![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দীর্ঘদিন ধরে ধূমপান করলে ফুসফুসে
বিষাক্ত পদার্থ জমে যায়, যা দেহের
ভীষণ ক্ষতি করতে পারে। আর আপনি যদি
ঢাকা শহরের মতো জায়গায় বসবাস করেন
এবং প্রতিদিন আপনাকে রাস্তার
ধূলোবালি আর বিষাক্ত ধোঁয়া গিলতে
হয় তাহলে তো কথাই নেই। আপনি চেষ্টা
করেও এই পরিবেশে ফুসফুসকে বিষমুক্ত
রাখতে পারবেন না।
সে ক্ষেত্রে আপনার জানা দরকার ফুসফুস
পরিষ্কার করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের বরাত দিয়ে বোল্ডস্কাই
জানিয়েছে ফুসফুস পরিষ্কারের কয়েকটি
সহজ পদ্ধতির কথা। দুই থেকে তিন দিনের
একটি অবসর সময় বের করুন। এ ছাড়া ছুটিতে
থাকার সময় এটি করতে পারেন।
পর্যায়-১
দুই থেকে তিনদিনের জন্য দুগ্ধজাতীয় সব
খাবার গ্রহণ বাদ দিন। পাশাপাশি কফি
গ্রহণ করবেন না। এই পদ্ধতি বিষাক্ত পদার্থ
পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে।
পর্যায়-২
রাতে ঘুমের আগে এক কাপ গ্রিন টি পান
করুন।
পর্যায়- ৩
ঘুম থেকে ওঠার পর লেবুর পানি পান করুন।
লেবুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ফুসফুস
পরিষ্কার পদ্ধতির জন্য জরুরি।
পর্যায়-৪
সকালের নাশতার সঙ্গে কিছু আনারসের
জুস খান।
পর্যায়-৫
সকালের নাশতার পর গাজরের জুস পান
করুন। এর ফলে রক্ত অ্যালকালাইজড হবে।
পর্যায়- ৬
দুপুরের খাবারের পর কলা খান। কলা
পটাশিয়াম পরিষ্কারের প্রক্রিয়াকে
সাহায্য করে।
পর্যায়-৭
রাতে ক্র্যানবেরির জুস পান করুন। এটা
ফুসফুসের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য
করে।
পর্যায়-৮
ব্যায়াম করুন, এতে প্রচণ্ডভাবে শ্বাস
সঞ্চালন হবে। এই শ্বাসপ্রশ্বাস ফুসফুসকে
স্বাভাবিক হতে সাহায্য করবে।
পর্যায়-৯
ঘাম ঝরানোর মধ্য দিয়ে বিষাক্ত পদার্থ
দূর করার জন্য পরের দিন সকালে স্টিম বাথ
নিন।
পর্যায়-১০
গরম পানির বাষ্পে ভাপ নিন। গরম
পানিতে দুই ফোটা ইউক্যালিপটাসের
তেল যোগ করুন। এই পদ্ধতিতেও শরীর
থেকে বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যায়।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: লম্বা ঝামেলা ।
৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:১৫
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
শান্তনু চৌধুরী শান্তু, আসলে আপনি ভাই শান্তনু চৌধুরী, "শান্তু" না ঝামেলার মানুষ।
লেখকের সন্দর আয়োজনকে বানচাল করার চেষ্টা করেছেন।
এই প্রবন্ধ লেখকের প্রতি অভিন্দন জানানো হলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
jack ma বলেছেন: thanks