও ভাদ্রে। ভালো হয় বৃহত্তর রাজশাহীতে।
আম্রপালি : নীলম ও দশহরি জাতের সংকর আম এটি। ভারতে ছাড়া হয় ১৯৭৮ সালে। এর গাছ খুব ছোট এবং ঝাঁকালো। এক গাছে আম ধরে প্রচুর। পাকলে শাঁস গাঢ় কমলা রঙের হয়। স্বাদে মিষ্টি আর খাদ্যাংশও ভালো, ৭৪ দশমিক ৮ শতাংশ। আম্রপালির গড় ওজন ৩০৭ গ্রাম। মিষ্টতা ১৭ দশমিক ২ শতাংশ। সারা দেশেই এই আম হয়ে থাকে।
সূর্যপুরী : ছোট আকারের আম, দেখতে সরু। গড় ওজন মাত্র ১২৫ গ্রাম। আঁটি পাতলা ও সরু। এই আমের খাদ্যাংশও কম, ৫৬ শতাংশ; মিষ্টতা ১৬ দশমিক ৬ শতাংশ। শাঁস পুরু, আঁশযুক্ত হলেও বেশ রসাল। পাকে আষাঢ়ের শেষ থেকে শ্রাবণ পর্যন্ত। ঠাকুরগাঁওয়ের বিখ্যাত আম এটি। অন্য অঞ্চলে হয় না বললেই চলে।
নীলাম্বরী : গাছপাকা আম খাওয়া দায়। কারণ বেশি পাকলে খাওয়ার অযোগ্য হয়ে পড়ে। কাঁচা আম পেড়ে পাকাতে হয়। ছোট থেকে মাঝারি আকারের এই আমের গড় ওজন হয় ২০০ থেকে ৩৬০ গ্রামের মধ্যে। দেখতে গোল এই আমের অগ্রভাগ সুচালো। বাজারে আসে সাধারণত মৌসুমের শেষ দিকে। নীলাম্বরী হয় যশোর ও সাতক্ষীরা অঞ্চলে।
গোলাপখাস : পাকলে গোলাপ ফুলের গন্ধ আসে বলেই বুঝি এর নাম গোলাপখাস। আকার মাঝারি, গড় ওজন ৩০০ গ্রাম। দেখতে লম্বাটে, বোঁটার দিকের অনেকটা জায়গা গাঢ় লাল, নিচের দিকটা হলুদ। হলদে শাঁসের এই আম খেতে সামান্য টক-মিষ্টি। মৌসুমের শুরুতেই বাজারে আসে। পাকে বৈশাখের শেষ থেকে জ্যৈষ্ঠ পর্যন্ত।
সিন্ধু : ছোট আকারের এই আম খেয়ে যদি ভাবেন চারা করবেন, সম্ভব নয়। কারণ এর আঁটি নেই বললেই চলে। নামমাত্র আঁটি, ভেতরে বীজপত্র নেই। তাই গাছ হয় না। অনেকেই একে আঁটিহীন আম বলে। পাকলেও দেখতে গাঢ় সবুজ, শুধু ওপরের দিকে কিছুটা লালচে হয়। আমটি আঁশবিহীন, স্বাদে খুব মিষ্টি আর গন্ধটাও আকর্ষণীয়।
২| ১৩ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
মোকাম্মেল ওয়াহিদ বলেছেন: ছবি কুঙ্খানে ভাইজান?
৩| ১৩ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:২৭
শুভ্রতা বলেছেন: রাজশাহির বানেশ্বরের আমের হাটটা থেকে আম কেনার অভিজ্ঞতা হয়েছিল একবার।
১৩ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:০৯
মো: আবু জাফর বলেছেন: জ্যামে পড়ার অভিজ্ঞতা হয়নি ?
৪| ১৩ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৪৫
জামিল আহমেদ জামি বলেছেন: গোপালভোগ আমার সবচেয়ে ফেভারিট। হাড়িভাঙ্গা, ক্ষীরসা, ক্ষীরসাপাতি এসবের নাম নাই কেন?
৫| ১৩ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৫২
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: আলাদা ছবিসহ দিলে ভালো হত।
১৩ ই জুন, ২০১১ বিকাল ৪:১২
মো: আবু জাফর বলেছেন: পাইলে সামনে দিবো
৬| ১৪ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৪৯
আধাঁরি অপ্সরা বলেছেন:
ভাইয়াকি আম বিশেষজ্ঞ??
এইটাও তো আমপোস্ট!
আম খেতে ভালৈ লাগে না!
তবে জুস করে দিলে খাই!!
সব ইনফরমেশ পড়ে যেটা বুঝলাম গোপালভোগের মিষ্টতা সবচে বেশি!
তাই ভবিষ্যতে খেলে আমি গোপালভোগই খাব!
আম পোস্টের জন্য ধন্যবাদ!!
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০১১ দুপুর ২:১৮
মইন বলেছেন: আমের ছবি কই?
ছবি গুলি দেখাইয়া একটু বেশি লোভ বাড়াইবেন, না কি খালি লেইখা রাখছেন।